Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

ধারকত্ব কাকে বলে? সহজ ভাষায় উত্তর ও ব্যবহার জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 19, 2025
in Education
0
ধারকত্ব কাকে বলে? সহজ ভাষায় উত্তর ও ব্যবহার জানুন!

ধারকত্ব কাকে বলে? সহজ ভাষায় উত্তর ও ব্যবহার জানুন!

0
SHARES
14
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন সবাই? আজ আমরা কথা বলবো ইলেক্ট্রনিক্সের এক মজার বিষয় নিয়ে – ধারকত্ব। ধারকত্ব (Capacitance) জিনিসটা আসলে কী, এটা কিভাবে কাজ করে, আর আমাদের দৈনন্দিন জীবনেই বা এর ব্যবহার কোথায়, সেই সবকিছু নিয়েই আজ বিস্তারিত আলোচনা হবে। তাই, শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকুন!

Table of Contents

Toggle
  • ধারকত্ব (Capacitance) কী?
    • ফ্যারাড (Farad) কী?
  • ধারক (Capacitor) কী এবং এটা কিভাবে কাজ করে?
    • ধারকের গঠন
    • ধারক কিভাবে কাজ করে?
  • ধারকত্বের প্রকারভেদ (Types of Capacitance)
    • বিভিন্ন প্রকার ধারকের ব্যবহার
  • ধারকত্বের ব্যবহার (Applications of Capacitance)
  • ধারকত্বকে প্রভাবিত করার বিষয়গুলো (Factors Affecting Capacitance)
    • এই বিষয়গুলো কিভাবে ধারকত্বকে প্রভাবিত করে তার একটি উদাহরণ
  • ধারকত্ব এবং বৈদ্যুতিক বর্তনী (Capacitance and Electrical Circuits)
    • ধারকের ব্যবহারিক উদাহরণ
  • দৈনন্দিন জীবনে ধারকত্বের কিছু মজার ব্যবহার
  • কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • ধারকত্ব নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • উপসংহার

ধারকত্ব (Capacitance) কী?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ধারকত্ব হলো কোনো বস্তুর মধ্যে চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা। অনেকটা যেন একটা বালতি, যা পানি জমা করে রাখতে পারে। তেমনি, ধারকত্বের মাধ্যমে কোনো পরিবাহী (conductor) কতটুকু ইলেকট্রিক চার্জ জমা করতে পারবে, তা মাপা হয়।

বৈদ্যুতিক ধারকত্বকে সাধারণত C দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এর একক হলো ফ্যারাড (Farad)। এখন প্রশ্ন হলো, এই ফ্যারাড জিনিসটা কী?

ফ্যারাড (Farad) কী?

এক ফ্যারাড (1 Farad) হলো বিশাল একটা ধারকত্বের পরিমাণ। যদি কোনো ধারকের দুই প্রান্তে এক ভোল্ট (1 Volt) বিভব পার্থক্য (Potential Difference) তৈরি করলে এর মধ্যে এক কুলম্ব (1 Coulomb) চার্জ জমা হয়, তবে সেই ধারকের ধারকত্ব হবে এক ফ্যারাড।

অর্থাৎ, 1 Farad = 1 Coulomb / 1 Volt

বুঝতে একটু কঠিন লাগছে, তাই না? আরেকটু সহজ করে বলা যাক। ধরুন, আপনার কাছে একটা পাওয়ার ব্যাংক আছে। এই পাওয়ার ব্যাংকটা কতক্ষণ আপনার ফোন চার্জ করে রাখতে পারবে, সেটা যেমন এর ধারণক্ষমতার উপর নির্ভর করে, তেমনি কোনো ধারক কতটুকু চার্জ ধরে রাখতে পারবে, সেটাই তার ধারকত্ব।

ধারক (Capacitor) কী এবং এটা কিভাবে কাজ করে?

ধারক (Capacitor) হলো একটা ইলেক্ট্রনিক কম্পোনেন্ট বা উপাদান, যা বৈদ্যুতিক শক্তি জমা রাখতে পারে। এটা দেখতে ছোট একটা সিলিন্ডারের মতো হতে পারে, আবার বিভিন্ন আকারেরও হতে পারে।

ধারকের গঠন

একটা সাধারণ ধারকের মূলত দুটি অংশ থাকে:

  • দুটি পরিবাহী পাত (Conducting Plates): এই পাতগুলো সাধারণত খুব কাছাকাছি থাকে এবং একটি অপরটি থেকে অন্তরক (insulator) পদার্থ দ্বারা আলাদা করা থাকে।
  • অন্তরক পদার্থ (Dielectric): এই পদার্থটি পরিবাহী পাতগুলোর মাঝে থাকে এবং এদেরকে স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখে। এটি চার্জ জমা করার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
Read More:  লিপ ইয়ার কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝুন!

ধারক কিভাবে কাজ করে?

যখন কোনো ধারকের দুই প্রান্তে ভোল্টেজ প্রয়োগ করা হয়, তখন একটি পাতের দিকে পজিটিভ চার্জ এবং অন্য পাতের দিকে নেগেটিভ চার্জ জমা হতে শুরু করে। এই চার্জ জমা হওয়ার প্রক্রিয়া ততক্ষণ চলতে থাকে যতক্ষণ না ধারকের ভোল্টেজ, প্রয়োগ করা ভোল্টেজের সমান হয়। একবার চার্জ জমা হয়ে গেলে, ধারকটি সেই চার্জ ধরে রাখতে পারে এবং পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারে।

বিষয়টা অনেকটা এমন, আপনি যখন কোনো স্প্রিং-কে চাপ দেন, তখন স্প্রিং-এর মধ্যে শক্তি জমা হয়। চাপ সরিয়ে নিলে স্প্রিং সেই শক্তি ছেড়ে দেয়। ধারকের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে, শুধু এখানে চার্জ জমা হয় স্প্রিং-এর মতো শক্তি নয়।

ধারকত্বের প্রকারভেদ (Types of Capacitance)

বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের উপর ভিত্তি করে ধারক বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। এদের মধ্যে কয়েকটা প্রধান প্রকারভেদ নিচে আলোচনা করা হলো:

  • স্থায়ী ধারক (Fixed Capacitors): এই ধরনের ধারকের ধারকত্বের মান নির্দিষ্ট করা থাকে এবং এটি পরিবর্তন করা যায় না। যেমন: সিরামিক ক্যাপাসিটর, ফিল্ম ক্যাপাসিটর, এবং ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর।
  • পরিবর্তনশীল ধারক (Variable Capacitors): এই ধারকগুলোর ধারকত্বের মান প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যায়। রেডিও টিউনিং সার্কিটে এগুলো ব্যবহার করা হয়।
  • অ্যাডজাস্টেবল ধারক (Adjustable Capacitors): এই ধারকগুলোর ধারকত্বের মান একবার সেট করার পর সাধারণত পরিবর্তন করা হয় না। এগুলো ফাইন-টিউনিংয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়।

বিভিন্ন প্রকার ধারকের ব্যবহার

ধারকের প্রকার ব্যবহার
সিরামিক ক্যাপাসিটর ছোটখাটো ইলেক্ট্রনিক সার্কিটে, যেখানে কম ধারকত্বের প্রয়োজন হয়।
ফিল্ম ক্যাপাসিটর অডিও অ্যাপ্লিকেশনে এবং পাওয়ার সাপ্লাইয়ে ব্যবহৃত হয়।
ইলেকট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর পাওয়ার সাপ্লাই, মাদারবোর্ড এবং অন্যান্য উচ্চ ধারকত্বের অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়।
ভেরিয়েবল ক্যাপাসিটর রেডিও এবং টিউনিং সার্কিটে ফ্রিকোয়েন্সি নির্বাচনের জন্য ব্যবহৃত হয়।

ধারকত্বের ব্যবহার (Applications of Capacitance)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ধারকের ব্যবহার ব্যাপক। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

  • পাওয়ার সাপ্লাই: ধারক পাওয়ার সাপ্লাইগুলোতে স্মুথিং ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। এটা এসি (AC) ভোল্টেজকে ডিসি (DC) ভোল্টেজে রূপান্তর করার সময় ভোল্টেজের ওঠানামা কমিয়ে দেয়।
  • ফিল্টারিং: অডিও এবং কমিউনিকেশন সার্কিটে অবাঞ্ছিত নয়েজ বা শব্দ দূর করতে ধারক ব্যবহার করা হয়।
  • টাইমিং সার্কিট: বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর কোনো কাজ করার জন্য টাইমিং সার্কিটে ধারক ব্যবহার করা হয়।
  • মেমরি ডিভাইস: ডির‍্যাম (DRAM)-এর মতো মেমরি ডিভাইসে ডেটা সংরক্ষণের জন্য ধারক ব্যবহার করা হয়।
  • মোটর স্টার্টার: কিছু বৈদ্যুতিক মোটর চালু করার জন্য ধারক ব্যবহার করা হয়, যা মোটরকে অতিরিক্ত টর্ক সরবরাহ করে।
  • সেন্সর: ক্যাপাসিটিভ সেন্সরগুলোতে ধারকত্বের পরিবর্তন ব্যবহার করে বিভিন্ন ভৌত রাশি, যেমন চাপ, আর্দ্রতা, এবং তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
Read More:  দশমিক ভগ্নাংশ কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

ধারকত্বকে প্রভাবিত করার বিষয়গুলো (Factors Affecting Capacitance)

ধারকত্বের মান কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। নিচে এই বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো:

  • পরিবাহী পাতের ক্ষেত্রফল (Area of the Plates): পাতের ক্ষেত্রফল যত বেশি হবে, ধারকত্ব তত বেশি হবে। কারণ, বড় ক্ষেত্রফলে বেশি চার্জ জমা করা যায়।
  • পাতগুলোর মধ্যে দূরত্ব (Distance Between the Plates): পাতগুলোর মধ্যে দূরত্ব যত কম হবে, ধারকত্ব তত বেশি হবে। কারণ, কম দূরত্বে চার্জগুলোর মধ্যে আকর্ষণ বেশি থাকে।
  • অন্তরক পদার্থের ভেদনযোগ্যতা (Dielectric Constant of the Insulator): অন্তরক পদার্থের ভেদনযোগ্যতা যত বেশি হবে, ধারকত্ব তত বেশি হবে। ভেদনযোগ্যতা হলো কোনো পদার্থের বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা।

এই বিষয়গুলো কিভাবে ধারকত্বকে প্রভাবিত করে তার একটি উদাহরণ

ধরুন, আপনার কাছে দুটি একই আকারের ধাতব পাত আছে। এখন, যদি আপনি এই পাতগুলোকে খুব কাছাকাছি রাখেন, তাহলে এদের মধ্যে ধারকত্ব বেশি হবে। আবার, যদি এদের মধ্যে একটি ভালো অন্তরক পদার্থ (যেমন: সিরামিক) ব্যবহার করেন, তবে ধারকত্ব আরও বাড়বে। কিন্তু যদি আপনি পাতগুলোর আকার ছোট করে দেন বা এদের মধ্যে দূরত্ব বাড়িয়ে দেন, তবে ধারকত্ব কমে যাবে।

ADVERTISEMENT

ধারকত্ব এবং বৈদ্যুতিক বর্তনী (Capacitance and Electrical Circuits)

বৈদ্যুতিক বর্তনীতে (Electrical Circuits) ধারকের ব্যবহার অপরিহার্য। এখানে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার আলোচনা করা হলো:

  • সিরিজ এবং প্যারালাল সংযোগ: বর্তনীতে ধারকগুলোকে সিরিজ (series) বা প্যারালালে (parallel) সংযোগ করা যেতে পারে। সিরিজ সংযোগে মোট ধারকত্ব কমে যায়, কারণ এতে পাতের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায়। অন্যদিকে, প্যারালাল সংযোগে মোট ধারকত্ব বাড়ে, কারণ এতে পাতের ক্ষেত্রফল বেড়ে যায়।

    • সিরিজ সংযোগের ক্ষেত্রে: 1/Cমোট = 1/C1 + 1/C2 + 1/C3 + …
    • প্যারালাল সংযোগের ক্ষেত্রে: Cমোট = C1 + C2 + C3 + …
  • এসি এবং ডিসি বর্তনীতে ধারকের আচরণ: ডিসি (DC) বর্তনীতে ধারক প্রথমে চার্জ হতে শুরু করে এবং একটা সময় পর চার্জ হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এসি (AC) বর্তনীতে ধারক ক্রমাগত চার্জ এবং ডিসচার্জ হতে থাকে, যার ফলে এটি কারেন্টকে প্রবাহিত হতে দেয়।

ধারকের ব্যবহারিক উদাহরণ

ধরুন, আপনি একটি এলইডি (LED) লাইট ধীরে ধীরে জ্বালাতে চান। এর জন্য আপনি একটি ধারককে এলইডি লাইটের সাথে সিরিজে সংযোগ করতে পারেন। যখন আপনি পাওয়ার চালু করবেন, তখন ধারকটি ধীরে ধীরে চার্জ হতে শুরু করবে এবং এলইডি লাইটও ধীরে ধীরে জ্বলবে। ধারকটি সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে গেলে এলইডি লাইট তার পূর্ণ আলোতে জ্বলবে।

Read More:  মধ্যক ও প্রচুরক কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝুন!

দৈনন্দিন জীবনে ধারকত্বের কিছু মজার ব্যবহার

  • ক্যামেরার ফ্ল্যাশ: ক্যামেরার ফ্ল্যাশে যে আলো ঝলসে ওঠে, তা ধারকের মাধ্যমেই সম্ভব হয়। ধারক দ্রুত চার্জ হয়ে অনেক শক্তি জমা করে রাখে এবং মুহূর্তের মধ্যে সেই শক্তি ফ্ল্যাশ হিসেবে নির্গত করে।
  • কম্পিউটারের মাদারবোর্ড: কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে অসংখ্য ছোট ছোট ধারক ব্যবহার করা হয়, যা বিভিন্ন কম্পোনেন্টকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
  • টাচস্ক্রিন: স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট পিসির টাচস্ক্রিনে ক্যাপাসিটিভ টাচ সেন্সর ব্যবহার করা হয়। যখন আপনি স্ক্রিনে স্পর্শ করেন, তখন ধারকত্বের পরিবর্তন হয় এবং স্ক্রিন আপনার স্পর্শ বুঝতে পারে।

কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)

এই অংশে ধারকত্ব নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তাদের উত্তর দেওয়া হলো, যা আপনাদের মনে প্রায়ই উদয় হয়।

  • প্রশ্ন: ধারকত্ব এবং ক্যাপাসিটরের মধ্যে পার্থক্য কী?

    • উত্তর: ধারকত্ব হলো কোনো বস্তুর চার্জ ধরে রাখার ক্ষমতা, আর ক্যাপাসিটর হলো সেই ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি একটি ডিভাইস বা যন্ত্র। ধারকত্ব একটি বৈশিষ্ট্য, আর ক্যাপাসিটর হলো সেই বৈশিষ্ট্যের ব্যবহারিক রূপ।
  • প্রশ্ন: ধারকের একক কী?

    • উত্তর: ধারকের একক হলো ফ্যারাড (Farad)।
  • প্রশ্ন: ধারক কিভাবে কাজ করে?

*   **উত্তর:** ধারক দুটি পরিবাহী পাতের মধ্যে একটি অন্তরক পদার্থ ব্যবহার করে চার্জ জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সেই চার্জ সরবরাহ করতে পারে।
  • প্রশ্ন: ধারক কত প্রকার?

    • উত্তর: প্রধানত ধারক তিন প্রকার: স্থায়ী ধারক, পরিবর্তনশীল ধারক, এবং অ্যাডজাস্টেবল ধারক।
  • প্রশ্ন: ধারকত্ব পরিমাপ করার উপায় কী?

    • উত্তর: মাল্টিমিটার বা ক্যাপাসিটেন্স মিটারের সাহায্যে ধারকত্ব পরিমাপ করা যায়।
  • প্রশ্ন: ধারক কি এসি এবং ডিসি উভয় সার্কিটে কাজ করে?

*   **উত্তর:** ডিসি সার্কিটে, ধারক চার্জ হওয়া পর্যন্ত কারেন্ট প্রবাহিত করে, তারপর বন্ধ করে দেয়। এসি সার্কিটে, এটি ক্রমাগত চার্জ এবং ডিসচার্জ হওয়ার মাধ্যমে কারেন্টকে প্রবাহিত হতে দেয়।
  • প্রশ্ন: কোন উপাদানগুলো ধারকত্বের মানকে প্রভাবিত করে?
    • উত্তর: পরিবাহী পাতের ক্ষেত্রফল, পাতের মধ্যে দূরত্ব, এবং অন্তরক পদার্থের ভেদনযোগ্যতা ধারকত্বের মানকে প্রভাবিত করে।

ধারকত্ব নিয়ে কিছু মজার তথ্য

  • প্রথম দিকের ক্যাপাসিটরগুলো “লেইডেন জার” (Leyden Jar) নামে পরিচিত ছিল, যা ১৭৪৫ সালে তৈরি করা হয়েছিল। এগুলো কাঁচের জার ছিল, যার ভেতরে এবং বাইরে ধাতব ফয়েল লাগানো থাকত।
  • সুপারক্যাপাসিটর (Supercapacitor) নামে এক ধরনের ক্যাপাসিটর আছে, যা সাধারণ ক্যাপাসিটরের চেয়ে অনেক বেশি চার্জ জমা করতে পারে। এগুলো ব্যাটারির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
  • আমাদের শরীরেও ধারকত্ব আছে! মানুষের ত্বক একটি পরিবাহী এবং এর নিচে থাকা টিস্যু অন্তরকের মতো কাজ করে।

উপসংহার

আশা করি, আজকের আলোচনা থেকে ধারকত্ব সম্পর্কে আপনারা একটা স্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন। ধারকত্ব শুধু একটা ইলেক্ট্রনিক বিষয় নয়, এটা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। তাই, এই বিষয়ে জ্ঞান রাখা আমাদের সবার জন্য জরুরি। কোন বিষয়গুলো ধারকত্বকে প্রভাবিত করে, কীভাবে এটা কাজ করে, এবং এর ব্যবহারগুলো জানলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন ইলেক্ট্রনিক্সের একজন ছোটখাটো বিশেষজ্ঞ!

যদি এই বিষয়ে আরও কিছু জানার থাকে, তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর হ্যাঁ, লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন! আল্লাহ হাফেজ!

Previous Post

হিউমাস কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত তথ্য এখনই!

Next Post

(common noun কাকে বলে) ? সহজ ভাষায় উদাহরণ সহ!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
(common noun কাকে বলে) ? সহজ ভাষায় উদাহরণ সহ!

(common noun কাকে বলে) ? সহজ ভাষায় উদাহরণ সহ!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • ধারকত্ব (Capacitance) কী?
    • ফ্যারাড (Farad) কী?
  • ধারক (Capacitor) কী এবং এটা কিভাবে কাজ করে?
    • ধারকের গঠন
    • ধারক কিভাবে কাজ করে?
  • ধারকত্বের প্রকারভেদ (Types of Capacitance)
    • বিভিন্ন প্রকার ধারকের ব্যবহার
  • ধারকত্বের ব্যবহার (Applications of Capacitance)
  • ধারকত্বকে প্রভাবিত করার বিষয়গুলো (Factors Affecting Capacitance)
    • এই বিষয়গুলো কিভাবে ধারকত্বকে প্রভাবিত করে তার একটি উদাহরণ
  • ধারকত্ব এবং বৈদ্যুতিক বর্তনী (Capacitance and Electrical Circuits)
    • ধারকের ব্যবহারিক উদাহরণ
  • দৈনন্দিন জীবনে ধারকত্বের কিছু মজার ব্যবহার
  • কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
  • ধারকত্ব নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • উপসংহার
← সূচিপত্র দেখুন