Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 18, 2025
in Education
0
ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? ছোটবেলায় বিজ্ঞানের ক্লাসে “ইলেকট্রন বিন্যাস” (Electron বিন্যাস) শব্দটা শুনে কেমন যেন একটা জটিল লাগতো, তাই না? মনে হতো, এটা যেন শুধু বিজ্ঞানী আর গবেষকদের বিষয়! কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই জিনিসটা মোটেও কঠিন নয়। বরং, একবার যদি আপনি এর পেছনের গল্পটা বুঝে যান, তাহলে এটা আপনার কাছে রসগোল্লার মতো মিষ্টি হয়ে যাবে! আজকের ব্লগ পোস্টে আমরা একদম সহজ ভাষায় “ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে” সেটা জানবো এবং এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!

Table of Contents

Toggle
  • ইলেকট্রন বিন্যাস: পরমাণুর ভেতরে লুকানো নকশা
    • কেন এই বিন্যাস এত গুরুত্বপূর্ণ?
  • ইলেকট্রন: পরমাণুর প্রাণভোমরা
    • কক্ষপথ (Shells) ও উপ-কক্ষপথ (Subshells): ইলেকট্রনদের ঠিকানা
  • ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার নিয়মকানুন
    • ইলেকট্রন বিন্যাসের উদাহরণ
  • ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস: যখন নিয়ম ভাঙে পরমাণু
  • ইলেকট্রন বিন্যাস এবং পর্যায় সারণী (Periodic Table)
  • কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • প্রশ্ন ১: ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার সময় আউফবাউ নীতি কেন অনুসরণ করতে হয়?
    • প্রশ্ন ২: হুন্ডের নিয়ম কী এবং এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
    • প্রশ্ন ৩: ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস কেন দেখা যায়?
    • প্রশ্ন ৪: ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে কীভাবে মৌলের যোজ্যতা (valency) নির্ণয় করা যায়?
    • প্রশ্ন ৫: s, p, d, এবং f অরবিটালগুলোর মধ্যে পার্থক্য কী?
  • ইলেকট্রন বিন্যাস মনে রাখার কিছু টিপস
  • উপসংহার

ইলেকট্রন বিন্যাস: পরমাণুর ভেতরে লুকানো নকশা

ইলেকট্রন বিন্যাস হলো একটি পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রনগুলো কীভাবে বিভিন্ন কক্ষপথে (shells) এবং উপ-কক্ষপথে (subshells) সাজানো থাকে তার একটি চিত্র। অনেকটা যেন একটা বিল্ডিংয়ের বিভিন্ন তলায় ফ্ল্যাটগুলো কীভাবে সাজানো থাকে, তার একটা ম্যাপ। এই বিন্যাস দেখেই আমরা বুঝতে পারি একটা মৌল (element) কীভাবে অন্য মৌলের সঙ্গে বিক্রিয়া (reaction) করবে, বা তার রাসায়নিক ধর্ম (chemical properties) কেমন হবে।

কেন এই বিন্যাস এত গুরুত্বপূর্ণ?

আচ্ছা, চিন্তা করুন তো, একটা বিল্ডিংয়ের ভেতরের নকশা যদি এলোমেলো হয়, তাহলে সেখানে থাকতে যেমন অসুবিধা হবে, তেমনি একটা পরমাণুর ইলেকট্রনগুলো যদি নির্দিষ্ট বিন্যাসে না থাকে, তাহলে সেই পরমাণু স্থিতিশীল (stable) হতে পারবে না। আর স্থিতিশীলতা (stability) হলো যেকোনো মৌলের প্রধান লক্ষ্য।

  • রাসায়নিক ধর্ম: ইলেকট্রন বিন্যাস মৌলের রাসায়নিক ধর্ম নির্ধারণ করে।
  • যোজ্যতা (Valency): যোজ্যতা কত হবে, সেটাও ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে বোঝা যায়।
  • বন্ধন (Bonding): কীভাবে একটি মৌল অন্য মৌলের সাথে বন্ধন তৈরি করবে, তা-ও এর মাধ্যমে জানা যায়।
Read More:  আবেশ কাকে বলে? প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন

ইলেকট্রন: পরমাণুর প্রাণভোমরা

ইলেকট্রন হলো ঋণাত্মক আধানযুক্ত (negatively charged) কণা যা পরমাণুর নিউক্লিয়াসের (nucleus) চারপাশে ঘোরে। এদের ভর খুবই কম, প্রায় নিউক্লিয়াসের তুলনায় ২০০০ গুণ কম। এই ইলেকট্রনগুলোই মূলত পরমাণুর রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।

কক্ষপথ (Shells) ও উপ-কক্ষপথ (Subshells): ইলেকট্রনদের ঠিকানা

ইলেকট্রনগুলো নিউক্লিয়াসের চারপাশে কতগুলো নির্দিষ্ট শক্তিস্তরে ঘোরে, এদেরকে বলা হয় কক্ষপথ বা শেল। এই কক্ষপথগুলোকে সাধারণত K, L, M, N ইত্যাদি অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। K শেল নিউক্লিয়াসের সবচেয়ে কাছের এবং এর শক্তিস্তর সবচেয়ে কম। এরপর L, M, N শেলের শক্তিস্তর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে।

আবার, প্রতিটি কক্ষপথ (shell) আবার কিছু উপ-কক্ষপথে (subshells) বিভক্ত। এই উপ-কক্ষপথগুলো হলো s, p, d, এবং f। প্রত্যেক উপ-কক্ষপথের ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা ভিন্ন ভিন্ন। যেমন:

  • s উপ-কক্ষপথে সর্বোচ্চ ২টি ইলেকট্রন থাকতে পারে।
  • p উপ-কক্ষপথে সর্বোচ্চ ৬টি ইলেকট্রন থাকতে পারে।
  • d উপ-কক্ষপথে সর্বোচ্চ ১০টি ইলেকট্রন থাকতে পারে।
  • f উপ-কক্ষপথে সর্বোচ্চ ১৪টি ইলেকট্রন থাকতে পারে।

এই হিসাব মনে রাখার একটা সহজ উপায় হলো: 2, 6, 10, 14 – প্রতিবার ৪ করে বাড়ছে!

ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার নিয়মকানুন

ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে, যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজেই যেকোনো মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস লিখতে পারবেন। নিচে এই নিয়মগুলো আলোচনা করা হলো:

ADVERTISEMENT
  1. পরমাণু क्रमांक (Atomic Number): প্রথমে মৌলটির পরমাণু क्रमांक জানতে হবে। পরমাণু क्रमांक হলো একটি মৌলের নিউক্লিয়াসে থাকা প্রোটনের সংখ্যা, যা ইলেকট্রনের সংখ্যার সমান (যদি পরমাণুটি চার্জ নিরপেক্ষ হয়)।
  2. কক্ষপথ ও উপ-কক্ষপথের ক্রম: ইলেকট্রনগুলো প্রথমে K কক্ষপথের s উপ-কক্ষপথে প্রবেশ করে। এরপর L কক্ষপথের s ও p উপ-কক্ষপথে, তারপর M কক্ষপথের s, p ও d উপ-কক্ষপথে এভাবে ক্রমান্বয়ে ইলেকট্রন প্রবেশ করে।
  3. আউফবাউ নীতি (Aufbau Principle): এই নীতি অনুসারে, ইলেকট্রন প্রথমে সর্বনিম্ন শক্তির স্তরে প্রবেশ করে এবং তারপর ক্রমান্বয়ে উচ্চ শক্তির স্তরে যায়।
  4. হুন্ডের নিয়ম (Hund’s Rule): এই নিয়ম অনুসারে, একই শক্তিস্তরের একাধিক অরবিটালে (orbital) যখন ইলেকট্রন প্রবেশ করে, তখন প্রথমে প্রতিটি অরবিটালে একটি করে ইলেকট্রন প্রবেশ করে এবং তারপর ইলেকট্রনগুলো জোড়া বাঁধতে শুরু করে।

ইলেকট্রন বিন্যাসের উদাহরণ

চলুন, কয়েকটা সাধারণ মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস লিখে দেখা যাক:

  1. হাইড্রোজেন (Hydrogen): এর পরমাণু क्रमांक ১। তাই এর ইলেকট্রন বিন্যাস হবে 1s1।
  2. হিলিয়াম (Helium): এর পরমাণু क्रमांक ২। সুতরাং, এর ইলেকট্রন বিন্যাস 1s2।
  3. লিথিয়াম (Lithium): এর পরমাণু क्रमांक ৩। এর ইলেকট্রন বিন্যাস 1s2 2s1।
  4. অক্সিজেন (Oxygen): এর পরমাণু क्रमांक ৮। এর ইলেকট্রন বিন্যাস 1s2 2s2 2p4।
Read More:  ভিনেগার কাকে বলে? ব্যবহার ও উপকারিতা জানুন!

এই উদাহরণগুলো দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন, কীভাবে ইলেকট্রনগুলো কক্ষপথ ও উপ-কক্ষপথে সাজানো হয়।

ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস: যখন নিয়ম ভাঙে পরমাণু

কিছু মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস সাধারণ নিয়মের বাইরেও দেখা যায়। এর কারণ হলো, পরমাণুগুলো স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রনের পুনর্বিন্যাস (rearrangement) করে। এরকম কয়েকটি ব্যতিক্রমের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:

  • ক্রোমিয়াম (Chromium): এর পরমাণু क्रमांक ২৪। এর সাধারণ ইলেকট্রন বিন্যাস হওয়ার কথা 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s2 3d4, কিন্তু বাস্তবে এর ইলেকট্রন বিন্যাস হলো 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s1 3d5। কারণ, এই বিন্যাসে d উপ-কক্ষপথ অর্ধপূর্ণ (half-filled) থাকে, যা পরমাণুকে অতিরিক্ত স্থিতিশীলতা দেয়।
  • কপার (Copper): এর পরমাণু क्रमांक ২৯। এর সাধারণ ইলেকট্রন বিন্যাস হওয়ার কথা 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s2 3d9, কিন্তু বাস্তবে এর ইলেকট্রন বিন্যাস হলো 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s1 3d10। এখানেও d উপ-কক্ষপথ সম্পূর্ণরূপে পূর্ণ (completely filled) থাকায় পরমাণু বেশি স্থিতিশীল হয়।

এই ব্যতিক্রমগুলো মনে রাখা একটু কঠিন, কিন্তু এগুলো পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ইলেকট্রন বিন্যাস এবং পর্যায় সারণী (Periodic Table)

পর্যায় সারণীতে মৌলগুলোর অবস্থান তাদের ইলেকট্রন বিন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। একই গ্রুপের (group) মৌলগুলোর বহিঃস্থ কক্ষপথের ইলেকট্রন বিন্যাস একই রকম হয়, তাই তাদের রাসায়নিক ধর্মও একই ধরনের হয়।

  • গ্রুপ ১ (ক্ষার ধাতু): এদের সবার বহিঃস্থ কক্ষপথে ১টি ইলেকট্রন থাকে (ns1)।
  • গ্রুপ ২ (মৃৎক্ষার ধাতু): এদের সবার বহিঃস্থ কক্ষপথে ২টি ইলেকট্রন থাকে (ns2)।
  • গ্রুপ ১৭ (হ্যালোজেন): এদের সবার বহিঃস্থ কক্ষপথে ৭টি ইলেকট্রন থাকে (ns2 np5)।
  • গ্রুপ ১৮ (নিষ্ক্রিয় গ্যাস): এদের সবার বহিঃস্থ কক্ষপথ ইলেকট্রন দ্বারা পূর্ণ থাকে (ns2 np6), হিলিয়াম (1s2) ছাড়া।

পর্যায় সারণীর এই গঠন ইলেকট্রন বিন্যাসের একটি চমৎকার প্রয়োগ।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)

এখন, চলুন, এই বিষয় সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং সেগুলোর উত্তর জেনে নেওয়া যাক:

প্রশ্ন ১: ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার সময় আউফবাউ নীতি কেন অনুসরণ করতে হয়?

উত্তর: আউফবাউ নীতি অনুসারে, ইলেকট্রন প্রথমে সর্বনিম্ন শক্তির স্তরে প্রবেশ করে। এর কারণ হলো, পরমাণু সবসময় স্থিতিশীল (stable) অবস্থায় থাকতে চায়, এবং সর্বনিম্ন শক্তির স্তরে থাকলে পরমাণুর স্থিতিশীলতা বেশি থাকে।

প্রশ্ন ২: হুন্ডের নিয়ম কী এবং এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: হুন্ডের নিয়ম বলে যে, একই শক্তিস্তরের একাধিক অরবিটালে যখন ইলেকট্রন প্রবেশ করে, তখন প্রথমে প্রতিটি অরবিটালে একটি করে ইলেকট্রন প্রবেশ করে এবং তারপর ইলেকট্রনগুলো জোড়া বাঁধতে শুরু করে। এই নিয়মটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি পরমাণুর স্থিতিশীলতা এবং চৌম্বকীয় ধর্ম (magnetic properties) ব্যাখ্যা করতে সাহায্য করে।

Read More:  কিয়ামত কাকে বলে? ইসলামিক দৃষ্টিতে விளக்கம் জানুন!

প্রশ্ন ৩: ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস কেন দেখা যায়?

উত্তর: ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস দেখা যায় কারণ পরমাণুগুলো স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে ইলেকট্রনের পুনর্বিন্যাস করে। বিশেষ করে, অর্ধপূর্ণ (half-filled) বা সম্পূর্ণরূপে পূর্ণ (completely filled) উপ-কক্ষপথগুলো পরমাণুকে অতিরিক্ত স্থিতিশীলতা দেয়।

প্রশ্ন ৪: ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে কীভাবে মৌলের যোজ্যতা (valency) নির্ণয় করা যায়?

উত্তর: কোনো মৌলের যোজ্যতা হলো তার বহিঃস্থ কক্ষপথে থাকা ইলেকট্রনের সংখ্যা অথবা নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জনের জন্য যতগুলো ইলেকট্রন প্রয়োজন, সেই সংখ্যা। যেমন, সোডিয়ামের (Sodium) বহিঃস্থ কক্ষপথে ১টি ইলেকট্রন থাকে, তাই এর যোজ্যতা ১। অক্সিজেনের বহিঃস্থ কক্ষপথে ৬টি ইলেকট্রন থাকে, তাই নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জনের জন্য আরও ২টি ইলেকট্রন প্রয়োজন, সুতরাং এর যোজ্যতা ২।

প্রশ্ন ৫: s, p, d, এবং f অরবিটালগুলোর মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর: s, p, d, এবং f হলো উপ-কক্ষপথ (subshells)। এদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো এদের আকৃতি (shape) এবং ইলেকট্রন ধারণ ক্ষমতা।

  • s অরবিটালের আকৃতি গোলাকার এবং এটি সর্বোচ্চ ২টি ইলেকট্রন ধারণ করতে পারে।
  • p অরবিটালের আকৃতি ডাম্বেলের মতো এবং এটি সর্বোচ্চ ৬টি ইলেকট্রন ধারণ করতে পারে।
  • d অরবিটালের আকৃতি বেশ জটিল এবং এটি সর্বোচ্চ ১০টি ইলেকট্রন ধারণ করতে পারে।
  • f অরবিটালের আকৃতি আরও জটিল এবং এটি সর্বোচ্চ ১৪টি ইলেকট্রন ধারণ করতে পারে।

ইলেকট্রন বিন্যাস মনে রাখার কিছু টিপস

ইলেকট্রন বিন্যাস মনে রাখাটা অনেকের কাছে কঠিন মনে হতে পারে, কিন্তু কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলে এটা সহজ হয়ে যাবে। নিচে কয়েকটি টিপস দেওয়া হলো:

  • পর্যায় সারণী মুখস্থ করুন: পর্যায় সারণীর প্রথম ২০টি মৌলের নাম ও প্রতীক মুখস্থ করে ফেলুন।
  • নিয়মগুলো বারবার অনুশীলন করুন: ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার নিয়মগুলো বারবার অনুশীলন করলে তা আপনার মস্তিষ্কে গেঁথে যাবে।
  • বিভিন্ন মৌলের উদাহরণ দেখুন: বিভিন্ন মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস দেখে বোঝার চেষ্টা করুন, কীভাবে ইলেকট্রনগুলো কক্ষপথ ও উপ-কক্ষপথে সাজানো হয়েছে।
  • নিজের হাতে লিখুন: শুধু পড়লেই হবে না, নিজের হাতে বিভিন্ন মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস লিখুন। এতে আপনার ধারণা আরও স্পষ্ট হবে।
  • ছবি ব্যবহার করুন: কক্ষপথ ও উপ-কক্ষপথের ছবি এঁকে ইলেকট্রন বসিয়ে প্র্যাকটিস করতে পারেন।

উপসংহার

আজ আমরা “ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে” এবং এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর আপনার কাছে বিষয়টি সহজ হয়ে গেছে। ইলেকট্রন বিন্যাস শুধু একটি তত্ত্ব নয়, এটি রসায়নের ভিত্তি। তাই, এই বিষয়ে ভালো ধারণা থাকলে আপনি রসায়নের অনেক জটিল বিষয় সহজেই বুঝতে পারবেন।

যদি আপনার মনে এখনও কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আর যদি এই ব্লগ পোস্টটি ভালো লেগে থাকে, তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

পরবর্তী ব্লগ পোস্টে আমরা রসায়নের অন্য কোনো মজার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শিখতে থাকুন! ধন্যবাদ!

Previous Post

তড়িৎ বিভব কাকে বলে? সহজ ভাষায় জানুন!

Next Post

প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • ইলেকট্রন বিন্যাস: পরমাণুর ভেতরে লুকানো নকশা
    • কেন এই বিন্যাস এত গুরুত্বপূর্ণ?
  • ইলেকট্রন: পরমাণুর প্রাণভোমরা
    • কক্ষপথ (Shells) ও উপ-কক্ষপথ (Subshells): ইলেকট্রনদের ঠিকানা
  • ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার নিয়মকানুন
    • ইলেকট্রন বিন্যাসের উদাহরণ
  • ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস: যখন নিয়ম ভাঙে পরমাণু
  • ইলেকট্রন বিন্যাস এবং পর্যায় সারণী (Periodic Table)
  • কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • প্রশ্ন ১: ইলেকট্রন বিন্যাস লেখার সময় আউফবাউ নীতি কেন অনুসরণ করতে হয়?
    • প্রশ্ন ২: হুন্ডের নিয়ম কী এবং এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
    • প্রশ্ন ৩: ব্যতিক্রমী ইলেকট্রন বিন্যাস কেন দেখা যায়?
    • প্রশ্ন ৪: ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে কীভাবে মৌলের যোজ্যতা (valency) নির্ণয় করা যায়?
    • প্রশ্ন ৫: s, p, d, এবং f অরবিটালগুলোর মধ্যে পার্থক্য কী?
  • ইলেকট্রন বিন্যাস মনে রাখার কিছু টিপস
  • উপসংহার
← সূচিপত্র দেখুন