Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

জটিল যৌগ কাকে বলে ক্লাস ৭? সহজ ভাষায়!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
জটিল যৌগ কাকে বলে ক্লাস ৭? সহজ ভাষায়!

জটিল যৌগ কাকে বলে ক্লাস ৭? সহজ ভাষায়!

0
SHARES
5
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

জটিল যৌগ: সপ্তম শ্রেণীর উপযোগী সরল ব্যাখ্যা

আচ্ছা, তোমরা কি কখনো ভেবে দেখেছো, লবণে কেন সোডিয়াম আর ক্লোরিন একসাথে থাকে? কিংবা চিনির মধ্যে কার্বন, হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন কিভাবে জুড়ে থাকে? এগুলো সবই রাসায়নিক বন্ধনের খেলা! তবে কিছু যৌগ আছে, যারা এই বন্ধনের খেলাকে আরও জটিল করে তোলে। এদেরকেই আমরা বলি জটিল যৌগ। চলো, সপ্তম শ্রেণীর উপযোগী করে জটিল যৌগ সম্পর্কে একটু সহজভাবে জানি।

Table of Contents

Toggle
  • জটিল যৌগ কী?
    • জটিল যৌগের মূল উপাদান
    • জটিল যৌগ কিভাবে গঠিত হয়?
  • জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্য
    • জটিল যৌগের নামকরণ
    • জটিল যৌগের ব্যবহার
  • জটিল যৌগ এবং সাধারণ যৌগের মধ্যে পার্থক্য
    • আমাদের জীবনে জটিল যৌগের প্রভাব
  • কিছু সাধারণ জটিল যৌগের উদাহরণ
  • সচরাচর জিজ্ঞাস্য (FAQ)
    • জটিল যৌগ কিভাবে নামকরণ করা হয়?
    • জটিল যৌগের সংজ্ঞা কি?
    • জটিল যৌগ কি বিদ্যুৎ পরিবাহী?
    • জটিল আয়ন কাকে বলে?
    • সংজ্ঞা দাও লিগ্যান্ড?
    • জটিল লবণ কাকে বলে?
    • জটিল যৌগ কেন রঙিন হয়?
    • জটিল যৌগের ব্যবহার কি কি?
    • জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
  • শেষ কথা

জটিল যৌগ কী?

জটিল যৌগ (Complex Compound) হলো সেই সকল যৌগ, যেখানে একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন (Central Metal Ion) কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক আয়ন বা অণু দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে এবং তাদের সাথে সন্নিবেশ বন্ধন (Coordinate Bond) এর মাধ্যমে যুক্ত থাকে।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, মনে করো একটা ফুটবল টিমের কথা। সেখানে ক্যাপ্টেন হলো কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন, আর খেলোয়াড়রা হলো সেই আয়ন বা অণু যারা ক্যাপ্টেনের চারপাশে থাকে। ক্যাপ্টেন যেমন খেলোয়াড়দের ধরে রাখে, তেমনি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নও অন্যান্য আয়ন বা অণুগুলোকে সন্নিবেশ বন্ধনের মাধ্যমে ধরে রাখে। এই পুরো টিমটাই হলো একটা জটিল যৌগ!

জটিল যৌগের মূল উপাদান

জটিল যৌগের প্রধান উপাদানগুলো হলো:

  • কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন (Central Metal Ion): এটি সাধারণত একটি transition metal (যেমন: লোহা, তামা, নিকেল) এর আয়ন হয়, যা ধনাত্মক চার্জযুক্ত। এই আয়নটি জটিল যৌগের কেন্দ্রে থাকে এবং অন্যান্য আয়ন বা অণুগুলোকে আকর্ষণ করে।
  • লিগ্যান্ড (Ligand): লিগ্যান্ড হলো সেই আয়ন বা অণু, যা কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের সাথে সন্নিবেশ বন্ধন তৈরি করে। লিগ্যান্ডগুলো ঋণাত্মক চার্জযুক্ত আয়ন (যেমন: ক্লোরাইড, সায়ানাইড) অথবা প্রশম অণু (যেমন: অ্যামোনিয়া, পানি) হতে পারে।
  • সন্নিবেশ বন্ধন (Coordinate Bond): এটি এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন, যেখানে লিগ্যান্ড তার ইলেকট্রন যুগল কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নকে দান করে বন্ধন তৈরি করে। সাধারণ রাসায়নিক বন্ধনে পরমাণুগুলো ইলেকট্রন শেয়ার করে, কিন্তু সন্নিবেশ বন্ধনে লিগ্যান্ড সরাসরি ইলেকট্রন দান করে।
  • সন্নিবেশ সংখ্যা (Coordination Number): একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন যতগুলো লিগ্যান্ডের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে, সেই সংখ্যাকে সন্নিবেশ সংখ্যা বলে। এটি জটিল যৌগের গঠন এবং বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।
Read More:  স্বাস্থ্যকর খাবার কাকে বলে? জানুন সঠিক সংজ্ঞা ও উপকারিতা

জটিল যৌগ কিভাবে গঠিত হয়?

জটিল যৌগ গঠনের প্রক্রিয়াটি বেশ মজার। কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন, যার ইলেকট্রনের অভাব রয়েছে, সে লিগ্যান্ডের কাছ থেকে ইলেকট্রন নেয়। লিগ্যান্ডের মধ্যে এক বা একাধিক পরমাণু থাকে যারা ইলেকট্রন জোড় দিয়ে কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণের ফলে তাদের মধ্যে একটি স্থায়ী বন্ধন সৃষ্টি হয়, যা সন্নিবেশ বন্ধন নামে পরিচিত।

উদাহরণস্বরূপ, টেট্রামিন কপার (II) সালফেট একটি জটিল যৌগ। এখানে কপার (II) আয়ন (Cu2+) কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন এবং অ্যামোনিয়া (NH3) হলো লিগ্যান্ড। কপার আয়ন চারটি অ্যামোনিয়া অণুর সাথে সন্নিবেশ বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে জটিল যৌগটি গঠন করে।

জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্য

জটিল যৌগগুলোর কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এদের অন্যান্য যৌগ থেকে আলাদা করে:

  • উচ্চ গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক: জটিল যৌগগুলোর গঠন বেশ জটিল হওয়ায় এদের গলনাঙ্ক (Melting Point) এবং স্ফুটনাঙ্ক (Boiling Point) সাধারণত অনেক বেশি হয়।
  • রঙিন দ্রবণ: অনেক জটিল যৌগের দ্রবণ রঙিন হয়। এই রঙের কারণ হলো কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের ইলেকট্রনগুলোর মধ্যে বিশেষ ধরনের স্থানান্তর। যেমন, কপার সালফেট দ্রবণের রঙ নীল।
  • পরিবর্তনশীল জারণ অবস্থা: জটিল যৌগে কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন একাধিক জারণ অবস্থা (Oxidation State) প্রদর্শন করতে পারে। এর ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নিতে সক্ষম হয়।
  • জটিল গঠন: জটিল যৌগগুলোর গঠন ত্রিমাত্রিক (Three-dimensional) হতে পারে, যা এদের বৈশিষ্ট্যকে প্রভাবিত করে।

জটিল যৌগের নামকরণ

জটিল যৌগের নামকরণের কিছু নিয়ম আছে, যা অনুসরণ করে এদের নাম দেওয়া হয়। নিচে কয়েকটি সাধারণ নিয়ম উল্লেখ করা হলো:

  1. প্রথমে লিগ্যান্ডের নাম এবং সংখ্যা উল্লেখ করতে হয়। যেমন, চারটি অ্যামোনিয়া লিগ্যান্ড থাকলে “টেট্রামিন” বলা হয়।
  2. এরপর কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের নাম এবং জারণ সংখ্যা উল্লেখ করতে হয়। যেমন, কপার (II)।
  3. সবশেষে অ্যানায়নের নাম উল্লেখ করতে হয় (যদি থাকে)। যেমন, সালফেট।
Read More:  সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে? সহজ ভাষায়!

উদাহরণস্বরূপ, [Cu(NH3)4]SO4 যৌগটির নাম হলো টেট্রামিন কপার (II) সালফেট।

জটিল যৌগের ব্যবহার

জটিল যৌগের ব্যবহার অনেক বিস্তৃত। এদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • রাসায়নিক বিশ্লেষণ: জটিল যৌগ ব্যবহার করে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।
  • ধাতু নিষ্কাশন: জটিল যৌগ ব্যবহার করে আকরিক থেকে মূল্যবান ধাতু নিষ্কাশন করা হয়।
  • ঔষধ শিল্প: জটিল যৌগ অনেক ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। যেমন, cis-প্ল্যাটিন নামক একটি জটিল যৌগ ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
  • কৃষি: জটিল যৌগ গাছের পুষ্টি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

জটিল যৌগ এবং সাধারণ যৌগের মধ্যে পার্থক্য

জটিল যৌগ এবং সাধারণ যৌগের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে একটি ছকের মাধ্যমে এই পার্থক্যগুলো তুলে ধরা হলো:

বৈশিষ্ট্য জটিল যৌগ সাধারণ যৌগ
গঠন জটিল গঠন, যেখানে কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন লিগ্যান্ড দ্বারা আবৃত থাকে সরল গঠন, যেখানে পরমাণুগুলো সরাসরি যুক্ত থাকে
বন্ধন সন্নিবেশ বন্ধন বিদ্যমান সাধারণত সমযোজী বা আয়নিক বন্ধন থাকে
দ্রবণ প্রায়শই রঙিন দ্রবণ তৈরি করে সাধারণত বর্ণহীন দ্রবণ তৈরি করে
গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক উচ্চ গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক তুলনামূলকভাবে কম গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক
উদাহরণ [Cu(NH3)4]SO4, K4[Fe(CN)6] NaCl, H2O

আমাদের জীবনে জটিল যৌগের প্রভাব

জটিল যৌগ আমাদের জীবনে নানাভাবে প্রভাব ফেলে। আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন (Haemoglobin) একটি জটিল যৌগ, যা রক্তে অক্সিজেন পরিবহন করে। ক্লোরোফিল (Chlorophyll), যা উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণে (Photosynthesis) সাহায্য করে, সেটিও একটি জটিল যৌগ। এছাড়াও, বিভিন্ন শিল্প এবং কৃষিতে জটিল যৌগের ব্যবহার আমাদের জীবনকে সহজ করে তুলেছে।

কিছু সাধারণ জটিল যৌগের উদাহরণ

এখানে কয়েকটি পরিচিত জটিল যৌগের উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • হিমোগ্লোবিন (Haemoglobin): এটি রক্তের লোহিত রক্তকণিকায় (Red Blood Cells) থাকে এবং অক্সিজেন পরিবহন করে।
  • ক্লোরোফিল (Chlorophyll): এটি উদ্ভিদের পাতায় থাকে এবং সালোকসংশ্লেষণে সাহায্য করে।
  • ভিটামিন বি12 (Vitamin B12): এটি আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় একটি ভিটামিন।
  • টেট্রামিন কপার (II) সালফেট ([Cu(NH3)4]SO4): এটি একটি পরিচিত জটিল যৌগ, যা রাসায়নিক পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত হয়।
Read More:  জলবিদ্যুৎ কাকে বলে? সুবিধা ও অসুবিধা জানুন

সচরাচর জিজ্ঞাস্য (FAQ)

জটিল যৌগ নিয়ে তোমাদের মনে কিছু প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক। নিচে কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

জটিল যৌগ কিভাবে নামকরণ করা হয়?

জটিল যৌগের নামকরণের নিয়ম হলো প্রথমে লিগ্যান্ডের নাম, তারপর কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের নাম এবং সবশেষে অ্যানায়নের নাম উল্লেখ করা। লিগ্যান্ডের সংখ্যা বোঝানোর জন্য ডাই, ট্রাই, টেট্রা ইত্যাদি উপসর্গ ব্যবহার করা হয়।

জটিল যৌগের সংজ্ঞা কি?

যে সকল যৌগে একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন কিছু লিগ্যান্ডের সাথে সন্নিবেশ বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত থাকে, তাদেরকে জটিল যৌগ বলে।

জটিল যৌগ কি বিদ্যুৎ পরিবাহী?

কিছু জটিল যৌগ বিদ্যুৎ পরিবাহী হতে পারে, তবে এটি তাদের গঠন এবং প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। সাধারণত, যে জটিল যৌগগুলো আয়নিক আকারে থাকে, তারা বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়।

জটিল আয়ন কাকে বলে?

জটিল আয়ন হলো সেই আয়ন, যেখানে একটি কেন্দ্রীয় ধাতব আয়ন কিছু লিগ্যান্ডের সাথে সন্নিবেশ বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে একটি চার্জযুক্ত সত্তা (Charged Entity) তৈরি করে।

সংজ্ঞা দাও লিগ্যান্ড?

লিগ্যান্ড হলো সেই আয়ন বা অণু, যা কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের সাথে সন্নিবেশ বন্ধন তৈরি করে। লিগ্যান্ডগুলো ঋণাত্মক চার্জযুক্ত আয়ন (যেমন: ক্লোরাইড, সায়ানাইড) অথবা প্রশম অণু (যেমন: অ্যামোনিয়া, পানি) হতে পারে।

জটিল লবণ কাকে বলে?

জটিল লবণ হলো সেই লবণ, যা জলীয় দ্রবণে জটিল আয়ন তৈরি করে এবং তাদের বৈশিষ্ট্য বজায় রাখে। এটি সাধারণ লবণের মতো সম্পূর্ণরূপে বিয়োজিত হয় না।

জটিল যৌগ কেন রঙিন হয়?

জটিল যৌগের রঙ সাধারণত কেন্দ্রীয় ধাতব আয়নের ইলেকট্রন স্থানান্তরের কারণে হয়। যখন আলো এই যৌগগুলোর উপর পড়ে, তখন কিছু নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো শোষিত হয় এবং বাকি আলো প্রতিফলিত হয়। এই প্রতিফলিত আলোকরশ্মি আমাদের চোখে রঙের অনুভূতি সৃষ্টি করে।

জটিল যৌগের ব্যবহার কি কি?

জটিল যৌগের ব্যবহার অনেক বিস্তৃত। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • রাসায়নিক বিশ্লেষণ
  • ধাতু নিষ্কাশন
  • ঔষধ শিল্প
  • কৃষি

জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?

জটিল যৌগের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

ADVERTISEMENT
  • উচ্চ গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক
  • রঙিন দ্রবণ
  • পরিবর্তনশীল জারণ অবস্থা
  • জটিল গঠন

শেষ কথা

জটিল যৌগগুলো রসায়নের এক মজার জগত। এদের গঠন, বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারাটা সত্যিই আনন্দদায়ক। আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর তোমরা জটিল যৌগ সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা পেয়েছ। রসায়নের এই জটিল বিষয়গুলো সহজভাবে বুঝতে পারলে, বিজ্ঞানকে আরও ভালোবাসতে পারবে!

যদি তোমাদের আরও কিছু জানার থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাও। আর হ্যাঁ, এই পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলো না! কারণ, জ্ঞান বিতরণেই বাড়ে। চলুক তাহলে জটিল যৌগের রহস্য উন্মোচন!

Previous Post

প্রণালী কাকে বলে? সহজ ভাষায় সংজ্ঞা ও প্রকারভেদ!

Next Post

Past Perfect Continuous Tense কাকে বলে? সহজ উদাহরন

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
Past Perfect Continuous Tense কাকে বলে? সহজ উদাহরন

Past Perfect Continuous Tense কাকে বলে? সহজ উদাহরন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • জটিল যৌগ কী?
    • জটিল যৌগের মূল উপাদান
    • জটিল যৌগ কিভাবে গঠিত হয়?
  • জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্য
    • জটিল যৌগের নামকরণ
    • জটিল যৌগের ব্যবহার
  • জটিল যৌগ এবং সাধারণ যৌগের মধ্যে পার্থক্য
    • আমাদের জীবনে জটিল যৌগের প্রভাব
  • কিছু সাধারণ জটিল যৌগের উদাহরণ
  • সচরাচর জিজ্ঞাস্য (FAQ)
    • জটিল যৌগ কিভাবে নামকরণ করা হয়?
    • জটিল যৌগের সংজ্ঞা কি?
    • জটিল যৌগ কি বিদ্যুৎ পরিবাহী?
    • জটিল আয়ন কাকে বলে?
    • সংজ্ঞা দাও লিগ্যান্ড?
    • জটিল লবণ কাকে বলে?
    • জটিল যৌগ কেন রঙিন হয়?
    • জটিল যৌগের ব্যবহার কি কি?
    • জটিল যৌগের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন