Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

গামা রশ্মি কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
গামা রশ্মি কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার জানুন!

গামা রশ্মি কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার জানুন!

0
SHARES
5
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

গামা রশ্মি: এক ঝলকে জেনে নিন এর সবকিছু!

আচ্ছা, কখনও কি ভেবেছেন আমাদের চারপাশের এই বিশাল মহাবিশ্বে কত রকমের রশ্মি (radiation) ছড়িয়ে আছে? এর মধ্যে কিছু রশ্মি আমাদের জন্য উপকারী, আবার কিছু রশ্মি যথেষ্ট ক্ষতিকর। তেমনই একটি রশ্মি হলো গামা রশ্মি (Gamma ray)। আজকের ব্লগ পোস্টে আমরা গামা রশ্মি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। গামা রশ্মি কী, এর বৈশিষ্ট্য, উৎস, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর প্রভাব – সবকিছু নিয়েই থাকবে আলোচনা। তাই, শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন!

Table of Contents

Toggle
  • গামা রশ্মি কী? (What is Gamma Ray?)
    • গামা রশ্মির সংজ্ঞা (Definition of Gamma Ray)
    • গামা রশ্মির আবিষ্কার (Discovery of Gamma Ray)
  • গামা রশ্মির বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Gamma Ray)
  • গামা রশ্মির উৎস (Sources of Gamma Ray)
    • প্রাকৃতিক উৎস (Natural Sources)
    • কৃত্রিম উৎস (Artificial Sources)
  • গামা রশ্মির ব্যবহার (Uses of Gamma Ray)
    • চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medical Field)
      • ক্যান্সার চিকিৎসা (Cancer Treatment)
      • রোগ নির্ণয় (Diagnosis)
      • জীবাণুমুক্তকরণ (Sterilization)
    • শিল্প ক্ষেত্রে (In Industrial Field)
      • খাদ্য নির্বীজন (Food Sterilization)
      • ওয়েল্ডিং ত্রুটি নির্ণয় (Welding Defect Detection)
      • মাপ পরিমাপ (Measurement)
    • বিজ্ঞান ও গবেষণা (Science and Research)
      • মহাকাশ গবেষণা (Space Research)
      • পদার্থ বিজ্ঞান (Physics)
  • গামা রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব (Harmful Effects of Gamma Ray)
    • শারীরিক ক্ষতি (Physical Damage)
    • পরিবেশগত প্রভাব (Environmental Impact)
  • গামা রশ্মি থেকে সুরক্ষার উপায় (Ways to Protect from Gamma Ray)
  • গামা রশ্মি নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs about Gamma Ray)
    • গামা রশ্মি কি তেজস্ক্রিয়?
    • গামা রশ্মি কিভাবে কাজ করে?
    • গামা রশ্মি কি ক্যান্সার সৃষ্টি করে?
    • গামা রশ্মি কোথায় ব্যবহার করা হয়?
    • গামা রশ্মি কি ক্ষতিকর?
    • গামা রশ্মি কিভাবে শনাক্ত করা যায়?
    • গামা রশ্মি এবং এক্স-রে এর মধ্যে পার্থক্য কি?
    • গামা রশ্মি মানবদেহের জন্য কতটা ক্ষতিকর?
    • গামা রশ্মি কি খাদ্য নিরাপদ করতে ব্যবহার করা হয়?
    • কোন বিজ্ঞানী গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন?
  • শেষ কথা

গামা রশ্মি কী? (What is Gamma Ray?)

গামা রশ্মি হলো এক প্রকার তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ (electromagnetic radiation)। এটি অনেকটা আলোর মতোই, কিন্তু এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য (wavelength) অনেক ছোট এবং কম্পাঙ্ক (frequency) অনেক বেশি। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, গামা রশ্মি হলো আলোর চেয়েও শক্তিশালী একটি রশ্মি। এই রশ্মি ফোটন নামক কণা দিয়ে গঠিত।

Read More:  (রোগ কাকে বলে) : রোগের লক্ষণ ও প্রকারভেদ জানুন

গামা রশ্মির সংজ্ঞা (Definition of Gamma Ray)

গামা রশ্মি হলো উচ্চ শক্তি সম্পন্ন ফোটন কণা দ্বারা গঠিত এক প্রকার তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ, যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য অত্যন্ত ছোট (প্রায় 0.01 ন্যানোমিটার থেকে কম) এবং কম্পাঙ্ক অনেক বেশি।

গামা রশ্মির আবিষ্কার (Discovery of Gamma Ray)

ফরাসি বিজ্ঞানী পল ভিলার্ড ১৯০০ সালে গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন। তিনি রেডিয়াম থেকে নির্গত তেজস্ক্রিয় বিকিরণ নিয়ে গবেষণা করার সময় এই রশ্মি আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে ১৯০৩ সালে আর্নেস্ট রাদারফোর্ড এই রশ্মির নামকরণ করেন গামা রশ্মি।

গামা রশ্মির বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Gamma Ray)

গামা রশ্মি অন্যান্য রশ্মি থেকে আলাদা কেন? এর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা একে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা হলো:

  • উচ্চ ভেদন ক্ষমতা: গামা রশ্মির ভেদন ক্ষমতা অনেক বেশি। এটি সহজেই বিভিন্ন পদার্থ ভেদ করতে পারে।
  • আয়নিত করার ক্ষমতা: এই রশ্মি গ্যাসকে আয়নিত করতে পারে।
  • বিদ্যুৎ ও চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হয় না: গামা রশ্মি বিদ্যুৎ ও চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা বিচ্যুত হয় না।
  • আলোর গতিতে চলে: গামা রশ্মি আলোর গতিতে চলাচল করে।
  • ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্য: গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য খুবই ছোট, প্রায় 0.01 ন্যানোমিটার বা তারও কম।

গামা রশ্মির উৎস (Sources of Gamma Ray)

গামা রশ্মি বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপন্ন হতে পারে। এর মধ্যে কিছু প্রাকৃতিক উৎস রয়েছে, আবার কিছু কৃত্রিম উৎসও রয়েছে। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উৎস উল্লেখ করা হলো:

প্রাকৃতিক উৎস (Natural Sources)

  • তেজস্ক্রিয় পদার্থ: তেজস্ক্রিয় পদার্থের পরমাণু যখন ভাঙে, তখন গামা রশ্মি নির্গত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ইউরেনিয়াম, রেডিয়াম ইত্যাদি।
  • মহাজাগতিক রশ্মি: মহাকাশ থেকে আসা উচ্চ-শক্তি সম্পন্ন কণা (যেমন প্রোটন) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সাথে সংঘর্ষের ফলে গামা রশ্মি উৎপন্ন হয়।
  • বাজ: বজ্রপাতের সময়ও গামা রশ্মি উৎপন্ন হতে পারে।
  • সুপারনোভা: সুপারনোভা বিস্ফোরণ হলো তারকার জীবনের শেষ পর্যায়। এই সময় প্রচুর পরিমাণে গামা রশ্মি নির্গত হয়।

কৃত্রিম উৎস (Artificial Sources)

  • নিউক্লিয়ার বোমা: পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি উৎপন্ন হয়।
  • মেডিকেল রেডিওথেরাপি: ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য রেডিওথেরাপিতে গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
  • শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহৃত তেজস্ক্রিয় উৎস: বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রে, যেমন খাদ্য নির্বীজন এবং জীবাণুমুক্তকরণে গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়।
  • পারমাণবিক চুল্লি: পারমাণবিক চুল্লিতে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ার সময় গামা রশ্মি উৎপন্ন হতে পারে।
Read More:  অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং কাকে বলে? জানুন A to Z!

গামা রশ্মির ব্যবহার (Uses of Gamma Ray)

গামা রশ্মির অনেক ব্যবহার রয়েছে। চিকিৎসা, শিল্প, বিজ্ঞান – বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ দেখা যায়। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medical Field)

ক্যান্সার চিকিৎসা (Cancer Treatment)

গামা রশ্মি ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে ব্যবহৃত হয়। রেডিওথেরাপির মাধ্যমে টিউমার সঙ্কুচিত করা বা সম্পূর্ণরূপে নির্মূল করা সম্ভব হয়।

রোগ নির্ণয় (Diagnosis)

গামা রশ্মি ইমেজিং কৌশল ব্যবহার করে শরীরের অভ্যন্তরের ছবি তোলা যায়, যা রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে। যেমন, PET (Positron Emission Tomography) স্ক্যান।

জীবাণুমুক্তকরণ (Sterilization)

গামা রশ্মি ব্যবহার করে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং অন্যান্য দ্রব্যাদি জীবাণুমুক্ত করা হয়।

শিল্প ক্ষেত্রে (In Industrial Field)

খাদ্য নির্বীজন (Food Sterilization)

গামা রশ্মি ব্যবহার করে খাদ্যদ্রব্যকে জীবাণুমুক্ত করা হয়, যা খাদ্য সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং খাদ্যবাহিত রোগ প্রতিরোধ করে।

ওয়েল্ডিং ত্রুটি নির্ণয় (Welding Defect Detection)

গামা রশ্মি ওয়েল্ডিংয়ের ত্রুটি নির্ণয় করতে ব্যবহৃত হয়, যা নির্মাণ শিল্পের মান উন্নয়নে সাহায্য করে।

মাপ পরিমাপ (Measurement)

গামা রশ্মি ব্যবহার করে বিভিন্ন বস্তুর ঘনত্ব এবং পুরুত্ব মাপা যায়।

বিজ্ঞান ও গবেষণা (Science and Research)

মহাকাশ গবেষণা (Space Research)

গামা রশ্মি মহাকাশের বিভিন্ন রহস্য উদঘাটনে সাহায্য করে। গামা রশ্মি দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে মহাবিশ্বের অনেক অজানা তথ্য জানা যায়।

পদার্থ বিজ্ঞান (Physics)

গামা রশ্মি ব্যবহার করে বিভিন্ন পদার্থের গঠন এবং বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে গবেষণা করা হয়।

গামা রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব (Harmful Effects of Gamma Ray)

গামা রশ্মি যেমন উপকারী, তেমনই এর কিছু ক্ষতিকর প্রভাবও রয়েছে। অতিরিক্ত গামা রশ্মির সংস্পর্শে আসা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নিচে কয়েকটি ক্ষতিকর প্রভাব উল্লেখ করা হলো:

শারীরিক ক্ষতি (Physical Damage)

  • কোষের ক্ষতি: গামা রশ্মি কোষের ডিএনএ (DNA) ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।
  • তীব্র বিকিরণ অসুস্থতা: উচ্চ মাত্রার গামা রশ্মির সংস্পর্শে এলে বমি, ডায়রিয়া, দুর্বলতা এবং অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
  • জেনেটিক প্রভাব: গামা রশ্মি বংশগতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, যার কারণে পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে জন্মগত ত্রুটি দেখা যেতে পারে।
Read More:  মধ্যম পুরুষ কাকে বলে? চেনার সহজ উপায় জানুন!

পরিবেশগত প্রভাব (Environmental Impact)

  • মাটির দূষণ: তেজস্ক্রিয় পদার্থ থেকে নির্গত গামা রশ্মি মাটি দূষিত করতে পারে, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধি এবং খাদ্য শৃঙ্খলের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
  • জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি: গামা রশ্মির কারণে অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতি বিলুপ্ত হতে পারে।

গামা রশ্মি থেকে সুরক্ষার উপায় (Ways to Protect from Gamma Ray)

গামা রশ্মি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সুরক্ষা টিপস দেওয়া হলো:

  • দূরে থাকুন: গামা রশ্মির উৎস থেকে দূরে থাকুন। যতটা সম্ভব তেজস্ক্রিয় পদার্থের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
  • সুরক্ষামূলক পোশাক: তেজস্ক্রিয় এলাকায় কাজ করার সময় বিশেষ সুরক্ষামূলক পোশাক পরিধান করুন যা গামা রশ্মি থেকে রক্ষা করে।
  • সীসা ব্যবহার: সীসা গামা রশ্মি আটকাতে সক্ষম। তাই, সীসা নির্মিত দেয়াল বা অন্য কোনো সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা ব্যবহার করুন।
  • সময় কমান: গামা রশ্মির সংস্পর্শে থাকার সময়কাল কমিয়ে আনুন।

গামা রশ্মি নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs about Gamma Ray)

গামা রশ্মি নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন থাকে। এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

গামা রশ্মি কি তেজস্ক্রিয়?

হ্যাঁ, গামা রশ্মি এক প্রকার তেজস্ক্রিয় বিকিরণ।

গামা রশ্মি কিভাবে কাজ করে?

গামা রশ্মি উচ্চ শক্তি সম্পন্ন ফোটন কণা দিয়ে গঠিত। এই কণাগুলো যখন কোনো বস্তুর সংস্পর্শে আসে, তখন সেটি আয়নিত হয় এবং শক্তি নির্গত করে।

গামা রশ্মি কি ক্যান্সার সৃষ্টি করে?

অতিরিক্ত মাত্রায় গামা রশ্মির সংস্পর্শে এলে ডিএনএ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।

গামা রশ্মি কোথায় ব্যবহার করা হয়?

গামা রশ্মি চিকিৎসা, শিল্প এবং বিজ্ঞান গবেষণায় ব্যবহৃত হয়। ক্যান্সার চিকিৎসা, খাদ্য নির্বীজন, ওয়েল্ডিং ত্রুটি নির্ণয় এবং মহাকাশ গবেষণায় এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।

গামা রশ্মি কি ক্ষতিকর?

হ্যাঁ, অতিরিক্ত মাত্রায় গামা রশ্মির সংস্পর্শে আসা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি কোষের ক্ষতি, তীব্র বিকিরণ অসুস্থতা এবং জেনেটিক প্রভাব ফেলতে পারে।

গামা রশ্মি কিভাবে শনাক্ত করা যায়?

গামা রশ্মি শনাক্ত করার জন্য গিগেইগার-মুলার কাউন্টার (Geiger-Müller counter) বা সিন্টিলেশন ডিটেক্টর (scintillation detector) ব্যবহার করা হয়।

গামা রশ্মি এবং এক্স-রে এর মধ্যে পার্থক্য কি?

গামা রশ্মি এবং এক্স-রে দুটোই তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ হলেও এদের উৎপত্তির উৎস ভিন্ন। গামা রশ্মি সাধারণত নিউক্লিয়াসের ভেতর থেকে আসে, যেখানে এক্স-রে আসে ইলেকট্রনের স্তর থেকে। এছাড়াও, গামা রশ্মির শক্তি এক্স-রে থেকে বেশি।

গামা রশ্মি মানবদেহের জন্য কতটা ক্ষতিকর?

গামা রশ্মি মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এটি কোষের ডিএনএ ধ্বংস করে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে।

গামা রশ্মি কি খাদ্য নিরাপদ করতে ব্যবহার করা হয়?

হ্যাঁ, গামা রশ্মি খাদ্য নিরাপদ করতে ব্যবহার করা হয়। এটি খাদ্য নির্বীজন (food irradiation) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া, কীট এবং অন্যান্য ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে খাদ্যকে দীর্ঘস্থায়ী করে।

ADVERTISEMENT

কোন বিজ্ঞানী গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন?

ফরাসি বিজ্ঞানী পল ভিলার্ড ১৯০০ সালে গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন।

শেষ কথা

গামা রশ্মি একদিকে যেমন মানবজাতির জন্য আশীর্বাদস্বরূপ, তেমনই অন্যদিকে এটি ক্ষতিকরও বটে। তাই, এই রশ্মি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখা এবং এর ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। আশা করি, আজকের ব্লগ পোস্টটি আপনাদের গামা রশ্মি সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দিতে পেরেছে। গামা রশ্মি নিয়ে আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না!

Previous Post

ব্যাষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে? সহজ ভাষায় উত্তর!

Next Post

প্লাম্বিং কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি 🛠️ পানির কাজ!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
প্লাম্বিং কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি 🛠️ পানির কাজ!

প্লাম্বিং কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি 🛠️ পানির কাজ!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • গামা রশ্মি কী? (What is Gamma Ray?)
    • গামা রশ্মির সংজ্ঞা (Definition of Gamma Ray)
    • গামা রশ্মির আবিষ্কার (Discovery of Gamma Ray)
  • গামা রশ্মির বৈশিষ্ট্য (Characteristics of Gamma Ray)
  • গামা রশ্মির উৎস (Sources of Gamma Ray)
    • প্রাকৃতিক উৎস (Natural Sources)
    • কৃত্রিম উৎস (Artificial Sources)
  • গামা রশ্মির ব্যবহার (Uses of Gamma Ray)
    • চিকিৎসা ক্ষেত্রে (In Medical Field)
      • ক্যান্সার চিকিৎসা (Cancer Treatment)
      • রোগ নির্ণয় (Diagnosis)
      • জীবাণুমুক্তকরণ (Sterilization)
    • শিল্প ক্ষেত্রে (In Industrial Field)
      • খাদ্য নির্বীজন (Food Sterilization)
      • ওয়েল্ডিং ত্রুটি নির্ণয় (Welding Defect Detection)
      • মাপ পরিমাপ (Measurement)
    • বিজ্ঞান ও গবেষণা (Science and Research)
      • মহাকাশ গবেষণা (Space Research)
      • পদার্থ বিজ্ঞান (Physics)
  • গামা রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব (Harmful Effects of Gamma Ray)
    • শারীরিক ক্ষতি (Physical Damage)
    • পরিবেশগত প্রভাব (Environmental Impact)
  • গামা রশ্মি থেকে সুরক্ষার উপায় (Ways to Protect from Gamma Ray)
  • গামা রশ্মি নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQs about Gamma Ray)
    • গামা রশ্মি কি তেজস্ক্রিয়?
    • গামা রশ্মি কিভাবে কাজ করে?
    • গামা রশ্মি কি ক্যান্সার সৃষ্টি করে?
    • গামা রশ্মি কোথায় ব্যবহার করা হয়?
    • গামা রশ্মি কি ক্ষতিকর?
    • গামা রশ্মি কিভাবে শনাক্ত করা যায়?
    • গামা রশ্মি এবং এক্স-রে এর মধ্যে পার্থক্য কি?
    • গামা রশ্মি মানবদেহের জন্য কতটা ক্ষতিকর?
    • গামা রশ্মি কি খাদ্য নিরাপদ করতে ব্যবহার করা হয়?
    • কোন বিজ্ঞানী গামা রশ্মি আবিষ্কার করেন?
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন