Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

অজৈব পদার্থ কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ জানুন

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
অজৈব পদার্থ কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ জানুন

অজৈব পদার্থ কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ জানুন

0
SHARES
8
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

জিনিসটা কী মশাই? অজৈব পদার্থ! আসুন, একটু রসিয়ে কষিয়ে জেনে নিই!

আচ্ছা, আপনি যদি একজন রসায়ন (chemistry) শিক্ষক হতেন, আর আমি যদি আপনার ছাত্র হতাম, তাহলে আপনি “অজৈব পদার্থ কী”, এই প্রশ্নের উত্তরে কী বলতেন? নিশ্চই সেই গতানুগতিক সংজ্ঞা, তাই তো? কিন্তু আমি এখানে এসেছি অন্যরকম কিছু জানতে। গতানুগতিক সংজ্ঞার বাইরে অজৈব জগৎটা কেমন, সেটা একটু অন্যভাবে দেখতে।

তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!

অজৈব রসায়ন (Inorganic Chemistry) নিয়ে যখন কথা বলছি, তখন প্রথমেই আমাদের জানতে হবে এই “অজৈব পদার্থ” জিনিসটা আসলে কী! সহজ ভাষায় বলতে গেলে, কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধন (C-H bond) প্রধানত নেই বললেই চলে, এমন পদার্থগুলোই অজৈব পদার্থ। তবে এর বাইরেও অনেক কিছু জানার আছে। শুধু এইটুকু জানলেই চলবে না!

Table of Contents

Toggle
  • অজৈব পদার্থ: একেবারে বেসিক থেকে শুরু
    • অজৈব পদার্থের সংজ্ঞা (Definition of Inorganic Matter)
      • তাহলে কারা কারা এই দলে? (Examples)
    • অজৈব এবং জৈব পদার্থের মধ্যেকার পার্থক্য (Difference Between Inorganic and Organic Matter)
  • অজৈব পদার্থের বৈশিষ্ট্য এবং গঠন (Properties and Structure of Inorganic Matter)
    • ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য (Physical and Chemical Properties)
    • অজৈব যৌগের গঠন (Structure of Inorganic Compounds)
  • আমাদের জীবনে অজৈব পদার্থের ব্যবহার (Uses of Inorganic Matter in Our Life)
    • কৃষি ক্ষেত্রে (In Agriculture)
    • শিল্প ক্ষেত্রে (In Industry)
    • চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medicine)
    • পরিবেশ সুরক্ষায় (In Environmental Protection)
  • অজৈব রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা (Important Concepts of Inorganic Chemistry)
    • সমন্বয় যৌগ (Coordination Compounds)
    • ক্রিস্টাল গঠন (Crystal Structure)
    • অ্যাসিড-বেস তত্ত্ব (Acid-Base Theories)
  • অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ এবং গবেষণা (Future and Research in Inorganic Chemistry)
    • ন্যানোটেকনোলজি (Nanotechnology)
    • সবুজ রসায়ন (Green Chemistry)
    • শক্তি সঞ্চয় (Energy Storage)
  • কিছু জরুরি প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
      • ১. অজৈব পদার্থ কী? (What is Inorganic Matter?)
      • ২. অজৈব পদার্থের উদাহরণ কী কী? (What are the examples of Inorganic Matter?)
      • ৩. অজৈব রসায়ন কী নিয়ে আলোচনা করে? (What does Inorganic Chemistry discuss?)
      • ৪. অজৈব সার ব্যবহারের সুবিধা কী? (What are the advantages of using Inorganic Fertilizers?)
      • ৫. অজৈব পদার্থ আমাদের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলে? (How does Inorganic Matter affect our lives?)
      • ৬. অজৈব যৌগ ক্ষতিকর কিনা?
      • ৭. অজৈব খাদ্য বলতে কী বোঝায়?
      • ৮. অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক বেশি হওয়ার কারণ কী?
      • ৯. অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ কেমন?
      • ১০. অজৈব এবং জৈব সারের মধ্যে পার্থক্য কী?
  • শেষ কথা (Conclusion)

অজৈব পদার্থ: একেবারে বেসিক থেকে শুরু

অজৈব পদার্থ মানেই কি মাটি-পাথর-লোহা? নাকি এর বাইরেও কিছু আছে? একদম প্রথম থেকে শুরু করলে, বিষয়টা জলের মতো সোজা হয়ে যাবে।

Read More:  সাঁটলিপি বই pdf download : সহজে শিখুন!

অজৈব পদার্থের সংজ্ঞা (Definition of Inorganic Matter)

যেসব পদার্থ কার্বন এবং হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে সরাসরি বন্ধন তৈরি করে না, তাদের সাধারণত অজৈব পদার্থ বলা হয়। এর মানে এই নয় যে অজৈব যৌগে কার্বন বা হাইড্রোজেন থাকতে পারবে না, কিন্তু কার্বন-হাইড্রোজেনের সরাসরি বন্ধন থাকাটা জরুরি নয়।

তাহলে কারা কারা এই দলে? (Examples)

  • ধাতু (Metals): লোহা (Iron), সোনা (Gold), তামা (Copper) – এগুলো তো সবার আগে আসবেই।
  • অধাতু (Non-metals): অক্সিজেন (Oxygen), নাইট্রোজেন (Nitrogen), ক্লোরিন (Chlorine)।
  • বিভিন্ন লবণ (Salts): সোডিয়াম ক্লোরাইড (Sodium Chloride) বা খাবার লবণ, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (Calcium Carbonate) বা চুনাপাথর।
  • অ্যাসিড ও ক্ষার (Acids and Bases): সালফিউরিক অ্যাসিড (Sulfuric Acid), সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Sodium Hydroxide)।
  • জল (Water): হ্যাঁ, জলও কিন্তু অজৈব পদার্থ, H₂O।

অজৈব এবং জৈব পদার্থের মধ্যেকার পার্থক্য (Difference Between Inorganic and Organic Matter)

জৈব পদার্থ মানেই কার্বন আর হাইড্রোজেনের এক বিশেষ বন্ধন। সাধারণত জীব থেকে পাওয়া যায়। অন্যদিকে, অজৈব পদার্থ খনিজ উৎস থেকে আসে, তবে কিছু কৃত্রিম উপায়েও তৈরি করা যায়। নিচে একটা টেবিলের মাধ্যমে বিষয়টা আরও পরিষ্কার করা হলো:

বৈশিষ্ট্য জৈব পদার্থ অজৈব পদার্থ
প্রধান উপাদান কার্বন ও হাইড্রোজেন কার্বন ও হাইড্রোজেন ছাড়াও অন্যান্য উপাদান
উৎস জীবদেহ (উদ্ভিদ ও প্রাণী) খনিজ, মাটি, বায়ু
গঠন জটিল, সাধারণত কার্বন-শৃঙ্খল যুক্ত সরল বা জটিল হতে পারে, কার্বন-শৃঙ্খল মুখ্য নয়
গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক সাধারণত কম বেশি
দাহ্যতা দাহ্য অদাহ্য (কিছু ব্যতিক্রম আছে)
পরিবাহিতা সাধারণত কুপরিবাহী পরিবাহী (ধাতু) বা কুপরিবাহী হতে পারে

অজৈব পদার্থের বৈশিষ্ট্য এবং গঠন (Properties and Structure of Inorganic Matter)

অজৈব পদার্থের গঠন আর বৈশিষ্ট্যগুলো বেশ মজার। এদের গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক বেশি হয়, আবার অনেক অজৈব পদার্থ কঠিন অবস্থায় কেলাস (crystal) গঠন করে।

ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য (Physical and Chemical Properties)

  • উচ্চ গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক: সাধারণত অজৈব যৌগের বন্ধনগুলো বেশ শক্তিশালী হওয়ায় এদের গলানো বা ফোটাতে বেশি তাপ লাগে।
  • পরিবাহিতা: কিছু অজৈব পদার্থ, যেমন ধাতু, খুব ভালো তড়িৎ পরিবাহী।
  • দ্রবণীয়তা: অজৈব লবণ সাধারণত জলে দ্রবণীয়, তবে কিছু ব্যতিক্রমও আছে।
  • রাসায়নিক বিক্রিয়া: অজৈব যৌগগুলো বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয়, যেমন অ্যাসিড-ক্ষার বিক্রিয়া, রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া ইত্যাদি।
Read More:  প্রক্রিয়া চিহ্ন কাকে বলে? ব্যবহার ও সংজ্ঞা জানুন!

অজৈব যৌগের গঠন (Structure of Inorganic Compounds)

অজৈব যৌগের গঠন বিভিন্ন রকমের হতে পারে। কিছু যৌগ আয়নিক বন্ধন (Ionic Bond) দ্বারা গঠিত, যেমন সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), আবার কিছু সমযোজী বন্ধন (Covalent Bond) দ্বারা গঠিত, যেমন জল (H₂O)। ধাতব বন্ধনও (Metallic Bond) অজৈব যৌগের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা ধাতুর মধ্যে দেখা যায়।

আমাদের জীবনে অজৈব পদার্থের ব্যবহার (Uses of Inorganic Matter in Our Life)

ভাবুন তো, অজৈব পদার্থ ছাড়া আমাদের জীবন কেমন হতো? অসম্ভব, তাই না? আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অজৈব পদার্থের ব্যবহার ব্যাপক।

ADVERTISEMENT

কৃষি ক্ষেত্রে (In Agriculture)

কৃষিতে অজৈব সারের (যেমন – ইউরিয়া, ফসফেট) ব্যবহার ফলন বাড়াতে সাহায্য করে। কীটনাশক ও আগাছা নাশক হিসেবেও অজৈব পদার্থের ব্যবহার রয়েছে।

শিল্প ক্ষেত্রে (In Industry)

  • ধাতুশিল্প: লোহা, স্টিল, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি নির্মাণ কাজে এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
  • কাচ ও সিরামিক শিল্প: সোডিয়াম কার্বোনেট, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, সিলিকা ইত্যাদি কাচ ও সিরামিক তৈরিতে লাগে।
  • রাসায়নিক শিল্প: অজৈব অ্যাসিড, ক্ষার, লবণ ইত্যাদি বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medicine)

  • বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে অজৈব যৌগ ব্যবহার করা হয়। যেমন, পেটের অ্যাসিড কমাতে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Aluminium Hydroxide) ব্যবহার করা হয়।
  • ডায়াগনস্টিক ইমেজিং (Diagnostic imaging): বেরিয়াম সালফেট (Barium Sulfate) এক্স-রে (X-ray) তে ব্যবহার করা হয়।

পরিবেশ সুরক্ষায় (In Environmental Protection)

  • জল বিশোধনে (Water purification) বিভিন্ন অজৈব পদার্থ, যেমন অ্যালুম (Alum), ব্যবহার করা হয়।
  • বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণেও (Air pollution control) অজৈব পদার্থের ভূমিকা আছে।

অজৈব রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা (Important Concepts of Inorganic Chemistry)

অজৈব রসায়ন শুধু অজৈব পদার্থ নিয়ে আলোচনা করে না, বরং এর সাথে জড়িত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধারণাগুলোও জানতে হয়।

সমন্বয় যৌগ (Coordination Compounds)

সমন্বয় যৌগ হলো সেই যৌগ, যেখানে একটি কেন্দ্রীয় ধাতব পরমাণু বা আয়ন (metal atom or ion) কিছু লিগ্যান্ড (ligand) দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে। লিগ্যান্ডগুলো ধাতব পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধন (coordinate covalent bond) তৈরি করে। এদের ব্যবহার অনেক, যেমন – শিল্পক্ষেত্রে অনুঘটক হিসেবে, ঔষধ তৈরিতে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক বিশ্লেষণে।

ক্রিস্টাল গঠন (Crystal Structure)

অজৈব কঠিন পদার্থগুলোর পরমাণু, আয়ন বা অণুগুলো একটি নির্দিষ্ট ত্রিমাত্রিক বিন্যাসে (three-dimensional arrangement) সজ্জিত থাকে, যা ক্রিস্টাল গঠন নামে পরিচিত। এই গঠন পদার্থের ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যগুলোর ওপর প্রভাব ফেলে।

Read More:  যোগ কাকে বলে? প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন!

অ্যাসিড-বেস তত্ত্ব (Acid-Base Theories)

অ্যাসিড ও ক্ষারকের ধারণা অজৈব রসায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। Arrhenius মতবাদ, Bronsted-Lowry মতবাদ, Lewis মতবাদ – এই তিনটি তত্ত্ব অ্যাসিড ও ক্ষারকের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে।

অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ এবং গবেষণা (Future and Research in Inorganic Chemistry)

অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন অজৈব পদার্থ তৈরি করছেন, যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে।

ন্যানোটেকনোলজি (Nanotechnology)

ন্যানোটেকনোলজিতে অজৈব ন্যানোম্যাটেরিয়াল (nanomaterials) ব্যবহার করে নতুন ডিভাইস (device) এবং সেন্সর (sensor) তৈরি করা হচ্ছে, যা চিকিৎসা, শক্তি উৎপাদন এবং পরিবেশ সুরক্ষায় কাজে লাগবে।

সবুজ রসায়ন (Green Chemistry)

পরিবেশবান্ধব অজৈব যৌগ তৈরি করার জন্য বিজ্ঞানীরা এখন গ্রিন কেমিস্ট্রির (Green chemistry) ওপর জোর দিচ্ছেন। এর মাধ্যমে দূষণ কমানো এবং টেকসই উন্নয়ন (sustainable development) সম্ভব।

শক্তি সঞ্চয় (Energy Storage)

অজৈব পদার্থ ব্যবহার করে উন্নত ব্যাটারি (battery) এবং সৌরকোষ (solar cell) তৈরি করার গবেষণা চলছে, যা ভবিষ্যতের শক্তি চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে।

কিছু জরুরি প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)

অজৈব পদার্থ নিয়ে কিছু প্রশ্ন প্রায়ই আমাদের মনে আসে। নিচে কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

১. অজৈব পদার্থ কী? (What is Inorganic Matter?)

উত্তরঃ যে পদার্থে কার্বন-হাইড্রোজেন বন্ধন নেই অথবা খুবই কম, তাকে অজৈব পদার্থ বলে।

২. অজৈব পদার্থের উদাহরণ কী কী? (What are the examples of Inorganic Matter?)

উত্তরঃ লোহা, সোনা, তামা, লবণ, জল, অ্যাসিড, ক্ষার ইত্যাদি।

৩. অজৈব রসায়ন কী নিয়ে আলোচনা করে? (What does Inorganic Chemistry discuss?)

উত্তরঃ অজৈব রসায়ন অজৈব পদার্থের গঠন, বৈশিষ্ট্য, ধর্ম এবং তাদের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করে।

৪. অজৈব সার ব্যবহারের সুবিধা কী? (What are the advantages of using Inorganic Fertilizers?)

উত্তরঃ অজৈব সার দ্রুত কাজ করে এবং ফসলের ফলন বাড়াতে সাহায্য করে।

৫. অজৈব পদার্থ আমাদের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলে? (How does Inorganic Matter affect our lives?)

উত্তরঃ অজৈব পদার্থ আমাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিল্প – সব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

৬. অজৈব যৌগ ক্ষতিকর কিনা?

উত্তরঃ সব অজৈব যৌগ ক্ষতিকর নয়। কিছু অজৈব যৌগ আমাদের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয়, যেমন – সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম। তবে কিছু অজৈব যৌগ, যেমন – আর্সেনিক, পারদ, সীসা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

৭. অজৈব খাদ্য বলতে কী বোঝায়?

উত্তরঃ অজৈব খাদ্য বলতে বোঝায় সেই সব খাদ্য উপাদান, যা খাদ্যশৃঙ্খলের মাধ্যমে মাটি থেকে উদ্ভিদ গ্রহণ করে এবং পরে তা মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর দেহে প্রবেশ করে। এদের মধ্যে প্রধান হলো বিভিন্ন খনিজ লবণ এবং জল।

৮. অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক বেশি হওয়ার কারণ কী?

উত্তরঃ অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলো এদের মধ্যে শক্তিশালী আয়নিক বা সমযোজী বন্ধন বিদ্যমান। এই বন্ধনগুলো ভাঙতে বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়, তাই এদের গলনাঙ্ক বেশি হয়।

৯. অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ কেমন?

উত্তরঃ অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল। ন্যানোটেকনোলজি, সবুজ রসায়ন, শক্তি সঞ্চয় ইত্যাদি ক্ষেত্রে অজৈব পদার্থের ব্যবহার বাড়ছে, যা নতুন নতুন আবিষ্কারের পথ খুলে দিচ্ছে।

১০. অজৈব এবং জৈব সারের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তরঃ জৈব সার প্রাকৃতিক উৎস থেকে আসে, যেমন – গোবর, কম্পোস্ট ইত্যাদি। অন্যদিকে, অজৈব সার রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়। অজৈব সার দ্রুত কাজ করে, কিন্তু জৈব সার ধীরে ধীরে কাজ করে এবং মাটির স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

শেষ কথা (Conclusion)

অজৈব পদার্থ আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে। এর গুরুত্ব উপলব্ধি করে আমাদের উচিত এই বিষয়ে আরও বেশি মনোযোগ দেওয়া এবং গবেষণা করা। অজৈব রসায়নের জ্ঞান আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আরও উন্নত জীবন দিতে সাহায্য করতে পারে। তাই, অজৈব জগৎটাকে জানুন, বুঝুন এবং কাজে লাগান।

যদি এই লেখাটি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করে জানান আপনার মতামত। রসায়নের আরও মজার বিষয় নিয়ে খুব শীঘ্রই আবার হাজির হবো!

Previous Post

তড়িৎদ্বার বিভব কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝুন!

Next Post

চূড়ান্ত হিসাব কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
চূড়ান্ত হিসাব কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

চূড়ান্ত হিসাব কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • অজৈব পদার্থ: একেবারে বেসিক থেকে শুরু
    • অজৈব পদার্থের সংজ্ঞা (Definition of Inorganic Matter)
      • তাহলে কারা কারা এই দলে? (Examples)
    • অজৈব এবং জৈব পদার্থের মধ্যেকার পার্থক্য (Difference Between Inorganic and Organic Matter)
  • অজৈব পদার্থের বৈশিষ্ট্য এবং গঠন (Properties and Structure of Inorganic Matter)
    • ভৌত ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য (Physical and Chemical Properties)
    • অজৈব যৌগের গঠন (Structure of Inorganic Compounds)
  • আমাদের জীবনে অজৈব পদার্থের ব্যবহার (Uses of Inorganic Matter in Our Life)
    • কৃষি ক্ষেত্রে (In Agriculture)
    • শিল্প ক্ষেত্রে (In Industry)
    • চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medicine)
    • পরিবেশ সুরক্ষায় (In Environmental Protection)
  • অজৈব রসায়নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা (Important Concepts of Inorganic Chemistry)
    • সমন্বয় যৌগ (Coordination Compounds)
    • ক্রিস্টাল গঠন (Crystal Structure)
    • অ্যাসিড-বেস তত্ত্ব (Acid-Base Theories)
  • অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ এবং গবেষণা (Future and Research in Inorganic Chemistry)
    • ন্যানোটেকনোলজি (Nanotechnology)
    • সবুজ রসায়ন (Green Chemistry)
    • শক্তি সঞ্চয় (Energy Storage)
  • কিছু জরুরি প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
      • ১. অজৈব পদার্থ কী? (What is Inorganic Matter?)
      • ২. অজৈব পদার্থের উদাহরণ কী কী? (What are the examples of Inorganic Matter?)
      • ৩. অজৈব রসায়ন কী নিয়ে আলোচনা করে? (What does Inorganic Chemistry discuss?)
      • ৪. অজৈব সার ব্যবহারের সুবিধা কী? (What are the advantages of using Inorganic Fertilizers?)
      • ৫. অজৈব পদার্থ আমাদের জীবনে কীভাবে প্রভাব ফেলে? (How does Inorganic Matter affect our lives?)
      • ৬. অজৈব যৌগ ক্ষতিকর কিনা?
      • ৭. অজৈব খাদ্য বলতে কী বোঝায়?
      • ৮. অজৈব যৌগের গলনাঙ্ক বেশি হওয়ার কারণ কী?
      • ৯. অজৈব রসায়নের ভবিষ্যৎ কেমন?
      • ১০. অজৈব এবং জৈব সারের মধ্যে পার্থক্য কী?
  • শেষ কথা (Conclusion)
← সূচিপত্র দেখুন