Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

পদার্থ কাকে বলে? উদাহরণ ও প্রকারভেদ জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
পদার্থ কাকে বলে? উদাহরণ ও প্রকারভেদ জানুন!

পদার্থ কাকে বলে? উদাহরণ ও প্রকারভেদ জানুন!

0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আসুন, পদার্থের রাজ্যে ডুব দেই! পদার্থবিদ্যা অনেকের কাছেই ভয়ের একটা বিষয়। জটিল সূত্র, কঠিন গণনা – সব মিলিয়ে মনে হয় যেন এক গোলকধাঁধা। কিন্তু সত্যি বলতে, পদার্থ (padaartho) আমাদের চারপাশেই ছড়িয়ে আছে। এই যে আপনি মোবাইল ফোনটা হাতে ধরে আছেন, এটা একটা পদার্থ। আবার যে শ্বাস নিচ্ছেন, সেই বাতাসও পদার্থ। তাহলে পদার্থ আসলে কী? আসুন, সহজ ভাষায় জেনে নেই।

Table of Contents

Toggle
  • পদার্থ কী? (Padaartho Ki?)
    • পদার্থের মূল বৈশিষ্ট্য:
  • পদার্থের প্রকারভেদ (Types of Matter)
    • মিশ্র পদার্থের প্রকারভেদ:
  • পদার্থের অবস্থা (States of Matter)
    • কঠিন পদার্থ (Solid):
    • তরল পদার্থ (Liquid):
    • গ্যাসীয় পদার্থ (Gas):
    • প্লাজমা (Plasma):
    • বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট (Bose-Einstein Condensate – BEC):
  • পদার্থের ধর্ম (Properties of Matter)
    • ভৌত ধর্ম (Physical Properties):
    • রাসায়নিক ধর্ম (Chemical Properties):
  • পদার্থের পরিবর্তন (Changes of Matter)
    • ভৌত পরিবর্তন (Physical Change):
    • রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change):
  • দৈনন্দিন জীবনে পদার্থের ব্যবহার (Uses of Matter in Daily Life)
  • পদার্থ সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য (Fun Facts About Matter)
  • কিছু সাধারণ জিজ্ঞাস্য (FAQ):
      • প্রশ্ন: পদার্থ কয় প্রকার ও কী কী?
      • প্রশ্ন: মৌলিক পদার্থ কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: যৌগিক পদার্থ কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: পদার্থের চতুর্থ অবস্থা কী?
      • প্রশ্ন: চাপ বাড়ালে পদার্থের গলনাঙ্কের কী পরিবর্তন হয়?
      • প্রশ্ন: ব্যাপন কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: নিঃসরণ কাকে বলে?
  • উপসংহার (Conclusion):

পদার্থ কী? (Padaartho Ki?)

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, যা কিছু স্থান দখল করে এবং যার ভর আছে, তাকেই পদার্থ বলে। অর্থাৎ, আপনার চারপাশে যা কিছু দেখতে পাচ্ছেন, ধরতে পারছেন অথবা অনুভব করতে পারছেন, তার সবই পদার্থ। একটা পাথর, এক গ্লাস জল, এমনকি আপনি নিজেও – সবই পদার্থের উদাহরণ।

পদার্থের মূল বৈশিষ্ট্য:

  • ভর (Mass): পদার্থের একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ভর থাকবেই। এই ভরই মূলত পদার্থের ওজন তৈরি করে।

  • আয়তন (Volume): পদার্থ অবশ্যই কিছু জায়গা দখল করবে। সেই জায়গাটাই হলো পদার্থের আয়তন।

  • অবস্থা (State): পদার্থ কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় – এই তিন অবস্থার যেকোনো একটিতে থাকতে পারে। আবার প্লাজমা এবং বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট নামে পদার্থের আরও দুইটি অবস্থা রয়েছে, যা সচরাচর দেখা যায় না।

পদার্থের প্রকারভেদ (Types of Matter)

পদার্থকে প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়:

  • মিশ্র পদার্থ (Mixture): যখন দুই বা ততোধিক পদার্থ একসাথে মিশে থাকে কিন্তু তাদের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বজায় থাকে, তখন তাকে মিশ্র পদার্থ বলে। যেমন: লবণাক্ত জল, বাতাস।

  • বিশুদ্ধ পদার্থ (Pure Substance): যে পদার্থে কেবল একটি উপাদান থাকে এবং যার রাসায়নিক গঠন অপরিবর্তিত থাকে, তাকে বিশুদ্ধ পদার্থ বলে। যেমন: সোনা, রূপা, জল (H₂O)।

Read More:  তথ্যমূলক লেখা কাকে বলে? জানুন!

মিশ্র পদার্থের প্রকারভেদ:

  • সমসত্ত্ব মিশ্রণ (Homogeneous Mixture): এই ধরনের মিশ্রণে উপাদানগুলো এমনভাবে মেশে যে, তাদের আলাদা করে চেনা যায় না। পুরো মিশ্রণটির ঘনত্ব একই থাকে। উদাহরণ: চিনি মেশানো জল।

  • অসমসত্ত্ব মিশ্রণ (Heterogeneous Mixture): এই ধরনের মিশ্রণে উপাদানগুলো সহজে আলাদা করা যায় এবং মিশ্রণের বিভিন্ন অংশের ঘনত্ব ভিন্ন ভিন্ন হয়। উদাহরণ: বালি ও পাথরের মিশ্রণ।

পদার্থের অবস্থা (States of Matter)

সাধারণত আমরা পদার্থকে তিনটি অবস্থায় দেখতে পাই: কঠিন, তরল ও গ্যাসীয়। কিন্তু এছাড়াও আরও দুটি অবস্থা রয়েছে: প্লাজমা ও বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট। আসুন, এই পাঁচটি অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই:

কঠিন পদার্থ (Solid):

কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন আছে। এর কারণ হলো কঠিন পদার্থের অণুগুলো খুব কাছাকাছি থাকে এবং তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ শক্তি অনেক বেশি।

  • উদাহরণ: পাথর, কাঠ, লোহা, বরফ।

তরল পদার্থ (Liquid):

তরল পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন থাকলেও নির্দিষ্ট আকার নেই। এটি যে পাত্রে রাখা হয়, সেই পাত্রের আকার ধারণ করে। তরল পদার্থের অণুগুলো কঠিন পদার্থের তুলনায় একটু দূরে থাকে এবং তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ শক্তি কিছুটা কম।

  • উদাহরণ: জল, তেল, দুধ, মধু।

গ্যাসীয় পদার্থ (Gas):

গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন কিছুই নেই। এটি যে পাত্রে রাখা হয়, সেই পাত্রের পুরোটা জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। গ্যাসীয় পদার্থের অণুগুলো অনেক দূরে দূরে থাকে এবং তাদের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ শক্তি খুবই কম।

  • উদাহরণ: বাতাস, অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন।

প্লাজমা (Plasma):

প্লাজমা হলো পদার্থের চতুর্থ অবস্থা। এটি অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রায় গ্যাসকে আয়নিত করে তৈরি করা হয়। প্লাজমাতে ধনাত্মক আয়ন ও ঋণাত্মক ইলেকট্রন থাকে।

  • উদাহরণ: সূর্যের অভ্যন্তর, নক্ষত্রের আলো, বিদ্যুতের ঝলক।

বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট (Bose-Einstein Condensate – BEC):

বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট হলো পদার্থের পঞ্চম অবস্থা। এটি পরম শূন্য তাপমাত্রার (Absolute Zero) কাছাকাছি তাপমাত্রায় বোসন নামক কণাগুলোকে ঠান্ডা করে তৈরি করা হয়। এই অবস্থায় কণাগুলো একটি সুপারকণার মতো আচরণ করে।

  • উদাহরণ: রুবিডিয়াম পরমাণু দিয়ে তৈরি কনডেনসেট।

পদার্থের ধর্ম (Properties of Matter)

পদার্থের বিভিন্ন ধর্ম রয়েছে, যা দিয়ে একে অপরের থেকে আলাদা করা যায়। এই ধর্মগুলোকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়:

ADVERTISEMENT
  • ভৌত ধর্ম (Physical Properties)
  • রাসায়নিক ধর্ম (Chemical Properties)

ভৌত ধর্ম (Physical Properties):

ভৌত ধর্মগুলো হলো সেই বৈশিষ্ট্য যা পদার্থের বাহ্যিক অবস্থা বা গঠন বর্ণনা করে। এই ধর্মগুলো পরিমাপ বা পর্যবেক্ষণ করার সময় পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয় না।

  • রং (Color): পদার্থের রং একটি ভৌত ধর্ম। যেমন: সোনার রং হলুদ, রূপার রং সাদা।

  • গন্ধ (Odor): পদার্থের গন্ধ একটি ভৌত ধর্ম। যেমন: অ্যালকোহলের গন্ধ ঝাঁঝালো, ফুলের গন্ধ মিষ্টি।

  • গলনাঙ্ক (Melting Point): যে তাপমাত্রায় কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয়, তাকে গলনাঙ্ক বলে। যেমন: বরফের গলনাঙ্ক 0°C।

  • স্ফুটনাঙ্ক (Boiling Point): যে তাপমাত্রায় তরল পদার্থ গ্যাসীয় পদার্থে পরিণত হয়, তাকে স্ফুটনাঙ্ক বলে। যেমন: জলের স্ফুটনাঙ্ক 100°C।

  • ঘনত্ব (Density): ঘনত্ব হলো একক আয়তনে পদার্থের ভর। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌত ধর্ম। যেমন: জলের ঘনত্ব 1 গ্রাম/সিসি।

  • কঠিনতা (Hardness): কঠিনতা হলো পদার্থের স্ক্র্যাচ বা ঘর্ষণ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা। যেমন: হীরক সবচেয়ে কঠিন পদার্থ।

  • পরিবাহিতা (Conductivity): পরিবাহিতা হলো পদার্থের তাপ বা বিদ্যুৎ পরিবহন করার ক্ষমতা। যেমন: তামা বিদ্যুৎ পরিবাহী।
Read More:  বানান কাকে বলে? সঠিক বানানের নিয়ম ও উদাহরণ

রাসায়নিক ধর্ম (Chemical Properties):

রাসায়নিক ধর্মগুলো হলো সেই বৈশিষ্ট্য যা পদার্থ কীভাবে অন্যান্য পদার্থের সাথে বিক্রিয়া করে বা পরিবর্তিত হয়, তা বর্ণনা করে। এই ধর্মগুলো পরিমাপ বা পর্যবেক্ষণ করার সময় পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয়।

  • জ্বলনশীলতা (Flammability): জ্বলনশীলতা হলো পদার্থের আগুনে পোড়ার ক্ষমতা। যেমন: পেট্রোল খুব সহজেই জ্বলে যায়।

  • ক্ষারত্ব (Acidity/Basicity): ক্ষারত্ব হলো পদার্থটি অ্যাসিডিক নাকি বেসিক, তা নির্দেশ করে। যেমন: লেবুর রস অ্যাসিডিক এবং সাবান বেসিক।

  • জারন ক্ষমতা (Oxidation): জারন ক্ষমতা হলো অন্য পদার্থকে জারিত করার ক্ষমতা। যেমন: অক্সিজেন একটি জারক পদার্থ।

  • ক্ষয়কারিতা (Corrosiveness): ক্ষয়কারিতা হলো পদার্থের অন্য পদার্থকে ক্ষয় করার ক্ষমতা। যেমন: অ্যাসিড ধাতু ক্ষয় করতে পারে।

পদার্থের পরিবর্তন (Changes of Matter)

পদার্থের পরিবর্তন দুই ধরনের হতে পারে: ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন।

ভৌত পরিবর্তন (Physical Change):

ভৌত পরিবর্তনে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে, কিন্তু রাসায়নিক গঠনের কোনো পরিবর্তন হয় না। এই পরিবর্তনে নতুন কোনো পদার্থ তৈরি হয় না।

  • উদাহরণ: বরফ গলে জল হওয়া, জল ফুটে বাষ্প হওয়া, কাগজ ভাঁজ করা, চিনি জলে মেশানো।

রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change):

রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থের রাসায়নিক গঠন পরিবর্তিত হয় এবং নতুন পদার্থ তৈরি হয়। এই পরিবর্তন সাধারণত স্থায়ী হয়।

  • উদাহরণ: কাগজ পোড়ানো, লোহাতে মরিচা ধরা, খাবার হজম হওয়া, ডিম ভাজা।

দৈনন্দিন জীবনে পদার্থের ব্যবহার (Uses of Matter in Daily Life)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পদার্থের ব্যবহার অপরিহার্য। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আমরা যা কিছু ব্যবহার করি, তার সবই কোনো না কোনো পদার্থের তৈরি। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • খাবার ও পানীয়: চাল, ডাল, সবজি, ফল, জল, দুধ – এগুলো সবই পদার্থ এবং আমাদের খাদ্য ও পানীয়ের প্রধান উৎস।
  • পোশাক: কাপড়, সুতো, বোতাম – এগুলো সবই পদার্থ দিয়ে তৈরি এবং আমাদের শরীরকে আবৃত রাখে।
  • আসবাবপত্র: কাঠ, লোহা, প্লাস্টিক – এগুলো দিয়ে চেয়ার, টেবিল, খাট ইত্যাদি তৈরি হয়, যা আমাদের জীবনযাত্রাকে সহজ করে।
  • পরিবহন: গাড়ি, বাস, ট্রেন, প্লেন – এগুলো সবই পদার্থ দিয়ে তৈরি এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে সাহায্য করে।
  • যোগাযোগ: মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ – এগুলো সবই বিভিন্ন পদার্থ দিয়ে তৈরি এবং একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে সাহায্য করে।
  • চিকিৎসা: ওষুধ, সিরিঞ্জ, ব্যান্ডেজ – এগুলো সবই পদার্থ দিয়ে তৈরি এবং আমাদের রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
Read More:  শরীয়ত কাকে বলে? জানুন ইসলামিক বিধি-বিধান

পদার্থ সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য (Fun Facts About Matter)

  • আলোও এক প্রকার পদার্থ! যদিও এর ভর নেই, তবে এটি স্থান দখল করে এবং এর শক্তি আছে। আইনস্টাইনের বিখ্যাত সূত্র E=mc² অনুযায়ী, শক্তি এবং ভর একই জিনিস, যা বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পায়।
  • মহাবিশ্বের প্রায় ৮৫% পদার্থই ডার্ক ম্যাটার (Dark Matter), যা আমরা দেখতে পাই না এবং যার সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান খুবই সীমিত।
  • মানব শরীর প্রায় ৭০% জল দিয়ে গঠিত। এই জল আমাদের শরীরের বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয় এবং শরীরকে সজীব রাখতে সাহায্য করে।
  • পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ পদার্থ হলো অ্যান্টিম্যাটার (Antimatter), যা তৈরি করতে প্রচুর শক্তি লাগে এবং তৈরি হওয়ার সাথে সাথেই ধ্বংস হয়ে যায়।

কিছু সাধারণ জিজ্ঞাস্য (FAQ):

প্রশ্ন: পদার্থ কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তর: গঠনগতভাবে পদার্থ দুই প্রকার: মিশ্র পদার্থ ও বিশুদ্ধ পদার্থ। অবস্থাভেদে পদার্থ পাঁচ প্রকার: কঠিন, তরল, গ্যাসীয়, প্লাজমা ও বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট।

প্রশ্ন: মৌলিক পদার্থ কাকে বলে?

উত্তর: যে পদার্থকে ভাঙলে অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না, তাকে মৌলিক পদার্থ বলে। যেমন: অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, সোনা, রূপা।

প্রশ্ন: যৌগিক পদার্থ কাকে বলে?

উত্তর: দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থ রাসায়নিকভাবে যুক্ত হয়ে যে নতুন পদার্থ তৈরি করে, তাকে যৌগিক পদার্থ বলে। যেমন: জল (H₂O), লবণ (NaCl)।

প্রশ্ন: পদার্থের চতুর্থ অবস্থা কী?

উত্তর: পদার্থের চতুর্থ অবস্থা হলো প্লাজমা।

প্রশ্ন: চাপ বাড়ালে পদার্থের গলনাঙ্কের কী পরিবর্তন হয়?

উত্তর: সাধারণত চাপ বাড়ালে কঠিন পদার্থের গলনাঙ্ক বাড়ে। তবে কিছু ব্যতিক্রম আছে, যেমন বরফ। বরফের ক্ষেত্রে চাপ বাড়ালে গলনাঙ্ক কমে যায়।

প্রশ্ন: ব্যাপন কাকে বলে?

উত্তর: কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় পদার্থের স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন (Diffusion) বলে।

প্রশ্ন: নিঃসরণ কাকে বলে?

উত্তর: সরু ছিদ্র পথে কোনো গ্যাসের উচ্চচাপের স্থান থেকে নিম্নচাপের স্থানে ধীরে ধীরে নির্গত হওয়ার প্রক্রিয়াকে নিঃসরণ (Effusion) বলে।

উপসংহার (Conclusion):

তাহলে, পদার্থ আসলে আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের চারপাশের সবকিছুই পদার্থ দিয়ে তৈরি। পদার্থের প্রকারভেদ, অবস্থা, ধর্ম এবং পরিবর্তন সম্পর্কে জানা আমাদের চারপাশের জগতকে বুঝতে সাহায্য করে। পদার্থবিদ্যা শুধু একটি কঠিন বিষয় নয়, এটি আমাদের জীবনকে আরও সহজ ও সুন্দর করে তোলে।

এখন, আপনার পালা! আপনার চারপাশে তাকিয়ে দেখুন এবং চিন্তা করুন, যা দেখছেন, তা আসলে কী দিয়ে তৈরি? পদার্থের এই মজার জগৎ নিয়ে আরও জানতে চান? কমেন্ট করে জানান আপনার প্রশ্নগুলো। পদার্থবিদ্যাকে আরও সহজভাবে জানার জন্য সাথেই থাকুন!

Previous Post

ম্যাগনেটিক কোয়ান্টাম সংখ্যা: সহজ ভাষায় বুঝুন!

Next Post

আরবের মেরুদন্ড কাকে বলা হয়? জানুন অজানা তথ্য

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
আরবের মেরুদন্ড কাকে বলা হয়? জানুন অজানা তথ্য

আরবের মেরুদন্ড কাকে বলা হয়? জানুন অজানা তথ্য

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • পদার্থ কী? (Padaartho Ki?)
    • পদার্থের মূল বৈশিষ্ট্য:
  • পদার্থের প্রকারভেদ (Types of Matter)
    • মিশ্র পদার্থের প্রকারভেদ:
  • পদার্থের অবস্থা (States of Matter)
    • কঠিন পদার্থ (Solid):
    • তরল পদার্থ (Liquid):
    • গ্যাসীয় পদার্থ (Gas):
    • প্লাজমা (Plasma):
    • বোস-আইনস্টাইন কনডেনসেট (Bose-Einstein Condensate – BEC):
  • পদার্থের ধর্ম (Properties of Matter)
    • ভৌত ধর্ম (Physical Properties):
    • রাসায়নিক ধর্ম (Chemical Properties):
  • পদার্থের পরিবর্তন (Changes of Matter)
    • ভৌত পরিবর্তন (Physical Change):
    • রাসায়নিক পরিবর্তন (Chemical Change):
  • দৈনন্দিন জীবনে পদার্থের ব্যবহার (Uses of Matter in Daily Life)
  • পদার্থ সম্পর্কিত কিছু মজার তথ্য (Fun Facts About Matter)
  • কিছু সাধারণ জিজ্ঞাস্য (FAQ):
      • প্রশ্ন: পদার্থ কয় প্রকার ও কী কী?
      • প্রশ্ন: মৌলিক পদার্থ কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: যৌগিক পদার্থ কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: পদার্থের চতুর্থ অবস্থা কী?
      • প্রশ্ন: চাপ বাড়ালে পদার্থের গলনাঙ্কের কী পরিবর্তন হয়?
      • প্রশ্ন: ব্যাপন কাকে বলে?
      • প্রশ্ন: নিঃসরণ কাকে বলে?
  • উপসংহার (Conclusion):
← সূচিপত্র দেখুন