Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

কুফুর কাকে বলে? জানুন ইসলামের আলোকে!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
কুফুর কাকে বলে? জানুন ইসলামের আলোকে!

কুফুর কাকে বলে? জানুন ইসলামের আলোকে!

0
SHARES
3
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আচ্ছালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু একটু স্পর্শকাতর, কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – কুফুর কাকে বলে? বিষয়টাকে সহজ ভাষায়, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের উদাহরণের মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করব। চলুন, তাহলে শুরু করা যাক!

কুফুর: সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা

“কুফুর” শব্দটা শুনলেই কেমন যেন একটা ভয়ের অনুভূতি হয়, তাই না? আসলে, কুফুর মানে হলো আল্লাহ্‌কে অস্বীকার করা অথবা তাঁর সাথে কাউকে শরীক করা। আরো সহজভাবে বললে, আল্লাহ্‌র দেওয়া পথে না চলা এবং তাঁর বিধানের বিরোধিতা করা। কুফুর শুধু মুখে অস্বীকার করা নয়, কাজে-কর্মেও আল্লাহ্‌র অবাধ্য হওয়া কুফুরীর অন্তর্ভুক্ত।

Table of Contents

Toggle
  • কুফুর কী এবং এর প্রকারভেদ
  • দৈনন্দিন জীবনে কুফুর: কিছু উদাহরণ
  • কুফুরী থেকে বাঁচার উপায়
  • কুফুরীর পরিণতি
  • কুফুর এবং শিরকের মধ্যে পার্থক্য
  • ইসলামে কুফরের সংজ্ঞা কী?
  • কুফুরী করলে কি ঈমান থাকে?
  • কাউকে কাফের বলা কি ঠিক?
  • কুফুরী থেকে বাঁচার দোয়া
  • ইসলামে মুরতাদের শাস্তি কী?
  • শিরকে আকবর কি?
  • “আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি না” – এটা কি কুফুরী?
  • নাস্তিক হওয়া কি কুফুরী?
  • কুফুরী সম্পর্কিত কিছু সাধারণ ভুল ধারণা
  • আলেমদের মতামত
  • আমাদের জীবনে কুফুরীর প্রভাব
  • কুফুরী থেকে তওবা করার নিয়ম
  • বর্তমান সমাজে কুফুরীর প্রসার
  • কুফুরী নিয়ে বাড়াবাড়ি করা কি ঠিক?
  • শেষ কথা

কুফুর কী এবং এর প্রকারভেদ

ইসলামে কুফুর একটি গুরুতর বিষয়। এটি বিশ্বাসের মূল ভিত্তিকে দুর্বল করে দেয়। কুফুরকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়:

  • আকবর কুফুর (বড় কুফুর): এটি ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলোকে অস্বীকার করে। যেমন, আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব অস্বীকার করা, নবী-রাসূলদের অস্বীকার করা, অথবা ইসলামের কোনো ফরজ বিধানকে অস্বীকার করা।

    • আল্লাহর অস্তিত্ব অস্বীকার করা: স্রষ্টাকে অস্বীকার করা সবচেয়ে বড় কুফুরী।
    • নবী-রাসূলদের অস্বীকার করা: আল্লাহ্‌র প্রেরিত পথপ্রদর্শকদের অস্বীকার করা।
    • ইসলামের ফরজ বিধানকে অস্বীকার করা: নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত – এগুলো অস্বীকার করা।
  • আসগর কুফুর (ছোট কুফুর): এটি ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলোকে অস্বীকার না করলেও, এমন কাজ করা যা কুফুরীর কাছাকাছি। যেমন, আল্লাহ্‌র নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা, পাপ কাজে লিপ্ত থাকা অথবা ইসলামী শরিয়তের কোনো বিধানের প্রতি dis-respectful হওয়া।

    • আল্লাহর নেয়ামতের নাশুকরি করা: আল্লাহ্‌র দেওয়া অনুগ্রহের প্রতি কৃতজ্ঞ না থাকা।
    • পাপ কাজে লিপ্ত থাকা: জেনেশুনে গুনাহের কাজে জড়িত থাকা।
    • ইসলামী শরিয়তের বিধানের প্রতি অশ্রদ্ধা: শরিয়তের কোনো বিধানকে ছোট করে দেখা।
Read More:  ম্যাপ কাকে বলে? প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন!

দৈনন্দিন জীবনে কুফুর: কিছু উদাহরণ

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক সময় এমন কিছু কাজ করে ফেলি, যা কুফুরীর পর্যায়ে পড়ে। হয়তো আমরা না জেনেই এই কাজগুলো করি। আসুন, কয়েকটি উদাহরণ দেখে নেওয়া যাক:

  • আল্লাহ্‌র দেওয়া রিজিকের প্রতি অসন্তুষ্ট থাকা: ধরুন, আপনি চাকরি খুঁজছেন, কিন্তু পাচ্ছেন না। এই অবস্থায় আল্লাহ্‌র উপর ভরসা না করে হতাশ হয়ে যাওয়া এবং আল্লাহ্‌কে দোষারোপ করা কুফুরী হতে পারে। আপনার মনে হতে পারে: “আল্লাহ আমাকে কেন দিচ্ছেন না?” এমন চিন্তা না করে ধৈর্য ধারণ করুন এবং চেষ্টা চালিয়ে যান।
  • অন্য ধর্মের উপাসনাকে সম্মান করা: অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ভালো, কিন্তু তাদের উপাসনাকে সঠিক মনে করা অথবা তাদের উপাসনায় অংশ নেওয়া কুফুরী। মনে রাখবেন, ইসলাম অন্য ধর্মের প্রতি সহনশীল, কিন্তু তাদের ধর্মকে সত্য মানতে বাধ্য নয়।
  • জাদু-টোনা ও তাবিজের প্রতি বিশ্বাস: অনেক মানুষ বিপদ থেকে মুক্তির জন্য জাদু-টোনা ও তাবিজের উপর ভরসা করে। এগুলো আল্লাহ্‌র উপর ভরসা না করে অন্যের উপর নির্ভরশীল হওয়ার শামিল, যা কুফুরী।

কুফুরী থেকে বাঁচার উপায়

কুফুরী থেকে বাঁচতে হলে আমাদের ঈমানকে মজবুত করতে হবে। কুরআন ও হাদীস নিয়মিত অধ্যয়ন করতে হবে এবং ইসলামী জ্ঞান অর্জন করতে হবে। এছাড়া, আল্লাহ্‌র কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে, যাতে তিনি আমাদের কুফুরী থেকে রক্ষা করেন।

  • ঈমানকে মজবুত করা: নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াত করুন, ইসলামিক জ্ঞান অর্জন করুন।
  • আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করা: বিপদ-আপদে আল্লাহ্‌র কাছে সাহায্য চান।
  • খারাপ সঙ্গ ত্যাগ করা: যারা আল্লাহ্‌র পথে চলে না, তাদের সঙ্গ ত্যাগ করুন।

কুফুরীর পরিণতি

কুফুরীর পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। কুফুরী করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যায় এবং আখিরাতে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয়। আল্লাহ্‌ কুরআনে বলেছেন, “নিশ্চয় যারা কুফুরী করে এবং কাফের অবস্থায় মারা যায়, তাদের উপর আল্লাহ্‌র, ফেরেশতাদের এবং সকল মানুষের লা’নত।” (সূরা আল-বাকারা: ১৬১)

Read More:  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ৫ মশলা জাদুই কাঠি

কুফুর এবং শিরকের মধ্যে পার্থক্য

অনেকেই কুফুর এবং শিরককে এক করে ফেলেন, কিন্তু এই দুটির মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। কুফুর হলো আল্লাহ্‌কে অস্বীকার করা অথবা তাঁর কোনো বিধানকে অস্বীকার করা। অন্যদিকে, শিরক হলো আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কাউকে শরীক করা, অর্থাৎ আল্লাহ্‌র সমকক্ষ মনে করা।

ADVERTISEMENT
বৈশিষ্ট্য কুফুর শিরক
সংজ্ঞা আল্লাহকে অস্বীকার করা আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কাউকে শরীক করা
প্রকারভেদ আকবর ও আসগর শিরকে আকবর ও শিরকে আসগর
পরিণতি ঈমান নষ্ট হওয়া ও কঠিন শাস্তি ঈমান নষ্ট হওয়া ও কঠিন শাস্তি

ইসলামে কুফরের সংজ্ঞা কী?

ইসলামের দৃষ্টিতে কুফুর হলো আল্লাহ, তাঁর নবীগণ অথবা ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসগুলোকে অস্বীকার করা। এটি একটি গুরুতর পাপ, যা একজন ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডি থেকে বের করে দেয়। কুফুরি শুধু মুখে অস্বীকার করা নয়, কাজে-কর্মেও আল্লাহ্‌র অবাধ্য হওয়া কুফুরীর অন্তর্ভুক্ত।

কুফুরী করলে কি ঈমান থাকে?

না, কুফুরী করলে ঈমান থাকে না। কুফুরী ঈমানকে নষ্ট করে দেয়। তাই, কোনো ব্যক্তি যদি কুফুরী করে, তাহলে তাকে পুনরায় ঈমান আনতে হবে এবং তওবা করতে হবে।

কাউকে কাফের বলা কি ঠিক?

কাউকে কাফের বলা একটি সংবেদনশীল বিষয়। কোনো মুসলিমকে কাফের বলা উচিত নয়, যদি না তার মধ্যে সুস্পষ্ট কুফুরী পাওয়া যায়। তবে, কোনো ব্যক্তি যদি প্রকাশ্যে কুফুরী করে, তাহলে তাকে কাফের বলা যেতে পারে, কিন্তু এই বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।

কুফুরী থেকে বাঁচার দোয়া

কুফুরী থেকে বাঁচার জন্য বেশি বেশি আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করা উচিত। একটি প্রসিদ্ধ দোয়া হলো:

“আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা আন উশরিকা বিকা শাইআন ওয়া আনা আ’লামু ওয়া আস্তাগফিরুকা লিমা লা আ’লামু।”

অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই যেন জেনে শুনে আপনার সাথে কাউকে শরীক না করি এবং না জেনে শিরক করা থেকে ক্ষমা চাই।

ইসলামে মুরতাদের শাস্তি কী?

ইসলামে মুরতাদের শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড, যদি সে তওবা না করে। মুরতাদ হলো সেই ব্যক্তি, যে মুসলিম ছিল, কিন্তু পরে ইসলাম ত্যাগ করেছে। তবে, এই শাস্তি কার্যকরের জন্য ইসলামী শরিয়তের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়।

Read More:  শরীরচর্চা কাকে বলে? নিয়ম ও উপকারিতা জানুন!

শিরকে আকবর কি?

শিরকে আকবর হলো সবচেয়ে বড় শিরক। এর মানে হলো আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কাউকে সমকক্ষ মনে করা অথবা আল্লাহ্‌র গুণাবলী অন্য কাউকে দেওয়া। যেমন, কাউকে আল্লাহ্‌র মতো সর্বশক্তিমান মনে করা অথবা কারো কাছে এমন কিছু চাওয়া, যা আল্লাহ্‌ ছাড়া কেউ দিতে পারে না। শিরকে আকবর করলে ঈমান নষ্ট হয়ে যায় এবং এর ক্ষমা নেই।

“আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি না” – এটা কি কুফুরী?

অবশ্যই। “আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি না” – এটি সরাসরি কুফুরী। কারণ, ইসলামের প্রথম এবং প্রধান ভিত্তি হলো আল্লাহ্‌র উপর ঈমান আনা। আল্লাহ্‌র অস্তিত্ব অস্বীকার করা মানেই ইসলামকে অস্বীকার করা।

নাস্তিক হওয়া কি কুফুরী?

হ্যাঁ, নাস্তিক হওয়া কুফুরী। নাস্তিকরা আল্লাহ্‌র অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না, যা সরাসরি ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসের পরিপন্থী।

কুফুরী সম্পর্কিত কিছু সাধারণ ভুল ধারণা

কুফুরী সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। যেমন, অনেকেই মনে করেন যে শুধু মূর্তি পূজা করলেই কুফুরী হয়। আসলে, আল্লাহ্‌র বিধানের বিরোধিতা করা, তাঁর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা এবং আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কাউকে শরীক করাও কুফুরীর অন্তর্ভুক্ত।

আলেমদের মতামত

কুফুরী বিষয়ে আলেমগণ বিভিন্ন মতামত দিয়েছেন। তবে, সবাই একমত যে কুফুরী একটি গুরুতর বিষয় এবং এর থেকে বেঁচে থাকা জরুরি। আলেমরা সবসময় মানুষকে কুফুরী থেকে সতর্ক করেন এবং ঈমানের পথে চলতে উৎসাহিত করেন।

আমাদের জীবনে কুফুরীর প্রভাব

কুফুরীর প্রভাব আমাদের জীবনে অনেক গভীর। কুফুরী আমাদের মানসিক শান্তি কেড়ে নেয়, সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে এবং আখিরাতে কঠিন শাস্তির কারণ হয়। তাই, আমাদের সবসময় কুফুরী থেকে দূরে থাকা উচিত এবং ঈমানের পথে অবিচল থাকা উচিত।

কুফুরী থেকে তওবা করার নিয়ম

যদি কেউ কুফুরী করে ফেলে, তাহলে তার উচিত দ্রুত তওবা করা। তওবা করার নিয়ম হলো:

  • আন্তরিকভাবে অনুতপ্ত হওয়া।
  • গুনাহ্‌র কাজ থেকে ফিরে আসা।
  • ভবিষ্যতে আর কখনো গুনাহ্‌ না করার প্রতিজ্ঞা করা।
  • আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চাওয়া।

আল্লাহ্‌ ক্ষমাশীল, তিনি তওবাকারীদের ভালোবাসেন।

বর্তমান সমাজে কুফুরীর প্রসার

দুঃখজনক হলেও সত্যি, বর্তমান সমাজে কুফুরীর প্রসার বাড়ছে। মানুষ আল্লাহ্‌র পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে এবং দুনিয়ার মোহে আকৃষ্ট হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের উচিত নিজেদের ঈমানকে রক্ষা করা এবং অন্যদেরকেও ঈমানের পথে আহ্বান করা।

কুফুরী নিয়ে বাড়াবাড়ি করা কি ঠিক?

কুফুরী নিয়ে বাড়াবাড়ি করাও ঠিক নয়। অনেক সময় দেখা যায়, মানুষ সামান্য ভুলত্রুটিকেও কুফুরী মনে করে অন্যদের কাফের ফতোয়া দেয়। এটা অনুচিত। কুফুরী একটি গুরুতর বিষয়, তাই এই বিষয়ে বাড়াবাড়ি না করে সতর্কতার সাথে আলোচনা করা উচিত।

শেষ কথা

কুফুর একটি ভয়াবহ বিষয়। আমাদের সকলের উচিত এই বিষয়ে সচেতন থাকা এবং কুফুরী থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা। আল্লাহ্‌ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমিন!

Previous Post

মৎস্য সম্পদ কাকে বলে? জানুন সবকিছু এখানে!

Next Post

জটিল বাক্য কাকে বলে? চেনার সহজ উপায় ও উদাহরণ

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
জটিল বাক্য কাকে বলে? চেনার সহজ উপায় ও উদাহরণ

জটিল বাক্য কাকে বলে? চেনার সহজ উপায় ও উদাহরণ

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • কুফুর কী এবং এর প্রকারভেদ
  • দৈনন্দিন জীবনে কুফুর: কিছু উদাহরণ
  • কুফুরী থেকে বাঁচার উপায়
  • কুফুরীর পরিণতি
  • কুফুর এবং শিরকের মধ্যে পার্থক্য
  • ইসলামে কুফরের সংজ্ঞা কী?
  • কুফুরী করলে কি ঈমান থাকে?
  • কাউকে কাফের বলা কি ঠিক?
  • কুফুরী থেকে বাঁচার দোয়া
  • ইসলামে মুরতাদের শাস্তি কী?
  • শিরকে আকবর কি?
  • “আমি আল্লাহকে বিশ্বাস করি না” – এটা কি কুফুরী?
  • নাস্তিক হওয়া কি কুফুরী?
  • কুফুরী সম্পর্কিত কিছু সাধারণ ভুল ধারণা
  • আলেমদের মতামত
  • আমাদের জীবনে কুফুরীর প্রভাব
  • কুফুরী থেকে তওবা করার নিয়ম
  • বর্তমান সমাজে কুফুরীর প্রসার
  • কুফুরী নিয়ে বাড়াবাড়ি করা কি ঠিক?
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন