Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

সমাস কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিলাম!

Mushfiqur Rahman by Mushfiqur Rahman
February 17, 2025
in Education
0
সমাস কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিলাম!

সমাস কাকে বলে? সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিলাম!

0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আচ্ছা, ব্যাকরণ নিয়ে ভয় লাগে? সমাস শব্দটা শুনলেই কেমন যেন জটিল মনে হয়, তাই তো? চিন্তা নেই! আজকের ব্লগ পোস্টে আমরা সমাস নিয়ে এমনভাবে আলোচনা করব, যেন সবকিছু জলের মতো সোজা হয়ে যায়। কঠিন সংজ্ঞা আর ব্যাকরণের জটিল নিয়মকে দূরে সরিয়ে, আমরা মজার ছলে সমাস শিখব। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!

Table of Contents

Toggle
  • সমাস কী: শব্দের গাঁথুনি, অর্থের মুক্তি
  • সমাসের প্রকারভেদ: চলো, ঘুরে আসি সমাসের রাজ্যে!
    • দ্বন্দ্ব সমাস: যেখানে সবাই সমান
      • দ্বন্দ্ব সমাসের প্রকারভেদ
    • কর্মধারয় সমাস: বিশেষণ আর বিশেষ্যের মিলন
      • কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ
    • তৎপুরুষ সমাস: যেখানে দ্বিতীয় পদ প্রধান
      • তৎপুরুষ সমাসের প্রকারভেদ
    • বহুব্রীহি সমাস: যার আছে, সেই প্রধান
      • বহুব্রীহি সমাসের প্রকারভেদ
    • দ্বিগু সমাস: সংখ্যার সমাহার
    • অব্যয়ীভাব সমাস: অব্যয়ের প্রাধান্য
  • সমাস চেনার সহজ উপায়: কিছু টিপস
  • কিছু সাধারণ ভুল এবং তার সমাধান
  • সমাস নিয়ে কিছু মজার প্রশ্ন (FAQ)
  • সমাসের ব্যবহার: বাস্তব জীবনে
  • শেষ কথা: সমাস হোক সহজ

সমাস কী: শব্দের গাঁথুনি, অর্থের মুক্তি

সহজ ভাষায় যদি বলি, সমাস মানে হলো একাধিক শব্দকে জুড়ে দিয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরি করা। অনেকটা যেন কয়েকটা ইট গেঁথে একটা দেয়াল বানানো। ব্যাকরণের ভাষায়, দুই বা তার বেশি পদ (শব্দ) একসঙ্গে মিলিত হয়ে যখন একটি নতুন শব্দ তৈরি করে, তখন তাকে সমাস বলে। এই প্রক্রিয়ায় শব্দগুলো ছোট হয়ে নতুন একটি অর্থ প্রকাশ করে।

তাহলে, সমাস কী করছে?

  • সংক্ষেপণ: একাধিক শব্দকে একটি শব্দে পরিণত করে।
  • অর্থের মিলন: শব্দগুলোর অর্থ একসঙ্গে জুড়ে দেয়।
  • নতুন শব্দ তৈরি: একটি নতুন শব্দ তৈরি করে, যা একটি বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে।

উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা আরও পরিষ্কার হবে, তাই না? ধরুন, “সিংহাসন চিহ্নিত আসন” – এই কথাটাকে আমরা সমাসের মাধ্যমে ছোট করে “সিংহাসন” বলতে পারি। এখানে, কয়েকটি শব্দ মিলেমিশে একটি নতুন শব্দ তৈরি করেছে এবং একটি বিশেষ অর্থ বোঝাচ্ছে।

সমাসের প্রকারভেদ: চলো, ঘুরে আসি সমাসের রাজ্যে!

সমাস প্রধানত ছয় প্রকার:

  1. দ্বন্দ্ব সমাস
  2. কর্মধারয় সমাস
  3. তৎপুরুষ সমাস
  4. বহুব্রীহি সমাস
  5. দ্বিগু সমাস
  6. অব্যয়ীভাব সমাস

প্রত্যেকটি সমাসের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে এবং এরা আলাদা আলাদা নিয়মে শব্দ তৈরি করে। আমরা প্রত্যেকটি প্রকারভেদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব, যাতে তোমরা সহজেই এগুলো চিনতে পারো এবং ব্যবহার করতে পারো।

Read More:  (পলি মাটি কাকে বলে) : বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার জানুন

দ্বন্দ্ব সমাস: যেখানে সবাই সমান

“দ্বন্দ্ব” মানে কী? ঝগড়া, মারামারি, তাই তো? কিন্তু দ্বন্দ্ব সমাসটা একটু অন্যরকম। এখানে দুই বা তার বেশি শব্দ সমান গুরুত্ব নিয়ে পাশাপাশি বসে এবং “ও”, “এবং”, “আর” ইত্যাদি দিয়ে যুক্ত থাকে।

উদাহরণ:

  • মা ও বাবা = মা-বাবা
  • ভাই ও বোন = ভাই-বোন
  • চা, বিস্কুট ও কেক = চা-বিস্কুট-কেক

এই সমাসে প্রত্যেকটি পদের অর্থ প্রধান থাকে। মানে, “মা-বাবা” বললে আমরা মা এবং বাবা দু’জনকেই বুঝি।

দ্বন্দ্ব সমাসের প্রকারভেদ

দ্বন্দ্ব সমাস কয়েক রকমের হতে পারে:

  • মিলনার্থক দ্বন্দ্ব: যেখানে শব্দগুলো একে অপরের পরিপূরক বা সম্পর্কযুক্ত (যেমন: চা-বিস্কুট, ভাই-বোন)।
  • বিরোধার্থক দ্বন্দ্ব: যেখানে শব্দগুলো একে অপরের বিপরীত (যেমন: দিন-রাত, ভালো-মন্দ)।
  • সংখ্যাবাচক দ্বন্দ্ব: যেখানে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকে (যেমন: সাত-পাঁচ, উনিশ-বিশ)।

কর্মধারয় সমাস: বিশেষণ আর বিশেষ্যের মিলন

কর্মধারয় সমাসে একটি বিশেষণ এবং একটি বিশেষ্য পাশাপাশি বসে একটি নতুন শব্দ তৈরি করে। এখানে বিশেষণটি বিশেষ্যকে বিশেষিত করে।

উদাহরণ:

  • নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম
  • মহান যে নবী = মহানবী
  • কাঁচা যে কলা = কাঁচকলা

এই সমাসে সাধারণত পরপদের অর্থ প্রধান থাকে। মানে, “নীলপদ্ম” বললে আমরা পদ্মকেই বুঝি, কিন্তু সেটা নীল রঙের।

কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ

কর্মধারয় সমাস চার প্রকার:

  • সাধারণ কর্মধারয়: যেখানে একটি বিশেষণ ও একটি বিশেষ্য থাকে।
  • মধ্যপদলোপী কর্মধারয়: যেখানে ব্যাসবাক্যের মাঝের পদ লোপ পায় (যেমন: সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন)।
  • উপমান কর্মধারয়: যেখানে একটি জিনিসের সাথে অন্য একটি জিনিসের তুলনা করা হয় (যেমন: তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র)।
  • রূপক কর্মধারয়: যেখানে দুটি জিনিসের মধ্যে অভেদ কল্পনা করা হয় (যেমন: বিদ্যা রূপ ধন = বিদ্যাধন)।

তৎপুরুষ সমাস: যেখানে দ্বিতীয় পদ প্রধান

তৎপুরুষ সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রধান থাকে। বিভক্তি অনুযায়ী এই সমাসের নামকরণ করা হয়।

উদাহরণ:

  • মাকে ভক্তি = মাতৃভক্তি (দ্বিতীয়া তৎপুরুষ)
  • বিদ্যা দ্বারা হীন = বিদ্যাহীন (তৃতীয়া তৎপুরুষ)
  • রোগের জন্য শোক = রোগশোক (চতুর্থী তৎপুরুষ)

এখানে, “মাতৃভক্তি” বললে আমরা ভক্তিকেই বুঝি, কিন্তু কার প্রতি? মায়ের প্রতি।

তৎপুরুষ সমাসের প্রকারভেদ

তৎপুরুষ সমাস বিভক্তি অনুযায়ী নয় প্রকার:

  • দ্বিতীয়া তৎপুরুষ: যেখানে “কে” বা “রে” বিভক্তি লোপ পায়।
  • তৃতীয়া তৎপুরুষ: যেখানে “দ্বারা”, “দিয়া” বা “কর্তৃক” বিভক্তি লোপ পায়।
  • চতুর্থী তৎপুরুষ: যেখানে “জন্য”, “নিমিত্ত” বা “উদ্দেশ্যে” বিভক্তি লোপ পায়।
  • পঞ্চমী তৎপুরুষ: যেখানে “হতে”, “থেকে” বা “চেয়ে” বিভক্তি লোপ পায়।
  • ষষ্ঠী তৎপুরুষ: যেখানে “র” বা “এর” বিভক্তি লোপ পায়।
  • সপ্তমী তৎপুরুষ: যেখানে “এ”, “য়” বা “তে” বিভক্তি লোপ পায়।
  • নঞ্ তৎপুরুষ: যেখানে পূর্বপদে “ন”, “না”, “নেই” বা “নাই” অব্যয় থাকে (যেমন: ন জ্ঞান = অজ্ঞান)।
  • উপপদ তৎপুরুষ: যেখানে কৃদন্ত পদের সাথে অন্য পদের সমাস হয় (যেমন: জল দেয় যে = জলদ)।
  • অলোপ তৎপুরুষ: যেখানে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় না (যেমন: তেলে ভাজা = তেলেভাজা)।
Read More:  মুমিন কাকে বলে ঈমানের ফল কী? জানুন!

বহুব্রীহি সমাস: যার আছে, সেই প্রধান

বহুব্রীহি সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে অন্য কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝায়। মানে, শব্দগুলো মিলেমিশে অন্য কিছু নির্দেশ করে।

উদাহরণ:

  • যার দশ আনন আছে = দশানন (রাবণ)
  • যার হাতে বীণা আছে = বীণাপাণি (সরস্বতী)
  • যার নীল কণ্ঠ = নীলকণ্ঠ (শিব)

এখানে, “দশানন” বললে আমরা রাবণকে বুঝি, “বীণাপাণি” বললে সরস্বতীকে বুঝি।

বহুব্রীহি সমাসের প্রকারভেদ

বহুব্রীহি সমাস আট প্রকার:

  • সমানাধিকরণ বহুব্রীহি: যেখানে বিশেষণ ও বিশেষ্য উভয় পদই একই কর্তৃকারকে থাকে।
  • ব্যধিকরণ বহুব্রীহি: যেখানে পূর্বপদ এবং পরপদ ভিন্ন ভিন্ন কারকে থাকে।
  • নঞ্ বহুব্রীহি: যেখানে পূর্বপদে “ন” বা “নাই” অব্যয় থাকে (যেমন: নাই জ্ঞান যার = অজ্ঞান)।
  • মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি: যেখানে ব্যাসবাক্যের মাঝের পদ লোপ পায় (যেমন: হাতে খড়ি দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = হাতেখড়ি)।
  • সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি: যেখানে পূর্বপদে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকে (যেমন: দশ গজ পরিমাণ যার = দশগজী)।
  • অলুক বহুব্রীহি: যেখানে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় না (যেমন: মুখে ভাত দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = মুখেভাত)।
  • ঈষৎ বহুব্রীহি: যেখানে ঈষৎ বা অল্প বোঝায় (যেমন: ঈষৎ লাল = আধলাল)।
  • সহার্থক বহুব্রীহি: যেখানে ‘সহিত’ বা ‘সঙ্গে’ অর্থে ব্যবহৃত হয় (যেমন: পুত্রসহ বর্তমান = সপুত্রক)।

দ্বিগু সমাস: সংখ্যার সমাহার

দ্বিগু সমাসে পূর্বপদে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকে এবং এটি সাধারণত সমাহার (aggregation) অর্থে ব্যবহৃত হয়।

উদাহরণ:

  • তিন মাথার সমাহার = তেমাথা
  • পাঁচ নদীর সমাহার = পঞ্চনদ
  • সাত সমুদ্রের সমাহার = সপ্তসিন্ধু

এখানে, “তেমাথা” বললে আমরা বুঝি তিনটি রাস্তার মিলনস্থল।

অব্যয়ীভাব সমাস: অব্যয়ের প্রাধান্য

অব্যয়ীভাব সমাসে পূর্বপদে অব্যয় থাকে এবং এই অব্যয়ের অর্থই প্রধানভাবে বোঝায়। এই সমাসে সাধারণত স্থান, কাল, বা অবস্থা বোঝানো হয়।

ADVERTISEMENT

উদাহরণ:

  • কূলের সমীপে = উপকূল
  • মনের সাথে মিল = মনমিল
  • আমরণ = মরণ পর্যন্ত

এখানে, “উপকূল” বললে আমরা বুঝি কূলের কাছাকাছি কোনো স্থান।

সমাস চেনার সহজ উপায়: কিছু টিপস

সমাস চেনাটা প্রথমে একটু কঠিন লাগলেও, কয়েকটা জিনিস মনে রাখলে এটা সহজ হয়ে যাবে:

  • ব্যাস বাক্য তৈরি করার চেষ্টা করুন: সমাস চেনার জন্য প্রথমে শব্দটিকে ভেঙে ব্যাস বাক্য তৈরি করুন।
  • পদের অর্থ দেখুন: কোন পদের অর্থ প্রধান, সেটা লক্ষ্য করুন।
  • বিভক্তি দেখুন: তৎপুরুষ সমাসের ক্ষেত্রে বিভক্তি দেখে সমাস চেনা যায়।
  • সংখ্যাবাচক শব্দ: দ্বিগু সমাসে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকবে।
  • অব্যয়: অব্যয়ীভাব সমাসে অব্যয় থাকবে।
Read More:  বেজ কাকে বলে? প্রকারভেদ ও ব্যবহার জানুন!

কিছু সাধারণ ভুল এবং তার সমাধান

সমাস শেখার সময় কিছু ভুল হওয়া স্বাভাবিক। নিচে কয়েকটি সাধারণ ভুল এবং তার সমাধান দেওয়া হলো:

  • দ্বন্দ্ব ও বহুব্রীহি সমাস গুলিয়ে ফেলা: দ্বন্দ্ব সমাসে প্রত্যেকটি পদের অর্থ প্রধান থাকে, কিন্তু বহুব্রীহি সমাসে অন্য কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝায়।
  • তৎপুরুষ ও কর্মধারয় সমাস গুলিয়ে ফেলা: তৎপুরুষ সমাসে বিভক্তি লোপ পায়, কিন্তু কর্মধারয় সমাসে বিশেষণ ও বিশেষ্যের সম্পর্ক থাকে।
  • ব্যাস বাক্য ভুল করা: সঠিক ব্যাস বাক্য তৈরি করতে না পারলে সমাস নির্ণয় করা কঠিন।

সমাস নিয়ে কিছু মজার প্রশ্ন (FAQ)

এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর দেওয়া হলো, যা তোমাদের সমাস সম্পর্কে আরও জানতে সাহায্য করবে:

  1. সমাস কেন দরকার?

    সমাস ভাষাকে সংক্ষিপ্ত ও সুন্দর করে তোলে। এটা লেখার এবং বলার সময় ভাষার গতি বাড়ায় এবং অর্থকে আরও স্পষ্ট করে।

  2. কোন সমাসে কোন পদের অর্থ প্রধান?

    • দ্বন্দ্ব সমাস: উভয় পদের অর্থ প্রধান।
    • কর্মধারয় সমাস: পরপদের অর্থ প্রধান।
    • তৎপুরুষ সমাস: পরপদের অর্থ প্রধান।
    • বহুব্রীহি সমাস: কোনো পদের অর্থ প্রধান নয়, অন্য কিছু বোঝায়।
    • দ্বিগু সমাস: পরপদের অর্থ প্রধান।
    • অব্যয়ীভাব সমাস: পূর্বপদের অর্থ প্রধান।
  3. “জলকেলি” কোন সমাস?

    জলকেলি = জলে কেলি – এটি সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস।

  4. “ঘরজামাই” কোন সমাস?

    ঘরজামাই = ঘরে জামাই – এটি সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস।

  5. “হাটবাজার” কোন সমাস?

    হাট ও বাজার = হাটবাজার – এটি দ্বন্দ্ব সমাস।

  6. “সকাল সন্ধ্যা” কোন সমাস?

    সকাল ও সন্ধ্যা = সকাল সন্ধ্যা – এটি দ্বন্দ্ব সমাস।

সমাসের ব্যবহার: বাস্তব জীবনে

আমরা প্রতিদিনের জীবনে প্রচুর সমাস ব্যবহার করি। হয়তো আমরা জানিও না যে আমরা সমাস ব্যবহার করছি! নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • মাথা ব্যথা (মাথায় ব্যথা)
  • রান্নাঘর ( রান্নার ঘর)
  • বনভোজন (বনে ভোজন)
  • দেশপ্রেম (দেশের প্রতি প্রেম)
  • বিদ্যালয় (বিদ্যার আলয় )

তাহলে দেখলে তো, সমাস আমাদের জীবনের সাথে কতটা জুড়ে আছে?

শেষ কথা: সমাস হোক সহজ

আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার পর সমাস নিয়ে তোমাদের মনে আর কোনো ভয় নেই। সমাস আসলে ভয়ের কিছু নয়, এটা শুধু শব্দের একটা খেলা। একটু মনোযোগ দিয়ে পড়লে এবং নিয়মিত অনুশীলন করলে তোমরা সহজেই সমাস শিখতে পারবে।

এখন তোমরা নিজেরাই চেষ্টা করো কিছু শব্দ নিয়ে সমাস তৈরি করতে। আর যদি কোনো সমস্যা হয়, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাও। আমি তোমাদের সাহায্য করতে সবসময় প্রস্তুত।

তাহলে আজ এই পর্যন্তই। ভালো থেকো, আর ব্যাকরণ নিয়ে খেলতে থাকো!

Previous Post

আবহাওয়া কাকে বলে? জানুন খুঁটিনাটি!

Next Post

বয়ঃসন্ধিকাল কি? লক্ষণ ও পরিবর্তন জানুন!

Mushfiqur Rahman

Mushfiqur Rahman

I am Mushfiqur Rahman Swopnil, owner of Bongo Tuner and an experienced SEO and Digital Marketing professional with a deep understanding of affiliate marketing and link building. Running my own marketing agency, I offer strategic digital solutions to boost brand visibility and drive tangible results. My extensive experience covers all aspects of online marketing, helping businesses achieve their growth objectives through data-driven SEO and effective link-building strategies.

Next Post
বয়ঃসন্ধিকাল কি? লক্ষণ ও পরিবর্তন জানুন!

বয়ঃসন্ধিকাল কি? লক্ষণ ও পরিবর্তন জানুন!

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Table of Contents

×
  • সমাস কী: শব্দের গাঁথুনি, অর্থের মুক্তি
  • সমাসের প্রকারভেদ: চলো, ঘুরে আসি সমাসের রাজ্যে!
    • দ্বন্দ্ব সমাস: যেখানে সবাই সমান
      • দ্বন্দ্ব সমাসের প্রকারভেদ
    • কর্মধারয় সমাস: বিশেষণ আর বিশেষ্যের মিলন
      • কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ
    • তৎপুরুষ সমাস: যেখানে দ্বিতীয় পদ প্রধান
      • তৎপুরুষ সমাসের প্রকারভেদ
    • বহুব্রীহি সমাস: যার আছে, সেই প্রধান
      • বহুব্রীহি সমাসের প্রকারভেদ
    • দ্বিগু সমাস: সংখ্যার সমাহার
    • অব্যয়ীভাব সমাস: অব্যয়ের প্রাধান্য
  • সমাস চেনার সহজ উপায়: কিছু টিপস
  • কিছু সাধারণ ভুল এবং তার সমাধান
  • সমাস নিয়ে কিছু মজার প্রশ্ন (FAQ)
  • সমাসের ব্যবহার: বাস্তব জীবনে
  • শেষ কথা: সমাস হোক সহজ
← সূচিপত্র দেখুন