Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

হ্যাকার কাকে বলে? জানুন হ্যাকিংয়ের খুঁটিনাটি!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
হ্যাকার কাকে বলে? জানুন হ্যাকিংয়ের খুঁটিনাটি!

হ্যাকার কাকে বলে? জানুন হ্যাকিংয়ের খুঁটিনাটি!

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

হ্যাকার: পর্দার পেছনের কারিগর, নাকি ডিজিটাল ভিলেন?

আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আজকের ডিজিটাল যুগে “হ্যাকার” শব্দটা শুনলেই কেমন যেন একটা গা ছমছম ভাব লাগে, তাই না? মুভিগুলোতে দেখলে মনে হয়, এরা বুঝি পৃথিবীর সব ডেটা মুহুর্তের মধ্যে চুরি করে নিতে পারে! কিন্তু আসলেই কি তাই? হ্যাকার মানে কি শুধু খারাপ কিছু, নাকি এর অন্য কোনো দিকও আছে? চলুন, আজ আমরা হ্যাকারদের জগৎটা একটু খুলে দেখি, একদম কাছ থেকে।

Table of Contents

Toggle
  • হ্যাকার আসলে কে?
    • হ্যাকার কত প্রকার ও কী কী?
      • হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার (White Hat Hacker):
      • ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার (Black Hat Hacker):
      • গ্রে হ্যাট হ্যাকার (Grey Hat Hacker):
      • স্ক্রিপ্ট কিডিস (Script Kiddies):
      • হ্যাকাটিভিস্ট (Hacktivist):
    • হ্যাকিং কিভাবে কাজ করে?
      • দুর্বলতা চিহ্নিত করা:
      • সিস্টেমে প্রবেশ:
      • ডেটা চুরি বা ক্ষতি করা:
  • হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় কী?
    • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন:
    • সফটওয়্যার আপডেট রাখুন:
    • অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন:
    • সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং ইমেইল থেকে সাবধান থাকুন:
    • টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করুন:
    • পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা:
  • হ্যাকিং নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ):
    • হ্যাকিং কি শুধু কম্পিউটারেই হয়?
    • হ্যাকিং শিখতে কী লাগে?
    • বাংলাদেশে হ্যাকিংয়ের শাস্তি কী?
    • এথিক্যাল হ্যাকিং কি বৈধ?
    • হ্যাকিং থেকে বাঁচতে ফায়ারওয়াল কতটা জরুরি?
  • হ্যাকিং বিষয়ক কিছু মজার তথ্য:

হ্যাকার আসলে কে?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, হ্যাকার হলো সেই ব্যক্তি যিনি কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দুর্বলতা খুঁজে বের করে এবং সেই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সিস্টেমে প্রবেশ করতে পারে। তবে সব হ্যাকারই খারাপ নয়। তাদের উদ্দেশ্য এবং কাজের ধরনের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।

হ্যাকার কত প্রকার ও কী কী?

হ্যাকারদের জগৎটা বেশ জটিল। তাদের উদ্দেশ্য, কাজকর্মের ধরন অনুযায়ী তাদের কয়েকটা ভাগে ভাগ করা হয়। আসুন, তাদের সম্পর্কে একটু জেনে নেই:

হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার (White Hat Hacker):

এদের বলা হয় “এথিক্যাল হ্যাকার”। এরা কোনো প্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিয়ে তাদের সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করে এবং সেটা ঠিক করতে সাহায্য করে। ধরুন, আপনি আপনার বাসার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষা করার জন্য একজন সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগ করলেন। এই হোয়াইট হ্যাট হ্যাকাররা অনেকটা তেমনই।

  • এরা সিস্টেমের নিরাপত্তা ত্রুটি খুঁজে বের করে।
  • কীভাবে সেই ত্রুটিগুলো বন্ধ করা যায়, তার পরামর্শ দেয়।
  • প্রতিষ্ঠানের ডেটা সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।
Read More:  বাদী পক্ষ কাকে বলে? জানুন আইনি অধিকার

ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার (Black Hat Hacker):

এরাই হলো সেই “খারাপ” হ্যাকার, যাদের আমরা সিনেমায় দেখি। এরা অবৈধভাবে সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে ডেটা চুরি করে, ক্ষতি করে, অথবা কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে টাকা আদায় করার জন্য ব্ল্যাকমেইল করে।

  • অবৈধভাবে সিস্টেমে প্রবেশ করে।
  • ডেটা চুরি ও বিক্রি করে।
  • ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে ক্ষতি করে।

গ্রে হ্যাট হ্যাকার (Grey Hat Hacker):

এরা মাঝে মাঝে ভালো, মাঝে মাঝে খারাপ। এরা কোনো অনুমতি ছাড়াই সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজতে থাকে, কিন্তু খারাপ কিছু করার উদ্দেশ্য তাদের থাকে না। অনেক সময় তারা সেই দুর্বলতা খুঁজে বের করে প্রতিষ্ঠানের মালিককে জানায় এবং বিনিময়ে কিছু পুরস্কার আশা করে।

  • অনুমতি ছাড়া সিস্টেম স্ক্যান করে।
  • দুর্বলতা খুঁজে পেলে মালিককে জানায়।
  • পুরস্কার বা স্বীকৃতির আশা রাখে।

স্ক্রিপ্ট কিডিস (Script Kiddies):

এরা হলো হ্যাকিংয়ের জগতে নতুন খেলোয়াড়। অন্যের তৈরি করা টুলস ও স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে হ্যাকিং করার চেষ্টা করে। এদের তেমন কোনো গভীর জ্ঞান থাকে না, কিন্তু ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে।

  • অন্যের তৈরি করা হ্যাকিং টুল ব্যবহার করে।
  • হ্যাকিংয়ের তেমন জ্ঞান থাকে না।
  • কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কে ক্ষতি করতে পারে।

হ্যাকাটিভিস্ট (Hacktivist):

এরা রাজনৈতিক বা সামাজিক কোনো বার্তা দেওয়ার জন্য হ্যাকিং করে থাকে। কোনো বিশেষ ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে বা জনমত তৈরি করার জন্য এরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট হ্যাক করে নিজেদের বার্তা সেখানে লিখে দেয়।

  • রাজনৈতিক বা সামাজিক বার্তা দেয়।
  • ওয়েবসাইট হ্যাক করে নিজেদের বার্তা প্রচার করে।
  • কোনো বিশেষ ঘটনার প্রতিবাদ জানায়।

হ্যাকিং কিভাবে কাজ করে?

হ্যাকিং কিভাবে কাজ করে, সেটা জানতে হলে আমাদের প্রথমে বুঝতে হবে যে, কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক কিভাবে তৈরি হয়। প্রত্যেকটা সিস্টেমেরই কিছু দুর্বলতা থাকে, আর হ্যাকাররা সেই দুর্বলতাগুলোকেই খুঁজে বের করে কাজে লাগায়।

দুর্বলতা চিহ্নিত করা:

হ্যাকাররা বিভিন্ন টুলস ও টেকনিক ব্যবহার করে সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করে। এর মধ্যে কিছু পরিচিত উপায় হলো:

  • পাসওয়ার্ড ক্র্যাকিং (Password Cracking): বিভিন্ন কৌশল (যেমন ব্রুট ফোর্স অ্যাটাক, ডিকশনারি অ্যাটাক) ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা।
  • সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (Social Engineering): মানুষের মনস্তত্ত্ব ব্যবহার করে ভুলিয়ে-ভালায়ে তথ্য বের করা (যেমন ফিশিং)।
  • ম্যালওয়্যার (Malware): ক্ষতিকর সফটওয়্যার (ভাইরাস, ট্রোজান) ছড়িয়ে দেওয়া।
  • ডাটাবেজ ইনজেকশন (Database Injection): দুর্বল কোডিং-এর সুযোগ নিয়ে ডেটাবেজে অবৈধ কোড প্রবেশ করানো।
Read More:  শিশু কাকে বলে? বয়স ও অধিকার জানুন

সিস্টেমে প্রবেশ:

একবার দুর্বলতা খুঁজে পেলে, হ্যাকাররা সেই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সিস্টেমে প্রবেশ করে। এটা করার জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্লয়েট (exploit) ব্যবহার করে। এক্সপ্লয়েট হলো এমন কোড বা প্রোগ্রাম, যা কোনো সিস্টেমের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সিস্টেমে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

ডেটা চুরি বা ক্ষতি করা:

সিস্টেমে প্রবেশ করার পর হ্যাকাররা যা খুশি তাই করতে পারে। তারা ডেটা চুরি করতে পারে, ডিলিট করে দিতে পারে, অথবা পুরো সিস্টেমটাকে অচল করে দিতে পারে। অনেক সময় তারা সিস্টেমে র‍্যানসমওয়্যার (ransomware) ছড়িয়ে দিয়ে টাকা দাবি করে। টাকা না দিলে ডেটা ফেরত দেয় না।

হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় কী?

হ্যাকিং থেকে বাঁচার জন্য আমাদের নিজেদেরকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে আমরা অনেকটাই নিরাপদ থাকতে পারি।

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন:

দুর্বল পাসওয়ার্ড হ্যাকারদের জন্য দরজা খুলে দেওয়ার মতো। সবসময় শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।

  • লম্বা এবং জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন (যেমন: Str0ngP@$$wOrd123)।
  • বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
  • পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন (যেমন: LastPass, 1Password)।

সফটওয়্যার আপডেট রাখুন:

সফটওয়্যার কোম্পানিগুলো নিয়মিত তাদের সফটওয়্যারের দুর্বলতাগুলো ঠিক করে আপডেটেড ভার্সন ছাড়ে। তাই সবসময় আপনার ডিভাইস এবং সফটওয়্যার আপডেট রাখুন।

  • অপারেটিং সিস্টেম (যেমন: উইন্ডোজ, ম্যাকওএস) আপডেট করুন।
  • ব্রাউজার (যেমন: ক্রোম, ফায়ারফক্স) আপডেট করুন।
  • অ্যাপসগুলো নিয়মিত আপডেট করুন।

অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন:

কম্পিউটারে সবসময় ভালো মানের অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এটা আপনার কম্পিউটারকে ম্যালওয়্যার থেকে রক্ষা করবে।

  • নর্টন (Norton), ম্যাকাফি (McAfee), বা বিটডিফেন্ডার (Bitdefender) এর মতো অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।
  • নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস স্ক্যান করুন।
  • ফায়ারওয়াল (Firewall) চালু রাখুন।

সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং ইমেইল থেকে সাবধান থাকুন:

ফিশিং অ্যাটাক থেকে বাঁচতে হলে সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং ইমেইল থেকে দূরে থাকুন।

ADVERTISEMENT
  • অপরিচিত প্রেরকের ইমেইল ওপেন করবেন না।
  • কোনো লিঙ্কে ক্লিক করার আগে ভালোভাবে দেখে নিন।
  • ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন: পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ড নম্বর) কারো সাথে শেয়ার করবেন না।
Read More:  [পুষ্টি কাকে বলে] ও এর গুরুত্ব জানুন!

টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করুন:

টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন (2FA) আপনার অ্যাকাউন্টের সুরক্ষার জন্য অতিরিক্ত একটি স্তর যোগ করে।

  • Google Authenticator, Authy এর মতো অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
  • SMS এর মাধ্যমে কোড ভেরিফাই করতে পারেন।
  • যদি কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জেনেও যায়, তবু আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।

পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা:

পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক নিরাপদ নাও হতে পারে। তাই পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

  • ভিপিএন (VPN) ব্যবহার করতে পারেন।
  • সংবেদনশীল তথ্য (যেমন: ব্যাঙ্কিং ডিটেইলস) শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন।
  • এইচটিটিপিএস (HTTPS) ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন।

হ্যাকিং নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ):

হ্যাকিং নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। নিচে আমরা কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলাম:

হ্যাকিং কি শুধু কম্পিউটারেই হয়?

হ্যাকিং শুধু কম্পিউটারে সীমাবদ্ধ নয়। মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট, এমনকি স্মার্ট টিভিও হ্যাক হতে পারে। যে কোনো ডিভাইস, যা ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত, সেটিই হ্যাকিংয়ের শিকার হতে পারে।

হ্যাকিং শিখতে কী লাগে?

হ্যাকিং শিখতে হলে কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং, প্রোগ্রামিং (বিশেষ করে পাইথন, জাভা), এবং অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। পাশাপাশি, সমস্যা সমাধান করার মানসিকতা এবং নতুন কিছু শেখার আগ্রহ থাকতে হবে।

বাংলাদেশে হ্যাকিংয়ের শাস্তি কী?

বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন (Information and Communication Technology Act) অনুযায়ী হ্যাকিং একটি অপরাধ। এর জন্য জেল এবং আর্থিক জরিমানা দুটোই হতে পারে।

এথিক্যাল হ্যাকিং কি বৈধ?

যদি আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিয়ে তাদের সিস্টেমের দুর্বলতা খুঁজে বের করেন এবং সেটা ঠিক করতে সাহায্য করেন, তাহলে এথিক্যাল হ্যাকিং বৈধ। তবে, অনুমতি ছাড়া কোনো সিস্টেম হ্যাক করা অবৈধ।

হ্যাকিং থেকে বাঁচতে ফায়ারওয়াল কতটা জরুরি?

ফায়ারওয়াল আপনার কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে একটি সুরক্ষা দেয়াল তৈরি করে। এটা ক্ষতিকর ট্র্যাফিককে আটকে দেয় এবং আপনার সিস্টেমকে হ্যাকিং থেকে রক্ষা করে। তাই হ্যাকিং থেকে বাঁচতে ফায়ারওয়াল খুবই জরুরি।

হ্যাকিং বিষয়ক কিছু মজার তথ্য:

  • বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি হয় ১৯৮৬ সালে, যার নাম ছিল “ব্রেইন”।
  • কেভিন মিтник (Kevin Mitnick) ছিলেন বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত হ্যাকার। তিনি পরবর্তীতে একজন নিরাপত্তা পরামর্শক হিসেবে কাজ করেন।
  • “হ্যাকিং” শব্দটি প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৬০-এর দশকে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে (MIT)।

হ্যাকিং একদিকে যেমন প্রযুক্তির খারাপ দিক, তেমনি অন্যদিকে সিস্টেমের নিরাপত্তা জোরদার করার একটি উপায়ও বটে। একজন এথিক্যাল হ্যাকার একটি প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষার জন্য অপরিহার্য। তাই, হ্যাকিং সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখা এবং নিজের সিস্টেমকে সুরক্ষিত রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব।

আশা করি, হ্যাকার এবং হ্যাকিং নিয়ে আপনার মনে যে প্রশ্নগুলো ছিল, তার উত্তর দিতে পেরেছি। যদি আরও কিছু জানার থাকে, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন!

বিশেষ ঘোষণা: এই ব্লগ পোস্টটি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। কোনো অবৈধ কাজে হ্যাকিং ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

Previous Post

প্রাথমিক প্রতিবিধান কাকে বলে? জানুন জরুরি তথ্য

Next Post

কিশোর অপরাধ কাকে বলে? কারণ ও প্রতিকার জানুন!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
কিশোর অপরাধ কাকে বলে? কারণ ও প্রতিকার জানুন!

কিশোর অপরাধ কাকে বলে? কারণ ও প্রতিকার জানুন!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • হ্যাকার আসলে কে?
    • হ্যাকার কত প্রকার ও কী কী?
      • হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার (White Hat Hacker):
      • ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার (Black Hat Hacker):
      • গ্রে হ্যাট হ্যাকার (Grey Hat Hacker):
      • স্ক্রিপ্ট কিডিস (Script Kiddies):
      • হ্যাকাটিভিস্ট (Hacktivist):
    • হ্যাকিং কিভাবে কাজ করে?
      • দুর্বলতা চিহ্নিত করা:
      • সিস্টেমে প্রবেশ:
      • ডেটা চুরি বা ক্ষতি করা:
  • হ্যাকিং থেকে বাঁচার উপায় কী?
    • শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন:
    • সফটওয়্যার আপডেট রাখুন:
    • অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন:
    • সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং ইমেইল থেকে সাবধান থাকুন:
    • টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করুন:
    • পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা:
  • হ্যাকিং নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ):
    • হ্যাকিং কি শুধু কম্পিউটারেই হয়?
    • হ্যাকিং শিখতে কী লাগে?
    • বাংলাদেশে হ্যাকিংয়ের শাস্তি কী?
    • এথিক্যাল হ্যাকিং কি বৈধ?
    • হ্যাকিং থেকে বাঁচতে ফায়ারওয়াল কতটা জরুরি?
  • হ্যাকিং বিষয়ক কিছু মজার তথ্য:
← সূচিপত্র দেখুন