Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

রচনাঃ চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞান

Fahim Raihan by Fahim Raihan
May 10, 2024
in নির্মিতি, বাংলা, রচনা
0
রচনাঃ চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞান

চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞান

0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আজকের পোস্টে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রচনা শেয়ার করব “চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞান“। এই রচনাটি আশা করি তোমাদের পরীক্ষায় কমন আসবে। আমরা এই রচনাটি যত সম্ভব সহজ রাখার চেষ্টা করেছি – তোমাদের পড়তে সুবিধা হবে। চলো শুরু করা যাক।

চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞান

ভূমিকা : এখন বিজ্ঞানের যুগ। এগিয়ে নিতে গেছে বহুদূর পর্যন্ত। মানবসভ্যতার বিভিন্ন শাখা প্রশাখার সমোজ্জ্বলতার সাথে চিকিৎসাবিজ্ঞান তথা চিকিৎসাশাস্ত্রকের বিজ্ঞান করেছে। আমরা জানি “স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল” অর্থাৎ, অতিবড় ধনবারে শরীর ভালো না থাকলে তার অতুল ঐশ্বর্য কোন কাজে আসে না। আর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাই উন্নত বা উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা। বিজ্ঞান এখনো সভ্যতার উষালগ্ন থেকেই মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে পরম সম্পূর মতো। বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ মুক্তি পেয়েছে বহু দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে। মানুষের যে কয়টি মৌলিক অধিকার, তার মধ্যে চিকিৎসা অন্যতম। পূর্বে মানুষের চিকিৎসা ছিল প্রকৃতিনির্ভর। সে সময় বিজ্ঞানভিত্তিক বা বিজ্ঞানসম্মত কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা ছিল না। মানুষ তখন কবিরাজ, ওঝা, পীর, ফকির ও তাদের দেয়া গাছগাছড়া, দোয়া তাবিজ, পানিপড়া, ঝাড়ফুঁক প্রভৃতির ওপর একান্ত নির্ভরশীল ছিল। কোনো কোনো ক্ষেত্রে যে তাদের সফলতা ছিল না, তা নয়। তবে তা অকিৎিকর

ADVERTISEMENT

প্রাচীনকালের চিকিৎসা ব্যবস্থা : মানুষ প্রাচীনকালে প্রকৃতির কাছে একেবারেই অসহায় ছিল। তখনকার দিনে চিকিৎসাও ছিল প্রকৃতিনির্ভর। মানুষ তখন প্রকৃতির গাছগাছড়া, লতাপাতা, দোয়া-কালাম, তাগাত্নগা, তাবিজ, ঝাড়ফুঁক, পানিপড়া প্রভৃতির ওপর আস্থাশীল ছিল এবং অনেক জটিল রোগের তারা এসব জিনিস দিয়ে চিকিৎসা করাত। বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা ব্যবস্থার অভাবে মানুষ তখন জটিল রোগে মারা তো যেতই, এমনকি সাধারণ রোগবালাইতের মারা যেত। শুধু মানুষই নয়, গৃহপালিত পশুপাখি জীবজানোয়ারও মারা যেত। সেদিনের প্রেক্ষিতে এসমস্ত রোগবালাইকে ‘মড়ক’ বলা হতো। তখন কলেরা বসন্ত প্রভৃতির মতো রোগেও শত শত এমনকি হাজার হাজার লোক মারা গিয়ে গ্রামকে নাম উজাড় হয়ে যেত, সেজন্যই মানুষ তখন এসব অবস্থাতে ” ।

আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার শুরু : চিকিৎসা জগতে বিজ্ঞান আজ যুগান্তর ঘটিয়েছে। দুরারোগ্য সব রোগব্যাধিতে মৃত্যুর সংখ্যা আজ বেশ কমে গেছে। আবিষ্কৃত হয়েছে যুগান্তকারী সব ওষুধপত্র যেমন- স্ট্রেপটোমাইসিন, ক্লোরোমাইসিন, পেনিসিলিন, স্কেলোমাইসিন, প্যারাপিটামন প্রভৃতি অপূর্ণ এক্সরে, ইসিজি, এনজিও গ্রাম প্রভৃতি সব আবিষ্কার আজকে মৃত্যুপথযাত্রী সব রোগীকে নতুন জীবনে আশ্বাসে বলীয়ান করেছে। কর্নিয়া সংযোজন, বৃক্ক, অস্থিমজ্জা, হৃদপিণ্ড, ফুসফুস ও যকৃতের মতো অঙ্গ প্রত্যঙ্গ প্রতিস্থাপনে চিকিৎসাশাস্ত্র আজ বিজ্ঞানের অবদানে সমৃদ্ধ। চিকিৎসাবিজ্ঞান এখন পূর্বের তুলনায় হাজার গুণে উন্নত। অতিকম্পনশীল শব্দ এবং লেসার রশ্মিকে কাজে লাগিয়ে, রেডিয়াম আবিষ্কার করে তাকে কাজে লাগিয়ে চিকিৎসাক্ষেত্রে বিজ্ঞান এমন এক বিপ্লব এনেছে যার দ্বারা শরীরের অভ্যন্তরে কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কী অবস্থা তা দেখা যাচ্ছে, রোগ নির্ণয় করে ব্যবস্থা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। অপটিক ফাইবার ব্যবহার করে ক্যান্সার রোগ নির্ণয় করা যায়। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞান চিকিৎসা জগতে কী যে এক বিপ্লব সাধন করেছে, তা বলে শেষ করার নয়, এতে যেমন করে মূত্রথলি ও পিত্তথলির পাথর চূর্ণ করার কাজে সফলতা এসেছে, তেমনই সফলতা পেয়েছে বহুমূত্র রোগীর অশ্বত্ব প্রতিরোধের। সবশেষে কম্পিউটার প্রযুক্তি যুক্ত হয়েছে চিকিৎসা ক্ষেত্রে। তাতে চিকিৎসা শাস্ত্রে অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন করা সম্ভব হচ্ছে। বিজ্ঞান আজ শুধু রোগীর রোগ নির্ণয়েই শেষ করে নি, সে মানুষের জন্মপূর্ব রোগ নির্ণয়েও অবদান রাখছে।
রোগ প্রতিরোধে বিজ্ঞান : Prevention is better than cure. অর্থাৎ, রোগ নিরাময়ের চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করা শ্রেয়-এ প্রবাদটি বেশ পুরাতনই। রোগে আক্রান্ত হওয়ার পূর্বেই যদি তাকে প্রতিহত করা যায় তাহলে মানুষ অতিরিক্ত ভোগান্তির হাত থেকে রক্ষা পায়। এমন চিন্তাধারা থেকেই রোগ প্রতিরোধে এগিয়ে আসে বিজ্ঞান আর যক্ষ্মা, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, ডিপথেরিয়া, হাম, বসন্ত, কলেরা প্রভৃতি মারাত্মক রোগের প্রতিরোধ করতে বিজ্ঞান সফলতা দেখিয়ে মানবজগতকে বিস্মিত করেছে। একটু সচেতন হলে আজকের যে ভয়াবহ রোগ AIDS থেকেও মানুষ রক্ষা পেতে পারে। রোগ নিরাময় করতে বিজ্ঞান যেসব আবিষ্কার মানবসভ্যতাকে উপহার দিয়েছে তা অতুলনীয়। যুগান্তকারী সব ওষুধ আবিষ্কারের ফলে জটিল সব রোগের চিকিৎসা তো সহজতর হয়েছেই, সাধারণ রোগ যেমন- জ্বর, সর্দি, কাশি, জন্ডিস, গ্যাস্ট্রিক আলসার ইত্যাদি সব সাধারণ রোগবালাই থেকেও বিজ্ঞানের অবদানে মানুষ আজ মুক্ত হয়েছে।
জটিল রোগের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান : এ কথা অনস্বীকার্য যে, মানুষ আজ বিজ্ঞানের কল্যাণে তথা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব আবিষ্কারের ফলে অনেক অনেক জটিল ও দুরারোগ্য রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেয়েছে। অনেক মুমূর্ষু রোগীও কঠিনতর রোগ থেকে মুক্ত হয়ে নতুন আশায় নবতর সঞ্জীবনী মন্ত্রে উজ্জীবিত হচ্ছে। কুরি দম্পতি আবিষ্কৃত রেডিয়াম ক্যান্সারের মতো No Answer এর ন্যায় মারাত্মক রোগেরও অভূতপূর্ব আবিষ্কারের ফলে। চিকিৎসা সম্ভব করেছে। বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব সাফল্যের কারণেই আজ মানুষ একজনের দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অন্যজনের দেহে প্রতিস্থাপন করছে। মাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে মানুষ তার চেহারা বা আকৃতির পরিবর্তন করছে। এসবই সম্ভব হয়েছে বিজ্ঞানের,বিজ্ঞান আজ চিকিৎসা ক্ষেত্রের বড় আশীর্বাদ : বিজ্ঞান সৃষ্টির আদিকালে যখন মানুষ ঘোর তমসার তিমির কেটে কেটে অরুণোদয়ের দিকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে এগিয়ে আসছিল তখন থেকে শুরু করে অদ্যবধি মানুষকে শুধু একটির পর একটি বিস্ময় উপহার দিয়েই চলেছে। অনেক অনেক অসাধ্যকে, অনেক অনেক দুঃসাধ্যকে আজ হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে বিজ্ঞান। তবে বিজ্ঞান শুধু মানবসভ্যতাকে তথা বিশ্বসভ্যতাকে আশীর্বাদ উপহার দেয় নি, সে অভিশাপও বয়ে এনেছে। তবে চিকিৎসাশাস্ত্রে শুধু আশীর্বাদই দান করেছে।

Read More:  রচনাঃ বই পড়ার আনন্দ

উপসংহার : যুগ ও কালের চাকা ঘূর্ণনের আবর্তে বিশ্বসভ্যতা বিকশিত হচ্ছে শিমুল ও পলাশ ধারায়, মানবসভ্যতার বিকাশে বিজ্ঞানের করেছে, করেছে করায়ত্ত । বিস্মরণীয় ভূমিকা অনস্বীকার্য। বিজ্ঞানের আশীর্বাদে চিকিৎসা ক্ষেত্রে পেয়েছে বিস্ময়কর উন্নতি।

সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করছি আমাদের এই পোস্ট থেকে রচনা যেটি তুমি চাচ্ছিলে সেটি পেয়ে গিয়েছ। যদি তুমি আমাদেরকে কোন কিছু জানতে চাও বা এই রচনা নিয়ে যদি তোমার কোনো মতামত থাকে, তাহলে সেটি আমাদের কমেন্টে জানাতে পারো। আজকের পোস্টে এই পর্যন্তই, তুমি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের বাকি পোস্ট গুলো দেখতে পারো।

Tags: চিকিৎসাশাস্ত্ৰে বিজ্ঞানরচনা
Previous Post

রচনাঃ মানবকল্যাণে বিজ্ঞান

Next Post

রচনাঃ বিজ্ঞান শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

Fahim Raihan

Fahim Raihan

Next Post
রচনাঃ বিজ্ঞান শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

রচনাঃ বিজ্ঞান শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.