Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

মহাশূন্য কাকে বলে? জানুন A to Z তথ্য!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 23, 2025
in Education
0
মহাশূন্য কাকে বলে? জানুন A to Z তথ্য!

মহাশূন্য কাকে বলে? জানুন A to Z তথ্য!

0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আজ আমরা মহাবিশ্বের অসীম রহস্যের গভীরে ডুব দেব। কখনো কি রাতের আকাশে তারার দিকে তাকিয়ে ভেবেছেন, এই মহাবিশ্বের শুরু কোথায়, শেষ কোথায়? অথবা, এই যে গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি – এগুলো আসলে কী? “মহাশূন্য কাকে বলে” – এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমরা এমন এক কল্পনার জগতে প্রবেশ করব, যা একইসঙ্গে রোমাঞ্চকর এবং জ্ঞানগর্ভ।

মহাশূন্য নিয়ে আমাদের আগ্রহের শেষ নেই। ছোটবেলার রূপকথার গল্প থেকে শুরু করে আধুনিক বিজ্ঞান – সর্বত্রই এর জয়জয়কার। তাহলে চলুন, আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক, মহাশূন্য আসলে কী, এর রহস্যগুলোই বা কেমন!

Table of Contents

Toggle
  • মহাশূন্য: এক অন্তহীন যাত্রা
    • মহাশূন্যের শুরু কোথায়?
    • মহাশূন্য কি সত্যিই “ফাঁকা”?
  • মহাশূন্যের উপাদান: কী কী আছে এই অসীম জগতে?
    • গ্যালাক্সি (Galaxy)
    • নক্ষত্র (Star)
    • গ্রহ (Planet)
    • উপগ্রহ (Satellite)
    • গ্রহাণু (Asteroid) ও ধূমকেতু (Comet)
  • মহাশূন্য গবেষণা: কেন এত আগ্রহ?
    • মহাশূন্য গবেষণার গুরুত্ব
    • বাংলাদেশের মহাশূন্য গবেষণা
  • সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • ১. “মহাশূন্য কি সত্যিই নীরব?”
    • ২. “মহাশূন্যে কি মাধ্যাকর্ষণ (Gravity) নেই?”
    • ৩. “মহাশূন্যের রং কী?”
    • ৪. “মহাশূন্য ভ্রমণ কি নিরাপদ?”
    • ৫. “মহাশূন্যে কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে?”
    • ৬. “মহাশূন্য এবং মহাবিশ্বের মধ্যে পার্থক্য কী?”
    • ৭. “ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter) কী?”
    • ৮. “ওয়ার্মহোল (Wormhole) দিয়ে কি ভ্রমণ করা সম্ভব?”
    • ৯. “মহাশূন্যে ব্ল্যাক হোল (Black Hole) কিভাবে তৈরি হয়?”
    • ১০. “বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্বটি কী?”
  • মহাশূন্যের ভবিষ্যৎ: আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে?
    • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
  • উপসংহার

মহাশূন্য: এক অন্তহীন যাত্রা

মহাশূন্য বা স্পেস হলো সেই সীমাহীন স্থান, যেখানে গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি এবং অন্যান্য মহাজাগতিক বস্তু বিদ্যমান। এটি কোনো শূন্যগর্ভ স্থান নয়, বরং পদার্থ এবং শক্তি দিয়ে পরিপূর্ণ এক বিশাল ক্ষেত্র। মহাশূন্য আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে শুরু হয় এবং অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

মহাশূন্যের শুরু কোথায়?

পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল যেখানে শেষ, সেখান থেকেই মহাশূন্যের শুরু। কারমান লাইন (Karman Line) নামক একটি কাল্পনিক রেখা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) উপরে অবস্থিত। এই রেখাটিকে সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল এবং মহাশূন্যের মধ্যে সীমানা হিসেবে ধরা হয়।

Read More:  সমাজতন্ত্র কাকে বলে? জানুন সহজ ভাষায়!

মহাশূন্য কি সত্যিই “ফাঁকা”?

একেবারেই না! যদিও আমরা মহাশূন্যকে প্রায়শই “ফাঁকা” বলে মনে করি, তবে এটি আসলে বিভিন্ন কণা, বিকিরণ এবং ক্ষেত্র দ্বারা পূর্ণ। এর মধ্যে রয়েছে:

  • আন্তঃনাক্ষত্রিক গ্যাস ও ধুলো (Interstellar Gas and Dust): এটি মূলত হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত, যা নক্ষত্রদের মধ্যে ছড়িয়ে আছে।

  • মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic Rays): উচ্চ-শক্তি সম্পন্ন কণা, যা আলোর কাছাকাছি গতিতে মহাবিশ্বের মধ্যে দিয়ে ভ্রমণ করে।

  • ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter) ও ডার্ক এনার্জি (Dark Energy): এগুলো মহাবিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় উপাদান, যা আমরা সরাসরি দেখতে পাই না, কিন্তু এদের মহাকর্ষীয় প্রভাব অনুভব করতে পারি।

মহাশূন্যের উপাদান: কী কী আছে এই অসীম জগতে?

মহাশূন্য শুধু অন্ধকার আর শূন্যতা নয়। এর ভেতরে লুকিয়ে আছে অসংখ্য গ্যালাক্সি, নক্ষত্র, গ্রহাণু, ধূমকেতু এবং আরও অনেক কিছু। চলুন, এদের কয়েকটির সঙ্গে পরিচিত হই:

গ্যালাক্সি (Galaxy)

গ্যালাক্সি হলো মহাকর্ষীয়ভাবে আবদ্ধ নক্ষত্র, গ্যাস, ধুলো এবং ডার্ক ম্যাটারের এক বিশাল সংগ্রহ। আমাদের সৌরজগৎ মিল্কিওয়ে (Milky Way) নামক একটি গ্যালাক্সির অংশ। মহাবিশ্বে কয়েক বিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

নক্ষত্র (Star)

নক্ষত্র হলো বিশাল, উজ্জ্বল গ্যাসীয় গোলক। এরা নিজেদের কেন্দ্রে পারমাণবিক ফিউশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আলো এবং তাপ উৎপন্ন করে। আমাদের সূর্যের মতো, প্রতিটি নক্ষত্রই এক একটি আলোকবর্তিকা।

গ্রহ (Planet)

গ্রহ হলো সেই বস্তু, যা একটি নক্ষত্রের চারপাশে ঘোরে এবং নিজের মহাকর্ষের প্রভাবে গোলাকার আকার ধারণ করে। আমাদের পৃথিবী সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে একটি।

উপগ্রহ (Satellite)

উপগ্রহ হলো সেই বস্তু, যা কোনো গ্রহের চারপাশে ঘোরে। চাঁদ পৃথিবীর একটি প্রাকৃতিক উপগ্রহ।

ADVERTISEMENT

গ্রহাণু (Asteroid) ও ধূমকেতু (Comet)

গ্রহাণু হলো ছোট, পাথুরে বস্তু, যা সাধারণত মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যে অবস্থিত গ্রহাণু বেল্টে দেখা যায়। ধূমকেতু হলো বরফ, ধুলো ও গ্যাসের মিশ্রণ, যা সূর্যের কাছাকাছি এলে গ্যাস ও ধুলোর একটি লেজ তৈরি করে।

মহাশূন্য গবেষণা: কেন এত আগ্রহ?

মহাশূন্য গবেষণা মানবজাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে আমরা মহাবিশ্বের উৎপত্তি, গঠন এবং বিবর্তন সম্পর্কে জানতে পারি। শুধু তাই নয়, মহাশূন্য গবেষণা আমাদের প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং ভবিষ্যতের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।

Read More:  দুর্বল নিউক্লিয় বল কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ!

মহাশূন্য গবেষণার গুরুত্ব

  • মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও গঠন বোঝা: বিগ ব্যাং তত্ত্ব (Big Bang Theory) থেকে শুরু করে গ্যালাক্সির গঠন – মহাবিশ্বের রহস্য উদঘাটনে মহাশূন্য গবেষণা অপরিহার্য।

  • নতুন প্রযুক্তির উন্নয়ন: রকেট, স্যাটেলাইট, স্পেস স্টেশন – এগুলো মহাশূন্য গবেষণার ফল। এই প্রযুক্তিগুলো আমাদের জীবনযাত্রাকে উন্নত করেছে।

  • ভূ-পর্যবেক্ষণ ও যোগাযোগ: আবহাওয়ার পূর্বাভাস, প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস, যোগাযোগ ব্যবস্থা – সবকিছুই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সম্ভব হচ্ছে।

  • ভবিষ্যতের সম্ভাবনা: অন্য গ্রহে প্রাণের সন্ধান, নতুন খনিজ সম্পদ আবিষ্কার, মানব বসতি স্থাপন – মহাশূন্য গবেষণা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য নতুন সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলে।

বাংলাদেশের মহাশূন্য গবেষণা

বাংলাদেশও মহাশূন্য গবেষণায় পিছিয়ে নেই। বাংলাদেশ স্পেস রিসার্চ অ্যান্ড রিমোট সেন্সিং অর্গানাইজেশন (স্পারসো) দেশের মহাশূন্য গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে। স্পারসো স্যাটেলাইট প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি, মৎস্য, বন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশ monitoring এর কাজ করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ মহাশূন্য জগতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)

মহাশূন্য নিয়ে আমাদের মনে নানা প্রশ্ন জাগে। এখানে কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

১. “মহাশূন্য কি সত্যিই নীরব?”

হ্যাঁ, মহাশূন্যে শব্দ চলাচল করতে পারে না। শব্দ চলাচলের জন্য মাধ্যমের (যেমন বাতাস) প্রয়োজন হয়। মহাশূন্যে বাতাস না থাকায় এটি নীরব।

২. “মহাশূন্যে কি মাধ্যাকর্ষণ (Gravity) নেই?”

মহাশূন্যে মাধ্যাকর্ষণ আছে। প্রতিটি বস্তুর নিজস্ব মাধ্যাকর্ষণ শক্তি রয়েছে। তবে, মহাশূন্যে ওজনহীনতার অনুভূতি হয়, কারণ সেখানে কোনো অবলম্বন থাকে না। ISS তে থাকা নভচারীরাও কিন্তু পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের আওতাতেই আছেন, শুধু তারা মুক্তভাবে পড়ছেন বলে মনে হয় ওজন নেই।

৩. “মহাশূন্যের রং কী?”

মহাশূন্য আসলে পুরোপুরি কালো নয়। বিভিন্ন গ্যাস, ধুলো এবং নক্ষত্রের আলো মিশ্রিত হয়ে এর রং কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। তবে, যেহেতু কোনো আলো নেই, তাই আমরা একে সাধারণত কালো দেখি।

৪. “মহাশূন্য ভ্রমণ কি নিরাপদ?”

মহাশূন্য ভ্রমণ ঝুঁকিপূর্ণ। মহাজাগতিক রশ্মি, তাপমাত্রা, অক্সিজেনের অভাব এবং অন্যান্য বিপদ থেকে নভোচারীদের সুরক্ষিত থাকতে হয়।

৫. “মহাশূন্যে কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে?”

এখন পর্যন্ত আমরা নিশ্চিতভাবে অন্য কোথাও প্রাণের সন্ধান পাইনি। তবে, বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে মহাবিশ্বে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা অসম্ভব নয়।

Read More:  সমুদ্রস্রোত কাকে বলে? প্রকারভেদ ও কারণ জানুন

৬. “মহাশূন্য এবং মহাবিশ্বের মধ্যে পার্থক্য কী?”

মহাবিশ্ব (Universe) হলো সবকিছু—সময়, স্থান, পদার্থ, শক্তি এবং মহাবিশ্বের সমস্ত কিছু। অন্যদিকে, মহাশূন্য (Outer Space) হলো মহাবিশ্বের সেই অংশ যা পৃথিবী এবং অন্যান্য মহাজাগতিক বস্তুর মধ্যে অবস্থিত, অনেকটা “ফাঁকা” স্থান।

৭. “ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter) কী?”

ডার্ক ম্যাটার হলো এক ধরনের অদৃশ্য পদার্থ, যা মহাবিশ্বের মোট ভরের প্রায় ৮৫%। এটি আলো বা অন্য কোনো তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ নিঃসরণ বা প্রতিফলন করে না, তাই একে দেখা যায় না। বিজ্ঞানীরা এর অস্তিত্ব অনুভব করেন মহাকর্ষীয় প্রভাবের মাধ্যমে।

৮. “ওয়ার্মহোল (Wormhole) দিয়ে কি ভ্রমণ করা সম্ভব?”

ওয়ার্মহোল হলো স্থান-কালের মধ্যে একটি কাল্পনিক টানেল, যা দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করতে পারে। এটি আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব অনুসারে সম্ভব, কিন্তু এখন পর্যন্ত এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

৯. “মহাশূন্যে ব্ল্যাক হোল (Black Hole) কিভাবে তৈরি হয়?”

ব্ল্যাক হোল তৈরি হয় যখন কোনো বিশাল নক্ষত্র তার জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে নিজের মাধ্যাকর্ষণে ধসে পড়ে। এর ভর এত বেশি হয় যে আলোসহ কোনো কিছুই এর থেকে পালাতে পারে না।

১০. “বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্বটি কী?”

বিগ ব্যাং তত্ত্ব হলো মহাবিশ্বের উৎপত্তি সংক্রান্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সমর্থনযোগ্য বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব। এই তত্ত্ব অনুসারে, প্রায় ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগে মহাবিশ্বের সমস্ত পদার্থ এবং শক্তি একটি ক্ষুদ্র বিন্দুতে কেন্দ্রীভূত ছিল। এরপর এক বিশাল বিস্ফোরণের মাধ্যমে এটি প্রসারিত হতে শুরু করে, যা থেকে আজকের মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে।

মহাশূন্যের ভবিষ্যৎ: আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে?

মহাশূন্য গবেষণা ভবিষ্যতে মানবজাতির জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। হয়তো আমরা অন্য গ্রহে বসতি স্থাপন করব, নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কার করব এবং মহাবিশ্বের আরও অনেক রহস্য জানতে পারব।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

  • চাঁদে ফিরে যাওয়া: ২০২৫ সালের মধ্যে নাসা (NASA) আবার মানুষকে চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। আর্টেমিস প্রোগ্রামের (Artemis Program) মাধ্যমে চাঁদে একটি দীর্ঘমেয়াদী ঘাঁটি তৈরি করা হবে।

  • মঙ্গল গ্রহে অভিযান: ২০৩০ সালের মধ্যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটি মানবজাতির জন্য একটি বিশাল পদক্ষেপ হবে।

  • মহাশূন্য পর্যটন: ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষও মহাশূন্যে ভ্রমণ করতে পারবে। স্পেসএক্স (SpaceX), ব্লু অরিজিন (Blue Origin) এবং ভার্জিন গ্যালাকটিক (Virgin Galactic) এর মতো কোম্পানিগুলো এই স্বপ্নকে সত্যি করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

  • নতুন গ্রহের সন্ধান: বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত নতুন গ্রহের সন্ধান করছেন, যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতে পারে।

উপসংহার

মহাশূন্য এক বিশাল রহস্যময় জগৎ। “মহাশূন্য কাকে বলে” – এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমরা জানতে পারলাম, এটি শুধু শূন্যতা নয়, বরং অসংখ্য গ্যালাক্সি, নক্ষত্র, গ্রহাণু এবং ধূমকেতুতে পরিপূর্ণ। মহাশূন্য গবেষণা আমাদের জ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নয়নকে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়। ভবিষ্যৎ হয়তো আমাদের জন্য আরও অনেক বিস্ময় অপেক্ষা করছে।

আপনার যদি মহাশূন্য নিয়ে আরও কিছু জানার থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। মহাবিশ্বের এই অসীম যাত্রায় আপনার সঙ্গী হতে পেরে আমি আনন্দিত।

Previous Post

তড়িৎ চালক বল কাকে বলে? সংজ্ঞা ও ব্যবহার জানুন

Next Post

টপোলজি কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি? সম্পূর্ণ গাইড!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
টপোলজি কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি? সম্পূর্ণ গাইড!

টপোলজি কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি? সম্পূর্ণ গাইড!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • মহাশূন্য: এক অন্তহীন যাত্রা
    • মহাশূন্যের শুরু কোথায়?
    • মহাশূন্য কি সত্যিই “ফাঁকা”?
  • মহাশূন্যের উপাদান: কী কী আছে এই অসীম জগতে?
    • গ্যালাক্সি (Galaxy)
    • নক্ষত্র (Star)
    • গ্রহ (Planet)
    • উপগ্রহ (Satellite)
    • গ্রহাণু (Asteroid) ও ধূমকেতু (Comet)
  • মহাশূন্য গবেষণা: কেন এত আগ্রহ?
    • মহাশূন্য গবেষণার গুরুত্ব
    • বাংলাদেশের মহাশূন্য গবেষণা
  • সাধারণ জিজ্ঞাসা (Frequently Asked Questions – FAQs)
    • ১. “মহাশূন্য কি সত্যিই নীরব?”
    • ২. “মহাশূন্যে কি মাধ্যাকর্ষণ (Gravity) নেই?”
    • ৩. “মহাশূন্যের রং কী?”
    • ৪. “মহাশূন্য ভ্রমণ কি নিরাপদ?”
    • ৫. “মহাশূন্যে কি প্রাণের অস্তিত্ব আছে?”
    • ৬. “মহাশূন্য এবং মহাবিশ্বের মধ্যে পার্থক্য কী?”
    • ৭. “ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter) কী?”
    • ৮. “ওয়ার্মহোল (Wormhole) দিয়ে কি ভ্রমণ করা সম্ভব?”
    • ৯. “মহাশূন্যে ব্ল্যাক হোল (Black Hole) কিভাবে তৈরি হয়?”
    • ১০. “বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্বটি কী?”
  • মহাশূন্যের ভবিষ্যৎ: আমাদের জন্য কী অপেক্ষা করছে?
    • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
  • উপসংহার
← সূচিপত্র দেখুন