Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি: শান্তি কোথায়?

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 28, 2025
in ক্যাপশন ও উক্তি
0
একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি: শান্তি কোথায়?

একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি: শান্তি কোথায়?

0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

জীবনে একা? ভেবোনা, আল্লাহ তো আছেন! নিঃসঙ্গ লাগে যখন, খুঁজে দেখো তাঁর রহমতের ছায়া। ইসলামিক উক্তিগুলো যেন একাকীত্বের অন্ধকারে আলোর দিশারী। চলো, সেই শান্তির পথে হাঁটি।

“ধৈর্য ধরো, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।” (সূরা বাকারা, ২:১৫৩)

“আল্লাহর স্মরণই অন্তরকে শান্তি এনে দেয়।” (সূরা রাদ, ১৩:২৮)

“তিনিই আদি, তিনিই অন্ত, তিনিই প্রকাশমান এবং তিনিই অপ্রকাশিত।” (সূরা হাদিদ, ৫৭:৩)

“তোমরা আল্লাহকে ভয় করো, আল্লাহ তোমাদের শিক্ষা দিবেন।” (সূরা বাকারা, ২:২৮২)

“আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না। তোমরাই বিজয়ী হবে যদি তোমরা মুমিন হও।” (সূরা আল ইমরান, ৩:১৩৯)

“আল্লাহ কোনো ব্যক্তির উপর তার সাধ্যের বাইরে বোঝা চাপান না।” (সূরা বাকারা, ২:২৮৬)

“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি আছে।” (সূরা ইনশিরাহ, ৯৪:৬)

“যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন।” (সূরা তালাক, ৬৫:২)

“আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে।” (সূরা বাকারা, ২:২১৪)

“তোমরা আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হও, তিনিই তোমাদেরকে যথেষ্ট দিবেন।” (সূরা ইব্রাহিম, ১৪:৭)

“আর যখন আমি অসুস্থ হই, তিনিই আমাকে আরোগ্য দান করেন।” (সূরা শুয়ারা, ২৬:৮০)

“তারা বলল, ‘হে আমাদের রব! আমরা নিজেদের প্রতি যুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি দয়া না করেন, তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।” (সূরা আল-আ’রাফ, ৭:২৩)

“সুতরাং তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমি তোমাদেরকে স্মরণ করব এবং আমার প্রতি কৃতজ্ঞ হও; অকৃতজ্ঞ হয়ো না।” (সূরা বাকারা, ২:১৫২)

“আর যদি তোমরা গণনা কর আল্লাহর নিয়ামতসমূহ, তবে তা গণনা করে শেষ করতে পারবে না।” (সূরা ইব্রাহীম, ১৪:৩৪)

“আপনি বলুন, ‘হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গোনাহ মাফ করেন। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (সূরা আয-যুমার, ৩৯:৫৩)

“আর তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছেন এবং এতেই তিনি তোমাদেরকে জীবিত রাখবেন এবং এতেই তোমাদেরকে মৃত্যু দেবেন এবং এতেই তোমাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন।” (সূরা হুদ, ১১:৬১)

“আর তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে সম্মিলিতভাবে দৃঢ়ভাবে ধর এবং বিভক্ত হয়ো না।” (সূরা আল ইমরান, ৩:১০৩)

“আর তোমরা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করো না, যখন তা শান্ত অবস্থায় আছে।” (সূরা আল-আ’রাফ, ৭:৫৬)

“আর মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে, যে বলে, আমরা আল্লাহর প্রতি এবং পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি; অথচ তারা মুমিন নয়।” (সূরা বাকারা, ২:৮)

“আর যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করো না, তারা বলে, আমরা তো মীমাংসাকারী।” (সূরা বাকারা, ২:১১)

“আসলে তারাই বিপর্যয় সৃষ্টিকারী, কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করে না।” (সূরা বাকারা, ২:১২)

“আর যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা অন্যান্য লোকেরা যেভাবে ঈমান এনেছে, তোমরাও সেভাবে ঈমান আনো, তখন তারা বলে, আমরা কি নির্বোধদের মতো ঈমান আনব? আসলে তারাই নির্বোধ, কিন্তু তারা তা জানে না।” (সূরা বাকারা, ২:১৩)

“আর যখন তারা মুমিনদের সাথে মিলিত হয়, তখন বলে, আমরা ঈমান এনেছি; আর যখন তারা গোপনে তাদের শয়তানদের সাথে মিলিত হয়, তখন বলে, আমরা তো তোমাদের সাথেই আছি, আমরা শুধু উপহাস করি।” (সূরা বাকারা, ২:১৪)

“আল্লাহ তাদের সাথে উপহাস করেন এবং তাদেরকে তাদের অবাধ্যতায় আরও বাড়িয়ে দেন, ফলে তারা দিশেহারা হয়ে ঘুরে।” (সূরা বাকারা, ২:১৫)

“এরাই তারা, যারা হেদায়েতের বিনিময়ে পথভ্রষ্টতা কিনে নিয়েছে। ফলে তাদের ব্যবসা লাভজনক হয়নি এবং তারা সৎপথেও চলেনি।” (সূরা বাকারা, ২:১৬)

“তাদের দৃষ্টান্ত সেই ব্যক্তির মতো, যে আগুন জ্বালালো, এরপর যখন তা তার চারপাশ আলোকিত করলো, তখন আল্লাহ তাদের আলো কেড়ে নিলেন এবং তাদেরকে অন্ধকারে ছেড়ে দিলেন, ফলে তারা কিছুই দেখতে পায় না।” (সূরা বাকারা, ২:১৭)

“তারা বধির, বোবা, অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।” (সূরা বাকারা, ২:১৮)

“অথবা তাদের দৃষ্টান্ত আকাশের সেই মেঘের মতো যাতে রয়েছে অন্ধকার, বজ্র ও বিদ্যুৎ। তারা বজ্রের শব্দে মৃত্যু ভয়ে তাদের কানে আঙ্গুল দেয়। আর আল্লাহ অবিশ্বাসীদেরকে পরিবেষ্টন করে আছেন।” (সূরা বাকারা, ২:১৯)

“বিদ্যুৎ চমকের আলোতে তাদের চোখ ধাঁধিয়ে যায়। যখন তা তাদের জন্য আলোকিত হয়, তখন তারা তাতে চলে; আর যখন তাদের উপর অন্ধকার নেমে আসে, তখন তারা দাঁড়িয়ে যায়। আর আল্লাহ যদি চাইতেন, তবে তাদের শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নিতেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।” (সূরা বাকারা, ২:২০)

“হে মানুষ! তোমরা তোমাদের রবের ইবাদত কর, যিনি তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা মুত্তাকী হতে পার।” (সূরা বাকারা, ২:২১)

“যিনি তোমাদের জন্য ভূমিকে করেছেন বিছানা এবং আকাশকে ছাদ এবং আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করে এর দ্বারা তোমাদের জীবিকার জন্য ফল উৎপাদন করেছেন। সুতরাং তোমরা জেনে শুনে আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরীক করো না।” (সূরা বাকারা, ২:২২)

“আর যদি তোমরা তাতে সন্দেহ করো, যা আমি আমার বান্দার উপর অবতীর্ণ করেছি, তাহলে তোমরা এর মতো একটি সূরা নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাক্ষীদেরকে ডাক, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।” (সূরা বাকারা, ২:২৩)

“কিন্তু যদি তোমরা তা না করো – আর তোমরা কখনো তা করতে পারবে না – তাহলে তোমরা সেই আগুনকে ভয় কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর, যা কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।” (সূরা বাকারা, ২:২৪)

“আর যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তাদেরকে সুসংবাদ দিন যে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। যখনই তাদেরকে ফল দেয়া হবে, তারা বলবে, এটা তো তাই, যা আমাদেরকে পূর্বে দেয়া হয়েছিল। আর তাদেরকে একই ধরনের ফল দেয়া হবে এবং সেখানে তাদের জন্য পবিত্র স্ত্রীগণ থাকবে। আর সেখানে তারা স্থায়ী হবে।” (সূরা বাকারা, ২:২৫)

“নিশ্চয়ই আল্লাহ মশা বা তার চেয়েও ছোট কোনো বস্তুর দৃষ্টান্ত দিতে লজ্জাবোধ করেন না। অতঃপর যারা মুমিন, তারা জানে যে, এটা তাদের রবের পক্ষ থেকে সত্য। আর যারা কাফির, তারা বলে, ‘আল্লাহ এর দ্বারা কী দৃষ্টান্ত দিতে চেয়েছেন?’ এর দ্বারা তিনি অনেককে পথভ্রষ্ট করেন এবং অনেককে পথের দিশা দেন। আর তিনি ফাসিক ছাড়া অন্য কাউকে পথভ্রষ্ট করেন না।” (সূরা বাকারা, ২:২৬)

“যারা আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করে এবং আল্লাহ যে সম্পর্ক জুড়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন, তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করে। তারাই ক্ষতিগ্রস্ত।” (সূরা বাকারা, ২:২৭)

“কেমন করে তোমরা আল্লাহকে অস্বীকার করছ? অথচ তোমরা ছিলে মৃত, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে জীবিত করেছেন। এরপর তিনি তোমাদেরকে মৃত্যু দেবেন, এরপর তিনি তোমাদেরকে জীবিত করবেন। এরপর তোমরা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তিত হবে।” (সূরা বাকারা, ২:২৮)

“তিনিই সে সত্তা, যিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীর সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন এবং তাকে সাত আসমানে সুবিন্যস্ত করলেন। আর তিনি সব বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জ্ঞাত।” (সূরা বাকারা, ২:২৯)

“আর যখন তোমার রব ফেরেশতাদেরকে বললেন, ‘আমি পৃথিবীতে একজন খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন, যে ফাসাদ ঘটাবে ও রক্তপাত করবে? অথচ আমরা আপনার প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ করি এবং আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করি।’ তিনি বললেন, ‘নিশ্চয়ই আমি যা জানি, তোমরা তা জানো না।’” (সূরা বাকারা, ২:৩০)

“আর তিনি আদমকে সকল বস্তুর নাম শিক্ষা দিলেন, তারপর সেগুলোকে ফেরেশতাদের সামনে উপস্থাপন করলেন এবং বললেন, ‘তোমরা যদি সত্যবাদী হও, তবে এদের নামগুলো আমাকে জানাও।’” (সূরা বাকারা, ২:৩১)

“তারা বলল, ‘আপনি পবিত্র মহান। আপনি আমাদেরকে যা শিখিয়েছেন, তা ছাড়া আমাদের কোনো জ্ঞান নেই। নিশ্চয়ই আপনি সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’” (সূরা বাকারা, ২:৩২)

“তিনি বললেন, ‘হে আদম! তুমি এদেরকে সেগুলোর নামগুলো জানিয়ে দাও।’ অতঃপর যখন তিনি তাদের নাম জানালেন, তখন তিনি বললেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, নিশ্চয়ই আমি আসমান ও যমীনের গোপন বিষয় জানি এবং তোমরা যা প্রকাশ কর ও যা গোপন কর, তাও আমি জানি?’” (সূরা বাকারা, ২:৩৩)

“আর যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললাম, ‘তোমরা আদমকে সিজদা কর’, তখন ইবলীস ছাড়া সকলেই সিজদা করলো, সে অস্বীকার করলো ও অহংকার করলো এবং কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হল।” (সূরা বাকারা, ২:৩৪)

“আর আমি বললাম, ‘হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর এবং যেখানে ইচ্ছা স্বাচ্ছন্দ্যে আহার কর। কিন্তু এই গাছটির নিকটেও যেও না, তাহলে তোমরা যালিমদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে।’” (সূরা বাকারা, ২:৩৫)

“অতঃপর শয়তান উভয়কে প্ররোচিত করলো, যাতে তাদের লজ্জাস্থান তাদের কাছে প্রকাশ করে দেয়, যা তাদের থেকে গোপন রাখা হয়েছিল এবং বলল, ‘তোমাদের রব তোমাদেরকে এ গাছ থেকে নিষেধ করেছেন কেবল এ কারণে যে, তোমরা ফিরিশতা হয়ে যাবে অথবা তোমরা স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে যাবে।’” (সূরা বাকারা, ২:৩৬)

“আর সে তাদের উভয়ের কাছে কসম খেয়ে বলল, ‘আমি অবশ্যই তোমাদের হিতাকাঙ্ক্ষী।’” (সূরা বাকারা, ২:৩৭)

“অতঃপর সে প্রতারণার মাধ্যমে তাদেরকে পদস্খলিত করলো। যখন তারা গাছটির ফল আস্বাদন করলো, তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের কাছে প্রকাশিত হয়ে গেল এবং তারা জান্নাতের পাতা দিয়ে নিজেদেরকে ঢাকতে লাগল। তখন তাদের রব তাদেরকে ডেকে বললেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে এ গাছ থেকে নিষেধ করিনি এবং বলিনি যে, শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু?’” (সূরা বাকারা, ২:৩৮)

“তারা বলল, ‘হে আমাদের রব! আমরা নিজেদের প্রতি যুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি দয়া না করেন, তবে অবশ্যই আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।’” (সূরা বাকারা, ২:৩৯)

“তিনি বললেন, ‘তোমরা নেমে যাও। তোমরা একে অপরের শত্রু। আর তোমাদের জন্য পৃথিবীতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আবাস ও জীবিকা রয়েছে।’” (সূরা বাকারা, ২:৪০)

“তিনি বললেন, ‘সেখানেই তোমরা জীবিত থাকবে এবং সেখানেই তোমাদের মৃত্যু হবে এবং সেখান থেকেই তোমাদেরকে বের করা হবে।’” (সূরা বাকারা, ২:৪১)

“হে বনী ইসরাঈল! তোমরা আমার সেই নিয়ামতকে স্মরণ কর, যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি এবং তোমরা আমার সাথে কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ কর, তাহলে আমি তোমাদের সাথে কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ করব। আর তোমরা শুধু আমাকেই ভয় কর।” (সূরা বাকারা, ২:৪২)

“আর তোমরা সে কিতাবের প্রতি ঈমান আন, যা আমি অবতীর্ণ করেছি, যা তোমাদের কাছে থাকা কিতাবের সত্যতা প্রতিপাদন করে এবং তোমরাই এর প্রথম অস্বীকারকারী হয়ো না। আর আমার আয়াতের বিনিময়ে সামান্য মূল্য গ্রহণ করো না এবং শুধু আমাকেই ভয় কর।” (সূরা বাকারা, ২:৪৩)

“আর তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জেনে শুনে সত্য গোপন করো না।” (সূরা বাকারা, ২:৪৪)

“আর তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং রুকুকারীদের সাথে রুকু কর।” (সূরা বাকারা, ২:৪৫)

“তোমরা কি লোকদেরকে সৎ কাজের নির্দেশ দিচ্ছ, আর নিজেরা নিজেদেরকে ভুলে যাচ্ছ, অথচ তোমরা কিতাব পাঠ করছ? তবুও কি তোমরা বুঝবে না?” (সূরা বাকারা, ২:৪৬)

“আর তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। আর নিশ্চয়ই তা বিনয়ীগণ ছাড়া অন্যদের উপর কঠিন।” (সূরা বাকারা, ২:৪৬)

“যারা ধারণা করে যে, তারা তাদের রবের সাথে সাক্ষাৎ করবে এবং তারা তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তন করবে।” (সূরা বাকারা, ২:৪৬)

“হে বনী ইসরাঈল! তোমরা আমার সেই নিয়ামতকে স্মরণ কর, যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি এবং নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে বিশ্ববাসীর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছিলাম।” (সূরা বাকারা, ২:৪৭)

“আর তোমরা ভয় কর সে দিনকে, যখন কেউ কারো জন্য সামান্য উপকারও করতে পারবে না এবং কারো পক্ষ থেকে কোনো সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না এবং কারো থেকে কোনো বিনিময় নেয়া হবে না। আর তাদেরকে সাহায্যও করা হবে না।” (সূরা বাকারা, ২:৪৮)

“আর যখন আমি তোমাদেরকে ফিরআউনের বংশধরদের থেকে মুক্তি দিয়েছিলাম, যারা তোমাদেরকে কঠিন শাস্তি দিত, তোমাদের পুত্র সন্তানদেরকে হত্যা করত এবং তোমাদের নারীদেরকে জীবিত রাখত। আর তাতে তোমাদের রবের পক্ষ থেকে ছিল এক মহা পরীক্ষা।” (সূরা বাকারা, ২:৪৯)

“আর যখন আমি তোমাদের জন্য সাগরকে বিভক্ত করেছিলাম, অতঃপর তোমাদেরকে রক্ষা করেছিলাম এবং ফিরআউনের বংশধরদেরকে ডুবিয়ে দিয়েছিলাম, তখন তোমরা তাকিয়ে দেখছিলে।” (সূরা বাকারা, ২:৫০)

“আর যখন আমি মূসাকে চল্লিশ রাতের ওয়াদা দিয়েছিলাম, তখন তোমরা তার চলে যাওয়ার পর গোবৎসকে ইলাহ বানিয়েছিলে এবং তোমরা ছিলে যালিম।” (সূরা বাকারা, ২:৫১)

“এরপর আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করেছিলাম, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর।” (সূরা বাকারা, ২:৫২)

“আর যখন আমি মূসাকে কিতাব ও সত্য-মিথ্যা পার্থক্যকারী বিধান দিয়েছিলাম, যাতে তোমরা সৎ পথে চলতে পার।” (সূরা বাকারা, ২:৫৩)

“আর যখন মূসা তার কওমকে বলল, ‘হে আমার কওম! গোবৎসকে ইলাহ বানিয়ে তোমরা নিজেদের উপর যুলুম করেছ। সুতরাং তোমরা তোমাদের সৃষ্টিকর্তার কাছে তাওবা কর। অতঃপর তোমরা নিজেদেরকে হত্যা কর। এটাই তোমাদের সৃষ্টিকর্তার কাছে উত্তম।’ এরপর তিনি তোমাদের তাওবা কবুল করলেন। নিশ্চয়ই তিনি তাওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।” (সূরা বাকারা, ২:৫৪)

“আর যখন তোমরা বলেছিলে, ‘হে মূসা! যতক্ষণ না আমরা আল্লাহকে প্রকাশ্যে দেখব, ততক্ষণ আমরা তোমার উপর ঈমান আনব না।’ তখন তোমাদেরকে বজ্র পাকড়াও করেছিল, তখন তোমরা দেখছিলে।” (সূরা বাকারা, ২:৫৫)

“এরপর আমি তোমাদেরকে তোমাদের মৃত্যুর পর জীবিত করেছিলাম, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর।” (সূরা বাকারা, ২:৫৬)

“আর আমি তোমাদের উপর মেঘের ছায়া দিয়েছিলাম এবং তোমাদের জন্য মান্না ও সালওয়া পাঠিয়েছিলাম। (বলেছিলাম) ‘তোমরা পবিত্র বস্তুসমূহ থেকে আহার কর, যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি।’ আর তারা আমার উপর যুলুম করেনি, বরং তারা নিজেদের উপরই যুলুম করত।” (সূরা বাকারা, ২:৫৭)

“আর যখন আমি বললাম, ‘তোমরা এই শহরে প্রবেশ কর, অতঃপর তোমরা যেখানে ইচ্ছা স্বাচ্ছন্দ্যে আহার কর এবং সিজদাবনত অবস্থায় শহরের দরজা দিয়ে প্রবেশ কর এবং বল, ‘ক্ষমা চাই।’ তাহলে আমি তোমাদের পাপ ক্ষমা করব এবং সৎকর্মশীলদেরকে অতিরিক্ত দেব।’” (সূরা বাকারা, ২:৫৮)

“অতঃপর যালিমরা যে কথা তাদেরকে বলা হয়েছিল, তা পরিবর্তন করে অন্য কথা বলল। তখন আমি যালিমদের উপর আসমান থেকে আযাব নাযিল করলাম, কারণ তারা পাপাচার করত।” (সূরা বাকারা, ২:৫৯)

“আর যখন মূসা তার কওমের জন্য পানি চাইল, তখন আমি বললাম, ‘তোমার লাঠি দিয়ে পাথরে আঘাত কর।’ ফলে তা থেকে বারোটি ঝর্ণা নির্গত হল। প্রত্যেক গোত্র নিজ নিজ ঘাট চিনে নিল। (বলা হল) ‘তোমরা আল্লাহর দেয়া রিযিক থেকে খাও ও পান কর এবং পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়িয়ো না।’” (সূরা বাকারা, ২:৬০)

“আর যখন তোমরা বলেছিলে, ‘হে মূসা! আমরা একই ধরনের খাদ্যের উপর ধৈর্য ধারণ করতে পারব না। সুতরাং তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের কাছে দু‘আ কর, যেন তিনি আমাদের জন্য এমন কিছু উৎপন্ন করেন যা মাটি থেকে উৎপন্ন হয়, যেমন শাক-সবজি, শসা, গম, ডাল ও পেঁয়াজ।’ তিনি বললেন, ‘তোমরা কি উৎকৃষ্ট বস্তুর পরিবর্তে নিকৃষ্ট বস্তু নিতে চাও? তোমরা কোনো শহরে নেমে যাও, সেখানে তোমরা যা চাচ্ছ তা পাবে।’ আর তাদের উপর লাঞ্ছনা ও দারিদ্র্য চাপিয়ে দেয়া হল এবং তারা আল্লাহর ক্রোধের পাত্র হল। এটা এ কারণে যে, তারা আল্লাহর আয়াতসমূহকে অস্বীকার করত এবং নবীদেরকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। এটা এ কারণে যে, তারা অবাধ্য হয়েছিল এবং সীমালঙ্ঘন করত।” (সূরা বাকারা, ২:৬১)

“নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইয়াহুদী হয়েছে এবং নাসারা ও সাবেঈন – এদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য তাদের রবের কাছে পুরস্কার রয়েছে। আর তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।” (সূরা বাকারা, ২:৬২)

“আর যখন আমি তোমাদের থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম এবং তুর পর্বতকে তোমাদের উপর তুলে ধরেছিলাম (এবং বলেছিলাম), ‘যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি তা দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং যা তাতে রয়েছে তা স্মরণ রাখ, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করতে পার।’” (সূরা বাকারা, ২:৬৩)

“এরপর তোমরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলে। সুতরাং যদি তোমাদের উপর আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া না থাকত, তবে তোমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যেতে।” (সূরা বাকারা, ২:৬৪)

“আর তোমরা অবশ্যই তাদেরকে জেনেছ, যারা তোমাদের মধ্যে শনিবারের ব্যাপারে সীমালঙ্ঘন করেছিল। তখন আমি তাদেরকে বললাম, ‘তোমরা লাঞ্ছিত বানর হয়ে যাও।’” (সূরা বাকারা, ২:৬৫)

“অতঃপর আমি এটাকে তাদের সমসাময়িক ও পরবর্তীদের জন্য দৃষ্টান্ত এবং মুত্তাকীদের জন্য উপদেশ বানিয়ে দিলাম।” (সূরা বাকারা, ২:৬৬)

“আর যখন মূসা তার কওমকে বলল, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে একটি গরু জবাই করার নির্দেশ দিচ্ছেন।’ তারা বলল, ‘আপনি কি আমাদেরকে ঠাট্টা করছেন?’ তিনি বললেন, ‘আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই যেন আমি অজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত না হই।’” (সূরা বাকারা, ২:৬৭)

“তারা বলল, ‘আপনি আমাদের জন্য আপনার রবের কাছে দু‘আ করুন, যেন তিনি আমাদেরকে জানিয়ে দেন সেটি কেমন?’ তিনি বললেন, ‘তিনি বলছেন, সেটি এমন একটি গরু, যা বৃদ্ধও নয়, আবার একেবারে অল্প বয়সী বাছুরও নয়; বরং উভয়ের মাঝামাঝি বয়সের। সুতরাং তোমাদেরকে যা নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তা কর।’” (সূরা বাকারা, ২:৬৮)

“তারা বলল, ‘আপনি আমাদের জন্য আপনার রবের কাছে দু‘আ করুন, যেন তিনি আমাদেরকে জানিয়ে দেন তার রঙ কেমন?’ তিনি বললেন, ‘তিনি বলছেন, সেটি হল হলদে রঙের একটি গরু, যা দর্শকদেরকে আনন্দ দেয়।’” (সূরা বাকারা, ২:৬৯)

“তারা বলল, ‘আপনি আমাদের জন্য আপনার রবের কাছে দু‘আ করুন, যেন তিনি আমাদেরকে জানিয়ে দেন সেটি কেমন? নিশ্চয়ই গরুগুলো আমাদের কাছে সাদৃশ্যপূর্ণ মনে হচ্ছে। আর আল্লাহ চাইলে অবশ্যই আমরা পথ পাব।’” (সূরা বাকারা, ২:৭০)

“তিনি বললেন, ‘তিনি বলছেন, সেটি এমন একটি গরু, যা জমি চাষের জন্য ব্যবহৃত হয়নি এবং ফসল সেচের কাজেও ব্যবহৃত হয়নি। সেটি নিখুঁত, তাতে কোনো দাগ নেই।’ তারা বলল, ‘এখন আপনি সঠিক বর্ণনা দিয়েছেন।’ অতঃপর তারা সেটা জবাই করল, অথচ তারা জবাই করতে চায়নি।” (সূরা বাকারা, ২:৭১)

“আর যখন তোমরা একজনকে হত্যা করেছিলে, তখন তোমরা একে অপরের উপর দোষ চাপাচ্ছিলে। আর আল্লাহ তা প্রকাশকারী ছিলেন, যা তোমরা গোপন করছিলে।” (সূরা বাকারা, ২:৭২)

“তখন আমি বললাম, ‘তোমরা সেটির কিছু অংশ দিয়ে তাকে আঘাত কর।’ এভাবেই আল্লাহ মৃতকে জীবিত করেন এবং তিনি তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শনসমূহ দেখান, যাতে তোমরা বুঝতে পার।” (সূরা বাকারা, ২:৭৩)

“অতঃপর এর পরেও তোমাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেল। ফলে তা পাথরের মতো অথবা তার চেয়েও কঠিন। আর নিশ্চয়ই পাথরের মধ্যে এমন পাথরও আছে, যা থেকে ঝর্ণা নির্গত হয় এবং নিশ্চয়ই তাদের মধ্যে এমন পাথরও আছে, যা ফেটে যায়, অতঃপর তা থেকে পানি বের হয় এবং নিশ্চয়ই তাদের মধ্যে এমন পাথরও আছে, যা আল্লাহর ভয়ে ধ্বসে পড়ে। আর তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ গাফিল নন।” (সূরা বাকারা, ২:৭৪)

“তাহলে কি তোমরা আশা কর যে, তারা তোমাদের কথায় ঈমান আনবে? অথচ তাদের মধ্যে এমন কিছু লোক ছিল, যারা আল্লাহর বাণী শুনত, তারপর তা বুঝার পরও পরিবর্তন করত, অথচ তারা জানত।” (সূরা বাকারা, ২:৭৫)

“আর যখন তারা মুমিনদের সাথে মিলিত হয়, তখন বলে, আমরা ঈমান এনেছি। আর যখন তারা গোপনে একে অপরের সাথে মিলিত হয়, তখন বলে, তোমরা কি তাদেরকে সেসব কথা বলছ, যা আল্লাহ তোমাদের কাছে প্রকাশ করেছেন, যাতে তারা তোমাদের রবের কাছে এ নিয়ে তোমাদের বিরুদ্ধে দলীল দিতে পারে? তোমরা কি বোঝ না?” (সূরা বাকারা, ২:৭৬)

“তারা কি জানে না যে, নিশ্চয়ই আল্লাহ জানেন যা তারা গোপন করে এবং যা তারা প্রকাশ করে?” (সূরা বাকারা, ২:৭৭)

“আর তাদের মধ্যে কিছু লোক আছে উম্মী, যারা কিতাব সম্পর্কে কিছুই জানে না, শুধু কিছু কল্পনার উপর নির্ভর করে। আর তারা শুধু ধারণা করে।” (সূরা বাকারা, ২:৭৮)

“সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য, যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে, তারপর বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে, যাতে এর বিনিময়ে সামান্য মূল্য নিতে পারে। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য তাদের হাতের লেখার কারণে এবং ধ্বংস তাদের জন্য তাদের উপার্জনের কারণে।” (সূরা বাকারা, ২:৭৯)

“আর তারা বলে, ‘আগুন আমাদেরকে শুধু কয়েকদিন ছাড়া স্পর্শ করবে না।’ বলুন, ‘তোমরা কি আল্লাহর কাছ থেকে কোনো অঙ্গীকার নিয়েছ যে, আল্লাহ কখনো তাঁর অঙ্গীকার ভঙ্গ করবেন না? নাকি তোমরা আল্লাহর উপর এমন কিছু বলছ, যা তোমরা জানো না?’” (সূরা বাকারা, ২:৮০)

“অবশ্যই যারা পাপ কাজ করেছে এবং যাদের পাপ তাদেরকে ঘিরে রেখেছে, তারাই আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।” (সূরা বাকারা, ২:৮১)

“আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তারাই জান্নাতের অধিবাসী। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।” (সূরা বাকারা, ২:৮২)

“আর যখন আমি বনী ইসরাঈলের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করবে না এবং পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম ও মিসকীনদের সাথে উত্তম ব্যবহার করবে এবং লোকদের সাথে ভাল কথা বলবে, সালাত কায়েম করবে ও যাকাত দেবে, তখন তোমরা সামান্য কিছু লোক ছাড়া মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলে।” (সূরা বাকারা, ২:৮৩)

“আর যখন আমি তোমাদের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম যে, তোমরা একে অপরের রক্তপাত করবে না এবং নিজ নিজ আবাস থেকে নিজদেরকে বহিষ্কার করবে না, তখন তোমরা স্বীকার করেছিলে এবং তোমরা সাক্ষী ছিলে।” (সূরা বাকারা, ২:৮৪)

“অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদের লোকদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একদলকে তাদের আবাস থেকে বহিষ্কার করছ, পাপ ও সীমালঙ্ঘন করে তাদের বিরুদ্ধে সাহায্য করছ। আর যদি তারা বন্দী হয়ে তোমাদের কাছে আসে, তবে মুক্তিপণ দিয়ে তাদের মুক্ত করছ। অথচ তাদেরকে বহিষ্কার করাই তো তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তাহলে কি তোমরা কিতাবের কিছু অংশে ঈমান আনছ এবং কিছু অংশ অস্বীকার করছ? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে, দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিন তাদেরকে কঠিনতম শাস্তির দিকে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, সে সম্পর্কে আল্লাহ গাফিল নন।” (সূরা বাকারা, ২:৮৫)

“এরাই তারা, যারা আখেরাতের বিনিময়ে দুনিয়ার জীবন কিনে নিয়েছে। সুতরাং তাদের থেকে শাস্তি লাঘব করা হবে না এবং তাদেরকে সাহায্যও করা হবে না।” (সূরা বাকারা, ২:৮৬)

“আর অবশ্যই আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছি এবং তার পরে একের পর এক রাসূল পাঠিয়েছি। আর আমি মারইয়ামের পুত্র ঈসাকে স্পষ্ট প্রমাণ দিয়েছি এবং রূহুল কুদস দ্বারা তাকে শক্তিশালী করেছি। তবে কি যখনই কোনো রাসূল তোমাদের কাছে এমন কিছু নিয়ে এসেছে যা তোমাদের মনঃপূত নয়, তখনই তোমরা অহংকার করেছ? অতঃপর তোমরা তাদের কতককে মিথ্যাবাদী বলেছ এবং কতককে হত্যা করেছ।” (সূরা বাকারা, ২:৮৭)

“আর তারা বলে, ‘আমাদের অন্তর আচ্ছাদিত।’ বরং তাদের কুফরীর কারণে আল্লাহ তাদেরকে লা‘নত করেছেন। সুতরাং তারা খুব কমই ঈমান আনে।” (সূরা বাকারা, ২:৮৮)

“আর যখন তাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কিতাব আসল, যা তাদের কাছে থাকা কিতাবের সত্যতা প্রতিপাদন করে – যদিও ইতিপূর্বে তারা কাফিরদের উপর বিজয়ের জন্য দু‘আ করত – অতঃপর যখন তাদের কাছে তা আসল, যা তারা চিনেছিল, তখন তারা তা অস্বীকার করল। সুতরাং কাফিরদের উপর আল্লাহর লা‘নত।” (সূরা বাকারা, ২:৮৯)

“কতই না নিকৃষ্ট তা, যার বিনিময়ে তারা নিজেদেরকে বিক্রি করেছে, তা হল এই যে, তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে যা নাযিল হয়েছে, তা অস্বীকার করেছে এই হিংসে করে যে, কেন আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহ থেকে তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তার প্রতি তা নাযিল করেন। সুতরাং তারা ক্রোধের উপর ক্রোধ নিয়ে প্রত্যাবর্তন করল। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি।” (সূরা বাকারা, ২:৯০)

“আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তোমরা তার প্রতি ঈমান আন’, তখন তারা বলে, ‘আমাদের উপর যা নাযিল হয়েছে, আমরা শুধু তার প্রতি ঈমান আনি।’ আর তারা এছাড়া অন্য কিছুকে অস্বীকার করে, অথচ তা সত্য এবং তাদের কাছে থাকা কিতাবের সত্যতা প্রতিপাদন করে। বলুন, ‘যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক, তবে কেন তোমরা পূর্বে আল্লাহর নবীদেরকে হত্যা করতে?’” (সূরা বাকারা, ২:৯১)

“আর অবশ্যই মূসা তোমাদের কাছে স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে এসেছিলেন, তারপরও তোমরা তার চলে যাওয়ার পর গোবৎসকে ইলাহ বানিয়েছিলে এবং তোমরা ছিলে যালিম।” (সূরা বাকারা, ২:৯২)

“আর যখন আমি তোমাদের থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম এবং তুর পর্বতকে তোমাদের উপর তুলে ধরেছিলাম (এবং বলেছিলাম), যা আমি তোমাদেরকে দিয়েছি তা দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং শোনো। তারা বলল, ‘আমরা শুনলাম এবং অমান্য করলাম।’ আর তাদের অন্তরে গোবৎসের ভালবাসা পান করানো হয়েছিল তাদের কুফরীর কারণে। বলুন, ‘যদি তোমরা মুমিন হয়ে থাক, তবে তোমাদের ঈমান তোমাদেরকে কতই না মন্দ কাজের নির্দেশ দিচ্ছে।’” (সূরা বাকারা, ২:৯৩)

“বলুন, ‘যদি আল্লাহর কাছে পরকালের আবাসস্থল অন্য লোকদের বাদ দিয়ে শুধু তোমাদের জন্যই হয়ে থাকে, তবে তোমরা মৃত্যু কামনা কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’” (সূরা বাকারা, ২:৯৪)

“অথচ তারা তাদের কৃতকর্মের কারণে কখনো মৃত্যু কামনা করবে না। আর আল্লাহ যালিমদের সম্পর্কে বিশেষভাবে অবগত।” (সূরা বাকারা, ২:৯৫)

“আর আপনি তাদেরকে জীবনের প্রতি সবচেয়ে বেশি লোভী হিসেবে পাবেন, এমনকি মুশরিকদের চেয়েও। তাদের প্রত্যেকে কামনা করে, যদি তাকে হাজার বছর বাঁচিয়ে রাখা হত। অথচ তা তাদেরকে শাস্তি থেকে দূরে রাখতে পারবে না। আর তারা যা করে, আল্লাহ তার সম্যক দ্রষ্টা।” (সূরা বাকারা, ২:৯৬)

“বলুন, ‘যে ব্যক্তি জিবরীলের শত্রু, সে আল্লাহর শত্রু। কারণ, তিনি তো আল্লাহর হুকুমে আপনার অন্তরে কুরআন নাযিল করেছেন, যা পূর্ববর্তী কিতাবের সত্যতা প্রতিপাদন করে এবং যা মুমিনদের জন্য পথনির্দেশ ও সুসংবাদ।’” (সূরা বাকারা, ২:৯৭)

“যে ব্যক্তি আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর রাসূলগণ এবং জিবরীল ও মীকাঈলের শত্রু, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ এরূপ কাফিরদের শত্রু।” (সূরা বাকারা, ২:৯৮)

“আর অবশ্যই আমি আপনার প্রতি স্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছি। আর ফাসিক ছাড়া অন্য কেউ এগুলো অস্বীকার করে না।” (সূরা বাকারা, ২:৯৯)

“তবে কি যখনই তারা কোনো অঙ্গীকার করেছে, তখনই তাদের একদল তা ছুঁড়ে ফেলেছে? বরং তাদের অধিকাংশই ঈমান আনে না।” (সূরা বাকারা, ২:১০০)

Table of Contents

Toggle
  • একাকিত্ব: যখন কেউ থাকে না পাশে, তখনও…
    • একাকিত্ব কেন আসে?
    • ইসলামের আলোকে একাকিত্ব
      • আল্লাহর সাথে সম্পর্ক তৈরি
      • দোয়া ও মোনাজাত
      • ধৈর্য ধারণ
  • ১০০+একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি

একাকিত্ব: যখন কেউ থাকে না পাশে, তখনও…

জীবনে এমন সময় আসতেই পারে, যখন মনে হয় আপনি একা। চারপাশে এত মানুষ, তবুও যেন কেউ নেই আপনার মনের কথা শোনার মতো। এই অনুভূতিটা খুব কষ্টকর, তাই না? কিন্তু ইসলামে একাকিত্বকে কিভাবে দেখা হয়, জানেন কি? আসুন, ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে একাকিত্বের কিছু দিক নিয়ে আলোচনা করি।

Read More:  ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি, স্ট্যাটাস - সেরা বাণী!

একাকিত্ব কেন আসে?

মানুষ সামাজিক জীব। আমরা একে অপরের সাথে থাকতে ভালোবাসি, গল্প করতে ভালোবাসি। কিন্তু ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় এমন হয়, যখন কাছের মানুষগুলোও দূরে চলে যায়। তখন একাকিত্ব গ্রাস করে আমাদের মন। কিন্তু কেন এমন হয়?

  • ব্যস্ত জীবন: আধুনিক জীবনে সবাই খুব ব্যস্ত। পরিবার, কাজ, বন্ধু – সবকিছুর মাঝে সময় বের করা কঠিন হয়ে পরে, ফলে একা লাগতে পারে।
  • সম্পর্কের অভাব: অনেকের জীবনে হয়তো তেমন কোনো গভীর সম্পর্ক নেই, যেখানে মন খুলে কথা বলা যায়।
  • আর্থিক চাপ: টাকা-পয়সার চিন্তা মানুষকে একা করে দেয়। নিজের কষ্টের কথা কাউকে বলতেও দ্বিধা বোধ হয়।
  • সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব: Facebook, Instagram এর ঝলমলে দুনিয়ায় নিজেকে অসহায় মনে হতে পারে। অন্যের জীবন দেখে নিজের জীবনটাকে পানসে লাগে।

ইসলামের আলোকে একাকিত্ব

ইসলাম কিন্তু একাকিত্বকে একেবারে ফেলে দেয় না। বরং, ইসলাম আমাদের শেখায় কিভাবে এই কঠিন সময়ে আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, “আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।” (সূরা বাকারা, ২:১৫৩)। তার মানে, যখন তুমি একা, তখনও আল্লাহ তোমার সঙ্গে আছেন।

আল্লাহর সাথে সম্পর্ক তৈরি

একাকিত্বের সময় নিজেকে আরও বেশি আল্লাহর কাছে সমর্পণ করুন। নামাজ পড়ুন, কুরআন তেলাওয়াত করুন, যিকির করুন। দেখবেন, মনের ভেতর শান্তি লাগছে।

ADVERTISEMENT

দোয়া ও মোনাজাত

আল্লাহর কাছে দোয়া করুন, তিনি যেন আপনার কষ্ট দূর করে দেন। মনে রাখবেন, আল্লাহ সবসময় আমাদের ডাক শোনেন।

ধৈর্য ধারণ

ইসলাম আমাদের ধৈর্য ধরতে শেখায়। একাকিত্ব একটি পরীক্ষা হতে পারে। এই সময় ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে তিনি অবশ্যই এর প্রতিদান দেবেন।

১০০+একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি

জীবনে একা লাগলে আল্লাহর কাছে যান, তিনিই আপনার সেরা বন্ধু।

একাকিত্ব নয়, আল্লাহর সান্নিধ্যই জীবনের আসল শান্তি।

যখন সবাই দূরে সরে যায়, তখন আল্লাহ আরও কাছে আসেন।

একা থাকার সময় আল্লাহর ইবাদতে মন দিন, প্রশান্তি পাবেন।

একাকিত্ব একটি পরীক্ষা, ধৈর্য ধরুন, আল্লাহ আপনার সাথে আছেন।

আল্লাহর স্মরণে একাকিত্ব দূর হয়, মনে শান্তি আসে।

একা থাকলে নিজেকে আল্লাহর পথে আরও বেশি উৎসর্গ করুন।

একাকিত্বে হতাশ না হয়ে আল্লাহর রহমতের আশা রাখুন।

নিঃসঙ্গ জীবনে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন, তিনি পথ দেখাবেন।

একাকিত্বের অন্ধকারে আল্লাহর নাম জপ করুন, আলো আসবে।

জীবনে একা? ভয় নেই, আল্লাহ তো আছেন আপনার সহায়।

একাকিত্বের মুহূর্তে আল্লাহর কাছে সাহায্য চান, তিনি শুনবেন।

যখন আপনজন দূরে থাকে, তখন আল্লাহ হন সবচেয়ে কাছের।

একাকিত্ব একটি সুযোগ, নিজেকে আল্লাহর পথে বিলিয়ে দিন।

আল্লাহর ইবাদতে একাকিত্বের কষ্ট ভুলে যান, শান্তি পাবেন।

একা থাকার সময় আল্লাহর কাছে নিজের দুর্বলতা জানান, তিনি শক্তি দেবেন।

একাকিত্বে মন খারাপ না করে আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে ভাবুন, আনন্দ পাবেন।

নিঃসঙ্গ মনে আল্লাহর ভালোবাসা অনুভব করুন, জীবন সুন্দর হবে।

একাকিত্বের সময় কুরআন পড়ুন, হেদায়েত পাবেন।

আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস একাকিত্বের সবচেয়ে বড় ঔষধ।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান, তিনি ক্ষমা করবেন।

একাকিত্ব একটি নীরব আহ্বান, আল্লাহর দিকে ফিরে আসার।

আল্লাহর রহমত একাকিত্বের মেঘ সরিয়ে দেয়।

একা থাকার কষ্ট আল্লাহর কাছে বলুন, তিনি সমাধান করবেন।

একাকিত্বের সময় আল্লাহর কাছে আশ্রয় চান, নিরাপদ থাকবেন।

আল্লাহর নৈকট্য একাকিত্বের শূন্যতা পূরণ করে।

একা থাকলে আল্লাহর আদেশ মেনে চলুন, শান্তি পাবেন।

একাকিত্বের সময় বেশি বেশি দান করুন, অন্তর পবিত্র হবে।

আল্লাহর ভালোবাসা একাকিত্বের সব ব্যথা ভুলিয়ে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে গবেষণা করুন, জ্ঞান বাড়বে।

একাকিত্বের সময় নিজেকে সংযত রাখুন, আল্লাহ খুশি হবেন।

আল্লাহর প্রতি আনুগত্য একাকিত্বের যন্ত্রণা কমিয়ে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর প্রশংসা করুন, মন ভরে উঠবে।

একাকিত্ব একটি সুযোগ, নিজের ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার।

আল্লাহর ক্ষমা একাকিত্বের সব গ্লানি মুছে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর বাণী প্রচার করুন, সওয়াব পাবেন।

একাকিত্ব একটি পরীক্ষা, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখুন।

আল্লাহর সাহায্য একাকিত্বের সব বাধা পেরিয়ে যেতে সাহায্য করে।

একা থাকলে আল্লাহর পথে অবিচল থাকুন, সাফল্য আসবে।

একাকিত্ব একটি সময়, নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার।

আল্লাহর করুণা একাকিত্বের সব দুঃখ দূর করে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করুন, তিনি শুনবেন।

একাকিত্ব একটি সুযোগ, আল্লাহর কাছে নিজেকে আরও বেশি সমর্পণ করার।

আল্লাহর শান্তি একাকিত্বের সব অস্থিরতা শান্ত করে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর রাস্তায় সংগ্রাম করুন, মর্যাদা বাড়বে।

একাকিত্ব একটি সময়, নিজের ঈমানকে শক্তিশালী করার।

আল্লাহর নির্দেশিত পথে চললে একাকিত্বের ভয় থাকে না।

একা থাকলে আল্লাহর জিকির করুন, হৃদয় প্রশান্ত হবে।

একাকিত্ব একটি সুযোগ, আল্লাহর কাছে নিজের চাওয়াগুলো জানানোর।

আল্লাহর রহমতের ছায়া একাকিত্বের রোদ থেকে বাঁচায়।

একা থাকলে আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন, নিয়ামত বাড়বে।

একাকিত্ব একটি সময়, নিজের ভবিষ্যৎ জীবনের পরিকল্পনা করার।

আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল একাকিত্বের সব চিন্তা দূর করে দেয়।

আল্লাহর সন্তুষ্টি একাকিত্বের সবচেয়ে বড় পুরস্কার।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে নিজের জীবনের হিসাব দিন, মুক্তি পাবেন।

একাকিত্ব একটি সময়, আল্লাহর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করার।

আল্লাহর ক্ষমা ও দয়া একাকিত্বের সব কষ্ট লাঘব করে।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে নিজের জীবনের উদ্দেশ্য জানতে চান, তিনি জানাবেন।

একাকিত্ব একটি সময়, আল্লাহর কাছে নিজের আশা ও স্বপ্নগুলো জানানোর।

আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা একাকিত্বের সব শূন্যতা পূরণ করে।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে নিজের দুর্বল দিকগুলো শক্তিশালী করার জন্য সাহায্য চান, তিনি করবেন।

একাকিত্ব একটি সময়, আল্লাহর কাছে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগ্রত করার।

আল্লাহর প্রতি আস্থা একাকিত্বের সব ভয় দূর করে দেয়।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে নিজের জীবনের সঠিক পথ জানতে চান, তিনি দেখাবেন।

একাকিত্ব একটি সময়, আল্লাহর কাছে নিজের জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার।

আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস একাকিত্বের অন্ধকারে আলোর পথ দেখায়।

একা থাকলে আল্লাহর কাছে নিজের ভেতরের শান্তি খুঁজে বের করুন, সেই শান্তি কখনো হারাবে না।

একাকিত্বের সময় আল্লাহর কাছে নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করুন।

আল্লাহর নাম জপলে একাকিত্বের যন্ত্রণা কমে যায়।

যখন তুমি একা, মনে রেখো, আল্লাহ সবসময় তোমার সাথে আছেন।

একাকিত্ব আল্লাহর একটি পরীক্ষা, এতে উত্তীর্ণ হও।

আল্লাহর সাহায্য চাও, একাকিত্ব দূর হয়ে যাবে।

একাকিত্বে আল্লাহর প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হও।

আল্লাহর স্মরণে একাকিত্ব শান্তি খুঁজে পাবে।

Previous Post

(বন্ধু বিদেশ যাওয়ার স্ট্যাটাস) ২০২৪: সেরা ক্যাপশন খুঁজছেন?

Next Post

মা মেয়ের ভালোবাসার স্ট্যাটাস: সেরা কালেকশন

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
মা মেয়ের ভালোবাসার স্ট্যাটাস: সেরা কালেকশন

মা মেয়ের ভালোবাসার স্ট্যাটাস: সেরা কালেকশন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • একাকিত্ব: যখন কেউ থাকে না পাশে, তখনও…
    • একাকিত্ব কেন আসে?
    • ইসলামের আলোকে একাকিত্ব
      • আল্লাহর সাথে সম্পর্ক তৈরি
      • দোয়া ও মোনাজাত
      • ধৈর্য ধারণ
  • ১০০+একাকিত্ব নিয়ে ইসলামিক উক্তি
← সূচিপত্র দেখুন