Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

পরমাণু কাকে বলে উত্তর? গঠন ও বৈশিষ্ট্য জানুন

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 24, 2025
in Education
0
পরমাণু কাকে বলে উত্তর? গঠন ও বৈশিষ্ট্য জানুন

পরমাণু কাকে বলে উত্তর? গঠন ও বৈশিষ্ট্য জানুন

0
SHARES
1
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

শুরু করা যাক! আজকের বিষয়: পরমাণু! ছোটবেলার বিজ্ঞান ক্লাসের সেই পরমাণু, যা সবকিছু তৈরি করার মূল ভিত্তি। ভয় নেই, জটিল সংজ্ঞা আর কঠিন সূত্রে যাব না। বরং মজার গল্প আর সহজ উদাহরণ দিয়ে পরমাণুকে চিনে নেব। আপনি যদি রসায়ন বা পদার্থবিদ্যা নিয়ে খুব সিরিয়াস নাও হন, তাহলেও এই লেখাটা আপনার ভালো লাগবে, গ্যারান্টি! তাহলে চলুন, পরমাণুর রাজ্যে একটু ঘুরে আসি।

পরমাণু: একদম বেসিক থেকে শুরু

ছোটবেলায় শিক্ষকেরা বলতেন, “পরমাণু হলো পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ।” কথাটা সত্যি, তবে একটু পুরোনো। এখন আমরা জানি, পরমাণুর ভেতরেও আরও অনেক কিছু আছে। তাহলে পরমাণু আসলে কী?

পরমাণু হলো মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা সেই পদার্থের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বজায় রাখে। মানে, একটা সোনার পরমাণু সোনার মতোই আচরণ করবে, লোহার পরমাণু লোহার মতো।

Table of Contents

Toggle
  • পরমাণুর গঠন: ভেতরে কী কী আছে?
    • প্রোটন (Proton):
    • নিউট্রন (Neutron):
    • ইলেকট্রন (Electron):
  • পরমাণু কীভাবে কাজ করে?
    • পরমাণু এবং আয়ন (Atom & Ion):
  • পরমাণু বোমা কি?
    • পরমাণু বোমা কিভাবে কাজ করে?
    • পরমাণু বোমার ইতিহাস
  • পরমাণু নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • পরমাণু বোমা কি ভালো নাকি খারাপ?
  • পরমাণু শক্তি: ভালো দিকগুলো
    • পরমাণু শক্তি ব্যবহারে ঝুঁকি
  • পরমাণু বোমা তৈরি প্রক্রিয়া
    • ১. ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়াম সংগ্রহ:
    • ২. ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ (Uranium Enrichment):
    • ৩. প্লুটোনিয়াম উৎপাদন:
    • ৪. বোমার নকশা তৈরি:
    • ৫. বিস্ফোরক তৈরি ও স্থাপন:
    • ৬. ফিউজ ও ট্রিগার সিস্টেম:
    • ৭. পরীক্ষা ও রক্ষণাবেক্ষণ:
  • পরমাণু বোমা তৈরির উপাদান
  • FAQ – পরমাণু নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (Frequently Asked Questions)
  • পরমাণু নিয়ে শেষ কথা

পরমাণুর গঠন: ভেতরে কী কী আছে?

পরমাণু দেখতে কেমন, সেটা একটা জটিল প্রশ্ন। কারণ, পরমাণুকে সরাসরি দেখা যায় না। তবে বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করে এর একটা মডেল তৈরি করেছেন। সেই মডেল অনুযায়ী, পরমাণুর মূল তিনটা অংশ আছে:

প্রোটন (Proton):

  • এগুলো পরমাণুর নিউক্লিয়াসে থাকে এবং পজিটিভ চার্জযুক্ত।
  • প্রোটনের সংখ্যাই ঠিক করে একটা পরমাণু কী ধরনের মৌল হবে। যেমন, ৬টা প্রোটন মানেই সেটা কার্বন।
Read More:  প্রশমন তাপ কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও উদাহরণ জানুন!

নিউট্রন (Neutron):

  • এগুলোও নিউক্লিয়াসে থাকে, কিন্তু এদের কোনো চার্জ নেই – এরা নিউট্রাল।
  • নিউট্রনের সংখ্যা বদলালে আইসোটোপ তৈরি হয়, মানে একই মৌলের একটু ভিন্ন রূপ।

ইলেকট্রন (Electron):

  • এগুলো নিউক্লিয়াসের চারপাশে ঘোরে, অনেকটা সৌরজগতের গ্রহগুলোর মতো। এদের চার্জ নেগেটিভ।
  • এই ইলেকট্রনগুলোই রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয়, মানে অন্য পরমাণুর সাথে জুড়ে নতুন কিছু তৈরি করে।

পরমাণু কীভাবে কাজ করে?

পরমাণুর ভেতরের এই কণাগুলো একে অপরের সাথে আকর্ষণ করে। পজিটিভ প্রোটন আর নেগেটিভ ইলেকট্রনের মধ্যে একটা আকর্ষণ বল কাজ করে, যা ইলেকট্রনগুলোকে নিউক্লিয়াসের চারপাশে ধরে রাখে। অনেকটা চুম্বকের মতো, তবে আরও জটিল!

পরমাণু এবং আয়ন (Atom & Ion):

কখনো কখনো পরমাণু ইলেকট্রন হারায় বা গ্রহণ করে। যখন এমন হয়, তখন সেগুলো আর পরমাণু থাকে না, হয়ে যায় আয়ন।

  • যদি ইলেকট্রন কমে যায়, তাহলে সেটা পজিটিভ আয়ন (cation) হয়।
  • আর যদি ইলেকট্রন বেড়ে যায়, তাহলে সেটা নেগেটিভ আয়ন (anion) হয়।

এই আয়নগুলোই আসলে রাসায়নিক বন্ধন তৈরি করে, মানে একটা পরমাণুকে আরেকটা পরমাণুর সাথে জুড়ে দেয়। সোডিয়াম ক্লোরাইড (table salt)-এর কথা ভাবুন- সোডিয়াম একটি ইলেকট্রন দেয় এবং ক্লোরিন সেই ইলেকট্রন গ্রহণ করে।

পরমাণু বোমা কি?

পরমাণু বোমা কিভাবে কাজ করে?

পরমাণু বোমা একটি ভয়ঙ্কর মারণাস্ত্র। এর ধ্বংসলীলা কল্পনাতীত। কিন্তু এটা কিভাবে কাজ করে? এখানে ফিশন (fission) বিক্রিয়া ব্যবহার করা হয়। কিছু বিশেষ পরমাণু, যেমন ইউরেনিয়াম-২৩৫ (Uranium-235) বা প্লুটোনিয়াম-২৩৯ (Plutonium-239), খুব সহজেই নিউট্রন শোষণ করতে পারে এবং এরপর তারা ভেঙে যায়, প্রচুর শক্তি নির্গত করে। এই শক্তি এক বিশাল বিস্ফোরণ ঘটায়।

পরমাণু বোমার ইতিহাস

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকা প্রথম এই বোমা তৈরি করে এবং জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলেছিল। সেই ঘটনা আজও মানব ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত।

পরমাণু নিয়ে কিছু মজার তথ্য

  • পুরো মহাবিশ্ব তৈরি হয়েছে পরমাণু দিয়ে। তার মানে আপনি, আমি, আপনার ফোন, আপনার বাড়ি – সবকিছুই পরমাণু দিয়ে তৈরি!
  • পরমাণুর প্রায় পুরোটাই ফাঁকা! বিজ্ঞানীরা বলেন, পরমাণুর নিউক্লিয়াস যদি একটা মার্বেল এর মতো হয়, তাহলে ইলেকট্রনগুলো ঘুরবে একটা ফুটবল মাঠের চারপাশে!
  • আমাদের শরীরে প্রতি মুহূর্তে কোটি কোটি পরমাণু বদলাচ্ছে। মানে, আজকের আপনি আর পাঁচ বছর আগের আপনি কিন্তু একই পরমাণু দিয়ে তৈরি নন!
Read More:  প্রবহমান নদী কাকে ভাসিয়ে রাখে? জানুন + নদীর প্রভাব

পরমাণু বোমা কি ভালো নাকি খারাপ?

বিষয়টা একটু জটিল। পরমাণু বোমা নিঃসন্দেহে একটি ভয়ঙ্কর জিনিস। এর ব্যবহার মানেই ধ্বংস আর মৃত্যু। কিন্তু অনেকে মনে করেন, এটা একটা deterrent, মানে একটা ভয় দেখানোর মতো অস্ত্র। কারণ, এর ভয়ে হয়তো বড় যুদ্ধগুলো এড়ানো যায়। তবে আমার মনে হয়, এই যুক্তিতে খুব বেশি ভরসা করা যায় না।

পরমাণু শক্তি: ভালো দিকগুলো

পরমাণু বোমা খারাপ হলেও, পরমাণু শক্তি কিন্তু অনেক কাজে লাগে।

ADVERTISEMENT
  • বিদ্যুৎ উৎপাদন: পরমাণু শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ তৈরি করা যায়। এটা পরিবেশবান্ধব না হলেও, কার্বন নিঃসরণ কমায়।
  • চিকিৎসা বিজ্ঞান: ক্যান্সার এর চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়।
  • গবেষণা: পরমাণু নিয়ে গবেষণা করে আমরা নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করতে পারি।

পরমাণু শক্তি ব্যবহারে ঝুঁকি

ঝুঁকি তো অবশ্যই আছে। চেরনোবিল বা ফুকুশিমার মতো দুর্ঘটনাগুলো আমাদের সেই কথাই মনে করিয়ে দেয়। তেজস্ক্রিয় পদার্থ ছড়িয়ে পড়লে তা অনেক বছর ধরে পরিবেশের ক্ষতি করে।

পরমাণু বোমা তৈরি প্রক্রিয়া

পরমাণু বোমা তৈরি করা একটা জটিল প্রক্রিয়া, যার জন্য অনেক উন্নত প্রযুক্তি এবং বিশেষজ্ঞ জ্ঞান দরকার। সাধারণভাবে, এই প্রক্রিয়ার মূল ধাপগুলো হলো:

১. ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়াম সংগ্রহ:

পরমাণু বোমার জন্য ইউরেনিয়াম-২৩৫ (U-235) বা প্লুটোনিয়াম-২৩৯ (Pu-239) ব্যবহার করা হয়। এই আইসোটোপগুলো প্রকৃতিতে খুব কম পরিমাণে পাওয়া যায়, তাই এগুলোকে বিশেষভাবে তৈরি করতে হয়।

২. ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ (Uranium Enrichment):

প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামে U-235-এর পরিমাণ খুব কম (প্রায় ০.৭%), যা সরাসরি বোমা তৈরির জন্য যথেষ্ট নয়। তাই ইউরেনিয়ামকে সমৃদ্ধ করতে হয়, অর্থাৎ U-235-এর পরিমাণ বাড়াতে হয়। এই প্রক্রিয়াটি গ্যাসীয় বিস্তার (gaseous diffusion) বা গ্যাস সেন্ট্রিফিউজ (gas centrifuge) পদ্ধতির মাধ্যমে করা হয়। বোমার জন্য ইউরেনিয়ামে প্রায় ৯০% বা তার বেশি U-235 থাকতে হয়।

৩. প্লুটোনিয়াম উৎপাদন:

প্লুটোনিয়াম-২৩৯ (Pu-239) তৈরি করার জন্য ইউরেনিয়াম-২৩৮ (U-238)-কে নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরে নিউট্রন দিয়ে আঘাত করা হয়। এর ফলে U-238 প্লুটোনিয়ামে রূপান্তরিত হয়।

Read More:  খরতা কাকে বলে? প্রকারভেদ ও পরিমাপ জানুন!

৪. বোমার নকশা তৈরি:

পরমাণু বোমার নকশা খুব জটিল এবং এর কার্যকারিতা নিশ্চিত করার জন্য অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। দুটি প্রধান নকশা হলো:

  • গান-টাইপ ফিশন ওয়েপন (Gun-type fission weapon): এই নকশায়, একটি ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর সিলিন্ডারকে একটি বন্দুকের মতো ব্যবহার করে অন্য একটি ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর ভরের দিকে ছোড়া হয়। যখন এই দুটি U-235 ভর একসাথে হয়, তখন একটি সুপারক্রিটিক্যাল ভর (supercritical mass) তৈরি হয় এবং ফিশন বিক্রিয়া শুরু হয়।
  • ইম্প্লোশন-টাইপ ওয়েপন (Implosion-type weapon): এই নকশায়, প্লুটোনিয়াম-২৩৯ এর একটি গোলককে বিস্ফোরক দিয়ে চারদিক থেকে সংকুচিত করা হয়। এই সংকোচনের ফলে প্লুটোনিয়ামের ঘনত্ব বাড়ে এবং সুপারক্রিটিক্যাল ভর তৈরি হয়, যা ফিশন বিক্রিয়া শুরু করে।

৫. বিস্ফোরক তৈরি ও স্থাপন:

বোমার চারপাশে বিশেষভাবে তৈরি বিস্ফোরক স্থাপন করা হয়। এই বিস্ফোরকগুলো এমনভাবে সাজানো হয়, যাতে বিস্ফোরণের সময় ভেতরের ফিশনযোগ্য উপাদান (U-235 বা Pu-239) দ্রুত সংকুচিত হয়।

৬. ফিউজ ও ট্রিগার সিস্টেম:

বোমার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ফিউজ ও ট্রিগার সিস্টেম। এটি বিস্ফোরণের সময় নির্ধারণ করে এবং নিশ্চিত করে যে ফিশন বিক্রিয়া সঠিক সময়ে শুরু হবে।

৭. পরীক্ষা ও রক্ষণাবেক্ষণ:

বোমা তৈরি হওয়ার পর, এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করার জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা চালানো হয়। এছাড়াও, বোমাটিকে নিরাপদে রাখার জন্য নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।

পরমাণু বোমা তৈরির উপাদান

পরমাণু বোমা তৈরির প্রধান উপাদানগুলো হলো:

  • ইউরেনিয়াম-২৩৫ (U-235): এটি একটি ফিশনযোগ্য আইসোটোপ, যা প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামে খুব কম পরিমাণে পাওয়া যায়।
  • প্লুটোনিয়াম-২৩৯ (Pu-239): এটিও একটি ফিশনযোগ্য আইসোটোপ, যা ইউরেনিয়াম-২৩৮ থেকে তৈরি করা হয়।
  • বিস্ফোরক: বোমাটিকে সংকুচিত করার জন্য শক্তিশালী বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়।
  • নিউট্রন প্রতিফলক (Neutron reflector): এটি নিউট্রনকে ফিশনযোগ্য উপাদানের দিকে প্রতিফলিত করে, যা ফিশন বিক্রিয়াকে আরও দ্রুত করে।
  • ট্রিগারিং মেকানিজম: এটি সঠিক সময়ে ফিশন বিক্রিয়া শুরু করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

FAQ – পরমাণু নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (Frequently Asked Questions)

  • পরমাণু কী দিয়ে তৈরি?
    • উত্তর: প্রোটন, নিউট্রন ও ইলেকট্রন।
  • পরমাণুর ওজন কত?
    • উত্তর: এটা নির্ভর করে কোন পরমাণু। হাইড্রোজেনের পরমাণু সবচেয়ে হালকা।
  • পরমাণুর আকার কেমন?
    • উত্তর: খুবই ছোট! কয়েক ন্যানোমিটার এর মতো।
  • পরমাণু বোমা কিভাবে কাজ করে?
    • উত্তর: ফিশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে।
  • পরমাণু শক্তি কি পরিবেশের জন্য ভালো?
    • উত্তর: পুরোপুরি ভালো না, তবে কয়লা বা তেলের চেয়ে ভালো।

পরমাণু নিয়ে শেষ কথা

পরমাণু আমাদের চারপাশের সবকিছু তৈরি করেছে, এটা যেমন সত্যি, তেমনি এর ভুল ব্যবহার ডেকে আনতে পারে মহাবিপর্যয়। তাই আমাদের উচিত পরমাণু শক্তিকে মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করা, ধ্বংসের জন্য নয়।

আশা করি, পরমাণু নিয়ে এই আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আর হ্যাঁ, বিজ্ঞানকে ভালোবাসুন, নতুন কিছু শিখতে থাকুন!

Previous Post

খলিফা কাকে বলে? ইতিহাস ও প্রকারভেদ জানুন!

Next Post

Countable Noun কাকে বলে? চেনার সহজ উপায়!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
Countable Noun কাকে বলে? চেনার সহজ উপায়!

Countable Noun কাকে বলে? চেনার সহজ উপায়!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • পরমাণুর গঠন: ভেতরে কী কী আছে?
    • প্রোটন (Proton):
    • নিউট্রন (Neutron):
    • ইলেকট্রন (Electron):
  • পরমাণু কীভাবে কাজ করে?
    • পরমাণু এবং আয়ন (Atom & Ion):
  • পরমাণু বোমা কি?
    • পরমাণু বোমা কিভাবে কাজ করে?
    • পরমাণু বোমার ইতিহাস
  • পরমাণু নিয়ে কিছু মজার তথ্য
  • পরমাণু বোমা কি ভালো নাকি খারাপ?
  • পরমাণু শক্তি: ভালো দিকগুলো
    • পরমাণু শক্তি ব্যবহারে ঝুঁকি
  • পরমাণু বোমা তৈরি প্রক্রিয়া
    • ১. ইউরেনিয়াম বা প্লুটোনিয়াম সংগ্রহ:
    • ২. ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ (Uranium Enrichment):
    • ৩. প্লুটোনিয়াম উৎপাদন:
    • ৪. বোমার নকশা তৈরি:
    • ৫. বিস্ফোরক তৈরি ও স্থাপন:
    • ৬. ফিউজ ও ট্রিগার সিস্টেম:
    • ৭. পরীক্ষা ও রক্ষণাবেক্ষণ:
  • পরমাণু বোমা তৈরির উপাদান
  • FAQ – পরমাণু নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন (Frequently Asked Questions)
  • পরমাণু নিয়ে শেষ কথা
← সূচিপত্র দেখুন