যদি কোনো কারণে “ট্রানজিটিভ ভার্ব” (Transitive Verb) নিয়ে আপনার মনে প্রশ্ন জেগে থাকে, তাহলে আজকের ব্লগটি আপনার জন্যই! ব্যাকরণ যেন এক গোলকধাঁধা, আর এই গোলকধাঁধার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ট্রানজিটিভ ভার্ব। ভয় নেই, আমরা এই বিষয়টিকে সহজভাবে বুঝিয়ে দেব। আমি কথা দিচ্ছি, এই ব্লগটি পড়ার পরে আপনার মনে আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!
ব্যাকরণের জটিল পথে না হেঁটে, বরং মজার ছলে আমরা জেনে নেব ট্রানজিটিভ ভার্ব আসলে কী, এর বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী, এবং কীভাবে বাক্য চিনতে পারবেন যে এটি ট্রানজিটিভ ভার্ব?
ট্রানজিটিভ ভার্ব (Transitive Verb) কাকে বলে?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ট্রানজিটিভ ভার্ব হলো সেই ক্রিয়া, যা তার কাজটি সম্পন্ন করার জন্য অন্য কিছুর উপর নির্ভর করে, মানে কর্ম লাগে। “ট্রানজিটিভ” শব্দটির মানেই হলো “অতিক্রমণ করা”। তাহলে, যে ক্রিয়া কর্মকে অতিক্রম করে বা কর্মের উপর গিয়ে পড়ে, সেটাই ট্রানজিটিভ ভার্ব।
যেমন:
- আমি ভাত খাই।
- সে বই পড়ে।
এখানে, “খাই” এবং “পড়ে” হলো ট্রানজিটিভ ভার্ব। কারণ, “খাই” ক্রিয়াটি “ভাত” এর উপর এবং “পড়ে” ক্রিয়াটি “বই” এর উপর কাজ করছে। “ভাত” এবং “বই” হলো কর্ম (Object)।
ট্রানজিটিভ ভার্বের বৈশিষ্ট্য
ট্রানজিটিভ ভার্বের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা একে অন্যান্য ভার্ব থেকে আলাদা করে:
- কর্ম থাকা: ট্রানজিটিভ ভার্বের বাক্যে অবশ্যই কর্ম থাকতে হবে। কর্ম ছাড়া এই ভার্ব তার অর্থ প্রকাশ করতে পারে না।
- “কী” বা “কাকে” দিয়ে প্রশ্ন: ট্রানজিটিভ ভার্বকে “কী” বা “কাকে” দিয়ে প্রশ্ন করলে উত্তর পাওয়া যায়।
- সকর্মক ক্রিয়া: একে বাংলা ব্যাকরণে সকর্মক ক্রিয়াও বলা হয়।
ট্রানজিটিভ ভার্ব চেনার সহজ উপায়
ট্রানজিটিভ ভার্ব চেনাটা কঠিন কিছু নয়। কয়েকটি সহজ উপায় অনুসরণ করলেই আপনি সহজেই এটি চিনতে পারবেন:
- বাক্যে কর্ম খুঁজুন: প্রথমে দেখুন বাক্যে কর্ম আছে কিনা। কর্ম না থাকলে সেটি ট্রানজিটিভ ভার্ব নয়।
- ক্রিয়াকে প্রশ্ন করুন: ক্রিয়াকে “কী” বা “কাকে” দিয়ে প্রশ্ন করুন। যদি উত্তর পাওয়া যায়, তাহলে সেটি ট্রানজিটিভ ভার্ব।
- অর্থের দিকে লক্ষ্য রাখুন: অনেক সময় ক্রিয়ার অর্থ দেখেই বোঝা যায় যে এটি কর্মের উপর নির্ভরশীল কিনা।
উদাহরণ দিয়ে আরও স্পষ্ট করি
ধরুন, একটি বাক্য: “বাবা আমাকে একটি কলম কিনে দিয়েছেন।”
- এখানে “কিনে দিয়েছেন” হলো ক্রিয়া।
- এখন, ক্রিয়াকে প্রশ্ন করুন: “বাবা কাকে কিনে দিয়েছেন?” উত্তর: “আমাকে”। আবার, “বাবা কী কিনে দিয়েছেন?” উত্তর: “একটি কলম”। তার মানে, এখানে “আমাকে” এবং “একটি কলম” দুটোই কর্ম।
সুতরাং, “কিনে দিয়েছেন” একটি ট্রানজিটিভ ভার্ব।
ইনট্রানজিটিভ ভার্ব (Intransitive Verb) থেকে ট্রানজিটিভ ভার্ব কিভাবে আলাদা?
ট্রানজিটিভ ভার্বের আলোচনা যখন করছি, তখন এর বিপরীত ইনট্রানজিটিভ ভার্ব (Intransitive Verb) সম্পর্কেও একটু জেনে নেওয়া যাক। ইনট্রানজিটিভ ভার্বের কর্মের প্রয়োজন হয় না। এটি নিজে নিজেই সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করতে পারে।
নিচের টেবিলের মাধ্যমে ট্রানজিটিভ ও ইনট্রানজিটিভ ভার্বের পার্থক্যগুলো সহজে বুঝতে পারবেন:
বৈশিষ্ট্য | ট্রানজিটিভ ভার্ব (Transitive Verb) | ইনট্রানজিটিভ ভার্ব (Intransitive Verb) |
---|---|---|
কর্ম (Object) | প্রয়োজন | প্রয়োজন নেই |
প্রশ্ন | “কী” বা “কাকে” দিয়ে উত্তর পাওয়া যায় | সরাসরি উত্তর পাওয়া যায় না |
উদাহরণ | আমি বই পড়ি। | সে হাসে। |
বাংলা ব্যাকরণ নাম | সকর্মক ক্রিয়া | অকর্মক ক্রিয়া |
কীভাবে বুঝবেন একটি ভার্ব ট্রানজিটিভ নাকি ইনট্রানজিটিভ?
এটা মনে রাখা জরুরি যে একটি ভার্ব বাক্যের গঠন এবং ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে ট্রানজিটিভ বা ইন্ট্রানজিটিভ হতে পারে। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:
- ট্রানজিটিভ: সে গান গায়। (She sings a song.) এখানে ‘গান’ হলো কর্ম।
- ইনট্রানজিটিভ: সে গায়। (She sings.) এখানে কোনো কর্ম নেই।
ট্রানজিটিভ ভার্বের শ্রেণীবিভাগ
গঠন ও প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে ট্রানজিটিভ ভার্বকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শ্রেণী উল্লেখ করা হলো:
-
সাধারণ ট্রানজিটিভ ভার্ব (Monotransitive Verb): এই প্রকার ভার্বের একটি মাত্র কর্ম থাকে। উদাহরণস্বরূপ:
- আমি একটি বই পড়ছি। (I am reading a book.)
-
দ্বিকর্মক ট্রানজিটিভ ভার্ব (Ditransitive Verb): এই প্রকার ভার্বের দুটি কর্ম থাকে – একটি মুখ্য কর্ম (Direct Object) এবং অন্যটি গৌণ কর্ম (Indirect Object)। উদাহরণস্বরূপ:
- শিক্ষক ছাত্রকে একটি পুরস্কার দিয়েছেন। (The teacher gave the student a prize.)
এখানে, “ছাত্রকে” হলো গৌণ কর্ম এবং “পুরস্কার” হলো মুখ্য কর্ম।
-
কমপ্লেক্স ট্রানজিটিভ ভার্ব (Complex Transitive Verb): এই প্রকার ভার্বের একটি কর্ম এবং একটি কর্ম সম্পূরক (Object Complement) থাকে। কর্ম সম্পূরক কর্মকে বিশেষিত করে বা কর্ম সম্পর্কে অতিরিক্ত তথ্য দেয়। উদাহরণস্বরূপ:
* আমরা তাকে *দলপতি* নির্বাচন করেছি। (We elected him captain.)
এখানে, "তাকে" হলো কর্ম এবং "দলপতি" হলো কর্ম সম্পূরক।
বিভিন্ন প্রকার ট্রানজিটিভ ভার্বের উদাহরণ
বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝার জন্য, নিচে একটি টেবিলে বিভিন্ন প্রকার ট্রানজিটিভ ভার্বের উদাহরণ দেওয়া হলো:
প্রকার | উদাহরণ | কর্ম | কর্ম সম্পূরক (যদি থাকে) |
---|---|---|---|
সাধারণ ট্রানজিটিভ ভার্ব (Monotransitive Verb) | আমি একটি চিঠি লিখছি। | একটি চিঠি | N/A |
দ্বিকর্মক ট্রানজিটিভ ভার্ব (Ditransitive Verb) | মা আমাকে একটি ঘড়ি কিনে দিয়েছেন। | আমাকে, একটি ঘড়ি | N/A |
কমপ্লেক্স ট্রানজিটিভ ভার্ব (Complex Transitive Verb) | তারা আমাকে সভাপতি নির্বাচিত করেছে। | আমাকে | সভাপতি |
ট্রানজিটিভ ভার্বের ব্যবহার
ট্রানজিটিভ ভার্বের ব্যবহার বাংলা বাক্য গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:
-
সাধারণ ব্যবহার:
- সে একটি গান লিখছে। (He is writing a song.)
- আমি একটি ছবি আঁকছি। (I am drawing a picture.)
-
প্রশ্নবোধক বাক্যে ব্যবহার:
- তুমি কি বইটি পড়েছো? (Have you read the book?)
- সে কাকে ডেকেছে? (Whom did he call?)
-
অনুজ্ঞাবাচক বাক্যে ব্যবহার:
* দয়া করে দরজাটি *খোল*। (Please open the door.)
* আমাকে এক গ্লাস জল *দাও*। (Give me a glass of water.)
ট্রানজিটিভ ভার্ব এবং ভয়েস (Voice)
ট্রানজিটিভ ভার্বের ভয়েস পরিবর্তন করা যায়। ভয়েস দুই প্রকার: একটি অ্যাক্টিভ ভয়েস (Active Voice) এবং অন্যটি প্যাসিভ ভয়েস (Passive Voice)।
- অ্যাক্টিভ ভয়েস: যখন কর্তা নিজে কাজটি করে, তখন সেটি অ্যাক্টিভ ভয়েস। যেমন: “আমি একটি বই পড়ছি।” (I am reading a book.)
- প্যাসিভ ভয়েস: যখন কর্ম কর্তার স্থানে আসে এবং কর্তার দ্বারা কাজটি করা হয়, তখন সেটি প্যাসিভ ভয়েস। যেমন: “বইটি আমার দ্বারা পড়া হচ্ছে।” (The book is being read by me.)
নন-ফাইনাইট ভার্ব (Non-finite Verb) কিভাবে ট্রানজিটিভ হয়?
নন-ফাইনাইট ভার্বগুলো, যেমন ইনফিনিটিভ (infinitive), পার্টিসিপল (participle), এবং জেরান্ড (gerund), যখন বাক্যে কর্ম গ্রহণ করে, তখন তারা ট্রানজিটিভ বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:
-
ইনফিনিটিভ (Infinitive):
- আমি বই পড়তে ভালোবাসি। (I love to read books.)
এখানে, “to read” হলো ইনফিনিটিভ, এবং “books” হলো এর কর্ম। সুতরাং, এই ক্ষেত্রে “to read” একটি ট্রানজিটিভ ইনফিনিটিভ।
-
জেরান্ড (Gerund):
- গান গাওয়া তার পেশা। (Singing songs is her profession.)
এখানে, “singing” হলো জেরান্ড, এবং “songs” হলো এর কর্ম। তাই, “singing” এখানে ট্রানজিটিভ জেরান্ড হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
-
পার্টিসিপল (Participle):
* *হারানো কলমটি* খুঁজে পেয়ে আমি খুশি হয়েছিলাম। (I was happy to find the lost pen.)
এখানে, "lost" হলো পার্টিসিপল, এবং "pen" হলো এর কর্ম। সুতরাং, "lost" এখানে ট্রানজিটিভ পার্টিসিপল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
নন-ফাইনাইট ভার্বের ট্রানজিটিভ ব্যবহারের উদাহরণ
নিচে একটি টেবিলে নন-ফাইনাইট ভার্বের ট্রানজিটিভ ব্যবহারের আরও কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো:
প্রকার | উদাহরণ | কর্ম |
---|---|---|
ইনফিনিটিভ | তিনি চা তৈরি করতে জানেন। | চা |
জেরান্ড | ছবি আঁকা তার শখ। | ছবি |
পার্টিসিপল | ভাঙা জানালাটি মেরামত করা দরকার। | জানালাটি |
ট্রানজিটিভ ভার্ব শেখার কিছু টিপস
ট্রানজিটিভ ভার্ব ভালোভাবে আয়ত্ত করার জন্য কিছু টিপস নিচে দেওয়া হলো:
- নিয়মিত অনুশীলন: প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন করে ট্রানজিটিভ ভার্ব চিহ্নিত করার চেষ্টা করুন।
- বেশি করে পড়ুন: বাংলা সাহিত্যের বই, গল্প, উপন্যাস ইত্যাদি পড়ার মাধ্যমে ট্রানজিটিভ ভার্বের ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা তৈরি হবে।
- অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার: বিভিন্ন অনলাইন ব্যাকরণ সাইট এবং অ্যাপ ব্যবহার করে ট্রানজিটিভ ভার্বের অনুশীলন করতে পারেন।
- শিক্ষকের সাহায্য নিন: কোনো সমস্যা হলে শিক্ষকের কাছ থেকে সরাসরি সাহায্য নিন।
ট্রানজিটিভ ভার্ব: কিছু মজার উদাহরণ
ব্যাকরণকে একটু অন্যভাবে দেখলে কেমন হয়? নিচে কয়েকটি মজার উদাহরণ দেওয়া হলো, যা ট্রানজিটিভ ভার্বকে আরও সহজে বুঝতে সাহায্য করবে:
- রমেশ আইসক্রিম খাচ্ছে। (Ramesh is eating ice cream.) – এখানে “খাচ্ছে” হলো ট্রানজিটিভ ভার্ব, এবং “আইসক্রিম” হলো কর্ম। ভাবুন তো, আইসক্রিম না থাকলে রমেশ কী খেত?
- তোমরা সবাই মিলে আজ একটি সিনেমা দেখবে। (You all will watch a movie today.) – এখানে “দেখবে” হলো ট্রানজিটিভ ভার্ব, এবং “সিনেমা” হলো কর্ম। কোন সিনেমা দেখবেন, সেটা ঠিক করেছেন তো?
- আমি আমার স্বপ্নগুলো পূরণ করতে চাই। (I want to fulfill my dreams.) – এখানে “পূরণ করতে চাই” হলো ট্রানজিটিভ ভার্ব, এবং “স্বপ্নগুলো” হলো কর্ম। আপনার স্বপ্নগুলো কী কী, একবার ভেবে দেখুন!
ট্রানজিটিভ ভার্ব নিয়ে কিছু সাধারণ ভুল
ট্রানজিটিভ ভার্ব শেখার সময় কিছু সাধারণ ভুল প্রায়ই দেখা যায়। এই ভুলগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকলে আপনি সহজেই এগুলো এড়াতে পারবেন:
- কর্ম না থাকা সত্ত্বেও ট্রানজিটিভ মনে করা: অনেক সময় বাক্যে কর্ম না থাকা সত্ত্বেও আমরা সেই ভার্বকে ট্রানজিটিভ মনে করি।
- ইনট্রানজিটিভ ভার্বকে ট্রানজিটিভ হিসেবে ব্যবহার করা: কিছু ভার্ব আছে যেগুলো সাধারণত ইনট্রানজিটিভ, কিন্তু সেগুলোকে ভুল করে ট্রানজিটিভ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- ভয়েস পরিবর্তনের সময় ভুল করা: অ্যাক্টিভ ভয়েস থেকে প্যাসিভ ভয়েসে পরিবর্তন করার সময় অনেক শিক্ষার্থী ভুল করে।
ট্রানজিটিভ ভার্ব নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
আশা করি, এতক্ষণে ট্রানজিটিভ ভার্ব নিয়ে আপনার মনে আর কোনো প্রশ্ন নেই। তবুও, সাধারণভাবে কিছু প্রশ্ন প্রায়ই করা হয়ে থাকে, তেমনই কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর নিচে দেওয়া হলো:
প্রশ্ন ১: ট্রানজিটিভ ভার্ব চেনার সহজ উপায় কী?
উত্তর: ক্রিয়াকে “কী” বা “কাকে” দিয়ে প্রশ্ন করুন। যদি উত্তর পাওয়া যায়, তাহলে সেটি ট্রানজিটিভ ভার্ব।
প্রশ্ন ২: সব ভার্বের কি কর্ম থাকতে পারে?
উত্তর: না, শুধুমাত্র ট্রানজিটিভ ভার্বের কর্ম থাকে। ইনট্রানজিটিভ ভার্বের কর্মের প্রয়োজন হয় না।
প্রশ্ন ৩: একটি বাক্যে কি একাধিক ট্রানজিটিভ ভার্ব থাকতে পারে?
উত্তর: হ্যাঁ, একটি বাক্যে একাধিক ট্রানজিটিভ ভার্ব থাকতে পারে, যদি প্রতিটি ভার্বের নিজস্ব কর্ম থাকে।
প্রশ্ন ৪: ট্রানজিটিভ ভার্বের ভয়েস পরিবর্তন করা যায়?
উত্তর: হ্যাঁ, ট্রানজিটিভ ভার্বের ভয়েস পরিবর্তন করা যায়।
প্রশ্ন ৫: নন-ফাইনাইট ভার্ব কীভাবে ট্রানজিটিভ হতে পারে?
উত্তর: নন-ফাইনাইট ভার্ব, যেমন ইনফিনিটিভ, জেরান্ড, এবং পার্টিসিপল যখন বাক্যে কর্ম গ্রহণ করে, তখন তারা ট্রানজিটিভ বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে।
উপসংহার
আশা করি, এই ব্লগটি পড়ার পর ট্রানজিটিভ ভার্ব নিয়ে আপনার ধারণা স্পষ্ট হয়েছে। ব্যাকরণ ভয়ের কিছু নয়, বরং মজার একটি বিষয়। নিয়মিত অনুশীলন করলে আপনিও ব্যাকরণে দক্ষ হয়ে উঠবেন।
যদি আপনার মনে আরও কোনো প্রশ্ন থাকে, তবে নির্দ্বিধায় নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনার ব্যাকরণ যাত্রা শুভ হোক!
তাহলে, আজ এই পর্যন্তই। আবার দেখা হবে নতুন কোনো বিষয় নিয়ে। ভালো থাকবেন!