প্রিয় পাঠক আপনি যদি ইতিমধ্যে অনুসন্ধান করে থাকেন রেইনকোট গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে তবে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। উচ্চ মাধ্যমিক পড়াশোনায় সিলেবাস ভুক্ত এই কবিতাটি। চলুন তবে দেখে নেওয়া যাক।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১
বিদেশি সেনার কামান-বুলেটে বিদ্ধ নারী শিশু আর যুবক-জোয়ান-বৃদ্ধ শত্রু সেনারা হত্যার অভিযানে মুক্তিবাহিনী প্রতিরােধ উত্থানে। মুক্তির পথ যুদ্ধের রথ জেনে ঘাতক ধ্বংস করেছে অস্ত্র হেনে।।
ক. ‘রেইনকোট’ গল্পটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
খ. “যেন বৃষ্টি পড়ছে মিন্টুর রেইনকোটের ওপর”- বাক্যটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের ‘বিদেশি সেনা’ ‘রেইনকোট গল্পের কাদের সাথে তুলনীয়? পাঠ্যগল্পে তাদের তৎপরতার সাথে | উদ্দীপকের বর্ণনার মিলগুলাে তুলে ধর।
ঘ. উদ্দীপকটির মুক্তিবাহিনীর সাথে ‘রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তির বর্ণনা অনেকটা সাদৃশ্যযুক্ত হলেও বৈসাদৃশ্যও রয়েছে”- মন্তব্যটির যাথার্থ্য নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ১ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ ‘রেইনকোট’ গল্পটি ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত হয়।
খ উত্তরঃ “যেন বৃষ্টি পড়ছে মিন্টুর রেইনকোটের ওপর”- কথাটি নুরুল হুদা পাকিস্তানি সেনাদের নির্যাতনের সময় নিজের অনুভূতিহীনতার কথা বােঝাতে বলেছেন। কলেজ শিক্ষক নুরুল হুদাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কলেজের ক্যাম্পে ডেকে নিয়ে যায়।
প্রচণ্ড বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে নুরুল হুদা শ্যালক মুক্তিযােদ্ধা মিন্টুর রেইনকোটটি পরে সেখানে যায়। সেখানে যাওয়ার পর তার কাছে মুক্তিযােদ্ধাদের তথ্য জানতে চাওয়া হয়। তার সঙ্গে মুক্তিযােদ্ধাদের আঁতাত রয়েছে একথা সে অস্বীকার করলেও জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে তাকে একটি ঘরে নিয়ে গিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় ছাদে লাগানাে একটি আংটার সঙ্গে।
পাকিস্তানি সেনার অবিরাম পড়তে থাকা চাবুকের সপাৎ সপাৎ বাড়ি তার কাছে স্রেফ উৎপাত বলে মনে হয়। তার কাছে মনে হয় মিন্টুর রেইনকোটের ওপর যেন অবিরাম ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। কারণ মুক্তিযােদ্ধাদের সঙ্গে তার যােগাযােগ রয়েছে এ খবর শুনে সে অভিভূত হয় এবং ভেতরে ভেতরে যােদ্ধা হয়ে ওঠে।
সারকথা : পাকিস্তানি সেনার নির্যাতন নুরুল হুদার কাছে অনুভূতিহীন মনে হয়। কারণ তখন সে মুক্তিযােদ্ধাদের চিন্তায় ব্যস্ত ছিল।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকের ‘বিদেশি সেনা’ ‘রেইনকোট গল্পের পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সাথে তুলনীয়। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এদেশের সাধারণ মানুষের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। তাদের এই অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদ করেন মুক্তিযােদ্ধারা। হার না-মানা বাঙালি জাতি শেষ পর্যন্ত ছিনিয়ে আনে বাংলার স্বাধীনতা।
‘রেইনকোট’ গল্পে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সাধারণ মানুষের ওপর চালানাে নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠেছে। তাদের বর্বর নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞের কারণে ঢাকা শহরের মানুষ ছিল আতঙ্কগ্রস্ত। গল্পে মুক্তিযােদ্ধাদের গেরিলা আক্রমণে পাকিস্তানি সেনাদের কোণঠাসা হওয়ার কথাও রয়েছে।
উদ্দীপকেও দেখা যায় বিদেশি সেনার নির্যাতনের হাত থেকে সাধারণ মানুষ রেহাই পায়নি। শত্রসেনার হত্যার অভিযানে মুক্তিবাহিনী প্রতিরােধ গড়ে তুলেছে। এই বিবেচনায় উদ্দীপকের বিদেশি সেনাদের ‘রেইনকোট গল্পের পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুলনা করা যায়।
এ সারকথা : সাধারণ মানুষের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালানাের কারণে উদ্দীপকের বিদেশি সেনাদের ‘রেইনকোট গল্পের পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুলনা করা যায়।
ঘ উত্তরঃ “উদ্দীপকটির মুক্তিবাহিনীর সাথে রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তির বর্ণনা অনেকটা সাদৃশ্যযুক্ত হলেও বৈসাদৃশ্যও রয়েছে”- মন্তব্যটি যথার্থ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলার দামাল ছেলেরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছে অত্যাধুনিক ভারী অস্ত্র থাকলেও মুক্তিযােদ্ধাদের কাছে তারা বারবার পরাজিত হয়েছে।
প্রচণ্ড দেশপ্রেমের শক্তিতে উদ্বুদ্ধ হয়ে মুক্তিযােদ্ধারা ছিনিয়ে আনেন বাংলার স্বাধীনতা। | ‘রেইনকোট’ গল্পে মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ের কথা বলা হয়েছে। সে সময় ঢাকায় চলছিল মুক্তিযােদ্ধাদের গেরিলা আক্রমণ। শিক্ষক নুরুল হুদার কলেজেও মুক্তিযােদ্ধারা আক্রমণ করেন। সেই আক্রমণের সঙ্গে তারও যােগসূত্র আছে বলে হানাদাররা তার ওপর নির্যাতন চালায়। কিন্তু মুক্তিযােদ্ধা মিন্টুর রেইনকোট গায়ে দেওয়ার পর থেকে তার মনে সাহসের সার হয়।
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী শত অত্যাচার করেও তার মুখ থেকে মুক্তিযােদ্ধাদের কোনাে তথ্য বের করতে পারেনি। উদ্দীপকে বিদেশি সেনাদের নির্যাতন, মুক্তিবাহিনীর প্রতিরােধ এবং যুদ্ধের দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে। অস্ত্র হাতে ঘাতকদের ধ্বংস করেন মুক্তিযােদ্ধারা।
উদ্দীপকটির মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে ‘রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষশক্তির অনেকটা সাদৃশ্য রয়েছে। কিন্তু নুরুল হুদার হঠাৎ সাহসী হয়ে ওঠা এবং তার মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত হওয়ার বিষয় উদ্দীপকে অনুপস্থিত, যা কিছুটা বৈসাদৃশ্যের প্রকাশ ঘটায়। এদিক বিচারে তাই বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
সারকথা : মুক্তিযােদ্ধাদের হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরােধ গড়ে তােলার দিকটি উদ্দীপক এবং রেইনকোট গল্প উভয় ক্ষেত্রেই রয়েছে। | কিন্তু নুরুল হুদার সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ার বিষয় উদ্দীপকে অনুপস্থিত থাকায় কিছুটা বৈসাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২
“চকচকে রােদ। সড়কের উত্তরে রাইফেল রেঞ্জের মধ্যে গামছা-পরা এক কিশাের তিন-চারটে গরু খেদিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তার মাথায় ছালা বােঝাই ঘাস। কাঁধে লাঙল-জোয়াল। সম্ভবত সে মাঠ থেকে বাড়ি ফিরছে। মুক্তি! মুক্তি!’ । একজন সৈনিক চিৎকার করে ওঠে। ‘কাহা? কাহা?’– অপরেরা প্রশ্ন করে। | ‘ডাহনা তরফ দেখাে। | কলিমুদ্দি দফাদার সবিনয়ে বলতে চায়, মুক্তি নেহি ক্যাপ্টিন সাব, উয়াে রাখাল হ্যায়, মেরা চেনাজানা হ্যায়।’ ‘চুপরাও সালে কাফের কা বাচ্চা কাফের। মুক্তি, আলবৎ মুক্তি।’ বলেই সকলে একসঙ্গে গুলি ছােড়ে। এলাকা কেঁপে ওঠে । ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হয়ে দূরে ছড়িয়ে পড়ে।
ক. ‘রেইনকোট’ গল্পটি কার লেখা?
খ. কাক ডাউনের রাতে কী ঘটেছিল?
গ. উদ্দীপকে ‘রেইনকোট গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক ও রেইনকোট গল্পের আলােকে স্বাধীনতা যুদ্ধে এদেশের জনসাধারণের অবস্থা আলােচনা কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন নম্বর ২ এর উত্তর সমূহ
ক উত্তরঃ ‘রেইনকোট’ গল্পটি আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের লেখা ।
খ উত্তরঃ ক্রাক ডাউনের রাতে’ অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঢাকায় গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। ০ ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলার নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে। ঘুমন্ত মানুষের ওপর তারা অত্যাচার চালায়। তাদের অতর্কিত আক্রমণে বাংলার মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়ে। তারা নির্মমভাবে বাঙালিদের হত্যা করে। ক্রাক ডাউনের’ রাতের এই হত্যাযজ্ঞ থেকে শিশু, বৃদ্ধ, নারী, পুরুষ কেউ রেহাই পায়নি।
সারকথা : ক্রাক ডাউনের’ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলার নিরস্ত্র মানুষের ওপর সশস্ত্রভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে নির্মমভাবে গণহত্যা ও অ ধ্বংসযজ্ঞ চালায়।
গ উত্তরঃ উদ্দীপকে ‘রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত মুক্তিযােদ্ধা ভেবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বাংলার সাধারণ মানুষের ওপর আক্রমণের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের মানুষের ওপর নির্মম আক্রমণ চালায়। তারা বাংলার সর্বস্তরের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে। এর প্রতিবাদে মুক্তিযােদ্ধারা সর্বশক্তি দিয়ে হানাদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।
উদ্দীপকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বাংলার মানুষের ওপর আক্রমণের দিকটি প্রকাশ পেয়েছে। গ্রামের গামছা-পরা এক কিশাের লাঙল-জোয়াল কাঁধে চাপিয়ে গরু নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পাকিস্তানি সেনারা নিজেদের খেয়ালে তাকে মুক্তিযােদ্ধা ভেবে গুলি চালায়।
রেইনকোট’ গল্পে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা বর্ণিত হয়েছে। কলেজের শিক্ষক নুরুল হুদাকে ডেকে নিয়ে গিয়ে তারা অত্যাচার চালায়, জানতে চায় মুক্তিযােদ্ধাদের তথ্য। আর এভাবেই উদ্দীপকে ‘রেইনকোট’ গল্পে বর্ণিত পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের দিকটি ফুটে উঠেছে।
সারকথা : উদ্দীপকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাধারণ মানুষের ওপর ঘৃণ্য ও বর্বরতম অত্যাচারের দিকটি ফুটে উঠেছে। রেইনকোট 9 গল্পেও সাধারণ মানুষের ওপর পাকিস্তানি সেনাদের বর্বরতার কথা বলা হয়েছে।
ঘ উত্তরঃ উদ্দীপক ও রেইনকোট’ গল্প উভয় ক্ষেত্রেই স্বাধীনতা যুদ্ধে এদেশের জনসাধারণের শােচনীয় অবস্থার দিকটি প্রকাশিত হয়েছে । ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী এদেশের সাধারণ মানুষের ওপর নির্মম অত্যাচার চালায়। তাদের এ অত্যাচার থেকে এদেশের নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ কেউ রেহাই পায়নি।
উদ্দীপকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ওপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালানাের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। উদ্দীপকে দেখা যায়, গামছা-পরা এক কিশােরের মাথায় ছালা বােঝাই ঘাস, কাঁধে লাঙল-জোয়াল; সে তিন-চারটে গরু নিয়ে বাড়ি ফিরছিল। পাকিস্তানি সেনারা তাকে মুক্তিযােদ্ধা মনে করে গুলি ছােড়ে।
কলিমুদ্দি দফাদার তাদের বােঝানাের চেষ্টা করে সে একজন রাখাল, মুক্তিযােদ্ধা নয়। কিন্তু পাকিস্তানি সেনারা তার কোনাে কথা না শুনে কিশােরটিকে হত্যা করে। বাংলার সাধারণ মানুষের ওপর এমন নির্মম গুলিবর্ষণে সমস্ত এলাকা কেঁপে ওঠে। রেইনকোট’ গল্পেও লেখক মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এদেশের জনসাধারণের অবস্থা বর্ণনা করেছেন।
গল্পে দেখা যায়, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচার থেকে রেহাই পায় না কেউ। এ সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণের ভয়ে বাংলার জনসাধারণ আতঙ্কগ্রস্ত থাকে। গল্পে নুরুল হুদার চোখ দিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের নির্মমতার চিত্র দেখা যায়। রাস্তাঘাটে সাধারণ লােকজনকে থামিয়ে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করে, সন্দেহ হলে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার চালায়। নিরীহ মুয়াজ্জিনকেও গুলি করে হত্যা করে তারা।
নুরুল হুদা একজন সাধারণ শিক্ষক, সেও রক্ষা পায় না। উদ্দীপক এবং রেইনকোট’ গল্প উভয় ক্ষেত্রেই ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মমতার বর্ণনা রয়েছে। এদেশের জনসাধারণ তাদের নিষ্ঠুর অত্যাচারের শিকার হয়েছে। এভাবেই উদ্দীপক এবং ‘রেইনকোট’ গল্পে স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক নির্যাতিত এদেশের জনসাধারণের শােচনীয় অবস্থার কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
সারকথা : উদ্দীপকে কিশাের রাখাল ছেলের ওপর পাকিস্তানি সেনাদের নির্বিচারে গুলিবর্ষণের কথা বলা হয়েছে। স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানি = হানাদার বাহি ক নির্যাতনের শিকার এমন জনসাধারণের অবস্থার কথা ‘রেইনকোট’ গল্পেও প্রকাশ পেয়েছে।
এরকম আরও অসংখ্য রেইনকোট গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে এই পিডিএফ এ। পিডিএফ টি ডাউনলোড করতে ক্লিক করো নিচের লিংকে।