Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

পরাগায়ন কাকে বলে class 5? সহজ উত্তরে পরাগায়ন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 23, 2025
in Education
0
পরাগায়ন কাকে বলে class 5? সহজ উত্তরে পরাগায়ন!

পরাগায়ন কাকে বলে class 5? সহজ উত্তরে পরাগায়ন!

0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

ছোটবেলার বিজ্ঞান ক্লাসে পরাগায়নের কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন! ফুল, ফল আর প্রকৃতির এক দারুণ খেলা এটা। কিন্তু ক্লাস ফাইভের ছাত্রছাত্রী হিসেবে, পরাগায়ন জিনিসটা ঠিক কী, সেটা হয়তো একটু কঠিন লাগে। চিন্তা নেই, আজ আমরা সহজ ভাষায়, গল্প করে পরাগায়ন (Poragayon) বুঝবো। তাহলে চলো শুরু করা যাক!

পরাগায়ন: ফুলের মধু আর ফলের রহস্য!

পরাগায়ন (Pollination) হলো সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ফুলের গর্ভমুণ্ডে পরাগরেণু স্থানান্তরিত হয় এবং উদ্ভিদের প্রজনন সম্ভব হয়। অনেকটা যেন একটা ফুল অন্য ফুলকে “হাই!” বলছে! এই “হাই!” বলার ফলে ফুল থেকে ফল হয়, আর আমরা সেই ফল খেয়ে বাঁচি।

Table of Contents

Toggle
  • পরাগায়ন কাকে বলে? (Poragayon Kake Bole?)
      • পরাগায়ন কিভাবে হয়?
    • পরাগায়নের মাধ্যম (Madhyam)
  • পরাগায়নের প্রকারভেদ
    • স্ব-পরাগায়ন (Self-Pollination)
    • পর-পরাগায়ন (Cross-Pollination)
  • পরাগায়নের গুরুত্ব (গুরুত্ব)
  • পরাগায়ন সহায়তাকারী উপাদান
    • বায়ু (বায়ু)
    • পানি (জল)
    • পোকামাকড় (পতঙ্গ)
    • পাখি (পক্ষী)
    • বাদুড় (বাদুর)
    • অন্যান্য প্রাণী (অন্যান্য প্রানী)
  • কৃত্রিম পরাগায়ন
    • কৃত্রিম পরাগায়ন কি?
    • কৃত্রিম পরাগায়নের পদ্ধতি
    • কৃত্রিম পরাগায়নের সুবিধা
    • কৃত্রিম পরাগায়নের অসুবিধা
  • পরাগায়ন এবং ফল উৎপাদন
    • পরাগায়নের প্রক্রিয়া
    • ফলের প্রকারভেদ
  • পরাগায়ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য
  • পরাগায়ন নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs)
  • পরাগায়ন সংরক্ষণে আমাদের ভূমিকা
    • কীটনাশকের ব্যবহার কমানো
    • ফুলের বাগান তৈরি
    • সচেতনতা তৈরি

পরাগায়ন কাকে বলে? (Poragayon Kake Bole?)

সহজ ভাষায় যদি বলি, পরাগায়ন হলো ফুলের “পুরুষ” (পরাগরেণু) এবং “মহিলা” (গর্ভমুণ্ড) অংশের মিলন। এই মিলনের ফলেই ফুল ফল তৈরি করতে পারে।

পরাগায়ন কিভাবে হয়?

পরাগায়ন দুইভাবে হতে পারে:

  • স্ব-পরাগায়ন (Self-Pollination): যখন একটি ফুলের পরাগরেণু সেই একই ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে, তখন তাকে স্ব-পরাগায়ন বলে। এটা অনেকটা নিজের সঙ্গেই নিজে কথা বলার মতো!

  • পর-পরাগায়ন (Cross-Pollination): যখন একটি ফুলের পরাগরেণু অন্য একটি ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে, তখন তাকে পর-পরাগায়ন বলে। এটা অনেকটা বন্ধুর সঙ্গে কথা বলার মতো!

পরাগায়নের মাধ্যম (Madhyam)

পরাগায়ন একা একা হতে পারে না। তার জন্য কিছু বন্ধুর দরকার হয়। এই বন্ধুরা হলো:

  • বাতাস: বাতাস পরাগরেণু উড়িয়ে নিয়ে যায়। যেসব ফুলের পরাগরেণু হালকা, সেগুলো বাতাসের মাধ্যমে সহজেই ছড়িয়ে পরে।

  • পানি: কিছু জলজ উদ্ভিদের পরাগরেণু পানির মাধ্যমে বাহিত হয়।

  • কীটপতঙ্গ: মৌমাছি, প্রজাপতি, ভ্রমর, পিঁপড়ে ইত্যাদি কীটপতঙ্গ ফুলের মধু খেতে আসে। তখন তাদের শরীরে পরাগরেণু লেগে যায়। এরপর তারা যখন অন্য ফুলে যায়, তখন পরাগরেণু সেখানে স্থানান্তরিত হয়।

  • পাখি: কিছু ছোট পাখিও ফুলের মধু খেতে আসে এবং পরাগায়নে সাহায্য করে।

  • মানুষ: মাঝে মাঝে মানুষও পরাগায়নে সাহায্য করে। যেমন, কৃষক ভাইয়েরা হাতে করে পরাগরেণু এক ফুল থেকে অন্য ফুলে লাগিয়ে দেন।

Read More:  [part of speech কাকে বলে] - সহজ ভাষায়!

পরাগায়নের প্রকারভেদ

পরাগায়ন প্রধানত দুই প্রকার: স্ব-পরাগায়ন ও পর-পরাগায়ন। এই প্রকারভেদগুলো ফুল এবং উদ্ভিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

স্ব-পরাগায়ন (Self-Pollination)

স্ব-পরাগায়ন হলো যখন একটি ফুলের পরাগরেণু সেই একই ফুলের গর্ভমুণ্ডে পতিত হয়। এই প্রক্রিয়াটি একই উদ্ভিদের মধ্যে ঘটে থাকে।

  • সুবিধা:

    • এই প্রক্রিয়ায় অন্য কোনো উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করতে হয় না।

    • বৈশিষ্ট্যগুলো অপরিবর্তিত থাকে।

  • অসুবিধা:

    • নতুন বৈশিষ্ট্য তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

    • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হতে পারে।

পর-পরাগায়ন (Cross-Pollination)

পর-পরাগায়ন হলো যখন একটি ফুলের পরাগরেণু অন্য একটি ফুলের গর্ভমুণ্ডে পতিত হয়। এই প্রক্রিয়া ভিন্ন উদ্ভিদের মধ্যে ঘটে থাকে।

  • সুবিধা:

    • নতুন বৈশিষ্ট্য তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হতে পারে।

    • উদ্ভিদের মধ্যে genetic variation দেখা যায়।

  • অসুবিধা:

    • অন্যান্য উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয়।

    • পরাগায়ন নিশ্চিত নাও হতে পারে।

পরাগায়নের গুরুত্ব (গুরুত্ব)

পরাগায়ন কেন এত গুরুত্বপূর্ণ, সেটা কি তোমরা জানো? যদি পরাগায়ন না হতো, তাহলে কী হতো ভেবে দেখেছো?

ADVERTISEMENT
  • ফল ও সবজি উৎপাদন: পরাগায়ন না হলে ফল ও সবজি উৎপাদন হতো না। আমরা অনেক সুস্বাদু ফল (আম, জাম, লিচু) এবং সবজি (টমেটো, বেগুন, শসা) খেতে পারতাম না।
  • বীজ তৈরি: পরাগায়নের মাধ্যমে বীজ তৈরি হয়। এই বীজ থেকে নতুন চারা গাছ জন্মায়। যদি বীজ না হতো, তাহলে গাছপালা কমে যেত।
  • পরিবেশের ভারসাম্য: গাছপালা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় খুব দরকারি। তারা বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ছাড়ে। পরাগায়ন না হলে গাছপালা কমে গেলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেত।
  • খাদ্যশৃঙ্খল: পরাগায়ন না হলে অনেক প্রাণী খাবার পেত না। কারণ, অনেক প্রাণী ফল, সবজি, বীজ খেয়ে বেঁচে থাকে।

পরাগায়ন সহায়তাকারী উপাদান

পরাগায়ন একটি জটিল প্রক্রিয়া, যা বিভিন্ন উপাদানের ওপর নির্ভরশীল। এই উপাদানগুলো পরাগরেণু স্থানান্তরে সাহায্য করে এবং সফল পরাগায়ন নিশ্চিত করে।

Read More:  [কুটির শিল্প কাকে বলে] ও এর প্রকারভেদ জানুন!

বায়ু (বায়ু)

বায়ু পরাগায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। যেসব ফুল হালকা পরাগরেণু তৈরি করে, তাদের পরাগরেণু বাতাসে ভেসে অন্য ফুলে যায়। সাধারণত ঘাস এবং কিছু গাছের ফুল বায়ুর মাধ্যমে পরাগায়ন করে।

পানি (জল)

কিছু জলজ উদ্ভিদের পরাগরেণু পানির মাধ্যমে বাহিত হয়। এই উদ্ভিদগুলো সাধারণত অগভীর পানিতে জন্মায়, যেখানে পরাগরেণু সহজেই এক ফুল থেকে অন্য ফুলে যেতে পারে।

পোকামাকড় (পতঙ্গ)

পোকামাকড় পরাগায়নের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক। মৌমাছি, প্রজাপতি, মাছি, এবং বিটলরা ফুলের মধু ও পরাগরেণু খাওয়ার জন্য ফুলে বসে এবং তাদের শরীরে পরাগরেণু লেগে যায়। এরপর তারা অন্য ফুলে গেলে সেখানে পরাগরেণু স্থানান্তরিত হয়।

পাখি (পক্ষী)

কিছু পাখি, যেমন হামিংবার্ড এবং সানবার্ড, ফুলের মধু খাওয়ার সময় পরাগায়ন ঘটায়। তাদের লম্বা ঠোঁট ফুলের গভীরে প্রবেশ করে এবং পরাগরেণু তাদের শরীরে লেগে যায়।

বাদুড় (বাদুর)

কিছু প্রজাতির বাদুড় রাতে ফুল থেকে মধু খাওয়ার সময় পরাগায়ন করে। এই বাদুড়গুলো সাধারণত বড় এবং সাদা রঙের ফুল পছন্দ করে, যা রাতে সহজে দেখা যায়।

অন্যান্য প্রাণী (অন্যান্য প্রানী)

এছাড়াও পিঁপড়া, শামুক এবং অন্যান্য ছোট প্রাণীও পরাগায়নে সাহায্য করতে পারে।

কৃত্রিম পরাগায়ন

প্রাকৃতিক পরাগায়নের পাশাপাশি, মানুষও অনেক সময় কৃত্রিম পরাগায়ন করে থাকে। এটি বিশেষ করে সেই সব ক্ষেত্রে করা হয়, যেখানে প্রাকৃতিক পরাগায়ন যথেষ্ট নয় বা কাঙ্ক্ষিত ফলন পাওয়ার জন্য প্রয়োজন।

কৃত্রিম পরাগায়ন কি?

কৃত্রিম পরাগায়ন হলো মানুষের তৈরি করা একটি প্রক্রিয়া, যেখানে পরাগরেণু হাতে নিয়ে গর্ভমুণ্ডে স্থাপন করা হয়।

কৃত্রিম পরাগায়নের পদ্ধতি

  1. পরাগরেণু সংগ্রহ: প্রথমে একটি ফুল থেকে পরাগরেণু সংগ্রহ করা হয়।

  2. গর্ভমুণ্ডে স্থাপন: এরপর সেই পরাগরেণু অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থাপন করা হয়।

কৃত্রিম পরাগায়নের সুবিধা

  • ফলন বৃদ্ধি করা সম্ভব।

  • নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন উদ্ভিদ তৈরি করা যায়।

  • যেখানে প্রাকৃতিক পরাগায়ন সম্ভব নয়, সেখানেও ফল উৎপাদন করা যায়।

কৃত্রিম পরাগায়নের অসুবিধা

  • এটি সময়সাপেক্ষ এবং শ্রমঘন।

  • সঠিক জ্ঞান এবং দক্ষতার প্রয়োজন।

পরাগায়ন এবং ফল উৎপাদন

পরাগায়ন ফল উৎপাদনের একটি অপরিহার্য অংশ। পরাগায়ন ছাড়া ফল তৈরি হতে পারে না।

পরাগায়নের প্রক্রিয়া

  1. পরাগরেণুর স্থানান্তর: পরাগরেণু গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়।

  2. নিষেক: পরাগরেণু এবং ডিম্বাণু মিলিত হয়ে নিষেক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।

  3. ফল গঠন: নিষেক হওয়ার পর গর্ভাশয় ফলে পরিণত হয় এবং ডিম্বাণু বীজে পরিণত হয়।

Read More:  অসম্পৃক্ত দ্রবণ: সংজ্ঞা, উদাহরণ ও ব্যাখ্যা!

ফলের প্রকারভেদ

পরাগায়নের ওপর ভিত্তি করে ফল বিভিন্ন প্রকার হতে পারে:

  • প্রকৃত ফল: গর্ভাশয় থেকে উৎপন্ন হয়। উদাহরণ: আম, জাম।

  • মিথ্যা ফল: গর্ভাশয় ছাড়াও ফুলের অন্যান্য অংশ থেকে উৎপন্ন হয়। উদাহরণ: আপেল, নাশপাতি।

পরাগায়ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য

  • কিছু ফুল শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির পোকামাকড় দ্বারা পরাগায়িত হয়।

  • পরাগায়ন না হলে অনেক উদ্ভিদ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।

  • মৌমাছিরা পরাগায়নের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত, কিন্তু অন্যান্য পোকামাকড় এবং প্রাণীরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

পরাগায়ন নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs)

এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর দেওয়া হলো, যা তোমাদের পরাগায়ন বুঝতে আরও সাহায্য করবে:

  • প্রশ্ন: পরাগায়ন কিভাবে ঘটে?
    উত্তর: পরাগায়ন মূলত দুইভাবে ঘটে: স্ব-পরাগায়ন, যেখানে একটি ফুলের পরাগরেণু সেই ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে, এবং পর-পরাগায়ন, যেখানে অন্য কোনো ফুলের পরাগরেণু এসে গর্ভমুণ্ডে পড়ে।

  • প্রশ্ন: পরাগায়নে সাহায্য করে এমন কয়েকটি উপাদানের নাম কী?
    উত্তর: পরাগায়নে বাতাস, পানি, কীটপতঙ্গ (যেমন মৌমাছি ও প্রজাপতি), পাখি এবং মানুষ সাহায্য করে।

  • প্রশ্ন: স্ব-পরাগায়ন ও পর-পরাগায়নের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর: স্ব-পরাগায়ন একটি ফুলের মধ্যেই হয়, কিন্তু পর-পরাগায়ন দুটি ভিন্ন ফুলের মধ্যে ঘটে।
  • প্রশ্ন: পরাগায়নের গুরুত্ব কী?
    উত্তর: পরাগায়ন ফল ও বীজ উৎপাদনে সাহায্য করে, যা খাদ্যশৃঙ্খল এবং পরিবেশের জন্য খুবই জরুরি।

  • প্রশ্ন: কীটপতঙ্গ কিভাবে পরাগায়নে সাহায্য করে?
    উত্তর: কীটপতঙ্গ ফুলের মধু খেতে এসে তাদের শরীরে পরাগরেণু বহন করে, যা অন্য ফুলে স্থানান্তরিত হয়।

  • প্রশ্ন: পরাগায়ন না হলে কী হতে পারে?

উত্তর: পরাগায়ন না হলে ফল ও বীজ উৎপাদন কমে যাবে, যা খাদ্য সংকট তৈরি করতে পারে এবং পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।
  • প্রশ্ন: “পরাগরেণু” কি?
    উত্তর: পরাগরেণু হলো ফুলের পুরুষ কোষ, যা গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়ে ফল সৃষ্টিতে সাহায্য করে।

  • প্রশ্ন: “গর্ভমুণ্ড” কি?
    উত্তর: গর্ভমুণ্ড হলো ফুলের স্ত্রী অংশ, যেখানে পরাগরেণু এসে পড়ে এবং নিষেক প্রক্রিয়া শুরু হয়।

পরাগায়ন সংরক্ষণে আমাদের ভূমিকা

পরাগায়ন আমাদের পরিবেশ এবং খাদ্য supply chain এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরাগায়ন সংরক্ষণে আমরা কিছু সহজ পদক্ষেপ নিতে পারি।

কীটনাশকের ব্যবহার কমানো

কীটনাশক ব্যবহারের কারণে অনেক উপকারী পোকামাকড় মারা যায়, যা পরাগায়নে সাহায্য করে। তাই কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা উচিত।

ফুলের বাগান তৈরি

বাড়ির আশেপাশে ফুলের বাগান তৈরি করলে পোকামাকড় আকৃষ্ট হয় এবং পরাগায়ন বৃদ্ধি পায়।

সচেতনতা তৈরি

পরাগায়নের গুরুত্ব সম্পর্কে অন্যদের সচেতন করা উচিত, যাতে সবাই এটি সংরক্ষণে এগিয়ে আসে।

পরাগায়ন বিষয়টি তাহলে দেখলে তো কতো মজার! ফুল, ফল, আর আমাদের জীবন – সব কিছুই এই পরাগায়নের উপর নির্ভরশীল। তাই, প্রকৃতির এই গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানা এবং একে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।

Previous Post

পেশাজীবী সম্প্রদায় কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

Next Post

নিউক্লিয় বল কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
নিউক্লিয় বল কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন

নিউক্লিয় বল কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • পরাগায়ন কাকে বলে? (Poragayon Kake Bole?)
      • পরাগায়ন কিভাবে হয়?
    • পরাগায়নের মাধ্যম (Madhyam)
  • পরাগায়নের প্রকারভেদ
    • স্ব-পরাগায়ন (Self-Pollination)
    • পর-পরাগায়ন (Cross-Pollination)
  • পরাগায়নের গুরুত্ব (গুরুত্ব)
  • পরাগায়ন সহায়তাকারী উপাদান
    • বায়ু (বায়ু)
    • পানি (জল)
    • পোকামাকড় (পতঙ্গ)
    • পাখি (পক্ষী)
    • বাদুড় (বাদুর)
    • অন্যান্য প্রাণী (অন্যান্য প্রানী)
  • কৃত্রিম পরাগায়ন
    • কৃত্রিম পরাগায়ন কি?
    • কৃত্রিম পরাগায়নের পদ্ধতি
    • কৃত্রিম পরাগায়নের সুবিধা
    • কৃত্রিম পরাগায়নের অসুবিধা
  • পরাগায়ন এবং ফল উৎপাদন
    • পরাগায়নের প্রক্রিয়া
    • ফলের প্রকারভেদ
  • পরাগায়ন সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য
  • পরাগায়ন নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs)
  • পরাগায়ন সংরক্ষণে আমাদের ভূমিকা
    • কীটনাশকের ব্যবহার কমানো
    • ফুলের বাগান তৈরি
    • সচেতনতা তৈরি
← সূচিপত্র দেখুন