Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে? জানুন + সুবিধা

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 18, 2025
in Education
0
কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে? জানুন + সুবিধা

কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে? জানুন + সুবিধা

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

ধরুন, আপনি রাতে তারা গুনছেন। হঠাৎ একটা তারা দেখলেন, যেটা মিটমিট করে জ্বলছে না, বরং স্থিরভাবে আলো দিচ্ছে আর আকাশের বুক চিরে একদিক থেকে অন্যদিকে যাচ্ছে। কি মনে হবে? নিশ্চই ভাববেন, এটা কোনো ভিনগ্রহের যান! তবে বেশিরভাগ সময়, আপনি আসলে দেখছেন একটা কৃত্রিম উপগ্রহ। কিন্তু, কৃত্রিম উপগ্রহ আসলে কী? চলুন, আজ আমরা এই মহাকাশীয় বন্ধুটির ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নিই।

Table of Contents

Toggle
  • কৃত্রিম উপগ্রহ: মহাকাশের দূত
    • কৃত্রিম উপগ্রহের প্রকারভেদ ও কাজ
      • যোগাযোগ উপগ্রহ (Communication Satellite)
      • পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ (Observation Satellite)
      • ন্যাভিগেশন উপগ্রহ (Navigation Satellite)
      • সামরিক উপগ্রহ (Military Satellite)
      • বিজ্ঞান বিষয়ক উপগ্রহ (Scientific Satellite)
    • কৃত্রিম উপগ্রহের গঠন
    • কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে কাজ করে?
  • কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার
  • কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে আকাশে ওড়ে? মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কি একে টানেনা?
    • কৃত্রিম উপগ্রহের কি নিজস্ব কোনো ইঞ্জিন আছে?
    • কৃত্রিম উপগ্রহের জীবনকাল কতদিন হয়?
    • বাংলাদেশে কয়টি কৃত্রিম উপগ্রহ আছে?
    • কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করতে কত খরচ হয়?
  • কৃত্রিম উপগ্রহ: কিছু মজার তথ্য
  • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
  • উপসংহার

কৃত্রিম উপগ্রহ: মহাকাশের দূত

কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মানুষের তৈরি সেই সব যন্ত্র, যা রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয় এবং পৃথিবীর চারপাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে থাকে। এরা অনেকটা চাঁদের মতো, তবে চাঁদ প্রাকৃতিক উপগ্রহ, আর এগুলো মানুষের সৃষ্টি। এদের কাজ হলো পৃথিবী এবং মহাকাশ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে পৃথিবীতে পাঠানো।

কৃত্রিম উপগ্রহের প্রকারভেদ ও কাজ

কাজের ধরন অনুযায়ী কৃত্রিম উপগ্রহ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। এদের একেকটির কাজ একেক রকম। নিচে কয়েকটি প্রধান প্রকারভেদ আলোচনা করা হলো:

যোগাযোগ উপগ্রহ (Communication Satellite)

এই স্যাটেলাইটগুলো মূলত যোগাযোগ ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়। টেলিভিশন দেখা থেকে শুরু করে মোবাইল ফোনে কথা বলা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা – সবকিছুই এই স্যাটেলাইটগুলোর মাধ্যমে সম্ভব হয়। এগুলো পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৬,০০০ কিলোমিটার উপরে জিওস্টেশনারি অরবিটে (Geostationary Orbit) স্থাপন করা হয়, যেখানে তারা পৃথিবীর ঘূর্ণনের সাথে তাল মিলিয়ে একই জায়গায় স্থির থাকে।

ADVERTISEMENT
  • উদাহরণ: ইনস্যাট (INSAT) সিরিজ।

পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ (Observation Satellite)

এই স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণ করে বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করে। এদের পাঠানো ছবি থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাস, ভূমিরূপের পরিবর্তন, বনাঞ্চলের অবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে জানা যায়। এগুলো সাধারণত লোয়ার আর্থ অরবিটে (Lower Earth Orbit) থাকে।

  • উদাহরণ: ল্যান্ডস্যাট (Landsat) ও স্পট (SPOT) সিরিজ।
Read More:  পোতাশ্রয় কাকে বলে? জানুন বিস্তারিত তথ্য

ন্যাভিগেশন উপগ্রহ (Navigation Satellite)

গাড়ি চালাচ্ছেন, আর গুগল ম্যাপ আপনাকে পথ দেখাচ্ছে? এই ম্যাজিকটা করে ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট। এগুলো জিপিএস (GPS) এর মাধ্যমে আমাদের অবস্থান জানতে সাহায্য করে।

  • উদাহরণ: জিপিএস (GPS), গ্লোনাস (GLONASS) ও গ্যালিলিও (Galileo)।

সামরিক উপগ্রহ (Military Satellite)

নাম শুনেই বুঝতে পারছেন, এগুলো সামরিক কাজে ব্যবহৃত হয়। শত্রুর উপর নজর রাখা, ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা, ইত্যাদি কাজে এই স্যাটেলাইটগুলো ব্যবহার করা হয়।

  • বৈশিষ্ট্য: সাধারণত এই স্যাটেলাইটগুলোর তথ্য গোপন রাখা হয়।

বিজ্ঞান বিষয়ক উপগ্রহ (Scientific Satellite)

মহাকাশ গবেষণা, নতুন গ্রহ আবিষ্কার, মহাবিশ্বের রহস্য উন্মোচন – এই সব কিছুই বিজ্ঞান বিষয়ক স্যাটেলাইটের কাজ। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ (Hubble Space Telescope)-এর কথা নিশ্চই শুনেছেন? এটিও একটি বিজ্ঞান বিষয়ক স্যাটেলাইট।

  • গুরুত্ব: এই স্যাটেলাইটগুলো মহাকাশ সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে।

কৃত্রিম উপগ্রহের গঠন

একটি কৃত্রিম উপগ্রহ কয়েকটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত:

  1. পাওয়ার সিস্টেম (Power System): স্যাটেলাইটের সবকিছু চালানোর জন্য বিদ্যুতের প্রয়োজন। সোলার প্যানেল সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করে ব্যাটারিতে জমা রাখে, যা পরবর্তীতে ব্যবহার করা হয়।
  2. কমিউনিকেশন সিস্টেম (Communication System): এই সিস্টেমের মাধ্যমে স্যাটেলাইট গ্রাউন্ড স্টেশনের সাথে যোগাযোগ করে। তথ্য পাঠানো ও গ্রহণ করার জন্য অ্যান্টেনা ব্যবহার করা হয়।
  3. কন্ট্রোল সিস্টেম (Control System): স্যাটেলাইটকে সঠিক পথে রাখার জন্য এই সিস্টেম কাজ করে। এখানে থ্রাস্টার ও সেন্সর ব্যবহার করা হয়, যা স্যাটেলাইটের গতি ও দিক ঠিক রাখে।
  4. পে-লোড (Payload): এটি হলো স্যাটেলাইটের মূল যন্ত্র। ক্যামেরা, সেন্সর বা অন্য কোনো বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম এর অন্তর্ভুক্ত।

কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে কাজ করে?

কৃত্রিম উপগ্রহের কার্যপদ্ধতি বেশ জটিল। নিচে এর কয়েকটি মূল বিষয় আলোচনা করা হলো:

  1. কক্ষপথে স্থাপন: প্রথমে রকেটের মাধ্যমে স্যাটেলাইটকে মহাকাশে পাঠানো হয়। রকেট স্যাটেলাইটকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্থাপন করে।
  2. বিদ্যুৎ সরবরাহ: সোলার প্যানেল সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করে স্যাটেলাইটের যন্ত্রপাতি সচল রাখে।
  3. তথ্য সংগ্রহ: স্যাটেলাইট তার পে-লোডের মাধ্যমে পৃথিবী বা মহাকাশের তথ্য সংগ্রহ করে।
  4. যোগাযোগ: স্যাটেলাইট অ্যান্টেনার মাধ্যমে গ্রাউন্ড স্টেশনে সেই তথ্য পাঠায়। গ্রাউন্ড স্টেশন সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে ব্যবহারযোগ্য করে তোলে।
  5. নিয়ন্ত্রণ: কন্ট্রোল সিস্টেম সবসময় স্যাটেলাইটের গতি ও দিক নজরে রাখে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী থ্রাস্টার ব্যবহার করে এর কক্ষপথ ঠিক রাখে।
Read More:  আণবিক সংকেত কাকে বলে? উদাহরণ ও ব্যবহার জানুন!

কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার

আধুনিক জীবনে কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার ব্যাপক। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

  • যোগাযোগ: মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, টেলিভিশন – সবকিছুতেই স্যাটেলাইটের ব্যবহার রয়েছে।
  • আবহাওয়া: আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানতে স্যাটেলাইটের ছবি ব্যবহার করা হয়।
  • ভূ-পর্যবেক্ষণ: ভূমিরূপ, বনাঞ্চল, খনিজ সম্পদ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয়।
  • সামরিক: সামরিক কাজে নজরদারি ও যোগাযোগ রক্ষার জন্য স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয়।
  • বিজ্ঞান গবেষণা: মহাকাশ ও পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্য উন্মোচনে স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয়।

কৃত্রিম উপগ্রহ আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। এক সময় যা ছিল কল্পনাবিলাস, আজ তা বাস্তব।

কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)

এখন আমরা কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন ও তার উত্তর জেনে নেব:

কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে আকাশে ওড়ে? মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কি একে টানেনা?

আসলে, কৃত্রিম উপগ্রহ আকাশে ওড়ে না, বরং এটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকে। এটিকে রকেটের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় এবং গতিতে স্থাপন করা হয়। মাধ্যাকর্ষণ শক্তি একে টানে ঠিকই, কিন্তু এর গতির কারণে এটি পৃথিবীর দিকে না পড়ে চারপাশে ঘুরতে থাকে। অনেকটা যেন একটি বলকে দড়ি দিয়ে ঘোরালে সেটি কেন্দ্রের দিকে না গিয়ে চারপাশে ঘুরতে থাকে, তেমনই।

কৃত্রিম উপগ্রহের কি নিজস্ব কোনো ইঞ্জিন আছে?

হ্যাঁ, কিছু কৃত্রিম উপগ্রহে ছোট ইঞ্জিন বা থ্রাস্টার থাকে। এই ইঞ্জিনগুলো স্যাটেলাইটকে তার কক্ষপথে সামান্য পরিবর্তন করতে বা অবস্থান ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তবে, সব স্যাটেলাইটে ইঞ্জিন থাকে না। কিছু স্যাটেলাইট তাদের কক্ষপথে স্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয়।

কৃত্রিম উপগ্রহের জীবনকাল কতদিন হয়?

কৃত্রিম উপগ্রহের জীবনকাল নির্ভর করে এর ডিজাইন, ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ এবং কক্ষপথের ওপর। সাধারণত, একটি স্যাটেলাইট ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত কাজ করতে পারে। কিছু স্যাটেলাইট, যেমন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (International Space Station), আরও বেশি দিন ধরে কাজ করে। একবার স্যাটেলাইটের জীবনকাল শেষ হয়ে গেলে, সেটিকে ধীরে ধীরে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করানো হয়, যেখানে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

Read More:  ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন কাকে বলে? উদাহরণসহ জানুন!

বাংলাদেশে কয়টি কৃত্রিম উপগ্রহ আছে?

বর্তমানে, বাংলাদেশের নিজস্ব একটি যোগাযোগ উপগ্রহ রয়েছে, যার নাম বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ (Bangabandhu Satellite-1)। এটি ২০১৮ সালের মে মাসে উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইটটি বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেল, ইন্টারনেট এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করতে সাহায্য করছে। এছাড়াও, বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্যাটেলাইট ব্যবহার করে আবহাওয়া, ভূ-পর্যবেক্ষণ এবং অন্যান্য কাজে।

কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করতে কত খরচ হয়?

একটি কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করতে কয়েক মিলিয়ন থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে। খরচ নির্ভর করে স্যাটেলাইটের আকার, জটিলতা এবং এর কাজের ধরনের ওপর। যোগাযোগ উপগ্রহগুলো সাধারণত বেশি ব্যয়বহুল হয়, কারণ এদের উন্নত প্রযুক্তি এবং দীর্ঘ জীবনকালের প্রয়োজন হয়।

কৃত্রিম উপগ্রহ: কিছু মজার তথ্য

  • প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ: স্পুটনিক-১ (Sputnik-1) হলো বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ, যা ১৯৫৭ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন উৎক্ষেপণ করেছিল।
  • সবচেয়ে বড় উপগ্রহ: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (International Space Station) হলো মানুষের তৈরি সবচেয়ে বড় কৃত্রিম উপগ্রহ।
  • উপগ্রহের আবর্জনা: মহাকাশে অনেক অকার্যকর স্যাটেলাইট এবং যন্ত্রাংশ ছড়িয়ে আছে, যা স্পেস জাঙ্ক (Space Junk) নামে পরিচিত। এগুলো অন্য স্যাটেলাইটের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

মহাকাশ গবেষণা এবং কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। বিজ্ঞানীরা এখন এমন স্যাটেলাইট তৈরির চেষ্টা করছেন, যা আরও বেশি কার্যকরী হবে এবং পরিবেশের ক্ষতি কম করবে। ন্যানোস্যাটেলাইট (Nanosatellite) এবং মাইক্রোস্যাটেলাইট (Microsatellite)-এর ব্যবহার বাড়ছে, যা ছোট এবং কম খরচে তৈরি করা যায়। ভবিষ্যতে, আমরা হয়তো মঙ্গল গ্রহেও কৃত্রিম উপগ্রহ স্থাপন করতে পারব, যা আমাদের মঙ্গল গ্রহ সম্পর্কে আরও তথ্য দেবে।

সারণী: বিভিন্ন প্রকার কৃত্রিম উপগ্রহ ও তাদের ব্যবহার

প্রকারভেদ ব্যবহার উদাহরণ
যোগাযোগ উপগ্রহ টেলিভিশন, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট ইনস্যাট (INSAT)
পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ আবহাওয়ার পূর্বাভাস, ভূমিরূপ পর্যবেক্ষণ ল্যান্ডস্যাট (Landsat), স্পট (SPOT)
ন্যাভিগেশন উপগ্রহ জিপিএস (GPS), পথMapping জিপিএস (GPS), গ্লোনাস (GLONASS), গ্যালিলিও (Galileo)
সামরিক উপগ্রহ নজরদারি, যোগাযোগ রক্ষা (তথ্য গোপন রাখা হয়)
বিজ্ঞান বিষয়ক উপগ্রহ মহাকাশ গবেষণা, নতুন গ্রহ আবিষ্কার হাবল স্পেস টেলিস্কোপ (Hubble Space Telescope)

উপসংহার

কৃত্রিম উপগ্রহ আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যোগাযোগ থেকে শুরু করে আবহাওয়ার খবর, সবকিছুতেই এদের অবদান রয়েছে। মহাকাশ গবেষণায় এদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ভবিষ্যতে কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার আরও বাড়বে, যা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করবে।

এই ছিল কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে কিছু কথা। আশা করি, আজকের আলোচনা থেকে আপনি কৃত্রিম উপগ্রহ সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য জানতে পেরেছেন। মহাকাশ এবং বিজ্ঞান বিষয়ক আরও মজার তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। আপনার যদি এই বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। মহাকাশের রহস্য উন্মোচনে আমরা সবসময় আপনার পাশে আছি।

Previous Post

[আপেক্ষিক আদ্রতা কাকে বলে] ও এর প্রভাব

Next Post

বায়ুর আদ্রতা কাকে বলে? জানুন + টিপস!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
বায়ুর আদ্রতা কাকে বলে? জানুন + টিপস!

বায়ুর আদ্রতা কাকে বলে? জানুন + টিপস!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • কৃত্রিম উপগ্রহ: মহাকাশের দূত
    • কৃত্রিম উপগ্রহের প্রকারভেদ ও কাজ
      • যোগাযোগ উপগ্রহ (Communication Satellite)
      • পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ (Observation Satellite)
      • ন্যাভিগেশন উপগ্রহ (Navigation Satellite)
      • সামরিক উপগ্রহ (Military Satellite)
      • বিজ্ঞান বিষয়ক উপগ্রহ (Scientific Satellite)
    • কৃত্রিম উপগ্রহের গঠন
    • কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে কাজ করে?
  • কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার
  • কৃত্রিম উপগ্রহ নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • কৃত্রিম উপগ্রহ কিভাবে আকাশে ওড়ে? মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কি একে টানেনা?
    • কৃত্রিম উপগ্রহের কি নিজস্ব কোনো ইঞ্জিন আছে?
    • কৃত্রিম উপগ্রহের জীবনকাল কতদিন হয়?
    • বাংলাদেশে কয়টি কৃত্রিম উপগ্রহ আছে?
    • কৃত্রিম উপগ্রহ তৈরি করতে কত খরচ হয়?
  • কৃত্রিম উপগ্রহ: কিছু মজার তথ্য
  • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
  • উপসংহার
← সূচিপত্র দেখুন