Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

কার্যভিত্তিক সংগঠন কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
কার্যভিত্তিক সংগঠন কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

কার্যভিত্তিক সংগঠন কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

শুরুতেই একটা গল্প বলি। মনে করুন, আপনার একটা কাপড়ের কারখানা আছে। সেখানে কাপড় তৈরি থেকে শুরু করে বিক্রি করা পর্যন্ত অনেক কাজ। এখন, যদি আপনি সব কাজ একাই করতে যান, তাহলে কি সবকিছু ঠিকঠাকমতো সামলাতে পারবেন? উত্তরটা নিশ্চয়ই ‘না’। কারণ, প্রত্যেকটা কাজের জন্য আলাদা দক্ষতা দরকার। এখানেই আসে কার্যভিত্তিক সংগঠনের ধারণা।

কার্যভিত্তিক সংগঠন আসলে কী, কেন এটা এত গুরুত্বপূর্ণ, আর কীভাবে এটা আপনার ব্যবসাকে আরও সফল করে তুলতে পারে – এই সবকিছু নিয়েই আজকের আলোচনা।

Table of Contents

Toggle
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন: কাজের মধ্যে লুকিয়ে সাফল্যের চাবিকাঠি
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের মূল বৈশিষ্ট্য
  • কেন কার্যভিত্তিক সংগঠন এত গুরুত্বপূর্ণ?
  • কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা এবং অসুবিধা
    • সুবিধা
    • অসুবিধা
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন কাঠামো: একটি উদাহরণ
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন এবং অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন আপনার জন্য সঠিক?
  • কার্যভিত্তিক সংগঠনকে সফল করার উপায়
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠন কী? (What is Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা কী? (What are the advantages of Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের অসুবিধা কী? (What are the disadvantages of Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন ব্যবহার করা উচিত? (When should you use Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনকে কীভাবে সফল করা যায়? (How to make Functional Organization successful?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের উদাহরণ কী? (What is an example of a Functional Organization?)
  • আধুনিক বিশ্বে কার্যভিত্তিক সংগঠনের ভূমিকা
  • শেষ কথা

কার্যভিত্তিক সংগঠন: কাজের মধ্যে লুকিয়ে সাফল্যের চাবিকাঠি

কার্যভিত্তিক সংগঠন (Functional Organization) হলো এমন একটি সাংগঠনিক কাঠামো যেখানে প্রতিষ্ঠানের কাজগুলোকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়। এই ভাগগুলো সাধারণত বিশেষায়িত বিভাগ বা ফাংশন অনুযায়ী তৈরি করা হয়। যেমন – উৎপাদন বিভাগ, বিপণন বিভাগ, হিসাব বিভাগ, ইত্যাদি। প্রতিটি বিভাগ একজন ম্যানেজারের অধীনে থাকে এবং সেই বিভাগের কাজের জন্য তিনি দায়ী থাকেন।

সহজ ভাষায়, কার্যভিত্তিক সংগঠন মানে হলো কাজ ভাগ করে দেওয়া এবং সেই কাজের জন্য যোগ্য লোক বসানো। এতে করে সবাই নিজের কাজে দক্ষ হতে পারে এবং প্রতিষ্ঠানের কাজ আরও সহজে সম্পন্ন হয়।

কার্যভিত্তিক সংগঠনের মূল বৈশিষ্ট্য

  • বিশেষজ্ঞতা: প্রতিটি বিভাগ নির্দিষ্ট কাজের জন্য বিশেষজ্ঞ তৈরি করে।
  • শ্রম বিভাজন: কাজকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে কর্মীদের মধ্যে বণ্টন করা হয়।
  • নিয়ন্ত্রণ: প্রতিটি বিভাগের কাজের ওপর কঠোর নজরদারি রাখা হয়।
  • সমন্বয়: বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে লক্ষ্য অর্জন করা হয়।
  • কর্তৃত্ব: প্রতিটি বিভাগের প্রধানের হাতে সেই বিভাগের কাজের কর্তৃত্ব দেওয়া হয়।
Read More:  হার্ড কপি কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত - এখনই!

কেন কার্যভিত্তিক সংগঠন এত গুরুত্বপূর্ণ?

মনে করুন, আপনি একটি রেস্টুরেন্ট চালাচ্ছেন। এখন, যদি একজন ব্যক্তিকেই রান্না করা, পরিবেশন করা, হিসাব রাখা – সব কাজ করতে হয়, তাহলে কি ভালো ফল পাওয়া যাবে? কখনোই না। কারণ, প্রত্যেকটি কাজের জন্য আলাদা দক্ষতা এবং মনোযোগ দরকার।

কার্যভিত্তিক সংগঠন ঠিক এই সমস্যাটির সমাধান করে। এটি বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ:

  • দক্ষতা বৃদ্ধি: যখন একজন কর্মী একটি নির্দিষ্ট কাজ বারবার করে, তখন সেই কাজে তার দক্ষতা বাড়ে।
  • উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: দক্ষ কর্মীরা দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে কাজ করতে পারে, যা উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • বিশেষজ্ঞতা অর্জন: কর্মীরা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠে।
  • নিয়ন্ত্রণ সহজ: প্রতিটি বিভাগ আলাদাভাবে কাজ করার কারণে তাদের কাজের ওপর নজর রাখা সহজ হয়।
  • যোগাযোগ উন্নত: একই বিভাগের কর্মীদের মধ্যে যোগাযোগ ভালো থাকে, যা কাজের ভুল বোঝাবুঝি কমায়।

কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা এবং অসুবিধা

সবকিছুরই ভালো এবং খারাপ দিক থাকে। কার্যভিত্তিক সংগঠনেরও কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা আছে। চলুন, সেগুলো জেনে নেওয়া যাক:

সুবিধা

  • বিশেষজ্ঞতা: এটি কর্মীদের নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হতে সাহায্য করে।
  • দক্ষতা: প্রতিটি বিভাগ তাদের নিজ নিজ কাজে দক্ষ হওয়ার কারণে প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
  • নিয়ন্ত্রণ: প্রতিটি বিভাগের কাজের ওপর সহজে নজর রাখা যায়।
  • সমন্বয়: বিভাগগুলোর মধ্যে ভালো সমন্বয় থাকলে কাজ দ্রুত এবং সহজে সম্পন্ন হয়।
  • খরচ কম: যেহেতু কর্মীরা দক্ষ, তাই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে এবং খরচও কমে যায়।

অসুবিধা

  • যোগাযোগের অভাব: বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে যোগাযোগ কম থাকলে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে।
  • সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব: অনেক সময় বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।
  • পরিবর্তনে বাধা: এই কাঠামো পরিবর্তনের জন্য খুব একটা উপযোগী নয়। কারণ, প্রতিটি বিভাগ তাদের নিজেদের কাজের ওপর বেশি মনোযোগ দেয়।
  • সীমাবদ্ধতা: কর্মীদের মধ্যে এক ধরনের সীমাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে, কারণ তারা শুধু নিজেদের বিভাগ নিয়েই চিন্তা করে।

কার্যভিত্তিক সংগঠন কাঠামো: একটি উদাহরণ

ধরুন, একটি পোশাক তৈরি কোম্পানির কথা। এই কোম্পানিতে কার্যভিত্তিক সংগঠন কাঠামো কেমন হতে পারে, তার একটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:

Read More:  দুতরফা দাখিলা পদ্ধতি কি? জানুন!
বিভাগ কাজ প্রধান
উৎপাদন বিভাগ কাপড় তৈরি, ডিজাইন, কাটিং, সেলাই উৎপাদন ব্যবস্থাপক
বিপণন বিভাগ বিজ্ঞাপন, প্রচার, বিক্রি বিপণন ব্যবস্থাপক
হিসাব বিভাগ আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা, বেতন দেওয়া হিসাব ব্যবস্থাপক
ক্রয় বিভাগ কাঁচামাল কেনা ক্রয় ব্যবস্থাপক
মানব সম্পদ বিভাগ কর্মী নিয়োগ, প্রশিক্ষণ মানব সম্পদ ব্যবস্থাপক

এই কাঠামোতে প্রতিটি বিভাগ তাদের নিজ নিজ কাজের জন্য দায়ী। উৎপাদন বিভাগ কাপড় তৈরি করবে, বিপণন বিভাগ সেই কাপড় বিক্রি করবে, হিসাব বিভাগ টাকা-পয়সার হিসাব রাখবে, ক্রয় বিভাগ প্রয়োজনীয় জিনিস কিনবে এবং মানব সম্পদ বিভাগ কর্মীদের দেখাশোনা করবে।

কার্যভিত্তিক সংগঠন এবং অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য

কার্যভিত্তিক সংগঠন ছাড়াও আরও কয়েক ধরনের সংগঠন কাঠামো দেখা যায়। যেমন – সরলরৈখিক সংগঠন, মেট্রিক্স সংগঠন, ইত্যাদি। এই সংগঠনগুলোর মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে একটি তুলনামূলক আলোচনা করা হলো:

বৈশিষ্ট্য কার্যভিত্তিক সংগঠন সরলরৈখিক সংগঠন মেট্রিক্স সংগঠন
কাজের বিভাজন বিশেষায়িত বিভাগ অনুযায়ী সরাসরি লাইন অফ কমান্ড প্রকল্প অনুযায়ী
কর্তৃত্ব বিভাগীয় প্রধানের হাতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার হাতে প্রকল্প ব্যবস্থাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের হাতে
নমনীয়তা কম কম বেশি
যোগাযোগের ধরণ উল্লম্ব এবং আনুভূমিক উল্লম্ব উল্লম্ব এবং আনুভূমিক
সুবিধা দক্ষতা, বিশেষজ্ঞতা সরলতা, দ্রুত সিদ্ধান্ত নমনীয়তা, সমন্বিত দক্ষতা
অসুবিধা সমন্বয়ের অভাব, ধীর সিদ্ধান্ত বিশেষজ্ঞতার অভাব, অতিরিক্ত চাপ জটিলতা, দ্বৈত কর্তৃত্ব

কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন আপনার জন্য সঠিক?

কার্যভিত্তিক সংগঠন সব ধরনের ব্যবসার জন্য উপযুক্ত নয়। কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এই কাঠামো বেশ ফলপ্রসূ হতে পারে। নিচে কয়েকটি পরিস্থিতি উল্লেখ করা হলো, যেখানে কার্যভিত্তিক সংগঠন ব্যবহার করা যেতে পারে:

  • যখন ব্যবসা ছোট: ছোট আকারের ব্যবসার জন্য এই কাঠামো বেশ উপযোগী, কারণ এখানে কাজ ভাগ করে দেওয়া সহজ।
  • যখন দক্ষতা দরকার: যদি আপনার ব্যবসায় বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয়, তাহলে এই কাঠামো ব্যবহার করে কর্মীদের দক্ষ করে তোলা যায়।
  • যখন স্থিতিশীল পরিবেশ: যে ব্যবসায় খুব বেশি পরিবর্তন হয় না, সেখানে এই কাঠামো ভালো কাজ করে।
  • যখন খরচ কমাতে চান: দক্ষ কর্মীর মাধ্যমে কাজ করিয়ে খরচ কমানোর জন্য এই কাঠামো উপযুক্ত।

কার্যভিত্তিক সংগঠনকে সফল করার উপায়

কার্যভিত্তিক সংগঠনকে সফল করতে হলে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:

  • যোগাযোগ: বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
  • সমন্বয়: বিভাগগুলোর মধ্যে ভালো সমন্বয় থাকতে হবে, যাতে কাজ দ্রুত হয়।
  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যাতে তারা তাদের কাজে আরও দক্ষ হতে পারে।
  • পর্যালোচনা: কাজের অগ্রগতি নিয়মিত পর্যালোচনা করতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • উৎসাহ: কর্মীদের কাজের জন্য উৎসাহ দিতে হবে, যাতে তারা আরও ভালোভাবে কাজ করতে উৎসাহিত হয়।
Read More:  বৈচিত্র কাকে বলে? প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্য জানুন!

কার্যভিত্তিক সংগঠন নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)

এখানে কার্যভিত্তিক সংগঠন নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো, যা আপনার ধারণা আরও স্পষ্ট করতে সাহায্য করবে:

ADVERTISEMENT

কার্যভিত্তিক সংগঠন কী? (What is Functional Organization?)

কার্যভিত্তিক সংগঠন হলো একটি সাংগঠনিক কাঠামো, যেখানে প্রতিষ্ঠানের কাজগুলোকে বিশেষায়িত বিভাগ বা ফাংশন অনুযায়ী ভাগ করা হয়। প্রতিটি বিভাগ একজন ম্যানেজারের অধীনে থাকে এবং সেই বিভাগের কাজের জন্য তিনি দায়ী থাকেন।

কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা কী? (What are the advantages of Functional Organization?)

কার্যভিত্তিক সংগঠনের প্রধান সুবিধাগুলো হলো:

  • বিশেষজ্ঞতা বৃদ্ধি
  • দক্ষতা বৃদ্ধি
  • উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
  • নিয়ন্ত্রণ সহজ
  • যোগাযোগ উন্নত

কার্যভিত্তিক সংগঠনের অসুবিধা কী? (What are the disadvantages of Functional Organization?)

কার্যভিত্তিক সংগঠনের প্রধান অসুবিধাগুলো হলো:

  • যোগাযোগের অভাব
  • সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব
  • পরিবর্তনে বাধা
  • সীমাবদ্ধতা

কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন ব্যবহার করা উচিত? (When should you use Functional Organization?)

কার্যভিত্তিক সংগঠন ছোট আকারের ব্যবসা, বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন এবং স্থিতিশীল পরিবেশের জন্য উপযুক্ত।

কার্যভিত্তিক সংগঠনকে কীভাবে সফল করা যায়? (How to make Functional Organization successful?)

কার্যভিত্তিক সংগঠনকে সফল করতে হলে যোগাযোগ, সমন্বয়, প্রশিক্ষণ, পর্যালোচনা এবং উৎসাহের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

কার্যভিত্তিক সংগঠনের উদাহরণ কী? (What is an example of a Functional Organization?)

একটি পোশাক তৈরি কোম্পানি, যেখানে উৎপাদন বিভাগ, বিপণন বিভাগ, হিসাব বিভাগ, ক্রয় বিভাগ এবং মানব সম্পদ বিভাগ আলাদাভাবে কাজ করে, সেটি কার্যভিত্তিক সংগঠনের একটি ভালো উদাহরণ।

আধুনিক বিশ্বে কার্যভিত্তিক সংগঠনের ভূমিকা

আধুনিক বিশ্বে কার্যভিত্তিক সংগঠনের ধারণা এখনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদিও অনেক কোম্পানি এখন অন্যান্য আধুনিক সাংগঠনিক কাঠামো ব্যবহার করছে, তবে কার্যভিত্তিক সংগঠনের মূল ধারণাগুলো এখনও প্রাসঙ্গিক। বিশেষ করে ছোট এবং মাঝারি আকারের ব্যবসার জন্য এই কাঠামো খুবই উপযোগী।

বর্তমানে, অনেক কোম্পানি কার্যভিত্তিক সংগঠনের সঙ্গে অন্যান্য কাঠামোর মিশ্রণ ঘটিয়ে তাদের নিজস্ব প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন কাঠামো তৈরি করছে। এতে করে তারা কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধাগুলো ধরে রাখতে পারে এবং অন্যান্য কাঠামোর নমনীয়তা ও আধুনিকতা উপভোগ করতে পারে।

শেষ কথা

কার্যভিত্তিক সংগঠন একটি সময়-পরীক্ষিত সাংগঠনিক কাঠামো, যা অনেক ব্যবসাকে সফল হতে সাহায্য করেছে। আপনার ব্যবসার জন্য এটি সঠিক কিনা, তা নির্ভর করে আপনার ব্যবসার আকার, প্রকৃতি এবং লক্ষ্যের ওপর। তবে, যদি আপনি আপনার কর্মীদের দক্ষতা বাড়াতে চান এবং কাজকে সহজে ভাগ করে দিতে চান, তাহলে কার্যভিত্তিক সংগঠন আপনার জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।

আশা করি, আজকের আলোচনা থেকে আপনি কার্যভিত্তিক সংগঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনার ব্যবসায়ে এই কাঠামো ব্যবহার করে আপনিও সফলতা অর্জন করতে পারেন। আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। আপনার ব্যবসায়ের জন্য শুভকামনা!

Previous Post

উপকরণ কাকে বলে? সহজ ভাষায় উপকরণ ও প্রকারভেদ

Next Post

ক্রিস্টি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি তথ্য!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
ক্রিস্টি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি তথ্য!

ক্রিস্টি কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি তথ্য!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন: কাজের মধ্যে লুকিয়ে সাফল্যের চাবিকাঠি
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের মূল বৈশিষ্ট্য
  • কেন কার্যভিত্তিক সংগঠন এত গুরুত্বপূর্ণ?
  • কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা এবং অসুবিধা
    • সুবিধা
    • অসুবিধা
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন কাঠামো: একটি উদাহরণ
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন এবং অন্যান্য সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন আপনার জন্য সঠিক?
  • কার্যভিত্তিক সংগঠনকে সফল করার উপায়
  • কার্যভিত্তিক সংগঠন নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (FAQ)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠন কী? (What is Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের সুবিধা কী? (What are the advantages of Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের অসুবিধা কী? (What are the disadvantages of Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠন কখন ব্যবহার করা উচিত? (When should you use Functional Organization?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনকে কীভাবে সফল করা যায়? (How to make Functional Organization successful?)
    • কার্যভিত্তিক সংগঠনের উদাহরণ কী? (What is an example of a Functional Organization?)
  • আধুনিক বিশ্বে কার্যভিত্তিক সংগঠনের ভূমিকা
  • শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন