Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

কোম্পানি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি ► এখনই!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 22, 2025
in Education
0
কোম্পানি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি ► এখনই!

কোম্পানি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি ► এখনই!

0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আজকের ব্লগপোস্টে আমরা কথা বলবো “কোম্পানি কাকে বলে” এই বিষয়টি নিয়ে। ব্যবসা শুরু করতে চান, কিন্তু কোম্পানি সম্পর্কে আইডিয়া নেই? অথবা, কোম্পানি নিয়ে কিছু বেসিক জিনিস জানতে চান? তাহলে এই ব্লগপোস্টটি আপনার জন্য! একদম সহজ ভাষায় আমরা কোম্পানি কী, কত প্রকার, এর সুবিধা-অসুবিধা সবকিছু আলোচনা করবো। তাই, শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন!

কোম্পানি কাকে বলে? (What is a Company?)

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, কোম্পানি হলো কিছু লোকের একটি দল, যারা একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়ে ব্যবসা করে। এই উদ্দেশ্য হতে পারে মুনাফা অর্জন, সমাজ সেবা, অথবা অন্য কিছু। কোম্পানি একটি আইনি সত্তা, যা তার সদস্যদের থেকে আলাদা। এর মানে হলো, কোম্পানির নিজের নামে সম্পত্তি থাকতে পারে, ঋণ নিতে পারে, এবং কারও বিরুদ্ধে মামলাও করতে পারে।

কোম্পানি কী? একটু গভীরে যাওয়া যাক

কোম্পানি হলো একটি “কৃত্রিম ব্যক্তি”। আইন অনুযায়ী, এর নিজের একটি নাম এবং পরিচিতি আছে। আপনি হয়তো ভাবছেন, এটা আবার কেমন কথা! একজন ব্যক্তি কীভাবে কৃত্রিম হতে পারে? আসলে, কোম্পানি নিজে কোনো মানুষ নয়, কিন্তু আইনের চোখে একজন মানুষের মতোই তার অধিকার এবং দায়িত্ব আছে।

কোম্পানির বৈশিষ্ট্য (Characteristics of a Company):

  • বৈধ সত্তা (Legal Entity): কোম্পানির একটি নিজস্ব আইনি সত্তা আছে। এর মানে হলো, মালিক থেকে কোম্পানি আলাদা।
  • অবিরাম অস্তিত্ব (Perpetual Existence): কোম্পানির মালিকানা পরিবর্তন হলেও, কোম্পানির অস্তিত্ব সাধারণত বজায় থাকে। একজন মালিক মারা গেলে বা কোম্পানি ছেড়ে গেলে, কোম্পানির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় না।
  • সীমিত দায় (Limited Liability): শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের বিনিয়োগের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কোম্পানির ঋণের জন্য তারা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী নয়।
  • শেয়ার হস্তান্তরযোগ্যতা (Transferability of Shares): সাধারণত, পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার সহজেই হস্তান্তর করা যায়।
  • পৃথক সম্পত্তি (Separate Property): কোম্পানির নামে সম্পত্তি থাকতে পারে। মালিকদের সম্পত্তিতে কোম্পানির কোনো অধিকার নেই।

কোম্পানির প্রকারভেদ (Types of Companies):

বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে। এদের মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলো:

  • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company)
  • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)
  • একক মালিকানা কোম্পানি (Sole Proprietorship)
  • অংশীদারি কোম্পানি (Partnership Company)

Table of Contents

Toggle
  • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company)
    • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Private Limited Company):
    • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Private Limited Company):
  • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)
    • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Public Limited Company):
    • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Public Limited Company):
  • একক মালিকানা কোম্পানি (Sole Proprietorship)
    • একক মালিকানা কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Sole Proprietorship):
    • একক মালিকানা কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Sole Proprietorship):
  • অংশীদারি কোম্পানি (Partnership Company)
    • অংশীদারি কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Partnership Company):
    • অংশীদারি কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Partnership Company):
    • ছোট কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Small Company):

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company)

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটি। এই ধরনের কোম্পানিতে সাধারণত ২ থেকে ৫০ জন সদস্য থাকতে পারেন। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার অবাধে হস্তান্তর করা যায় না।

Read More:  অনুরুপ কোণ কাকে বলে? চেনার সহজ উপায় ও ব্যবহার

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Private Limited Company):

  • সীমিত দায়বদ্ধতা: শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের বিনিয়োগের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
  • সহজ গঠন প্রক্রিয়া: প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি গঠন করা তুলনামূলকভাবে সহজ।
  • নিজস্ব ব্যবস্থাপনা: শেয়ারহোল্ডাররা নিজেরাই কোম্পানি পরিচালনা করতে পারেন।

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Private Limited Company):

  • শেয়ার হস্তান্তর সীমাবদ্ধতা: শেয়ার অবাধে হস্তান্তর করা যায় না।
  • সদস্য সংখ্যা সীমিত: সদস্য সংখ্যা ২ থেকে ৫০ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ।
  • কঠোর নিয়মকানুন: কিছু ক্ষেত্রে সরকারি নিয়মকানুন পালন করতে হয়।

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হলো সেই কোম্পানি, যারা জনগণের কাছে শেয়ার বিক্রি করে পুঁজি সংগ্রহ করে। এই ধরনের কোম্পানিতে কমপক্ষে ৭ জন সদস্য থাকতে হয় এবং সদস্য সংখ্যার কোনো ঊর্ধ্বসীমা নেই। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির শেয়ার স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হতে পারে।

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Public Limited Company):

  • অধিক পুঁজি সংগ্রহ: জনগণের কাছে শেয়ার বিক্রি করে অনেক বেশি পুঁজি সংগ্রহ করা যায়।
  • শেয়ার হস্তান্তরযোগ্যতা: শেয়ার সহজেই হস্তান্তর করা যায়।
  • সীমাহীন সদস্য সংখ্যা: সদস্য সংখ্যার কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Public Limited Company):

  • জটিল গঠন প্রক্রিয়া: পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি গঠন করা বেশ জটিল।
  • কঠোর নিয়মকানুন: সরকারি নিয়মকানুন কঠোরভাবে পালন করতে হয়।
  • বেশি জবাবদিহিতা: শেয়ারহোল্ডার এবং জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হয়।
  • পরিচালনায় জটিলতা: বড় আকারের কোম্পানি হওয়ায় পরিচালনায় জটিলতা দেখা যায়।

একক মালিকানা কোম্পানি (Sole Proprietorship)

একক মালিকানা কোম্পানি হলো সবচেয়ে সহজ ধরনের ব্যবসা। এই ব্যবসায় একজন ব্যক্তি নিজেই মালিক এবং সবকিছু তিনিই পরিচালনা করেন।

একক মালিকানা কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Sole Proprietorship):

  • সহজ গঠন: খুব সহজেই এই ব্যবসা শুরু করা যায়।
  • কম খরচ: অন্যান্য কোম্পানির তুলনায় খরচ কম।
  • সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ: মালিক একাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন।

একক মালিকানা কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Sole Proprietorship):

  • সীমাবদ্ধ পুঁজি: পুঁজি সাধারণত মালিকের ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের ওপর নির্ভরশীল।
  • অসীম দায়: মালিক ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকেন।
  • সীমাবদ্ধ জীবনকাল: মালিকের অসুস্থতা বা মৃত্যুর সাথে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
Read More:  বিসর্গ সন্ধি কাকে বলে? নিয়ম ও উদাহরণ সহ জানুন!

অংশীদারি কোম্পানি (Partnership Company)

অংশীদারি কোম্পানি হলো যখন দুই বা ততোধিক ব্যক্তি একটি চুক্তির মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করতে সম্মত হন।

অংশীদারি কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Partnership Company):

  • অধিক পুঁজি: একাধিক ব্যক্তি মিলিত হওয়ায় বেশি পুঁজি সংগ্রহ করা যায়।
  • কম ঝুঁকি: একাধিক অংশীদার থাকায় ঝুঁকি ভাগ হয়ে যায়।
  • সহজ গঠন: এটি গঠন করা তুলনামূলকভাবে সহজ।

অংশীদারি কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Partnership Company):

  • অসীম দায়: অংশীদাররা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকেন।
  • সিদ্ধান্ত গ্রহণে জটিলতা: একাধিক অংশীদার থাকায় সিদ্ধান্তে পৌঁছানো কঠিন হতে পারে।
  • অংশীদারদের মধ্যে বিরোধ: অংশীদারদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিতে পারে।

কোম্পানি গঠন করার নিয়ম (Rules for Forming a Company):

বাংলাদেশে কোম্পানি গঠন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়মকানুন অনুসরণ করতে হয়। এই নিয়মগুলো কোম্পানি আইন ১৯৯৪ (Companies Act 1994) এ উল্লেখ করা আছে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করা হলো:

  • নাম নির্বাচন: প্রথমে কোম্পানির একটি নাম নির্বাচন করতে হবে। নামটি যেন অন্য কোনো কোম্পানির নামের সাথে না মেলে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • নিবন্ধন: এরপর রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস (RJSC) এ কোম্পানির নিবন্ধন করতে হবে।
  • মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন ও আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশন: এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট তৈরি করতে হবে। মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশনে কোম্পানির উদ্দেশ্য এবং আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশনে কোম্পানির অভ্যন্তরীণ নিয়মকানুন উল্লেখ থাকে।
  • পরিচালক নির্বাচন: কোম্পানির পরিচালক নির্বাচন করতে হবে। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে কমপক্ষে দুইজন এবং পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে কমপক্ষে তিনজন পরিচালক থাকতে হয়।
  • শেয়ার মূলধন: কোম্পানির শেয়ার মূলধন নির্ধারণ করতে হবে।

কোম্পানি আইন কি (What is Company Law)?

কোম্পানি আইন হলো সেই আইন, যা একটি কোম্পানি কিভাবে গঠিত হবে, কিভাবে পরিচালিত হবে, এবং কিভাবে বন্ধ হবে – এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ (Companies Act 1994) হলো প্রধান আইন।

কোম্পানি কিভাবে কাজ করে (How does a Company work)?

একটি কোম্পানি সাধারণত নিম্নলিখিত উপায়ে কাজ করে:

  1. পুঁজি সংগ্রহ: কোম্পানি শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণ নিয়ে পুঁজি সংগ্রহ করে।
  2. ব্যবসা পরিচালনা: সংগৃহীত পুঁজি দিয়ে কোম্পানি তার ব্যবসা পরিচালনা করে।
  3. মুনাফা অর্জন: ব্যবসার মাধ্যমে কোম্পানি মুনাফা অর্জন করে।
  4. মুনাফা বিতরণ: অর্জিত মুনাফা শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে লভ্যাংশ (dividend) হিসেবে বিতরণ করা হয়।

ছোট কোম্পানি বলতে কি বোঝায় (What is meant by small company)?

ADVERTISEMENT

ছোট কোম্পানি বলতে সাধারণত সেই কোম্পানিগুলোকে বোঝানো হয়, যাদের টার্নওভার (turnover) এবং কর্মী সংখ্যা কম থাকে। বাংলাদেশে ছোট কোম্পানির সংজ্ঞা কোম্পানি আইন দ্বারা নির্ধারিত। সাধারণত, এই কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন (paid-up capital) কম থাকে।

Read More:  বৈষম্য কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায় - এখনই!

ছোট কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Small Company):

  • কম নিয়মকানুন: ছোট কোম্পানিগুলোর জন্য নিয়মকানুন তুলনামূলকভাবে কম থাকে।
  • সহজ পরিচালনা: ছোট আকারের কারণে পরিচালনা করা সহজ।
  • দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ: দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

কোম্পানির প্রকারভেদে করের পার্থক্য (Tax differences in company types)?

বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির জন্য করের হার বিভিন্ন হতে পারে। সাধারণত, প্রাইভেট লিমিটেড এবং পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির জন্য করের হার আলাদা হয়। এছাড়া, কোম্পানি যে ধরনের ব্যবসা করছে, তার ওপরও করের হার নির্ভর করে। এই বিষয়ে একজন হিসাবরক্ষক (accountant) আপনাকে ভালো পরামর্শ দিতে পারবেন।

কোম্পানি এবং ফার্মের মধ্যে পার্থক্য কি (What is the difference between a company and a firm)?

কোম্পানি এবং ফার্মের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো তাদের আইনি সত্তা এবং দায়বদ্ধতা নিয়ে। কোম্পানি একটি স্বতন্ত্র আইনি সত্তা, যার মালিকদের থেকে আলাদা অস্তিত্ব আছে। অন্যদিকে, ফার্ম (অংশীদারি ব্যবসা) তার মালিকদের থেকে আলাদা নয়। কোম্পানির দায়বদ্ধতা সাধারণত সীমিত (limited liability) হয়, যেখানে ফার্মের দায়বদ্ধতা অসীম (unlimited liability) হতে পারে।

কোম্পানির ভবিষ্যৎ (Future of Companies):

বর্তমান বিশ্বে কোম্পানির ধারণা দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। প্রযুক্তির উন্নয়ন, বিশ্বায়ন এবং নতুন নতুন ব্যবসার মডেলের কারণে কোম্পানির গঠন এবং পরিচালনায় অনেক পরিবর্তন আসছে। ভবিষ্যতে আরও বেশি সংখ্যক ছোট এবং মাঝারি আকারের কোম্পানি (SME) তৈরি হবে বলে আশা করা যায়।

কোম্পানি সম্পর্কিত কিছু সাধারণ প্রশ্ন (Frequently Asked Questions – FAQs):

  • কোম্পানি খুলতে কি কি লাগে?
    কোম্পানি খুলতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস এবং তথ্যের প্রয়োজন হয়, যেমন: কোম্পানির নাম, ঠিকানা, পরিচালক এবং শেয়ারহোল্ডারদের তথ্য, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাসোসিয়েশন, আর্টিকেলস অব অ্যাসোসিয়েশন ইত্যাদি।

  • কোম্পানির মালিক কে?
    কোম্পানির মালিক হলো সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা কোম্পানির শেয়ারের মালিক।

  • কোম্পানির পরিচালক কে?

পরিচালকরা হলেন তারা, যারা কোম্পানির দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং কোম্পানির নীতিনির্ধারণ করেন।
  • কোম্পানি কিভাবে লাভ করে?
    কোম্পানি তার পণ্য বা সেবা বিক্রি করে লাভ করে। এছাড়া, বিনিয়োগ থেকেও লাভ আসতে পারে।

  • কোম্পানি দেউলিয়া হলে কি হয়?
    কোম্পানি দেউলিয়া হলে, এর সম্পত্তি বিক্রি করে ঋণ পরিশোধ করা হয়। যদি এর পরেও ঋণ থেকে যায়, তাহলে শেয়ারহোল্ডাররা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকেন না (যদি না তারা কোনো ব্যক্তিগত গ্যারান্টি দিয়ে থাকেন)।

  • বাংলাদেশে কত প্রকার কোম্পানি আছে?

বাংলাদেশে প্রধানত চার ধরনের কোম্পানি দেখা যায় – প্রাইভেট লিমিটেড, পাবলিক লিমিটেড, একক মালিকানা এবং অংশীদারি কোম্পানি।

আশা করি, এই ব্লগপোস্টটি থেকে “কোম্পানি কাকে বলে” এবং কোম্পানি সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে আপনি একটি স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন। ব্যবসা শুরু করতে বা কোম্পানি সম্পর্কে আরও জানতে চাইলে, একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর (lawyer) পরামর্শ নিতে পারেন। আপনার যেকোনো জিজ্ঞাসার জন্য নিচে কমেন্ট করতে পারেন!

পরিশেষে, যদি আপনি একজন নতুন উদ্যোক্তা হয়ে থাকেন, তাহলে কোম্পানি গঠনের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে আপনার যাত্রা শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, সঠিক পরিকল্পনা এবং পরিশ্রম আপনাকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যেতে পারে। শুভকামনা!

Previous Post

প্রয়োজন কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি তথ্য এখনই

Next Post

আদমশুমারি কাকে বলে class 4? সহজ ভাষায় জানো

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
আদমশুমারি কাকে বলে class 4? সহজ ভাষায় জানো

আদমশুমারি কাকে বলে class 4? সহজ ভাষায় জানো

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company)
    • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Private Limited Company):
    • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Private Limited Company):
  • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)
    • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Public Limited Company):
    • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Public Limited Company):
  • একক মালিকানা কোম্পানি (Sole Proprietorship)
    • একক মালিকানা কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Sole Proprietorship):
    • একক মালিকানা কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Sole Proprietorship):
  • অংশীদারি কোম্পানি (Partnership Company)
    • অংশীদারি কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Partnership Company):
    • অংশীদারি কোম্পানির অসুবিধা (Disadvantages of Partnership Company):
    • ছোট কোম্পানির সুবিধা (Advantages of Small Company):
← সূচিপত্র দেখুন