Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

[ওয়াজিব কাকে বলে] ও এর প্রকারভেদ? জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 18, 2025
in Education
0
[ওয়াজিব কাকে বলে] ও এর প্রকারভেদ? জানুন!

[ওয়াজিব কাকে বলে] ও এর প্রকারভেদ? জানুন!

0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আচ্ছালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? নিশ্চয়ই ভালো। জীবনে চলার পথে আমরা অনেক ধরনের কাজ করি, কিছু করি ইচ্ছায়, কিছু করি বাধ্য হয়ে। তেমনই ইসলামের পথে কিছু কাজ আছে যা আমাদের অবশ্যই করতে হয়। আজ আমরা সেই বিষয় নিয়েই আলোচনা করব – “ওয়াজিব কাকে বলে?” চলুন, দেরি না করে শুরু করা যাক!

ইসলামে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, মুস্তাহাব – এই শব্দগুলো প্রায়ই শোনা যায়, তাই না? এদের মধ্যে ‘ওয়াজিব’ হলো এমন একটা বিষয়, যেটা ফরজ এর পরেই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এটা সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা আমাদের সকলের জন্য জরুরি।

Table of Contents

Toggle
  • ওয়াজিব কি? (What is Wajib?)
    • ওয়াজিবের গুরুত্ব
  • ওয়াজিব কত প্রকার ও কি কি? (Types of Wajib)
      • ওয়াজিব আইন ও ওয়াজিব কিফায়ার মধ্যে পার্থক্য
  • ওয়াজিব চেনার উপায় (How to Identify Wajib)
  • দৈনন্দিন জীবনে ওয়াজিবের উদাহরণ (Examples of Wajib in Daily Life)
  • ওয়াজিব অস্বীকার করার কুফল (Consequences of Denying Wajib)
  • ওয়াজিব ও ফরজের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Wajib and Farz)
  • ওয়াজিব বিষয়ক কিছু জরুরি মাসআলা (Important Issues Regarding Wajib)
  • ওয়াজিব সম্পর্কিত কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • উপসংহার (Conclusion)

ওয়াজিব কি? (What is Wajib?)

ওয়াজিব ( الواجب‎ ) একটি আরবি শব্দ, যার আক্ষরিক অর্থ হলো “আবশ্যক”, “অপরিহার্য” অথবা “যা করা উচিত”। ইসলামী শরীয়তে, ওয়াজিব হলো সেই বিধান যা পালন করা আবশ্যক বা জরুরি। এটি ফরজ এর মতো অবশ্য পালনীয় না হলেও, এর গুরুত্ব অনেক বেশি। যদি কেউ ওয়াজিব পালন না করে, তবে সে গুনাহগার হবে এবং এর জন্য তাকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।

ওয়াজিবকে অনেকটা ট্র্যাফিকের কমলা বাতির সাথে তুলনা করা যায়। লাল বাতি যেমন একেবারে থামতে বলে (যা হলো ফরজ), তেমনি কমলা বাতি ইঙ্গিত দেয় যে এখন না থামলে বিপদ হতে পারে। ওয়াজিব অনেকটা তেমনই – এটা সরাসরি ফরজের মতো কঠিন নয়, কিন্তু অবহেলা করলে আখিরাতে সমস্যা হতে পারে।

ওয়াজিবের গুরুত্ব

ইসলামে ওয়াজিবের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ফরজ ও সুন্নতের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। একজন মুসলিম হিসেবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ওয়াজিব কাজ রয়েছে যা আমাদের পালন করতে হয়। ওয়াজিব কাজগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি এবং নিজেদের ঈমানকে আরও মজবুত করতে পারি।

ওয়াজিবকে অবহেলা করা মোটেও উচিত নয়। ধরুন, আপনি খুব সেজেগুজে একটা দাওয়াতে গেলেন, কিন্তু সেখানে গিয়ে আয়োজকদের সালাম দিতে ভুলে গেলেন। দেখতে খারাপ লাগবে, তাই না? ওয়াজিব অনেকটা তেমনই—ফরজগুলো আদায় করলেন ঠিকই, কিন্তু ওয়াজিবগুলো ছেড়ে দিলেন, তাহলে ইবাদতে একটা অপূর্ণতা থেকে যায়।

Read More:  পানি কাকে বলে? পানির উৎস ও ব্যবহার জানুন

ওয়াজিব কত প্রকার ও কি কি? (Types of Wajib)

ওয়াজিব প্রধানত দুই প্রকার:

  1. ওয়াজিব আইন (Wajib Ain): এটি প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ব্যক্তিগতভাবে পালন করা আবশ্যক। অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি এটি অন্য কারো মাধ্যমে আদায় করার সুযোগ নেই। যেমন – বিতর নামাজ পড়া।

  2. ওয়াজিব কিফায়া (Wajib Kifayah): এটি কিছু সংখ্যক মুসলিম আদায় করলে সকলের পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে, তবে কেউ আদায় না করলে সকলেই গুনাহগার হবে। যেমন – জানাজার নামাজ পড়া।

    • যদি কোনো এলাকায় কেউ মারা যায়, তবে সেখানকার কিছু মুসলমানের ওপর তার জানাজার নামাজ পড়া এবং দাফনের ব্যবস্থা করা ওয়াজিব। যদি কিছু মানুষ এই দায়িত্ব পালন করে, তবে বাকিদের আর কোনো গুনাহ হবে না। কিন্তু যদি কেউই এই কাজটি না করে, তবে পুরো এলাকার মানুষই গুনাহগার হবে।

ওয়াজিব আইন ও ওয়াজিব কিফায়ার মধ্যে পার্থক্য

বৈশিষ্ট্য ওয়াজিব আইন ওয়াজিব কিফায়া
পালনকারীর সংখ্যা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীকে ব্যক্তিগতভাবে পালন করতে হয়। কিছু সংখ্যক মুসলিম আদায় করলে সকলের পক্ষ থেকে যথেষ্ট।
দায়িত্ব ব্যক্তিগতভাবে সকলের ওপর বর্তায়। নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের ওপর বর্তায়।
উদাহরণ বিতর নামাজ পড়া। জানাজার নামাজ পড়া।

ওয়াজিব চেনার উপায় (How to Identify Wajib)

কিভাবে বুঝবেন কোনটা ওয়াজিব? এটা বোঝা একটু কঠিন, কারণ কোরআন ও হাদিসে সরাসরি সব ওয়াজিবের কথা উল্লেখ নেই। তবে কিছু চিহ্নের মাধ্যমে আপনি ওয়াজিব কাজগুলো চিনতে পারবেন:

  • কোরআনের স্পষ্ট নির্দেশ: কিছু ওয়াজিবের ব্যাপারে কোরআনে সরাসরি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তা ফরজের মতো কঠোর নয়।

  • হাদিসের বর্ণনা: অনেক ওয়াজিব কাজ হাদিসের মাধ্যমে প্রমাণিত। নবীর (সা.) আমল এবং সাহাবিদের (রা.) অনুসরণের মাধ্যমে আমরা এগুলো জানতে পারি।

  • ফিকাহ শাস্ত্রের মতামত: ফিকাহবিদগণ কোরআন ও হাদিসের আলোকে ওয়াজিব কাজগুলো চিহ্নিত করেছেন। তাদের মতামত এক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ধরুন, আপনি একটি নতুন রেসিপি শিখতে চাচ্ছেন। প্রথমে আপনি রেসিপি বই দেখে উপকরণগুলো জোগাড় করলেন। এরপর অভিজ্ঞ কোনো রাঁধুনি আপনাকে বুঝিয়ে দিলেন, কোন উপকরণ কিভাবে মেশাতে হবে। ফিকাহবিদগণ অনেকটা সেই রাঁধুনির মতো, যারা কোরআন ও হাদিসের আলোকে আমাদের বুঝিয়ে দেন কোন কাজগুলো ওয়াজিব।

দৈনন্দিন জীবনে ওয়াজিবের উদাহরণ (Examples of Wajib in Daily Life)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক ওয়াজিব কাজ আছে। এর মধ্যে কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হলো:

ADVERTISEMENT
  • ঈদের নামাজ: প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলিমের জন্য ঈদের নামাজ পড়া ওয়াজিব।

  • কোরবানির পশু জবেহ করা: যাদের ওপর কোরবানি ওয়াজিব, তাদের জন্য কোরবানির পশু জবেহ করা ওয়াজিব।

  • ফিতরা দেওয়া: ঈদের আগে প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলিমের ওপর ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব।

  • ভুলক্রমে রোজা ভাঙলে কাফফারা দেওয়া: রমজানে রোজা রাখার সময় যদি ভুলক্রমে রোজা ভেঙে যায়, তবে এর কাফফারা দেওয়া ওয়াজিব।

  • ঋণ পরিশোধ করা: সময়মতো ঋণ পরিশোধ করা ওয়াজিব।

Read More:  অমাবস্যা কাকে বলে? জানুন অমাবস্যার A টু Z গাইড!

মনে রাখবেন, ওয়াজিব কাজগুলো আমাদের জীবনকে সুন্দর ও পরিপূর্ণ করে তোলে। এগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।

ওয়াজিব অস্বীকার করার কুফল (Consequences of Denying Wajib)

ওয়াজিব অস্বীকার করা বা ওয়াজিব তরক করার পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। যদি কেউ জেনে শুনে ওয়াজিব অস্বীকার করে, তবে তার ঈমান দুর্বল হয়ে যেতে পারে। শুধু তাই নয়, এর কারণে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে এবং পরকালে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।

ওয়াজিবকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। ধরুন, আপনি একটি জরুরি মিটিংয়ে যাচ্ছেন। মিটিংয়ের প্রস্তুতি না নিয়ে গেলে যেমন বস বকা দেবে, তেমনি ওয়াজিব তরক করলে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হবেন। প্রত্যেক মুসলিমের উচিত ওয়াজিব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং তা যথাযথভাবে পালন করা।

ওয়াজিব ও ফরজের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Wajib and Farz)

ওয়াজিব ও ফরজ – এই দুটি বিষয় প্রায়ই আমরা গুলিয়ে ফেলি। উভয়েই অবশ্য পালনীয় হলেও এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে একটি তুলনামূলক আলোচনা দেওয়া হলো:

বৈশিষ্ট্য ফরজ ওয়াজিব
গুরুত্ব সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ তুলনামূলকভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ
প্রমাণ কোরআনের সুস্পষ্ট আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হাদিস ও ইজমা দ্বারা প্রমাণিত
অস্বীকার অস্বীকারকারী কাফির হয়ে যায় অস্বীকারকারী ফাসিক হিসেবে গণ্য হয়
উদাহরণ দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বিতর নামাজ, ঈদের নামাজ

ফরজ হলো একেবারে অবশ্য পালনীয়, যা অস্বীকার করলে ঈমান চলে যেতে পারে। অন্যদিকে, ওয়াজিব হলো তুলনামূলকভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ, যা অস্বীকার করলে ফাসিক হিসেবে গণ্য হতে হয়। তবে এর মানে এই নয় যে ওয়াজিব পালন না করলেও চলবে। দুটোই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং পালন করা আবশ্যক।

ওয়াজিব বিষয়ক কিছু জরুরি মাসআলা (Important Issues Regarding Wajib)

ওয়াজিব সম্পর্কে আমাদের আরও কিছু জরুরি মাসআলা জানা দরকার। এগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ওয়াজিব পালন করতে সাহায্য করবে:

  • ভুলক্রমে ওয়াজিব ছুটে গেলে: যদি কোনো ব্যক্তি ভুলক্রমে কোনো ওয়াজিব কাজ ছুটে যায়, তবে তার জন্য তওবা করা এবং কাজা করা জরুরি।

  • অসুস্থতার কারণে ওয়াজিব পালনে অক্ষম হলে: যদি কেউ অসুস্থতার কারণে ওয়াজিব পালনে অক্ষম হয়, তবে তার জন্য তা মাফ করে দেওয়া হয়। তবে সুস্থ হওয়ার পর কাজা করে নেওয়া উত্তম।

  • ভুলে গেলে করণীয়: যদি কেউ কোনো ওয়াজিব কাজ করতে ভুলে যায়, তবে মনে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা আদায় করে নিতে হবে।

  • কাজা করার নিয়ম: ছুটে যাওয়া ওয়াজিব কাজগুলো কাজা করার নিয়ম হলো, যত দ্রুত সম্ভব তা আদায় করে নেওয়া।

ইসলাম একটি সহজ সরল জীবন ব্যবস্থা। এখানে মানুষের জন্য কঠিন কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়নি। আমাদের সাধ্যের মধ্যে যা আছে, তাই দিয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করতে হবে।

Read More:  স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায়!

ওয়াজিব সম্পর্কিত কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)

এখানে ওয়াজিব সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো, যা আপনাদের মনে প্রায়ই উদয় হয়:

  1. প্রশ্ন: ওয়াজিব কি শুধু নামাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ?
    উত্তর: না, ওয়াজিব শুধু নামাজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। রোজা, হজ, যাকাতসহ জীবনের অনেক ক্ষেত্রে ওয়াজিব বিধান রয়েছে।

  2. প্রশ্ন: ওয়াজিব এবং সুন্নতের মধ্যে পার্থক্য কী?
    উত্তর: ওয়াজিব হলো যা পালন করা আবশ্যক, না করলে গুনাহ হবে। সুন্নত হলো নবীর (সা.) আদর্শ, যা পালন করলে সাওয়াব আছে, কিন্তু না করলে গুনাহ নেই।

  3. প্রশ্ন: কোরবানি কি ওয়াজিব, নাকি সুন্নত?

**উত্তর:** কোরবানি সামর্থ্যবান ব্যক্তির ওপর ওয়াজিব।
  1. প্রশ্ন: বিতর নামাজ পড়া কি? এটা কিভাবে আদায় করতে হয়?
    উত্তর: বিতর নামাজ পড়া ওয়াজিব। বিতর নামাজ এশার নামাজের পর আদায় করতে হয়। এটি তিন রাকাত বিশিষ্ট এবং এর প্রতি রাকাতেই সূরা ফাতিহা পড়া জরুরি।

  2. প্রশ্ন: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দেয়, তবে তার কী করা উচিত?
    উত্তর: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দেয়, তার উচিত আল্লাহর কাছে তওবা করা এবং ওয়াজিব কাজগুলোর কাজা আদায় করা।

  3. প্রশ্ন: ওয়াজিব তরক বলতে কী বুঝায়?

**উত্তর:** ওয়াজিব তরক মানে হলো ওয়াজিব কাজগুলো ছেড়ে দেওয়া বা পালন না করা।
  1. প্রশ্ন: কোন কাজগুলো ওয়াজিব আইন?
    উত্তর: প্রত্যেক ব্যক্তির ওপর আলাদাভাবে যে ওয়াজিবগুলো প্রযোজ্য, সেটাই ওয়াজিব আইন। যেমন, বিতর নামাজ পড়া।

  2. প্রশ্ন: ওয়াজিব নামাজ কয় রাকাত?
    উত্তর: ওয়াজিব নামাজ মূলত বিতর নামাজ, যা ৩ রাকাত।

  3. প্রশ্ন: ফিতরা কি ওয়াজিব? ফিতরা কাদের জন্য ওয়াজিব?

**উত্তর:** হ্যাঁ, ফিতরা ওয়াজিব। ঈদের দিন সকালে যাদের কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাদের ওপর ফিতরা ওয়াজিব।
  1. প্রশ্ন: ওয়াজিব কাজগুলো পালনের গুরুত্ব কী?
    উত্তর: ওয়াজিব কাজগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করতে পারি এবং নিজেদের ঈমানকে আরও মজবুত করতে পারি।

  2. প্রশ্ন: ঈদের নামাজ ওয়াজিব হওয়ার শর্ত গুলো কি কি?
    উত্তর: ঈদের নামাজ ওয়াজিব হওয়ার শর্তগুলো হল:
    * মুসলিম হওয়া।
    * সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন হওয়া।
    * প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া।
    * মুকিম হওয়া (ভ্রমণকারী না হওয়া)।

    • নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া।
  3. প্রশ্ন: তারাবীহ নামাজ কি সুন্নাত নাকি ওয়াজিব?

**উত্তর:** তারাবীহ নামাজ সুন্নাতে মুয়াক্কাদা।
  1. প্রশ্ন: সালামের জবাব দেওয়া কি?
    উত্তর: সালামের জবাব দেওয়া ওয়াজিব।

ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।

উপসংহার (Conclusion)

আশা করি, “ওয়াজিব কাকে বলে” এই বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা দিতে পেরেছি। ওয়াজিব হলো ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ, যা আমাদের জীবনে আল্লাহর নৈকট্য লাভের সুযোগ করে দেয়। তাই, আসুন আমরা সবাই ওয়াজিব সম্পর্কে জানি এবং তা পালন করার চেষ্টা করি।

মনে রাখবেন, ছোট ছোট ভালো কাজগুলোই আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তোলে। ওয়াজিব কাজগুলো পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের ঈমানকে মজবুত করতে পারি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি।

যদি এই বিষয়ে আপনার কোন প্রশ্ন থাকে, তবে নির্দ্বিধায় কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আর যদি লেখাটি ভালো লেগে থাকে, তবে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন।

Previous Post

[অ্যাম্পিয়ার কাকে বলে] ? সহজ ভাষায় বুঝুন!

Next Post

[গ্যামেট কাকে বলে] ও প্রকারভেদ? সহজ ভাষায়!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
[গ্যামেট কাকে বলে] ও প্রকারভেদ? সহজ ভাষায়!

[গ্যামেট কাকে বলে] ও প্রকারভেদ? সহজ ভাষায়!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • ওয়াজিব কি? (What is Wajib?)
    • ওয়াজিবের গুরুত্ব
  • ওয়াজিব কত প্রকার ও কি কি? (Types of Wajib)
      • ওয়াজিব আইন ও ওয়াজিব কিফায়ার মধ্যে পার্থক্য
  • ওয়াজিব চেনার উপায় (How to Identify Wajib)
  • দৈনন্দিন জীবনে ওয়াজিবের উদাহরণ (Examples of Wajib in Daily Life)
  • ওয়াজিব অস্বীকার করার কুফল (Consequences of Denying Wajib)
  • ওয়াজিব ও ফরজের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Wajib and Farz)
  • ওয়াজিব বিষয়ক কিছু জরুরি মাসআলা (Important Issues Regarding Wajib)
  • ওয়াজিব সম্পর্কিত কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • উপসংহার (Conclusion)
← সূচিপত্র দেখুন