Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

উপেক্ষিক ত্রুটি কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায়!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 22, 2025
in Education
0
উপেক্ষিক ত্রুটি কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায়!

উপেক্ষিক ত্রুটি কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায়!

0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

উফ! পরীক্ষার ফল বেরিয়েছে আর আমার বন্ধু তানভীর তো আপেক্ষিক ত্রুটির (Relative Error) জ্বালায় অস্থির। অঙ্কটা নাকি প্রায় পুরোটাই ঠিক ছিল, শুধু এই ত্রুটির জন্য নম্বর কমে গেল! শুনে মনে হল, আমিও তো এই ব্যাপারে ভালো করে জানি না। তাই ভাবলাম, উপেক্ষিক ত্রুটি আসলে কী, সেটা নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করি, আর যা বুঝলাম, তা তোমাদের সাথেও শেয়ার করি।

Table of Contents

Toggle
  • উপেক্ষিক ত্রুটি (Relative Error) কী?
    • উপেক্ষিক ত্রুটির গুরুত্ব
  • উপেক্ষিক ত্রুটি কিভাবে নির্ণয় করা হয়?
    • একটি উদাহরণ
  • পরম ত্রুটি, আপেক্ষিক ত্রুটি এবং শতকরা ত্রুটির মধ্যে পার্থক্য
  • উপেক্ষিক ত্রুটির প্রকারভেদ
  • উপেক্ষিক ত্রুটির উৎস
  • উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর উপায়
    • কিছু অতিরিক্ত টিপস
  • আমাদের দৈনন্দিন জীবনে উপেক্ষিক ত্রুটির প্রভাব
  • উপেক্ষিক ত্রুটি নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • উপেক্ষিক ত্রুটি: কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
      • ১. উপেক্ষিক ত্রুটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
      • ২. কীভাবে শতকরা ত্রুটি (Percentage Error) নির্ণয় করা হয়?
      • ৩. দৈব ত্রুটি (Random Error) কী এবং এটি কীভাবে পরিমাপে প্রভাব ফেলে?
      • ৪. নিয়মিত ত্রুটি (Systematic Error) কীভাবে পরিমাপকে প্রভাবিত করে?
      • ৫. উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর জন্য কী করা উচিত?
      • ৬. পরম ত্রুটি এবং উপেক্ষিক ত্রুটির মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
      • ৭. কোন ক্ষেত্রে উপেক্ষিক ত্রুটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
      • ৮. ত্রুটি কত প্রকার?
      • ৯. পরিমাপে ত্রুটি কেন হয়?
      • ১০. সবচেয়ে কম ত্রুটিপূর্ণ পরিমাপ কোনটি?
  • শেষ কথা

উপেক্ষিক ত্রুটি (Relative Error) কী?

উপেক্ষিক ত্রুটি হলো কোনো পরিমাপের পরম ত্রুটি (Absolute Error)-কে প্রকৃত মান (True Value) অথবা প্রায়োগিক মান (Approximate Value) দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায়। এটা আসলে ত্রুটির আপেক্ষিক আকার প্রকাশ করে। তার মানে, ত্রুটিটা আসলে কত বড় বা ছোট, সেটা বুঝতে সাহায্য করে।

সহজ ভাষায় যদি বলি, একটা দোকানে গিয়ে ২ কেজি চাল কিনতে গিয়ে দেখলেন ওজন মাপার যন্ত্রে ৫০ গ্রাম কম দেখাচ্ছে। এই ৫০ গ্রাম হলো পরম ত্রুটি। কিন্তু উপেক্ষিক ত্রুটি হলো ৫০ গ্রামকে ২ কেজি দিয়ে ভাগ করলে যা বের হয়, সেই সংখ্যাটা। এটা শতকরা হারেও প্রকাশ করা যায়।

উপেক্ষিক ত্রুটির গুরুত্ব

উপেক্ষিক ত্রুটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ, জানেন? কারণ এটা আমাদের বুঝতে সাহায্য করে যে পরিমাপটা কতটা নির্ভুল। ধরুন, একটা সোনার দোকানে গিয়ে আপনি ১ ভরি (১১.৬৬ গ্রাম) সোনা কিনলেন, আর সেখানে যদি ০.১ গ্রাম ত্রুটি হয়, সেটা কিন্তু অনেক বড় ব্যাপার। কিন্তু যদি আপনি একটা ট্রাকের ওজন মাপেন, আর সেখানে ১ কেজি ত্রুটি হয়, সেটা তেমন কোনো সমস্যা নয়। উপেক্ষিক ত্রুটি এই পার্থক্যটা ধরিয়ে দেয়।

Read More:  বন্যা কাকে বলে class 5? সহজ ভাষায় উদাহরণ সহ

উপেক্ষিক ত্রুটি কিভাবে নির্ণয় করা হয়?

উপেক্ষিক ত্রুটি বের করার একটা সহজ সূত্র আছে। চলুন, সেটা দেখে নিই:

উপেক্ষিক ত্রুটি = (পরম ত্রুটি / প্রকৃত মান)

এখানে,

  • পরম ত্রুটি: পরিমাপ করা মান এবং প্রকৃত মানের মধ্যে পার্থক্য।
  • প্রকৃত মান: বস্তুর আসল মান।

যদি শতকরায় প্রকাশ করতে চান, তাহলে শুধু ১০০ দিয়ে গুণ করে দিলেই হবে।

উপেক্ষিক ত্রুটি (%) = (পরম ত্রুটি / প্রকৃত মান) × ১০০

একটি উদাহরণ

ধরুন, একটি লাঠির দৈর্ঘ্য মাপতে গিয়ে দেখা গেল এর দৈর্ঘ্য ২ মিটার। কিন্তু আসলে লাঠির দৈর্ঘ্য ২.০২ মিটার। তাহলে,

  • পরম ত্রুটি = |২.০২ – ২| = ০.০২ মিটার
  • উপেক্ষিক ত্রুটি = (০.০২ / ২.০২) = ০.০০৯৯
  • শতকরা উপেক্ষিক ত্রুটি = ০.০০৯৯ × ১০০ = ০.৯৯%

তার মানে, লাঠির দৈর্ঘ্য মাপতে গিয়ে প্রায় ১% ত্রুটি হয়েছে।

পরম ত্রুটি, আপেক্ষিক ত্রুটি এবং শতকরা ত্রুটির মধ্যে পার্থক্য

অনেকেই এই তিনটি বিষয় গুলিয়ে ফেলেন। তাই একটু বুঝিয়ে বলা যাক:

  • পরম ত্রুটি (Absolute Error): এটা হলো পরিমাপ করা মান এবং প্রকৃত মানের মধ্যে সরাসরি পার্থক্য। যেমন, উপরের উদাহরণে ০.০২ মিটার।

  • আপেক্ষিক ত্রুটি (Relative Error): এটা হলো পরম ত্রুটিকে প্রকৃত মান দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায়। যেমন, উপরের উদাহরণে ০.০০৯৯।

  • শতকরা ত্রুটি (Percentage Error): এটা হলো আপেক্ষিক ত্রুটিকে ১০০ দিয়ে গুণ করলে যা পাওয়া যায়। যেমন, উপরের উদাহরণে ০.৯৯%।

বিষয় সংজ্ঞা সূত্র উদাহরণ
পরম ত্রুটি পরিমাপকৃত মান ও প্রকৃত মানের পার্থক্য |পরিমাপকৃত মান – প্রকৃত মান| ০.০২ মিটার (লাঠির ক্ষেত্রে)
আপেক্ষিক ত্রুটি পরম ত্রুটিকে প্রকৃত মান দিয়ে ভাগ করা পরম ত্রুটি / প্রকৃত মান ০.০০৯৯ (লাঠির ক্ষেত্রে)
শতকরা ত্রুটি আপেক্ষিক ত্রুটিকে ১০০ দিয়ে গুণ করা (পরম ত্রুটি / প্রকৃত মান) × ১০০ ০.৯৯% (লাঠির ক্ষেত্রে)

উপেক্ষিক ত্রুটির প্রকারভেদ

উপেক্ষিক ত্রুটি সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে:

  1. Systematic Relative Error (নিয়মিত উপেক্ষিক ত্রুটি): এই ত্রুটি নির্দিষ্ট দিকে যায় এবং এর কারণ জানা থাকে। যেমন, ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্র ব্যবহার করলে এই ত্রুটি হতে পারে।

  2. Random Relative Error (দৈব উপেক্ষিক ত্রুটি): এই ত্রুটি অনিয়মিত এবং এর কারণ সবসময় জানা যায় না। যেমন, পরিমাপ করার সময় পরিবেশের আকস্মিক পরিবর্তনের কারণে এই ত্রুটি হতে পারে।

Read More:  বায়ুর তাপমাত্রা কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

উপেক্ষিক ত্রুটির উৎস

উপেক্ষিক ত্রুটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কয়েকটি প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • পরিমাপক যন্ত্রের ত্রুটি: যে যন্ত্র দিয়ে মাপা হচ্ছে, সেটি যদি ত্রুটিপূর্ণ হয়, তাহলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

  • পর্যবেক্ষকের ত্রুটি: যিনি পরিমাপ করছেন, তার ভুল করার কারণেও ত্রুটি হতে পারে।

  • পরিবেশের প্রভাব: তাপমাত্রা, চাপ, আর্দ্রতা ইত্যাদি কারণে পরিমাপে ত্রুটি আসতে পারে।

  • পরিমাপ পদ্ধতির ত্রুটি: ভুল পদ্ধতিতে পরিমাপ করলে ত্রুটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর উপায়

উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর জন্য কিছু কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে:

  • ভালো মানের যন্ত্র ব্যবহার: সঠিক এবং নির্ভুল পরিমাপের জন্য ভালো মানের পরিমাপক যন্ত্র ব্যবহার করা উচিত।

  • সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ: পরিমাপ করার সময় সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে এবং একাধিকবার পরিমাপ করে গড় মান নিতে হবে।

  • পর্যবেক্ষকের প্রশিক্ষণ: যিনি পরিমাপ করছেন, তার যথাযথ প্রশিক্ষণ থাকা দরকার, যাতে তিনি নির্ভুলভাবে মান নিতে পারেন।

  • পরিবেশের নিয়ন্ত্রণ: পরিমাপ করার সময় পরিবেশের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করতে হবে। যেমন, তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখা।

কিছু অতিরিক্ত টিপস

  • পরিমাপ করার সময় খুব সতর্ক থাকুন।
  • একই জিনিস একাধিকবার মাপুন এবং গড় মান বের করুন।
  • নিয়মিত যন্ত্রপাতির ক্যালিব্রেশন (Calibration) করুন, যাতে তারা সঠিক মান দেয়।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে উপেক্ষিক ত্রুটির প্রভাব

উপেক্ষিক ত্রুটি শুধু ল্যাবরেটরিতে বা পরীক্ষার খাতায় সীমাবদ্ধ নয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও এর অনেক প্রভাব আছে। কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • বাজার করা: বাজারে গিয়ে যখন সবজি বা ফল কেনেন, তখন যদি ওজনে সামান্য ভুল হয়, সেটি উপেক্ষিক ত্রুটির কারণে হতে পারে।

  • কাপড় তৈরি: পোশাক তৈরির সময় যদি মাপজোখে সামান্য ভুল হয়, তাহলে পুরো পোশাকের ফিটিং খারাপ হয়ে যেতে পারে।

  • নির্মাণ কাজ: বাড়ি তৈরির সময় যদি রড বা সিমেন্টের পরিমাণে ভুল হয়, তাহলে বিল্ডিংয়ের কাঠামো দুর্বল হয়ে যেতে পারে।

  • চিকিৎসা: ওষুধের সঠিক ডোজ দেওয়ার ক্ষেত্রে উপেক্ষিক ত্রুটি মারাত্মক হতে পারে।

উপেক্ষিক ত্রুটি নিয়ে কিছু মজার তথ্য

  • প্রাচীনকালে, যখন আধুনিক পরিমাপক যন্ত্র ছিল না, তখন মানুষ তাদের শরীরের অংশ ব্যবহার করে দৈর্ঘ্য মাপত। যেমন, হাতের এক বিঘত বা পায়ের দৈর্ঘ্য।

  • বিজ্ঞানীরা সবসময় চেষ্টা করছেন, এমন যন্ত্র তৈরি করতে, যা একেবারে নির্ভুল মান দিতে পারে।

  • “পরম শূন্য” (Absolute Zero) তাপমাত্রায় (প্রায় -২৭৩.১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পদার্থের অণুগুলোর কম্পন বন্ধ হয়ে যায়। এই তাপমাত্রায় কোনো ত্রুটি থাকার কথা নয়, কিন্তু বাস্তবে তা সম্ভব নয়!

Read More:  ভৌত কাকে বলে? সহজ ভাষায় সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ

উপেক্ষিক ত্রুটি: কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো, যা উপেক্ষিক ত্রুটি সম্পর্কে আপনার ধারণা আরও স্পষ্ট করবে:

১. উপেক্ষিক ত্রুটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উপেক্ষিক ত্রুটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি পরিমাপকৃত মানের যথার্থতা (Accuracy) নির্ণয় করতে সাহায্য করে। এটি পরম ত্রুটির চেয়ে বেশি উপযোগী, কারণ এটি ত্রুটির আপেক্ষিক মান বিবেচনা করে।

২. কীভাবে শতকরা ত্রুটি (Percentage Error) নির্ণয় করা হয়?

শতকরা ত্রুটি নির্ণয় করার সূত্র হলো:
শতকরা ত্রুটি = (পরম ত্রুটি / প্রকৃত মান) × ১০০%

৩. দৈব ত্রুটি (Random Error) কী এবং এটি কীভাবে পরিমাপে প্রভাব ফেলে?

দৈব ত্রুটি হলো সেই ত্রুটি, যা অনিয়মিতভাবে ঘটে এবং এর কারণ সবসময় নির্দিষ্ট করা যায় না। এই ত্রুটির কারণে পরিমাপের মান কখনো বেশি আবার কখনো কম হতে পারে, যা চূড়ান্ত ফলাফলে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করে।

৪. নিয়মিত ত্রুটি (Systematic Error) কীভাবে পরিমাপকে প্রভাবিত করে?

নিয়মিত ত্রুটি একটি নির্দিষ্ট দিকে পরিমাপকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্র বা ভুল পদ্ধতির কারণে হয়ে থাকে। এই ত্রুটির কারণে পরিমাপের মান সবসময় কম অথবা বেশি হতে পারে।

৫. উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর জন্য কী করা উচিত?

উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর জন্য ভালো মানের পরিমাপক যন্ত্র ব্যবহার করা, সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করা, একাধিকবার পরিমাপ নিয়ে গড় মান বের করা এবং পরিবেশের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করা উচিত।

ADVERTISEMENT

৬. পরম ত্রুটি এবং উপেক্ষিক ত্রুটির মধ্যে মূল পার্থক্য কী?

পরম ত্রুটি হলো পরিমাপকৃত মান ও প্রকৃত মানের মধ্যে সরাসরি পার্থক্য, যেখানে উপেক্ষিক ত্রুটি হলো পরম ত্রুটিকে প্রকৃত মান দিয়ে ভাগ করা একটি অনুপাত।

৭. কোন ক্ষেত্রে উপেক্ষিক ত্রুটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?

উপেক্ষিক ত্রুটি সেইসব ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে খুব সূক্ষ্ম পরিমাপের প্রয়োজন হয়, যেমন বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং চিকিৎসাবিদ্যা।

৮. ত্রুটি কত প্রকার?

পরিমাপের ত্রুটি প্রধানত দুই প্রকার: নিয়মিত ত্রুটি (Systematic Error) ও অনিয়মিত বা দৈব ত্রুটি (Random Error)।

৯. পরিমাপে ত্রুটি কেন হয়?

পরিমাপক যন্ত্রের ত্রুটি, পর্যবেক্ষকের ত্রুটি, পরিবেশের প্রভাব, এবং পরিমাপ পদ্ধতির ত্রুটির কারণে পরিমাপে ত্রুটি হতে পারে।

১০. সবচেয়ে কম ত্রুটিপূর্ণ পরিমাপ কোনটি?

যে পরিমাপে ত্রুটির পরিমাণ যত কম, সেটি তত বেশি নির্ভুল। ত্রুটি কমানোর জন্য আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়।

শেষ কথা

তাহলে, উপেক্ষিক ত্রুটি নিয়ে এতক্ষণ যা আলোচনা করলাম, তাতে আশা করি তোমরা বুঝতে পেরেছ যে, এটা শুধু একটা গাণিতিক হিসাব নয়, বরং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজের সাথে জড়িত। তাই, কোনো কিছু মাপার সময় একটু সতর্ক থাকলেই কিন্তু এই ত্রুটি কমানো যায়।

যদি এই বিষয়ে আরও কিছু জানতে চাও, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারো। আর হ্যাঁ, লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলো না!

Previous Post

নবুয়ত কাকে বলে ও কেন? জানুন বিস্তারিত!

Next Post

আধুনিক রাষ্ট্র কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
আধুনিক রাষ্ট্র কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন!

আধুনিক রাষ্ট্র কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • উপেক্ষিক ত্রুটি (Relative Error) কী?
    • উপেক্ষিক ত্রুটির গুরুত্ব
  • উপেক্ষিক ত্রুটি কিভাবে নির্ণয় করা হয়?
    • একটি উদাহরণ
  • পরম ত্রুটি, আপেক্ষিক ত্রুটি এবং শতকরা ত্রুটির মধ্যে পার্থক্য
  • উপেক্ষিক ত্রুটির প্রকারভেদ
  • উপেক্ষিক ত্রুটির উৎস
  • উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর উপায়
    • কিছু অতিরিক্ত টিপস
  • আমাদের দৈনন্দিন জীবনে উপেক্ষিক ত্রুটির প্রভাব
  • উপেক্ষিক ত্রুটি নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • উপেক্ষিক ত্রুটি: কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
      • ১. উপেক্ষিক ত্রুটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
      • ২. কীভাবে শতকরা ত্রুটি (Percentage Error) নির্ণয় করা হয়?
      • ৩. দৈব ত্রুটি (Random Error) কী এবং এটি কীভাবে পরিমাপে প্রভাব ফেলে?
      • ৪. নিয়মিত ত্রুটি (Systematic Error) কীভাবে পরিমাপকে প্রভাবিত করে?
      • ৫. উপেক্ষিক ত্রুটি কমানোর জন্য কী করা উচিত?
      • ৬. পরম ত্রুটি এবং উপেক্ষিক ত্রুটির মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
      • ৭. কোন ক্ষেত্রে উপেক্ষিক ত্রুটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
      • ৮. ত্রুটি কত প্রকার?
      • ৯. পরিমাপে ত্রুটি কেন হয়?
      • ১০. সবচেয়ে কম ত্রুটিপূর্ণ পরিমাপ কোনটি?
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন