Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

সমযোজী যৌগ কাকে বলে? গঠন ও উদাহরণ সহ!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 22, 2025
in Education
0
সমযোজী যৌগ কাকে বলে? গঠন ও উদাহরণ সহ!

সমযোজী যৌগ কাকে বলে? গঠন ও উদাহরণ সহ!

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আসুন, রসায়নের গভীরে ডুব দেই! “সমযোজী যৌগ” শব্দটা শুনে হয়তো একটু জটিল মনে হচ্ছে, কিন্তু বিশ্বাস করুন, এটা মোটেও কঠিন নয়। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যাদের সাথে মিশে থাকি, তাদের মতোই এই যৌগগুলো একে অপরের সাথে বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। তাহলে চলুন, সহজ ভাষায় জেনে নেই সমযোজী যৌগ আসলে কী, এদের বৈশিষ্ট্য কী কী, এবং এরা কীভাবে আমাদের জীবনযাত্রাকে প্রভাবিত করে।

সমযোজী যৌগ: বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ অণু

সমযোজী যৌগ (Covalent Compound) হলো সেই সকল যৌগ, যেখানে পরমাণুগুলো একে অপরের সাথে ইলেকট্রন শেয়ার করে অণু গঠন করে। ব্যাপারটা অনেকটা এমন, যেন কয়েকজন বন্ধু মিলে তাদের কাছে থাকা কিছু জিনিস ভাগাভাগি করে ব্যবহার করছে। এই শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে প্রত্যেকটি পরমাণু স্থিতিশীল ইলেকট্রন কাঠামো অর্জন করে, যা তাদের বন্ধনকে শক্তিশালী করে।

Table of Contents

Toggle
  • সমযোজী বন্ধন (Covalent Bond) কিভাবে গঠিত হয়?
    • একক, দ্বৈত ও ত্রৈধ বন্ধন
  • সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Covalent Compounds)
  • দৈনন্দিন জীবনে সমযোজী যৌগ (Covalent Compounds in Everyday Life)
  • সমযোজী ও আয়নিক যৌগের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Covalent and Ionic Compounds)
  • সমযোজী যৌগের নামকরণ (Nomenclature of Covalent Compounds)
  • কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমযোজী যৌগ এবং তাদের ব্যবহার (Important Covalent Compounds and Their Uses)
  • সমযোজী যৌগের গঠন (Structure of Covalent Compounds)
  • প্রশ্নোত্তর পর্ব (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • সমযোজী যৌগের উপর কিছু অতিরিক্ত প্রশ্ন (Bonus Questions)

সমযোজী বন্ধন (Covalent Bond) কিভাবে গঠিত হয়?

দুটি অধাতু পরমাণু যখন কাছাকাছি আসে, তখন তাদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ার করার একটা প্রবণতা দেখা যায়। কেন এমনটা হয়? কারণ, প্রত্যেকটি পরমাণুই চায় তার সর্বশেষ শক্তিস্তরে ৮টি ইলেকট্রন (অষ্টক নিয়ম) পূরণ করতে। যখন দুটি পরমাণুর কাছে নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রন দেওয়ার মতো যথেষ্ট শক্তি থাকে না, তখন তারা শেয়ার করার পথ বেছে নেয়।

একক, দ্বৈত ও ত্রৈধ বন্ধন

  • একক বন্ধন (Single Bond): যখন দুটি পরমাণু একটি করে ইলেকট্রন শেয়ার করে, তখন তাকে একক বন্ধন বলে। যেমন: মিথেন (CH₄)-এর প্রতিটি C-H বন্ধন।

  • দ্বৈত বন্ধন (Double Bond): দুটি পরমাণু যখন দুটি করে ইলেকট্রন শেয়ার করে, তখন তাকে দ্বৈত বন্ধন বলে। যেমন: অক্সিজেন (O₂)-এর মধ্যে O=O বন্ধন।

  • ত্রৈধ বন্ধন (Triple Bond): দুটি পরমাণু যখন তিনটি করে ইলেকট্রন শেয়ার করে, তখন তাকে ত্রৈধ বন্ধন বলে। যেমন: নাইট্রোজেন (N₂)-এর মধ্যে N≡N বন্ধন।

Read More:  ম্যালওয়্যার কাকে বলে? জানুন ক্ষতিকর ভাইরাস থেকে বাঁচতে!

সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Covalent Compounds)

সমযোজী যৌগগুলোর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এদেরকে অন্যান্য যৌগ থেকে আলাদা করে। আসুন, সেই বৈশিষ্ট্যগুলো একটু দেখে নেই:

  • গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক (Melting and Boiling Points): সাধারণত সমযোজী যৌগগুলোর গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কম থাকে। এর কারণ হলো, এদের অণুগুলোর মধ্যে দুর্বল আন্তঃআণবিক শক্তি কাজ করে। তাই সামান্য তাপ দিলেই এরা গলে বা ফুটে যায়।
  • দ্রবণীয়তা (Solubility): সমযোজী যৌগগুলো সাধারণত পোলার দ্রাবকে (যেমন: পানি) অদ্রবণীয় এবং অপোলার দ্রাবকে (যেমন: বেনজিন) দ্রবণীয় হয়। “লাইক ডিজলভস লাইক” – এই নীতির ওপর ভিত্তি করে এটি ব্যাখ্যা করা যায়। পোলার যৌগ পোলার দ্রাবকে এবং অপোলার যৌগ অপোলার দ্রাবকে দ্রবীভূত হয়।
  • বিদ্যুৎ পরিবাহিতা (Electrical Conductivity): সমযোজী যৌগগুলো সাধারণত বিদ্যুৎ পরিবহন করে না, কারণ এদের মধ্যে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না। তবে কিছু ব্যতিক্রম আছে, যেমন গ্রাফাইট (Graphite), যা বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে।
  • ভৌত অবস্থা (Physical State): সাধারণ তাপমাত্রায় সমযোজী যৌগ কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় অবস্থায় থাকতে পারে। যেমন: পানি (H₂O) তরল, কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂) গ্যাসীয় এবং চিনি (C₁₂H₂₂O₁₁) কঠিন।
  • দিকধর্মিতাঃ সমযোজী যৌগের বন্ধনগুলো একটি নির্দিষ্ট দিকে থাকে।

দৈনন্দিন জীবনে সমযোজী যৌগ (Covalent Compounds in Everyday Life)

সমযোজী যৌগ আমাদের চারপাশে অজস্রভাবে বিদ্যমান। আমাদের জীবনযাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রে এদের উপস্থিতি লক্ষণীয়। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • পানি (H₂O): জীবনের জন্য অপরিহার্য। এটি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত।
  • মিথেন (CH₄): প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান, যা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • চিনি (C₁₂H₂₂O₁₁): খাবারকে মিষ্টি করে, এটি কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সমন্বয়ে গঠিত।
  • প্লাস্টিক (Plastics): পলিথিন, পলিভিনাইল ক্লোরাইড (PVC) ইত্যাদি বহু পলিমার সমযোজী যৌগ দিয়ে তৈরি, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বহুল ব্যবহৃত।
  • ঔষধ (Medicines): প্যারাসিটামল, অ্যান্টিবায়োটিকসহ বিভিন্ন ঔষধ সমযোজী যৌগ দ্বারা গঠিত এবং আমাদের রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
Read More:  চাপ কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝুন!

সমযোজী ও আয়নিক যৌগের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Covalent and Ionic Compounds)

সমযোজী যৌগ এবং আয়নিক যৌগের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে এই পার্থক্যগুলো তুলে ধরা হলো:

বৈশিষ্ট্য সমযোজী যৌগ আয়নিক যৌগ
বন্ধন গঠন ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে গঠিত ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে গঠিত
গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সাধারণত কম সাধারণত বেশি
দ্রবণীয়তা পোলার দ্রাবকে অদ্রবণীয়, অপোলার দ্রাবকে দ্রবণীয় পোলার দ্রাবকে দ্রবণীয়, অপোলার দ্রাবকে অদ্রবণীয়
বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সাধারণত অপরিবাহী গলিত বা দ্রবীভূত অবস্থায় পরিবাহী
ভৌত অবস্থা কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় কঠিন

সমযোজী যৌগের নামকরণ (Nomenclature of Covalent Compounds)

সমযোজী যৌগের নামকরণের কিছু নিয়ম রয়েছে, যা অনুসরণ করে এদের নাম দেওয়া হয়। নিচে কয়েকটি সাধারণ নিয়ম আলোচনা করা হলো:

  • প্রথমে কম তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের নাম লিখতে হয়।
  • দ্বিতীয় মৌলের নামের শেষে “-াইড” (-ide) যোগ করতে হয়।
  • পরমাণুর সংখ্যা বোঝানোর জন্য গ্রিক উপসর্গ (যেমন: মনো-, ডাই-, ট্রাই-) ব্যবহার করা হয়।

উদাহরণস্বরূপ:

  • CO₂ – কার্বন ডাইঅক্সাইড (Carbon Dioxide)
  • N₂O₅ – ডাইনাইট্রোজেন পেন্টক্সাইড (Dinitrogen Pentoxide)
  • PCl₅ – ফসফরাস পেন্টাক্লোরাইড (Phosphorus Pentachloride)

কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমযোজী যৌগ এবং তাদের ব্যবহার (Important Covalent Compounds and Their Uses)

আমাদের চারপাশে এমন অনেক সমযোজী যৌগ রয়েছে, যেগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। এদের কয়েকটির ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • অ্যামোনিয়া (NH₃): সার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, যা কৃষিকাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  • সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄): বিভিন্ন শিল্পে, যেমন – ব্যাটারি, ডিটারজেন্ট উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
  • হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl): পরিষ্কারক হিসেবে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়।
  • ইথানল (C₂H₅OH): অ্যালকোহলীয় পানীয় এবং জীবাণুনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

সমযোজী যৌগের গঠন (Structure of Covalent Compounds)

সমযোজী যৌগের গঠন তাদের বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে। এই গঠন বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, যেমন সরলরৈখিক, কৌণিক, ত্রিকোণীয়, চতুস্তলকীয় ইত্যাদি। যৌগের গঠন জানার জন্য VSEPR (Valence Shell Electron Pair Repulsion) তত্ত্ব ব্যবহার করা হয়। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, পরমাণুগুলো এমনভাবে নিজেদের সাজিয়ে নেয় যাতে তাদের মধ্যে বিকর্ষণ সর্বনিম্ন হয়।

  • সরলরৈখিক (Linear): কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂) – O=C=O
  • কৌণিক (Bent): পানি (H₂O) – H-O-H (কোণ ≈ 104.5°)
  • ত্রিকোণীয় সমতলীয় (Trigonal Planar): বোরন ট্রাইফ্লুরাইড (BF₃)
  • চতুস্তলকীয় (Tetrahedral): মিথেন (CH₄)
Read More:  আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর কাকে বলে? জানুন!

প্রশ্নোত্তর পর্ব (Frequently Asked Questions – FAQs)

১. সমযোজী যৌগ কি বিদ্যুৎ পরিবাহী?

ADVERTISEMENT

উত্তর: সাধারণত, সমযোজী যৌগ বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়। কারণ, এদের মধ্যে কোনো মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না। তবে গ্রাফাইট এর ব্যতিক্রম। এর স্তরীভূত গঠনের কারণে এটি বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে।

২. সমযোজী যৌগ কিভাবে গঠিত হয়?

উত্তর: যখন দুটি অধাতু পরমাণু তাদের মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ার করে, তখন সমযোজী যৌগ গঠিত হয়। এই শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে উভয় পরমাণুই স্থিতিশীল ইলেকট্রন কাঠামো অর্জন করে।

৩. সমযোজী যৌগের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কম হওয়ার কারণ কী?

উত্তর: সমযোজী যৌগগুলোর অণুগুলোর মধ্যে দুর্বল আন্তঃআণবিক শক্তি কাজ করে। এই কারণে সামান্য তাপ দিলেই এরা গলে বা ফুটে যায়।

৪. পোলার ও অপোলার সমযোজী যৌগ বলতে কী বোঝায়?

উত্তর: পোলার সমযোজী যৌগ হলো সেই যৌগ, যেখানে ইলেকট্রনগুলো সমানভাবে শেয়ার করা হয় না, ফলে আংশিক ধনাত্মক ও ঋণাত্মক চার্জের সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে, অপোলার সমযোজী যৌগে ইলেকট্রনগুলো সমানভাবে শেয়ার করা হয় এবং কোনো চার্জ সৃষ্টি হয় না।

৫. VSEPR তত্ত্ব কী?

উত্তর: VSEPR (Valence Shell Electron Pair Repulsion) তত্ত্ব হলো এমন একটি মডেল, যা দিয়ে সমযোজী যৌগের গঠন ব্যাখ্যা করা যায়। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, পরমাণুগুলো এমনভাবে নিজেদের সাজিয়ে নেয় যাতে তাদের মধ্যে বিকর্ষণ সর্বনিম্ন হয়।

৬. সমযোজী যৌগের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কি বেশি নাকি কম?
উত্তর: সাধারণত সমযোজী যৌগের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কম হয়ে থাকে কারণ তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক শক্তি দুর্বল ।

সমযোজী যৌগের উপর কিছু অতিরিক্ত প্রশ্ন (Bonus Questions)

  • সমযোজী যৌগে দ্রাব্যতা কিভাবে কাজ করে?
  • দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার হয় এমন কয়েকটি সমযোজী যৌগের উদাহরণ দিন।
  • আয়নিক যৌগ ও সমযোজী যৌগের মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলো কি কি?
  • পোলারিটি কিভাবে সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্যকে প্রভাবিত করে?

এই ছিলো সমযোজী যৌগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর সমযোজী যৌগ সম্পর্কে আপনার ধারণা স্পষ্ট হয়েছে। রসায়ন ভীতি কাটিয়ে এখন আপনিও হয়ে উঠুন রসায়নের বন্ধু!

যদি আপনার মনে এখনো কোনো প্রশ্ন থাকে, তবে নির্দ্বিধায় কমেন্ট সেকশনে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আপনার প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি প্রস্তুত। আর হ্যাঁ, এই ব্লগ পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না!

Previous Post

ব্যাসবাক্য কাকে ব্যাখ্যা করে? সহজ ভাষায় বুঝুন!

Next Post

অষ্টক নিয়ম কাকে বলে? সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা ও উদাহরণ

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
অষ্টক নিয়ম কাকে বলে? সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা ও উদাহরণ

অষ্টক নিয়ম কাকে বলে? সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা ও উদাহরণ

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • সমযোজী বন্ধন (Covalent Bond) কিভাবে গঠিত হয়?
    • একক, দ্বৈত ও ত্রৈধ বন্ধন
  • সমযোজী যৌগের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Covalent Compounds)
  • দৈনন্দিন জীবনে সমযোজী যৌগ (Covalent Compounds in Everyday Life)
  • সমযোজী ও আয়নিক যৌগের মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Covalent and Ionic Compounds)
  • সমযোজী যৌগের নামকরণ (Nomenclature of Covalent Compounds)
  • কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমযোজী যৌগ এবং তাদের ব্যবহার (Important Covalent Compounds and Their Uses)
  • সমযোজী যৌগের গঠন (Structure of Covalent Compounds)
  • প্রশ্নোত্তর পর্ব (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • সমযোজী যৌগের উপর কিছু অতিরিক্ত প্রশ্ন (Bonus Questions)
← সূচিপত্র দেখুন