Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

রচনাঃ দারিদ্র্য বিমোচন

Fahim Raihan by Fahim Raihan
May 25, 2024
in নির্মিতি, বাংলা, রচনা
0
রচনাঃ দারিদ্র্য বিমোচন

দারিদ্র্য বিমোচন

0
SHARES
17
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আজকের পোস্টে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রচনা শেয়ার করব “দারিদ্র্য বিমোচন“। এই রচনাটি আশা করি তোমাদের পরীক্ষায় কমন আসবে। আমরা এই রচনাটি যত সম্ভব সহজ রাখার চেষ্টা করেছি – তোমাদের পড়তে সুবিধা হবে। চলো শুরু করা যাক।

দারিদ্র্য বিমোচন

ভূমিকা : দারিদ্র্য মানুষের জীবনে এক জীবন্ত অভিশাপ। দারিদ্র্যের অসহনীয় জ্বালা মানুষকে করে দেয় পঙ্গু, হতাশাগ্রস্ত ও এক ব্যর্থ পুরুষে। দারিদ্র্যের জন্য মানুষের স্বাভাবিক সহজ সুন্দর জীবন পথের অনাবিল স্রোতধারা স্তব্ধ হয়ে যায় ও শত লোকাচার তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেধে ফেলে । জীবন ধারাকে করে দেয় রুদ্ধ, জীবনকে পরিণত করে স্রোতহীন এক জলাশয়ে । দারিদ্র্য মানুষের শুধু ব্যক্তি জীবনে বৃদ্ধির ক্ষেত্রেই যে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায় তাই নয়, জাতিকে তার জাতীয় সত্তাকে বিনষ্ট করতে এ দারিদ্র্যই যথেষ্ট। দারিদ্র্য অনেক সময় মানুষকে মৃত্যুর মুখোমুখি এনে দাঁড় করায় এবং একটা জাতিকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে তথা বিপর্যস্ত ও বিধ্বস্ত করতে একটা চরম অভিশাপ তথা আল্লাহ তায়ালার গজব হিসেবে কাজ করে ।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের স্বরুপ : বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত দেশগুলোর একটি। দারিদ্র্য এর প্রতিটি ক্ষেত্রে ৷ কোনো বিষয়েই এর উন্নয়ন আশাব্যঞ্জক নয় । দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতি, জ্ঞান-বিজ্ঞান, ব্যবসায়-বাণিজ্য, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, জীবনযাত্রার মান প্রভৃতি সর্ববিধ ক্ষেত্রেই আমরা পশ্চাৎপদ। বাংলার সিংহভাগ মানুষ দুবেলা পেট পুরে খেতে পায় না। দেশের অধিকাংশ মানুষের বসবাস দারিদ্র্যসীমার নিম্নস্তরে বা তার নিচে। পোশাক পরিচ্ছদ, শিক্ষাদীক্ষা কোনটিই বাস্তবানুগ বা বিধিমত নেই, জীবনের অধিকাংশ দিন কাটে অতি পরিশ্রম বা পরিশ্রম করে কিন্তু অর্জন থেকে যায় শূন্যের কোঠায়। এ বিষয়ে যত কিছুই বলা হোক না না কেন, এর মূল কারণ দারিদ্র্য এ বিষয়ে কোনো মতান্তর নেই। দারিদ্র্যের বিচারে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের স্থান যে কোথায়, তার হিসাব করতে যাওয়াটাও বোকামী ।

দারিদ্র্যের কারণ : দারিদ্র্য অবশ্যই একটি আপেক্ষিক ব্যাপার। বাংলাদেশ সহ এ মহাদেশের প্রায় সবকটি দেশই এর অভিশাপ থেকে মুক্ত নয় । বাংলাদেশের দারিদ্র্যের বহুবিধ কারণ আছে। সুদূর অতীতের কারণ যেমন আছে, তেমনি আছে নিকট অতীতের কারণ। কারণগুলোর মাঝে প্রধান কারণগুলো আলোচনা করা গেল ।

অনুন্নত শিল্পব্যবস্থা : সুদীর্ঘকাল ঔপনিবেশিক শাসনাধীনে থাকায় শাসকচক্র দেশটিকে দেখেছে নিজের দেশের উন্নতির পশ্চাৎভূমি হিসেবে, ফলে কাঁচা মাল ছাড়া কোনো কিছু উৎপাদিত হয়নি বা উৎপাদন করায় নি। উৎপাদিত পণ্য এসেছে বিলেত থেকে, ফলে এদেশ রয়ে গেছে শিল্পে অনুন্নত। যাও দু’চারটা করেছে তা হয়েছে কলকাতা কেন্দ্রিক, দিল্লীতে রাজধানী স্থানান্তরের পূর্ব পর্যন্ত সবকিছুই হয়েছে কলকাতা কেন্দ্রিক, পরে দিল্লীতে রাজধানী স্থানান্তরিত হলেও উন্নয়ন যা হয়েছে বা করেছে তা নিজেদের স্বার্থে এবং কলকাতা, বোম্বে (আজকের মুম্বাই) ও দিল্লীভিত্তিক। ফলে বাংলাদেশ অংশ থেকেছে শিল্পে পশ্চাৎপদ। ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতায় দেশের শাসন ভার গেল আর এক নব্য সাম্রাজ্যবাদী শক্তির হাতে। তারা আবার ২৫ বছর শাসন ও শোষণ করল অপ্রতিহত গতিতে। শোষণ করে দেশটাকে একেবারেই খালি করে দিল। ফলে কোনো শিল্প ব্যবস্থা গড়ে ওঠে নি। তদুপরি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনগ্রসর থাকায় ও বিনিয়োগের যথাযথ পরিবেশ না থাকায় বা না দিতে পারায় শিল্প কারখানা গড়ে ওঠে নি এবং যথারীতি অনগ্রসর রয়েই গেল। দেশ আজ ৩৬ বছর স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু শিল্পক্ষেত্রের উন্নতি তদ্রুপই রয়ে গেছে। অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কারণ এর পেছনে কাজ করছে। আর দারিদ্র্যতো তার দুষ্টু চক্রের কবলে পড়ে শিল্পায়নকে অনগ্রসর করে রেখেছে।

Read More:  রচনাঃ শ্রমের মর্যাদা

নিরক্ষরতা : দেশকে পদানত রাখতে সে দেশের শিক্ষাকে সমূলে ধ্বংস করাটাই হলো সাম্রাজ্যবাদীর মূলতত্ত্ব । ফলে ব্রিটিশেরা দেশকে আর যাই করুক, দেশকে শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে নেয় নি। আর মূলকথা শিক্ষা না থাকা মানে দারিদ্র্যের সাথে বসবাস করা; অর্থাৎ দারিদ্র্যের অন্যতম কারণ নিরক্ষরতা। “শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড” একথা জানা সত্ত্বেও একদিকে সরকারের অবহেলা বা উদাসীনতা এবং অন্যদিকে ব্যক্তির নিজস্ব উন্নাসিকতা এবং তার সাথে যুক্ত হয়েছে কায়েমী স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষার চেষ্টা, বিভিন্ন কারণে জাতি শিক্ষিত হয়নি বা শিক্ষার মান কোনটিই বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়নি। কাগজে কলমে ঢাকঢোল পিটিয়ে শিক্ষার মান ও হারকে উন্নত করা আর বাস্তবের নিরীক্ষে তা করা এক নয় ।

অবৈজ্ঞানিক কৃষি ব্যবস্থা : বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থা সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। সারা বিশ্ব যখন বৈজ্ঞানিক পন্থায় চাষাবাদ করে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশ এখনো সেই মান্ধাতার আমলের লাঙল ও গরু দিয়ে চাষাবাদ হচ্ছে। বিশ্বে এখন আধুনিক বিজ্ঞান ভিত্তিক চাষাবাদ চলছে, আমাদের দেশের কৃষিতে এখনো উন্নতির ছোঁয়া লাগে নি, যা লেগেছে তা নিতান্তই সামান্য । প্রাচীন পদ্ধতির চাষাবাদের ফলে উৎপাদনের হার নিম্নগতি সম্পন্ন । পক্ষান্তরে উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে বেশ কয়েক গুণ, এতে করে কৃষক কুলের জীবন ধারণ অসম্ভব হয়ে পড়েছে। গরিব চাষীরা কৃষি ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশায় শ্রমিক হচ্ছে যাতে তারা অত্যন্ত অনভিজ্ঞ। কৃষিক্ষেত্রে এখন অবশ্যই উন্নতমানের বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা চালু করতে হবে। উন্নত জাতের বীজ, সার প্রভৃতি সরবরাহ করতে হবে। সর্বোপরি সরকারকে এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে হবে ।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ : এদেশের ভৌগোলিক অবস্থানটাই এমন যে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এদেশের মানুষের নিত্য সহচর। প্রাকৃতিক দুর্যোগকে সাথে নিয়েই এদেশের মানুষের বসবাস। প্রতি বছর অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, নদীভাঙন প্রভৃতি প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশের কোটি কোটি টাকার সম্পদ ধ্বংস প্রাপ্ত হচ্ছে, মানুষ হচ্ছে নিঃস্ব। হাজার হাজার মানুষের প্রাণ সংহারের সাথে সাথে জাতিকে বা দেশকে এসমস্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগ দারিদ্র্য ও নিঃস্বতার অভিশাপ উপহার দিচ্ছে।

Read More:  রচনাঃ সমুদ্র সম্পদ

অধিক জনসংখ্যা : দেশের মোট সম্পদের তুলনায় জনসংখ্যা অধিক হলে দারিদ্র্য সেখানে হানা দিবেই। অর্থাৎ দারিদ্র্যের অন্যতম একটি কারণ অধিক জনসংখ্যা। মানুষ যেটুকু উৎপাদন করছে, কিন্তু পারিবারিক প্রয়োজন এতই বেশিই হচ্ছে যে, তাতে কুলানো যাচ্ছে না, ফলে দিন দিন দারিদ্র্য বেড়েই চলেছে। খাদ্য সংকট নিত্যদিনের সাথী হয়ে বেকারত্বকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। ফলে দেশের আর্থসামাজিক কাঠামো দিনের পর দিন দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছে এবং দারিদ্র্যের সংখ্যা বাড়ছে।

ADVERTISEMENT

দারিদ্র্য বিমোচনের উপায় : একথা অনস্বীকার্য যে, দারিদ্র্য একটি ভয়ানক সমস্যা। দারিদ্র্য জনমানুষকে তথা একটি দেশকে, একটি জাতিকে পঙ্গু করে দেয়। এহেন সমস্যাকে মোকাবেলা করতে প্রাথমিকভাবে যে কারণটি আমাদের সামনে এসে উপস্থিত হয়, তাহল দেশের অধিক জনসংখ্যা। এ অধিক জনসংখ্যাকে, এর বৃদ্ধিকে রোধ করতে হবে। সুষ্ঠু বিজ্ঞানভিত্তিক উপায়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে রোধ করতে হবে । জনসংখ্যা রোধ করতে নিচের প্রস্তাবগুলো বিবেচনার দাবি রাখে-

  • পরিকল্পিত উপায়ে পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ দেশের আপামর জনসাধারণকে সচেতন করে, বিশেষ করে নিরক্ষর ও স্বল্প শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষতিকর দিকটিকে সামনে তুলে ধরে এর ভয়াবহতা সম্পর্কে ওয়াকেবহাল করে তাদেরকে পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
  • বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করে সর্বস্তরে তা বিকশিত করার ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের মানুষ সত্যিকার অর্থে শিক্ষিত হলে উন্নতর জীবন ব্যবস্থার স্বাদ পাবে, তখন মানসিকভাবেই তারা পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে এগিয়ে আসবে বা পরিবার ছোট রাখতে চেষ্টা নিবে।
  • দেশের রাস্তাঘাট, তথা যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করতে হবে। রাস্তাঘাট উন্নয়ন করলে দেশের মানুষ উন্নতর জীবন ব্যবস্থায় নিজেদেরকে মানিয়ে নিতে এমনিতেই পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ করে পরিবারকে ছোট রাখতে প্রয়াসী হবে।
  • শিল্পায়নের মাধ্যমে দেশের বেকারত্বকে কমাতে হবে, কর্মসংস্থান বাড়াতে হবে।
  • দেশে বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা চালু করে ফলন বাড়াতে হবে। এতে করে সম্পদ বৃদ্ধি পেলে জনসংখ্যাজনিত চাপ কমে যাবে। মানুষ উৎপাদনমুখী হবে। কাজ পেলে মানুষ কাজ করে। অলস বা গরিব মানুষের কাজ না থাকায় নানাবিধ অন্যায় কর্মে জড়িত হয়ে দেশের পরিবেশকে নষ্ট করে। কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেলে তা হবে না ।
Read More:  রচনাঃ আমার প্রিয় শিক্ষক

দারিদ্র্য বিমোচনে ‘সার্ক’ কর্মসূচি : দারিদ্র্য একটি জাতীয়ভিত্তিক কঠিন সমস্যা এবং এটা এশিয়ার প্রায় সবকটি দেশেই বিদ্যমান ৷ কাজেই এ সমস্যা এককভাবে সমাধান করা খুবই দুরূহ। সেজন্য এ সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে দক্ষিণ এশিয়ার সাতটি দেশ (বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, মালদ্বীপ ও বার্মা) মিলে ১৯৮৩ সালের ১০ জানুয়ারি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠনে সম্মত হয়। যার নাম হয় সার্ক (SAARC) বা South Asian Association for Regional Co-operation. ১৯৯৪ সালে অনুষ্ঠিত সার্ক পরিকল্পনা মন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীদের এক বৈঠকে বা অধিবেশনে ২০০২ সালের মধ্যে সার্কভুক্ত দেশগুলো থেকে দারিদ্র্য বিমোচনের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়। কর্মসূচিগুলো নিচে দেওয়া গেল-

১. অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করার জন্য শিল্পায়নের সুযোগ সম্প্রসারিত করা ।

২. কৃষিকাজের বাইরেও গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে মৎস্য চাষ, পোলট্রি খামার স্থাপন ইত্যাদির মাধ্যমে আয়ের উৎস খুঁজে পায় সে ব্যবস্থা করা।

৩. উন্নয়নমূলক কাজে সম্পদের সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বরাদ্দ করা ।

8. দেশের দক্ষ অদক্ষ জনশক্তি এবং বেকার জনগোষ্ঠীর জন্য দ্রুত কর্মসংস্থান করা ।

৫. বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের যথাযথ সুযোগ সৃষ্টি করা এবং তারা যাতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার শিকার না হয় সেদিকে লক্ষ রাখা।

৬. বিশাল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।

উপসংহার : নিঃসন্দেহে দারিদ্র্য একটি জাতীয় মহাসমস্যা। আমদের বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ও নিরক্ষরতা দূরীকরণই দারিদ্য বিমোচনের ক্ষেত্রে এক উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারবে। এর সাথে শিল্পক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দিয়ে দেশে শিল্পবিপ্লব ঘটাতে হবে। তাহলে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে এবং কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে হবে। অর্থাৎ বিজ্ঞানভিত্তিক কৃষি Farndz কমাতে হবে, দেশকে যেকোনো উপায়ে দরিদ্রতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে হবে। মানুষকে সুখী ও সমৃদ্ধ জীবনের নযাত্রার মান 212722: জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জন হলে, অবশ্যই দেশ থেকে দারিদ্র্যকে দূর করা সম্ভব হবে ।

স্বাদ দিতে হবে।

সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করছি আমাদের এই পোস্ট থেকে রচনা যেটি তুমি চাচ্ছিলে সেটি পেয়ে গিয়েছ। যদি তুমি আমাদেরকে কোন কিছু জানতে চাও বা এই রচনা নিয়ে যদি তোমার কোনো মতামত থাকে, তাহলে সেটি আমাদের কমেন্টে জানাতে পারো। আজকের পোস্টে এই পর্যন্তই, তুমি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের বাকি পোস্ট গুলো দেখতে পারো।

Tags: দারিদ্র্য বিমোচনরচনা
Previous Post

রচনাঃ পলিথিন ও পরিবেশ দূষণ

Next Post

রচনাঃ সমুদ্র সম্পদ

Fahim Raihan

Fahim Raihan

Next Post
রচনাঃ সমুদ্র সম্পদ

রচনাঃ সমুদ্র সম্পদ

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.