Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

পরিবাহী,অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী কাকে বলে? জানুন!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 21, 2025
in Education
0
পরিবাহী,অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী কাকে বলে? জানুন!

পরিবাহী,অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী কাকে বলে? জানুন!

0
SHARES
6
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

শুরু করা যাক! ইলেক্ট্রনিক্সের জগতে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী – এই তিনটি জিনিস যেন একে অপরের পরিপূরক। এদের ছাড়া আজকের আধুনিক জীবনযাত্রা কল্পনাই করা যায় না। আপনি যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তাহলে এই ব্লগ পোস্টটি আপনার জন্য। এখানে আমরা আলোচনা করব পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী কাকে বলে, এদের বৈশিষ্ট্য, ব্যবহার এবং এদের মধ্যেকার পার্থক্যগুলো। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!

বিদ্যুৎ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাতি জ্বালানো থেকে শুরু করে মোবাইল চার্জ করা পর্যন্ত, সবকিছুতেই বিদ্যুতের প্রয়োজন। এই বিদ্যুৎ প্রবাহের পথ তৈরি করে দেয় পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থগুলো।

Table of Contents

Toggle
  • পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ: সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য
    • পরিবাহী (Conductor)
      • পরিবাহীর বৈশিষ্ট্য
      • পরিবাহীর উদাহরণ
    • অপরিবাহী (Insulator)
      • অপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য
      • অপরিবাহীর উদাহরণ:
    • অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)
      • অর্ধপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য:
      • অর্ধপরিবাহীর উদাহরণ:
  • পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মধ্যেকার পার্থক্য
  • কোথায় এদের ব্যবহার হয়?
    • পরিবাহীর ব্যবহার:
    • অপরিবাহীর ব্যবহার:
    • অর্ধপরিবাহীর ব্যবহার:
  • অর্ধপরিবাহী কিভাবে কাজ করে?
    • ডোপিং (Doping):
    • ডায়োড (Diode):
    • ট্রানজিস্টর (Transistor):
  • কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ)
  • আধুনিক জীবনে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর প্রভাব
    • ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প:
    • জ্বালানি সাশ্রয়:
    • যোগাযোগ ব্যবস্থা:
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান:
  • ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
  • সারসংক্ষেপ

পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ: সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য

পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থগুলোর মধ্যে মূল পার্থক্য হলো বিদ্যুতের পরিবাহিতার ক্ষমতা। এই ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে এদের আলাদা করা যায়। নিচে এদের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো:

পরিবাহী (Conductor)

পরিবাহী হলো সেই সকল পদার্থ, যাদের মধ্যে দিয়ে খুব সহজেই বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে। এদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে, যা বিদ্যুৎ পরিবহনে সাহায্য করে।

পরিবাহীর বৈশিষ্ট্য

  • উচ্চ পরিবাহিতা: পরিবাহী পদার্থের পরিবাহিতা অনেক বেশি। এর কারণে এদের মধ্যে দিয়ে খুব সহজে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে।
  • নিম্ন রোধ: এদের রোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে বিদ্যুৎ চলাচলে বাধা কম পায়।
  • মুক্ত ইলেকট্রন: পরিবাহীর মধ্যে প্রচুর সংখ্যক মুক্ত ইলেকট্রন থাকে। এই ইলেকট্রনগুলো বিদ্যুৎ পরিবহনে প্রধান ভূমিকা পালন করে।
  • তাপীয় পরিবাহিতা: এরা তাপ পরিবহন করতেও সক্ষম।

পরিবাহীর উদাহরণ

  • তামা (Copper)
  • রূপা (Silver)
  • সোনা (Gold)
  • অ্যালুমিনিয়াম (Aluminium)
  • লোহা (Iron)
Read More:  তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ কাকে বলে? প্রকারভেদ ও উদাহরণ

অপরিবাহী (Insulator)

অপরিবাহী হলো সেই সকল পদার্থ, যাদের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না। এদের মধ্যে মুক্ত ইলেকট্রনের সংখ্যা খুবই কম অথবা একেবারেই থাকে না।

অপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য

  • নিম্ন পরিবাহিতা: অপরিবাহী পদার্থের পরিবাহিতা খুবই কম। তাই এদের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না।
  • উচ্চ রোধ: এদের রোধ ক্ষমতা অনেক বেশি হওয়ার কারণে বিদ্যুৎ চলাচলে প্রচণ্ড বাধা পায়।
  • মুক্ত ইলেকট্রনের অভাব: অপরিবাহীর মধ্যে মুক্ত ইলেকট্রন প্রায় থাকেই না।
  • তাপীয় অপরিবাহিতা: এরা তাপ পরিবহন করতে পারে না।

অপরিবাহীর উদাহরণ:

  • কাচ (Glass)
  • প্লাস্টিক (Plastic)
  • রাবার (Rubber)
  • কাঠ (Wood)
  • চীনামাটি (Ceramic)

অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)

অর্ধপরিবাহী হলো সেই সকল পদার্থ, যাদের পরিবাহিতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি। সাধারণ অবস্থায় এরা বিদ্যুৎ পরিবহন করে না, কিন্তু তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে অথবা বিশেষ অবস্থায় এদের পরিবাহিতা বৃদ্ধি করা যায়।

অর্ধপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য:

  • পরিবাহিতা: এদের পরিবাহিতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি।
  • তাপমাত্রার প্রভাব: তাপমাত্রা বাড়লে এদের পরিবাহিতা বাড়ে।
  • ডোপিং: ডোপিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এদের পরিবাহিতা পরিবর্তন করা যায়।
  • বিশেষ ব্যবহার: ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পে এদের বহুল ব্যবহার রয়েছে।

অর্ধপরিবাহীর উদাহরণ:

  • সিলিকন (Silicon)
  • জার্মেনিয়াম (Germanium)
  • গ্যালিয়াম আর্সেনাইড (Gallium Arsenide)

পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মধ্যেকার পার্থক্য

এই তিনটি পদার্থের মধ্যেকার মূল পার্থক্যগুলো নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে তুলে ধরা হলো:

বৈশিষ্ট্য পরিবাহী (Conductor) অপরিবাহী (Insulator) অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)
পরিবাহিতা উচ্চ নিম্ন পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি
রোধ নিম্ন উচ্চ পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি
মুক্ত ইলেকট্রন প্রচুর প্রায় নেই সীমিত
তাপমাত্রা তেমন প্রভাব নেই তেমন প্রভাব নেই তাপমাত্রা বাড়লে পরিবাহিতা বাড়ে
ব্যবহার তার, ইলেক্ট্রনিক্স সুরক্ষা, আবরণ ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস

কোথায় এদের ব্যবহার হয়?

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর ব্যবহার ব্যাপক। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার উল্লেখ করা হলো:

পরিবাহীর ব্যবহার:

  • বৈদ্যুতিক তার: তামা এবং অ্যালুমিনিয়ামের তার বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়।
  • ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র: বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রের অভ্যন্তরীণ সংযোগ তৈরিতে পরিবাহী ব্যবহার করা হয়।
  • পাওয়ার ট্রান্সমিশন: বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বাসা-বাড়ি পর্যন্ত বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার জন্য পরিবাহী তার ব্যবহার করা হয়।

অপরিবাহীর ব্যবহার:

  • বৈদ্যুতিক তারের আবরণ: তারের উপর প্লাস্টিক বা রাবারের আবরণ দেওয়া হয়, যাতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কমানো যায়।
  • সুইচ ও সকেট: প্লাস্টিক বা চীনামাটির তৈরি সুইচ ও সকেট বিদ্যুৎ নিরাপদে ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
  • হ্যান্ডেল: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির হাতল অপরিবাহী পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়, যাতে বিদ্যুৎ শক থেকে বাঁচা যায়।
Read More:  (প্রতিবেশী কাকে বলে) জানুন! প্রকারভেদ ও সংজ্ঞা

অর্ধপরিবাহীর ব্যবহার:

  • কম্পিউটার চিপ: সিলিকন দিয়ে তৈরি চিপ কম্পিউটারের মূল ভিত্তি।
  • সোলার প্যানেল: সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করা হয়।
  • মোবাইল ফোন: মোবাইলের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ যেমন – ট্রানজিস্টর, ডায়োড তৈরিতে অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করা হয়।
  • LED: LED লাইট তৈরিতে অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করা হয়।

অর্ধপরিবাহী কিভাবে কাজ করে?

অর্ধপরিবাহীর কার্যকারিতা বুঝতে হলে ডোপিং (Doping) সম্পর্কে জানতে হবে। ডোপিং হলো অর্ধপরিবাহীর সাথে অন্য ভেজাল মেশানোর প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে এর পরিবাহিতা পরিবর্তন করা যায়।

ডোপিং (Doping):

ডোপিং মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে:

  • N-টাইপ ডোপিং: এই প্রক্রিয়ায়, অর্ধপরিবাহীর সাথে এমন কিছু মৌল মেশানো হয়, যার কারণে অতিরিক্ত ইলেকট্রন সৃষ্টি হয়। এই ইলেকট্রনগুলো বিদ্যুৎ পরিবহনে সাহায্য করে। ফসফরাস (Phosphorus) অথবা আর্সেনিক (Arsenic) সাধারণত এই কাজে ব্যবহার করা হয়।
  • P-টাইপ ডোপিং: এই প্রক্রিয়ায়, অর্ধপরিবাহীর সাথে এমন কিছু মৌল মেশানো হয়, যার কারণে “হোল” (Hole) সৃষ্টি হয়। এই হোলগুলো ইলেকট্রনের অভাব তৈরি করে এবং বিদ্যুৎ পরিবহনে সাহায্য করে। বোরন (Boron) অথবা গ্যালিয়াম (Gallium) সাধারণত এই কাজে ব্যবহার করা হয়।

ডায়োড (Diode):

ডায়োড হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্ধপরিবাহী ডিভাইস। এটি মূলত P-টাইপ ও N-টাইপ অর্ধপরিবাহী সংযোগ করে তৈরি করা হয়। ডায়োডের প্রধান কাজ হলো বিদ্যুৎকে একদিকে প্রবাহিত হতে দেওয়া।

ট্রানজিস্টর (Transistor):

ট্রানজিস্টর হলো অর্ধপরিবাহী দিয়ে তৈরি একটি সুইচিং ডিভাইস। এটি মূলত বিদ্যুৎ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহার করা হয়। ট্রানজিস্টর কম্পিউটারের মাইক্রোপ্রসেসরের একটি অপরিহার্য অংশ।

কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ)

এই অংশে, পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো:

১. পরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যে সকল পদার্থের মধ্যে দিয়ে সহজে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে, তাদের পরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন: তামা, রূপা, সোনা ইত্যাদি।

ADVERTISEMENT

২. অপরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যে সকল পদার্থের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না, তাদের অপরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন: কাচ, প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি।

Read More:  আধুনিক রাষ্ট্র কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও প্রকারভেদ জানুন!

৩. অর্ধপরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যে সকল পদার্থের পরিবাহিতা পরিবাহী ও অপরিবাহীর মাঝামাঝি, তাদের অর্ধপরিবাহী পদার্থ বলে। যেমন: সিলিকন, জার্মেনিয়াম ইত্যাদি।

৪. ডোপিং কি?
উত্তর: ডোপিং হলো অর্ধপরিবাহীর পরিবাহিতা বাড়ানোর জন্য এর সাথে ভেজাল মেশানোর প্রক্রিয়া।

৫. ডায়োড কি কাজে লাগে?
উত্তর: ডায়োড বিদ্যুৎকে একদিকে প্রবাহিত হতে দেয়।

৬. ট্রানজিস্টর কি?
উত্তর: ট্রানজিস্টর হলো একটি অর্ধপরিবাহী ডিভাইস, যা বিদ্যুৎ প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।

আধুনিক জীবনে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর প্রভাব

আধুনিক জীবনে এই তিনটি পদার্থের গুরুত্ব অপরিহার্য। নিচে এদের কয়েকটির প্রভাব আলোচনা করা হলো:

ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প:

ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প সম্পূর্ণরূপে অর্ধপরিবাহীর উপর নির্ভরশীল। কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, টেলিভিশন থেকে শুরু করে আধুনিক সব গ্যাজেট তৈরিতে অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করা হয়। সিলিকন হলো এই শিল্পের মূল উপাদান।

জ্বালানি সাশ্রয়:

LED লাইটগুলোতে অর্ধপরিবাহী ব্যবহার করার ফলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও, সোলার প্যানেল ব্যবহার করে সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়, যা পরিবেশবান্ধব।

যোগাযোগ ব্যবস্থা:

অপটিক্যাল ফাইবার (Optical Fiber) এর মাধ্যমে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়। এই ফাইবারগুলো কাঁচ দিয়ে তৈরি, যা অপরিবাহী হওয়া সত্ত্বেও আলো পরিবহনে সক্ষম।

চিকিৎসা বিজ্ঞান:

মেডিকেল ইমেজিং (X-ray, MRI) এবং বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সরঞ্জামগুলোতে এই পদার্থগুলো ব্যবহার করা হয়।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা

বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থের উন্নতি সাধনে কাজ করে চলেছেন। ভবিষ্যতে হয়তো আমরা আরও উন্নত এবং কার্যকরী ডিভাইস দেখতে পাবো।

  • ন্যানোটেকনোলজি: ন্যানোটেকনোলজি ব্যবহার করে আরও ছোট এবং শক্তিশালী ডিভাইস তৈরি করা সম্ভব হবে।
  • নতুন অর্ধপরিবাহী: গ্রাফিন (Graphene) এর মতো নতুন অর্ধপরিবাহী উপাদান ভবিষ্যতে ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পে বিপ্লব আনতে পারে।
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটিং: কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরিতে অর্ধপরিবাহী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, যা বর্তমানের কম্পিউটার থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী হবে।

সারসংক্ষেপ

পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। পরিবাহী বিদ্যুৎ পরিবহনে সাহায্য করে, অপরিবাহী বিদ্যুৎ চলাচল বন্ধ করে এবং অর্ধপরিবাহী বিশেষ অবস্থায় বিদ্যুৎ পরিবহন করতে পারে। ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প থেকে শুরু করে চিকিৎসা বিজ্ঞান পর্যন্ত, সর্বত্র এদের ব্যবহার বিদ্যমান। এই পদার্থগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা অত্যন্ত উজ্জ্বল, যা আমাদের জীবনযাত্রাকে আরও উন্নত করবে।

আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি আপনাকে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিতে পেরেছে। যদি আপনার আরও কিছু জানার থাকে, তবে নির্দ্বিধায় কমেন্ট করে জানান। আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যদি এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার একটি শেয়ার হয়তো অনেকের কাছে নতুন কিছু শেখার সুযোগ করে দেবে। ধন্যবাদ!

Previous Post

(সাধারণ গুণিতক কাকে বলে) ? সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিলাম!

Next Post

নিউক্লিওটাইড কাকে বলে? গঠন ও কাজ জানুন!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
নিউক্লিওটাইড কাকে বলে? গঠন ও কাজ জানুন!

নিউক্লিওটাইড কাকে বলে? গঠন ও কাজ জানুন!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী পদার্থ: সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য
    • পরিবাহী (Conductor)
      • পরিবাহীর বৈশিষ্ট্য
      • পরিবাহীর উদাহরণ
    • অপরিবাহী (Insulator)
      • অপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য
      • অপরিবাহীর উদাহরণ:
    • অর্ধপরিবাহী (Semiconductor)
      • অর্ধপরিবাহীর বৈশিষ্ট্য:
      • অর্ধপরিবাহীর উদাহরণ:
  • পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মধ্যেকার পার্থক্য
  • কোথায় এদের ব্যবহার হয়?
    • পরিবাহীর ব্যবহার:
    • অপরিবাহীর ব্যবহার:
    • অর্ধপরিবাহীর ব্যবহার:
  • অর্ধপরিবাহী কিভাবে কাজ করে?
    • ডোপিং (Doping):
    • ডায়োড (Diode):
    • ট্রানজিস্টর (Transistor):
  • কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ)
  • আধুনিক জীবনে পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর প্রভাব
    • ইলেক্ট্রনিক্স শিল্প:
    • জ্বালানি সাশ্রয়:
    • যোগাযোগ ব্যবস্থা:
    • চিকিৎসা বিজ্ঞান:
  • ভবিষ্যতের সম্ভাবনা
  • সারসংক্ষেপ
← সূচিপত্র দেখুন