Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

0
SHARES
4
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আচ্ছা, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন! নামটা শুনলেই কেমন একটা জটিল জটিল লাগে, তাই না? কিন্তু বিশ্বাস করুন, ব্যাপারটা আসলে ততটা কঠিন না। চলুন, সহজ ভাষায় গল্প করে ব্যাপারটা জেনে নেওয়া যাক।

আজ আমরা কথা বলব প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন নিয়ে। এই বিষয়টা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে কেন গুরুত্বপূর্ণ, সেটা বুঝতেই চেষ্টা করব। তাহলে আর দেরি না করে, চলুন শুরু করা যাক!

প্রাচীনকালে রাজা-বাদশাহদের শাসন ছিল, যেখানে ক্ষমতার কেন্দ্র ছিল একজনই। কিন্তু আধুনিক যুগে রাষ্ট্রগুলো অনেক বড় হওয়ায় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ দরকার হয়ে পড়ে। আর এই বিকেন্দ্রীকরণের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন।

Table of Contents

Toggle
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন: সহজ ভাষায় সংজ্ঞা
    • স্বায়ত্তশাসন কেন দরকার?
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের ধারণা: একটু গভীরে
    • ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ
    • স্থানীয় সরকারগুলোর ভূমিকা
    • আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রকারভেদ
  • বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
    • ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
    • মুক্তিযুদ্ধ ও স্বায়ত্তশাসন
    • সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের সুবিধা ও অসুবিধা
    • সুবিধা
    • অসুবিধা
  • প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন (FAQ)
  • শেষ কথা

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন: সহজ ভাষায় সংজ্ঞা

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন মানে হল, একটি দেশের প্রদেশ বা অঞ্চলগুলোর নিজেদের കാര്യ নিজেদের মতো করে চালানোর অধিকার। অনেকটা এমন যে, আপনার বাড়িতে যেমন কিছু বিষয়ে আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তেমনি একটি প্রদেশের মানুষেরাও তাদের অঞ্চলের কিছু বিষয়ে নিজেরাই আইন তৈরি করতে পারে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারে।

বিষয়টিকে আরও একটু ভেঙে বলা যাক। ধরুন, একটা দেশ অনেকগুলো প্রদেশে বিভক্ত। এখন, যদি প্রতিটি প্রদেশ তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্থানীয় অর্থনীতি, এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার মতো কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার পায়, তাহলে সেটাকে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারের খবরদারি এখানে সামান্যই থাকে।

স্বায়ত্তশাসন কেন দরকার?

আচ্ছা, প্রশ্ন আসতে পারে যে, কেন এই স্বায়ত্তশাসন দরকার? এর উত্তর হলো, একটি দেশের প্রতিটি অঞ্চলের মানুষের প্রয়োজন আর সমস্যা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তাই, স্থানীয় সরকার যদি নিজেদের মতো করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তাহলে তারা সেই অঞ্চলের মানুষের জন্য আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের ধারণা: একটু গভীরে

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বিষয়টি বুঝতে হলে এর পেছনের ধারণাগুলোও জানতে হবে। এটি কিভাবে কাজ করে, এর মূল ভিত্তি কী, এবং কেন এটি এত গুরুত্বপূর্ণ, সেই বিষয়গুলো একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

Read More:  উপজেলা কাকে বলে? কাঠামো ও কাজ জানুন!

ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ

স্বায়ত্তশাসনের মূল ভিত্তি হলো ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ। একটা সময় ছিল যখন সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকত। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ মানে হলো, ক্ষমতাকে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করে দেওয়া। যেমন, কেন্দ্রীয় সরকার, প্রাদেশিক সরকার, এবং স্থানীয় সরকার – এই তিনটি স্তরে ক্ষমতা ভাগ করে দেওয়া হতে পারে। এতে করে প্রতিটি স্তরের সরকার তাদের নিজ নিজ এলাকার জন্য কাজ করতে পারে এবং সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানো সহজ হয়।

স্থানীয় সরকারগুলোর ভূমিকা

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনে স্থানীয় সরকারগুলোর ভূমিকা অনেক বেশি। স্থানীয় সরকারগুলো জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়, তাই তারা জনগণের চাহিদা ও সমস্যাগুলো খুব কাছ থেকে জানতে পারে। এর ফলে, তারা সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করে কাজ করতে পারে।

ADVERTISEMENT

আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ

প্রাদেশিক সরকারগুলো তাদের অঞ্চলের জন্য প্রয়োজনীয় আইন তৈরি করতে পারে। এই আইনগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের আইনের সাথে সাংঘর্ষিক হবে না, কিন্তু স্থানীয় প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরি করা যায়। এই আইন প্রণয়ন এবং প্রয়োগের ক্ষমতা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রকারভেদ

বিভিন্ন দেশে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের রূপ বিভিন্ন রকম হতে পারে। কোনো দেশে প্রদেশগুলো প্রায় স্বাধীনভাবে কাজ করে, আবার কোনো দেশে কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ বেশি থাকে। নিচে কয়েক প্রকার স্বায়ত্তশাসন নিয়ে আলোচনা করা হলো:

  • পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন: এই ক্ষেত্রে প্রদেশগুলো প্রায় স্বাধীনভাবে তাদের সব কাজ করতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা এখানে খুবই কম থাকে।

  • সীমিত স্বায়ত্তশাসন: এই ক্ষেত্রে প্রদেশগুলোর কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার থাকে, কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।

  • আর্থিক স্বায়ত্তশাসন: এই ক্ষেত্রে প্রদেশগুলো নিজেরাই তাদের বাজেট তৈরি করতে পারে এবং কর আদায় করতে পারে। তবে, এর একটা অংশ কেন্দ্রীয় সরকারকে দিতে হয়।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন

বাংলাদেশের ইতিহাস যদি আমরা দেখি, তাহলে দেখব যে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি সবসময়ই ছিল। বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আগে এই দাবি আরও জোরালো হয়েছিল।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। তাদের মূল দাবি ছিল ছয় দফা, যা ছিল মূলত প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা। এই ছয় দফার মূল উদ্দেশ্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) মানুষের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ও সাংস্কৃতিক অধিকার রক্ষা করা।

Read More:  শব্দ শক্তি কাকে বলে? উৎস, প্রকারভেদ ও ব্যবহার

মুক্তিযুদ্ধ ও স্বায়ত্তশাসন

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল এই স্বায়ত্তশাসনের দাবি। বাঙালিরা চেয়েছিল নিজেদের ভাগ্য নিজেরা নির্ধারণ করতে, কিন্তু তৎকালীন সরকার তাতে রাজি ছিল না। এর ফলস্বরূপ, মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় এবং আমরা স্বাধীনতা লাভ করি।

সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন

আমাদের সংবিধানেও স্থানীয় সরকারগুলোকে শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে। যদিও প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন সরাসরি উল্লেখ করা হয়নি, তবে স্থানীয় সরকারগুলোকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে জনগণের কাছে সেবা পৌঁছে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের সুবিধা ও অসুবিধা

যেকোনো জিনিসেরই ভালো ও খারাপ দিক থাকে। প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনেরও কিছু সুবিধা ও অসুবিধা আছে। চলুন, সেগুলো নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক:

সুবিধা

  • স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী উন্নয়ন: যেহেতু স্থানীয় সরকারগুলো জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত, তাই তারা জনগণের চাহিদা অনুযায়ী উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে পারে।

  • দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ: স্থানীয় সরকারগুলো দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে, কারণ তাদের কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না।

  • জনগণের অংশগ্রহণ: স্বায়ত্তশাসন জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ বাড়ায়। মানুষ সরাসরি তাদের এলাকার উন্নয়নে অংশ নিতে পারে।

  • বৈষম্য হ্রাস: স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হলে প্রদেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য কমে আসে, কারণ প্রতিটি প্রদেশ তাদের নিজস্ব সম্পদ এবং সম্ভাবনা ব্যবহার করে উন্নতি করতে পারে।

অসুবিধা

  • অদক্ষতা ও দুর্নীতি: স্থানীয় সরকারগুলোতে অনেক সময় অদক্ষতা ও দুর্নীতির কারণে উন্নয়ন ব্যাহত হতে পারে।

  • আঞ্চলিক বিভেদ: বেশি স্বায়ত্তশাসন অনেক সময় আঞ্চলিক বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে, যা দেশের সংহতির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

  • কেন্দ্রীয় সরকারের দুর্বলতা: প্রাদেশিক সরকারগুলো বেশি শক্তিশালী হলে কেন্দ্রীয় সরকার দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যা জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হতে পারে।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন (FAQ)

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন নিয়ে আপনাদের মনে অনেক প্রশ্ন থাকতে পারে। নিচে তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলাম:

  1. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কী বোঝায়?

    উওর: কোনো দেশের প্রদেশ বা অঞ্চলগুলোর নিজেদের കാര്യ নিজেদের মতো করে চালানোর অধিকারকেই প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলে।

  2. বাংলাদেশের সংবিধানে কি প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কথা বলা আছে?

    উওর: সরাসরিভাবে বলা না থাকলেও, স্থানীয় সরকারগুলোকে শক্তিশালী করার কথা বলা হয়েছে, যা স্বায়ত্তশাসনের ধারণার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।

  3. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন কি দেশের জন্য ভালো?

উওর: যদি সঠিকভাবে প্রয়োগ করা যায়, তবে এটি স্থানীয় উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে। তবে, এর কিছু খারাপ দিকও আছে যা আলোচনা করা হয়েছে।
  1. স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনতার মধ্যে পার্থক্য কী?

    উওর: স্বায়ত্তশাসন হলো একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের নিজেদের কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার, যেখানে স্বাধীনতা হলো একটি দেশের সম্পূর্ণভাবে নিজেদের মতো করে চলার অধিকার। স্বাধীনতা মানে সার্বভৌমত্ব, যা স্বায়ত্তশাসনের চেয়ে অনেক বড় বিষয়।

  2. কেন কিছু দেশ প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন দেয় না?

    উওর: কিছু দেশ মনে করে যে স্বায়ত্তশাসন দিলে দেশের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হতে পারে, অথবা কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা কমে যেতে পারে। তাই তারা স্বায়ত্তশাসন দিতে দ্বিধা বোধ করে।

  3. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে কী কী সমস্যা হতে পারে?

Read More:  কেন্দ্রীয় প্রবণতা কাকে বলে? জানুন!

উওর: প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে, যার মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক বৈষম্য, এবং প্রশাসনিক জটিলতা অন্যতম। যদি একটি প্রদেশ বেশি স্বায়ত্তশাসন দাবি করে এবং সেটি না পায়, তবে সেখানে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া, স্বায়ত্তশাসন বেশি দেওয়া হলে প্রদেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য বাড়তে পারে, কারণ কিছু প্রদেশ অন্যদের তুলনায় বেশি সম্পদশালী হতে পারে। সেই সাথে, প্রতিটি প্রদেশের আলাদা আইন ও নিয়ম থাকলে প্রশাসনিক জটিলতা দেখা দিতে পারে, যা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নকে ব্যাহত করতে পারে।

  1. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন কি ফেডারেল সরকার ব্যবস্থায় বেশি দেখা যায়?

উওর: হ্যাঁ, প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন ফেডারেল সরকার ব্যবস্থায় বেশি দেখা যায়। ফেডারেল সরকার ব্যবস্থায় ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে ভাগ করা হয়। এই ব্যবস্থায় প্রাদেশিক সরকারগুলো নিজেদের এলাকার মধ্যে আইন তৈরি ও প্রয়োগ করতে পারে, যা স্বায়ত্তশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে ফেডারেল সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত আছে, এবং এই দেশগুলোতে প্রাদেশিক সরকারগুলো যথেষ্ট স্বায়ত্তশাসন ভোগ করে।

  1. স্থানীয় সরকার এবং প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত?

    উওর: স্থানীয় সরকার এবং প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে একটি সুষম সম্পর্ক থাকা উচিত। প্রাদেশিক সরকার স্থানীয় সরকারগুলোকে সহায়তা করবে এবং তাদের কাজের তদারকি করবে, তবে তাদের স্বায়ত্তশাসনে হস্তক্ষেপ করবে না। স্থানীয় সরকারগুলো জনগণের সবচেয়ে কাছের স্তরে কাজ করে, তাই তাদের প্রয়োজন ও সমস্যাগুলো প্রাদেশিক সরকারের নজরে আনা উচিত। উভয় স্তরের সরকারের মধ্যে সমন্বয় থাকলে উন্নয়ন প্রক্রিয়া আরও দ্রুত ও কার্যকর হবে।

শেষ কথা

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন একটি জটিল বিষয় হলেও, এর গুরুত্ব অনেক। একটি দেশের উন্নতি এবং জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য এর সঠিক প্রয়োগ জরুরি। আশা করি, এই আলোচনা থেকে আপনারা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।

যদি এই বিষয়ে আরও কিছু জানতে চান, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনাদের মতামত আমাদের কাছে মূল্যবান। আর হ্যাঁ, লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না!

Previous Post

আহলে বায়াত কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত!

Next Post

অব্যয় পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ? সহজ ভাষায় বুঝুন

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
অব্যয় পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ? সহজ ভাষায় বুঝুন

অব্যয় পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ? সহজ ভাষায় বুঝুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন: সহজ ভাষায় সংজ্ঞা
    • স্বায়ত্তশাসন কেন দরকার?
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের ধারণা: একটু গভীরে
    • ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ
    • স্থানীয় সরকারগুলোর ভূমিকা
    • আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রকারভেদ
  • বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
    • ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
    • মুক্তিযুদ্ধ ও স্বায়ত্তশাসন
    • সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
  • প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের সুবিধা ও অসুবিধা
    • সুবিধা
    • অসুবিধা
  • প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন (FAQ)
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন