Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

অজৈব যৌগ কাকে বলে? উদাহরণ ও বৈশিষ্ট্য জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 22, 2025
in Education
0
অজৈব যৌগ কাকে বলে? উদাহরণ ও বৈশিষ্ট্য জানুন!

অজৈব যৌগ কাকে বলে? উদাহরণ ও বৈশিষ্ট্য জানুন!

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? রসায়ন ক্লাসে সেই বোরিং অজৈব যৌগের সংজ্ঞা মুখস্থ করতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার স্মৃতি নিশ্চয়ই অনেকেরই আছে, তাই না? কিন্তু ভাই, অজৈব যৌগ মোটেও ফেলনা নয়! আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এর বিশাল ভূমিকা রয়েছে। তাই, আসুন, আজ আমরা অজৈব যৌগ (Inorganic Compound) কী, এর প্রকারভেদ, ব্যবহার এবং আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব কতটুকু, তা সহজ ভাষায় জেনে নেই। ভয় নেই, রসায়নের কঠিন সংজ্ঞা আর জটিল সমীকরণের বেড়াজালে আপনাকে আটকে রাখব না!

অজৈব যৌগ নিয়ে আপনার মনে যা কিছু প্রশ্ন আছে, সেগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব এই ব্লগ পোস্টে। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!

অজৈব যৌগ কী? এদের উৎস ও বৈশিষ্ট্য

অজৈব যৌগ হলো সেই সব যৌগ, যাদের মধ্যে কার্বন-হাইড্রোজেন (C-H) বন্ধন সাধারণত থাকে না। তবে কিছু ব্যতিক্রম আছে, যা আমরা পরে আলোচনা করব। অজৈব যৌগগুলো সাধারণত খনিজ উৎস থেকে পাওয়া যায় এবং এদের গঠন ও বৈশিষ্ট্য জৈব যৌগ থেকে ভিন্ন হয়ে থাকে।

Table of Contents

Toggle
  • অজৈব যৌগের সংজ্ঞা
  • অজৈব যৌগের উৎস
  • অজৈব যৌগের বৈশিষ্ট্য
    • ১. অক্সাইড (Oxides)
    • ২. অ্যাসিড (Acids)
    • ৩. ক্ষার বা বেস (Bases)
    • ৪. লবণ (Salts)
    • ৫. জটিল যৌগ (Complex Compounds)
    • ৬. হাইড্রাইড (Hydrides)
    • ৭. সিলিকেট (Silicates)
  • অজৈব যৌগের ব্যবহার
    • ১. শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ২. কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ৩. চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ৪. পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যবহার
    • ৫. দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার
    • ১. অজৈব যৌগ কি দাহ্য?
    • ২. অজৈব যৌগের উদাহরণ কি কি?
    • ৩. অজৈব যৌগ আমাদের জীবনে কিভাবে ব্যবহার হয়?
    • ৪. অজৈব যৌগের উৎস কি?
    • ৫. অজৈব রসায়ন কি?

অজৈব যৌগের সংজ্ঞা

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, কার্বন এবং হাইড্রোজেন পরমাণু দিয়ে গঠিত নয় এমন যৌগকেই অজৈব যৌগ বলা হয়। তবে, এই সংজ্ঞার কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে। যেমন, কার্বনেট (CO₃²⁻), কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂), কার্বন মনোক্সাইড (CO), সায়ানাইড (CN⁻) ইত্যাদি কার্বনঘটিত হওয়া সত্ত্বেও অজৈব যৌগ হিসেবে বিবেচিত হয়। কারণ এদের ধর্ম অজৈব যৌগের মতোই।

অজৈব যৌগের উৎস

অজৈব যৌগ মূলত খনিজ পদার্থ, মাটি, পাথর এবং বায়ুমণ্ডল থেকে পাওয়া যায়। এদের কয়েকটি প্রধান উৎস নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • খনিজ পদার্থ: বিভিন্ন খনিজ যেমন – চুনাপাথর (CaCO₃), রক সল্ট (NaCl), জিপসাম (CaSO₄·2H₂O) ইত্যাদি অজৈব যৌগের প্রধান উৎস।

  • মাটি: মাটিতে বিভিন্ন অজৈব লবণ, অক্সাইড এবং সিলিকেট যৌগ বিদ্যমান।

  • বায়ুমণ্ডল: বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂), নাইট্রোজেন (N₂), অক্সিজেন (O₂) এর মতো অজৈব গ্যাস পাওয়া যায়।

  • জল: পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় বিভিন্ন অজৈব লবণ এবং গ্যাস পাওয়া যায়।
Read More:  Case কাকে বলে? সহজ ভাষায় জেনে নিন!

অজৈব যৌগের বৈশিষ্ট্য

জৈব যৌগের তুলনায় অজৈব যৌগের বৈশিষ্ট্যগুলো সাধারণত ভিন্ন হয়ে থাকে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো:

  1. গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক (Melting Point) এবং স্ফুটনাঙ্ক (Boiling Point) সাধারণত জৈব যৌগের চেয়ে বেশি হয়। কারণ এদের মধ্যে শক্তিশালী আয়নিক বা সমযোজী বন্ধন বিদ্যমান।

  2. দ্রবণীয়তা: অনেক অজৈব যৌগ পানিতে সহজেই দ্রবীভূত হতে পারে, বিশেষ করে লবণ এবং অ্যাসিড। তবে কিছু অজৈব যৌগ আছে, যারা পানিতে অদ্রবণীয়।

  3. পরিবাহীতা: কিছু অজৈব যৌগ বিদ্যুৎ পরিবাহী, যেমন – লবণ দ্রবণ এবং ধাতব অক্সাইড।

  1. জ্বলনশীলতা: অজৈব যৌগ সাধারণত দাহ্য নয়।

  2. রাসায়নিক বিক্রিয়া: অজৈব যৌগের রাসায়নিক বিক্রিয়া সাধারণত দ্রুত এবং সরল প্রকৃতির হয়।

অজৈব যৌগের প্রকারভেদ

অজৈব যৌগগুলোকে তাদের রাসায়নিক গঠন এবং বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। নিচে কয়েকটি প্রধান প্রকারভেদ আলোচনা করা হলো:

১. অক্সাইড (Oxides)

অক্সিজেন (O) এবং অন্য কোনো মৌলের সমন্বয়ে গঠিত যৌগকে অক্সাইড বলে। অক্সাইড যৌগগুলো অ্যাসিডিক, বেসিক বা উভধর্মী হতে পারে।

  • উদাহরণ: কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂), ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO), অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (Al₂O₃)

২. অ্যাসিড (Acids)

অ্যাসিড হলো সেই সব যৌগ, যারা জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) দান করতে পারে। এদের স্বাদ টক এবং এরা নীল লিটমাস পেপারকে লাল করে।

  • উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl), সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄), নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃)

৩. ক্ষার বা বেস (Bases)

ক্ষার হলো সেই সব যৌগ, যারা জলীয় দ্রবণে হাইড্রোক্সাইড আয়ন (OH⁻) দান করতে পারে। এদের স্বাদ কষাটে এবং এরা লাল লিটমাস পেপারকে নীল করে।

  • উদাহরণ: সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH), পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (KOH), ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Ca(OH)₂)

৪. লবণ (Salts)

লবণ হলো অ্যাসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগ। এরা সাধারণত পানিতে দ্রবণীয় এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়।

  • উদাহরণ: সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), পটাশিয়াম নাইট্রেট (KNO₃), অ্যামোনিয়াম সালফেট ((NH₄)₂SO₄)

৫. জটিল যৌগ (Complex Compounds)

জটিল যৌগ হলো সেই সব যৌগ, যেখানে একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের সাথে একাধিক লিগ্যান্ড (ligand) সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত থাকে।

  • উদাহরণ: টেট্রামিন কপার সালফেট ([Cu(NH₃)₄]SO₄), পটাশিয়াম ফেরোসায়ানাইড (K₄[Fe(CN)₆])
Read More:  আপেক্ষিক প্রতিসরাঙ্ক কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

৬. হাইড্রাইড (Hydrides)

হাইড্রোজেন (H) এবং অন্য কোনো মৌলের সমন্বয়ে গঠিত যৌগকে হাইড্রাইড বলে।

  • উদাহরণ: সোডিয়াম হাইড্রাইড (NaH), ক্যালসিয়াম হাইড্রাইড (CaH₂)

৭. সিলিকেট (Silicates)

সিলিকন (Si) এবং অক্সিজেনের (O) সমন্বয়ে গঠিত যৌগকে সিলিকেট বলে। এরা সাধারণত পাথর এবং খনিজ পদার্থে পাওয়া যায়।

  • উদাহরণ: কোয়ার্টজ (SiO₂), ফেল্ডস্পার (KAlSi₃O₈)

অজৈব যৌগের ব্যবহার

আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে শিল্প এবং কৃষি ক্ষেত্রে অজৈব যৌগের ব্যবহার ব্যাপক। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার আলোচনা করা হলো:

১. শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার

  • সার উৎপাদন: অ্যামোনিয়া (NH₃), সালফিউরিক অ্যাসিড (H₂SO₄) এবং নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃) সার উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।

  • ধাতু নিষ্কাশন: বিভিন্ন ধাতু নিষ্কাশনে অক্সাইড, কার্বোনেট এবং সায়ানাইড যৌগ ব্যবহার করা হয়।

  • কাচ ও সিরামিক শিল্প: সিলিকা (SiO₂) এবং অন্যান্য সিলিকেট যৌগ কাচ ও সিরামিক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

  • রাসায়নিক শিল্প: অজৈব অ্যাসিড, ক্ষার এবং লবণ বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

২. কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহার

  • সার হিসেবে: অ্যামোনিয়াম সালফেট ((NH₄)₂SO₄), সুপার ফসফেট (Ca(H₂PO₄)₂) এবং পটাশিয়াম ক্লোরাইড (KCl) উদ্ভিদের পুষ্টির জন্য সার হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

  • মাটির pH নিয়ন্ত্রণ: চুনাপাথর (CaCO₃) ব্যবহার করে মাটির অম্লত্ব কমানো যায়।

  • কীটনাশক হিসেবে: কপার সালফেট (CuSO₄) এবং অন্যান্য অজৈব যৌগ কীটপতঙ্গ দমনে ব্যবহৃত হয়।

৩. চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার

  • অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে: হাইড্রোজেন পারক্সাইড (H₂O₂) এবং পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট (KMnO₄) জীবাণুনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

  • ঔষধ উৎপাদনে: বিভিন্ন অজৈব লবণ এবং জটিল যৌগ ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। যেমন – বেরিয়াম সালফেট (BaSO₄) এক্স-রে করার আগে ব্যবহার করা হয়।

  • দাঁতের চিকিৎসায়: ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইড (CaF₂) দাঁতের সুরক্ষায় ব্যবহৃত হয়।

৪. পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যবহার

  • পানি পরিশোধন: অ্যালুম (Al₂(SO₄)₃) এবং ক্লোরিন (Cl₂) পানি পরিশোধন করতে ব্যবহৃত হয়।

  • বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণ: কিছু অজৈব যৌগ যেমন – ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO) সালফার ডাই অক্সাইড (SO₂) গ্যাস শোষণ করে বায়ু দূষণ কমাতে সাহায্য করে।

৫. দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার

  • খাবার লবণ: সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় অপরিহার্য।

  • বেকিং সোডা: সোডিয়াম বাইকার্বোনেট (NaHCO₃) খাবার তৈরিতে এবং পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

  • টুথপেস্ট: ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃) এবং সোডিয়াম ফ্লোরাইড (NaF) টুথপেস্টের উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Read More:  ওয়ার্ড কাকে বলে? প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন!

কিছু ব্যতিক্রম

যেমনটা আগেই বলেছি, কিছু যৌগ আছে যারা কার্বনঘটিত হওয়া সত্ত্বেও অজৈব যৌগ হিসেবে বিবেচিত হয়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • কার্বনেট (CO₃²⁻): যেমন – ক্যালসিয়াম কার্বনেট (CaCO₃)।
  • বাইকার্বোনেট (HCO₃⁻): যেমন – সোডিয়াম বাইকার্বোনেট (NaHCO₃)।
  • কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂): যা শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সালোকসংশ্লেষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • কার্বন মনোক্সাইড (CO): একটি বিষাক্ত গ্যাস।
  • সায়ানাইড (CN⁻): যেমন – পটাশিয়াম সায়ানাইড (KCN)।

এদের অজৈব যৌগ হিসেবে গণ্য করার কারণ হলো, এদের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য জৈব যৌগের চেয়ে ভিন্ন এবং এরা সাধারণত খনিজ উৎস থেকে পাওয়া যায়।

অজৈব যৌগ চেনার উপায়

অজৈব যৌগ চেনার কিছু সহজ উপায় নিচে দেওয়া হলো:

  1. রাসায়নিক গঠন: অজৈব যৌগের গঠনে সাধারণত কার্বন-হাইড্রোজেন (C-H) বন্ধন থাকে না। তবে কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে, যা আগে উল্লেখ করা হয়েছে।

  2. উৎস: অজৈব যৌগ সাধারণত খনিজ পদার্থ, মাটি, পাথর এবং বায়ুমণ্ডল থেকে পাওয়া যায়।

  3. গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক সাধারণত বেশি হয়।

  1. দ্রবণীয়তা: অজৈব যৌগ সাধারণত পানিতে দ্রবণীয় হয়, তবে কিছু ব্যতিক্রম আছে।

  2. পরিবাহীতা: কিছু অজৈব যৌগ বিদ্যুৎ পরিবাহী হতে পারে।

অজৈব যৌগ নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)

অজৈব যৌগ নিয়ে আপনাদের মনে কিছু প্রশ্ন থাকা স্বাভাবিক। নিচে কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

১. অজৈব যৌগ কি দাহ্য?

সাধারণত, অজৈব যৌগ দাহ্য নয়। তবে কিছু ব্যতিক্রম আছে।

২. অজৈব যৌগের উদাহরণ কি কি?

সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl), ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃) ইত্যাদি।

ADVERTISEMENT

৩. অজৈব যৌগ আমাদের জীবনে কিভাবে ব্যবহার হয়?

অজৈব যৌগ সার, ঔষধ, পরিষ্কারক এবং শিল্প উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।

৪. অজৈব যৌগের উৎস কি?

অজৈব যৌগের প্রধান উৎস হলো খনিজ পদার্থ, মাটি এবং বায়ুমণ্ডল।

৫. অজৈব রসায়ন কি?

রসায়নের যে শাখায় অজৈব যৌগ নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে অজৈব রসায়ন (Inorganic Chemistry) বলে।

অজৈব যৌগ এবং জৈব যৌগের মধ্যে পার্থক্য

অজৈব যৌগ এবং জৈব যৌগের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে একটি তুলনামূলক আলোচনা দেওয়া হলো:

বৈশিষ্ট্য অজৈব যৌগ জৈব যৌগ
গঠন কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধন সাধারণত থাকে না। কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধন অবশ্যই থাকে।
উৎস খনিজ পদার্থ, মাটি, বায়ুমণ্ডল। জীবদেহ এবং উদ্ভিদ।
গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সাধারণত বেশি। সাধারণত কম।
দ্রবণীয়তা পানিতে দ্রবণীয় হতে পারে। জৈব দ্রাবকে দ্রবণীয়।
পরিবাহীতা কিছু যৌগ পরিবাহী। সাধারণত অপরিবাহী।
জটিলতা গঠন সাধারণত সরল হয়। গঠন জটিল হতে পারে।
দাহ্যতা সাধারণত দাহ্য নয়। দাহ্য।

পরিশেষ

আশা করি, অজৈব যৌগ নিয়ে আপনার মনে আর কোনো দ্বিধা নেই। অজৈব যৌগ আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই, এই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান রাখা আমাদের জন্য খুবই দরকারি।

যদি এই ব্লগ পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আর যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

ধন্যবাদ!

Previous Post

শিষ্টাচার কাকে বলে? জানুন সঠিক নিয়মাবলী

Next Post

(মুরসাল হাদিস কাকে বলে) জানুন! প্রকারভেদ ও শর্ত

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
(মুরসাল হাদিস কাকে বলে) জানুন! প্রকারভেদ ও শর্ত

(মুরসাল হাদিস কাকে বলে) জানুন! প্রকারভেদ ও শর্ত

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • অজৈব যৌগের সংজ্ঞা
  • অজৈব যৌগের উৎস
  • অজৈব যৌগের বৈশিষ্ট্য
    • ১. অক্সাইড (Oxides)
    • ২. অ্যাসিড (Acids)
    • ৩. ক্ষার বা বেস (Bases)
    • ৪. লবণ (Salts)
    • ৫. জটিল যৌগ (Complex Compounds)
    • ৬. হাইড্রাইড (Hydrides)
    • ৭. সিলিকেট (Silicates)
  • অজৈব যৌগের ব্যবহার
    • ১. শিল্প ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ২. কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ৩. চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার
    • ৪. পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যবহার
    • ৫. দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার
    • ১. অজৈব যৌগ কি দাহ্য?
    • ২. অজৈব যৌগের উদাহরণ কি কি?
    • ৩. অজৈব যৌগ আমাদের জীবনে কিভাবে ব্যবহার হয়?
    • ৪. অজৈব যৌগের উৎস কি?
    • ৫. অজৈব রসায়ন কি?
← সূচিপত্র দেখুন