মানুষের মন বড়ই অদ্ভুত। কখন যে মায়াজালে জড়িয়ে যায়, তা টের পাওয়াও মুশকিল। মায়া, এক ধরনের আকর্ষণ বা মোহ। এ মায়ায় জড়িয়ে মানুষ অনেক সময় সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়। ইসলাম আমাদের মায়ার স্বরূপ বুঝতে এবং এর থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলতে সাহায্য করে। মায়াবী এই দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী রূপ এবং আল্লাহ্র প্রতি অবিচল থাকার গুরুত্ব জানতে, আসুন, আমরা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মায়া নিয়ে কিছু মূল্যবান উক্তি জেনে নিই। জীবন চলার পথে এই জ্ঞান আপনাকে সঠিক পথে চলতে সহায়ক হবে।
১০০+ মায়া নিয়ে ইসলামিক উক্তি
জীবনের মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর পথে চলাই মুমিনের কাজ, কারণ এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, আসল জীবন আখিরাতে।
মায়ার বাঁধন দুর্বল করে আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ুন, এটাই প্রকৃত মুক্তি।
দুনিয়ার মায়া আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়, তাই মায়া থেকে সাবধান থাকুন।
অল্পতে তুষ্ট থাকুন, কারণ বেশি মায়া মানুষকে অহংকারী করে তোলে।
মানুষের মনে মায়া জন্ম নেয়, আবার তা শেষও হয়ে যায়, কিন্তু আল্লাহর মায়া চিরস্থায়ী।
কাউকে অন্ধভাবে ভালোবাসবেন না, কারণ মায়া আপনাকে ঠকাতে পারে, একমাত্র আল্লাহ্র প্রতি ভালোবাসা খাঁটি।
দুনিয়ার চাকচিক্য দেখে মুগ্ধ হবেন না, এটা মায়াবী এক জগৎ, যা ক্ষণস্থায়ী।
মায়াকে জয় করতে হলে আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন, তিনিই একমাত্র পথপ্রদর্শক।
মায়া এক ধরনের পরীক্ষা, এতে উত্তীর্ণ হতে হলে ঈমানের পথে অবিচল থাকতে হবে।
মায়াবী পৃথিবী একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু আপনার সৎকর্ম অক্ষয় থাকবে।
মায়ার জালে আটকে না থেকে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে চলুন।
দুনিয়ার মায়া ক্ষণিকের, আখিরাতের জীবন অনন্তকালের।
মায়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে জীবন সুন্দর হয়ে ওঠে।
মায়াবদ্ধ জীবন থেকে মুক্তি পেতে আল্লাহর কাছে সাহায্য চান।
মায়ার পিছনে ছুটে সময় নষ্ট না করে ইবাদতে মনোযোগ দিন।
মায়া মানুষকে স্বার্থপর করে তোলে, তাই নিঃস্বার্থভাবে মানুষের সেবা করুন।
মায়াবী এই দুনিয়াতে আল্লাহকে ভুলে যাওয়া বোকামি।
মায়া থেকে বাঁচতে হলে বেশি বেশি কুরআন পড়ুন।
মায়া আপনাকে পাপের দিকে ধাবিত করে, তাই সর্বদা সতর্ক থাকুন।
মায়াকে জয় করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর রাস্তায় জীবন উৎসর্গ করুন।
মায়া শুধু কষ্ট বাড়ায়, শান্তি দেয় না।
মায়া থেকে দূরে থাকতে হলে সৎ সঙ্গে চলুন।
মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হন।
মায়াবী এই পৃথিবীতে সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী।
মায়া আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করে।
মায়াকে জয় করতে হলে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করুন।
মায়া এক ছলনা, যা আপনাকে ধোঁকা দেয়।
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসই মায়ার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
মায়াময় জীবন পরিহার করে আত্ম purification করুন।
মায়া থেকে দূরে থাকার জন্য আল্লাহর জিকির করুন।
এই দুনিয়ার মায়া আখিরাতের জীবনের তুলনায় কিছুই না।
মায়া মানুষকে সত্য থেকে দূরে রাখে।
মায়াকে পরিহার করে আল্লাহর পথে নিজেকে বিলীন করুন।
মায়াবদ্ধ জীবন থেকে মুক্তি পেতে হলে মৃত্যুর কথা স্মরণ করুন।
মায়ার পিছনে না ছুটে আল্লাহর রহমতের আশা করুন।
মায়া মানুষকে বিভ্রান্ত করে, সঠিক পথ দেখায় না।
মায়াকে জয় করতে হলে ধৈর্য ধারণ করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর প্রতি মনোযোগী হোন।
মায়ার জালে আবদ্ধ না হয়ে আল্লাহর রাস্তায় সংগ্রাম করুন।
মায়া এক কঠিন পরীক্ষা, যা মুমিনদের জন্য সতর্কবার্তা।
মায়াবী এই দুনিয়াতে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করাই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
মায়া থেকে বাঁচতে হলে খারাপ চিন্তা থেকে দূরে থাকুন।
মায়া আপনাকে আল্লাহর পথ ভুলিয়ে দেয়।
মায়াকে জয় করতে হলে নিজের ইচ্ছাকে দমন করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর প্রতি আত্মসমর্পণ করুন।
মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করুন।
মায়াময় জীবন থেকে মুক্তি পেতে হলে তওবা করুন।
মায়ার পিছনে ছুটে সময় নষ্ট না করে দ্বীনের পথে চলুন।
মায়া মানুষকে পাপে উৎসাহিত করে, তাই সর্বদা সতর্ক থাকুন।
মায়াকে জয় করে আল্লাহর ভালোবাসা অর্জন করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর রাস্তায় জীবন বিলিয়ে দিন।
মায়া শুধু দুঃখ আর হতাশা বাড়ায়, সুখ দেয় না।
মায়া থেকে দূরে থাকতে হলে ভালো মানুষের সঙ্গে মিশুন।
মায়ার বাঁধন কেটে আল্লাহর ইবাদতে নিমগ্ন হোন।
মায়াবী এই পৃথিবীতে সবকিছুই অস্থায়ী।
মায়া আপনাকে আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
মায়াকে জয় করতে হলে নিজের অন্তরকে পরিশুদ্ধ করুন।
মায়া একটি ধোঁকা, যা আপনাকে সত্য জানতে দেয় না।
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসই মায়াকে প্রতিরোধের প্রধান উপায়।
মায়াময় জীবন ছেড়ে নিজেকে আত্ম-উন্নয়নে উৎসর্গ করুন।
মায়া থেকে দূরে থাকার জন্য আল্লাহর নাম স্মরণ করুন।
এই পৃথিবীর মায়া আখিরাতের তুলনায় খুবই নগণ্য।
মায়া মানুষকে সত্য উপলব্ধি করতে দেয় না।
মায়াকে এড়িয়ে আল্লাহর পথে নিজেকে উৎসর্গ করুন।
মায়াবদ্ধ জীবন থেকে মুক্তি পেতে হলে মৃত্যুকে স্মরণ করুন।
মায়ার পেছনে না ছুটে আল্লাহর দয়া ও ক্ষমার আশা করুন।
মায়া মানুষকে সঠিক পথ থেকে সরিয়ে দেয়।
মায়াকে জয় করতে হলে সবর করুন।
দুনিয়ার সামান্য মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর প্রতি মনোযোগ দিন।
মায়ার জালে আটকে না থেকে আল্লাহর পথে নিজের জীবন উৎসর্গ করুন।
মায়া একটি কঠিন পরীক্ষা, যা মুমিনদের জন্য একটি সতর্ক সংকেত।
মায়াবী এই দুনিয়াতে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করাই জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
মায়া থেকে বাঁচতে হলে খারাপ চিন্তা ও কাজ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে চলুন।
মায়া আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়।
মায়াকে জয় করতে হলে নিজের ভেতরের কুপ্রবৃত্তি দমন করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পণ করুন।
মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে আল্লাহর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করুন।
মায়াময় জীবন থেকে মুক্তি পেতে হলে অনুতপ্ত হয়ে তওবা করুন।
মায়ার পেছনে সময় নষ্ট না করে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন যাপন করুন।
মায়া মানুষকে খারাপ কাজে উৎসাহিত করে, তাই সবসময় সাবধান থাকুন।
মায়াকে জয় করে আল্লাহর ভালোবাসা ও সন্তুষ্টি লাভ করুন।
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর পথে নিজের জীবন উৎসর্গ করুন, এটাই পরম মুক্তি।
মায়া কেবল কষ্ট আর বেদনা বাড়ায়, শান্তি দিতে পারে না।
মায়া থেকে দূরে থাকতে হলে সৎ ও ধার্মিক মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করুন।
মায়ার বন্ধন ছিন্ন করে আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন হোন, এতেই জীবনের সার্থকতা।
এই মায়াবী পৃথিবীতে সবকিছু ক্ষণস্থায়ী, তাই আখিরাতের প্রস্তুতি নিন।
মায়া আপনাকে আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে রাখে, তাই সর্বদা আল্লাহকে স্মরণ করুন।
মায়াকে জয় করতে হলে নিজের হৃদয়কে পরিশুদ্ধ করুন, এবং আল্লাহর প্রতি একাগ্র হন।
মায়া এক ধোঁকা, যা আপনাকে সত্য জানতে দেয় না, তাই সত্যের পথে অবিচল থাকুন।
আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসই মায়াকে প্রতিরোধের সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়, তাই ঈমান মজবুত করুন।
মায়াময় জীবন ত্যাগ করে নিজেকে আত্ম-উন্নয়ন ও আল্লাহর পথে উৎসর্গ করুন।
মায়া থেকে দূরে থাকার জন্য আল্লাহর জিকির করুন, এবং কুরআন তেলাওয়াত করুন।
এই পৃথিবীর মায়া আখিরাতের জীবনের তুলনায় কিছুই নয়, তাই আখিরাতের জন্য প্রস্তুতি নিন।
মায়া মানুষকে সত্য উপলব্ধি করতে দেয় না, তাই সত্যের অন্বেষণে থাকুন।
মায়াকে পরিহার করে আল্লাহর পথে নিজেকে বিলীন করে দিন, এটাই জীবনের চরম সার্থকতা।
মায়াবদ্ধ জীবন থেকে মুক্তি পেতে হলে মৃত্যুকে স্মরণ করুন, এবং জীবনের হিসাব করুন।
মায়ার পেছনে না ছুটে আল্লাহর দয়া ও ক্ষমার আশা করুন, তিনিই একমাত্র ভরসা।
মায়া মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে, তাই সর্বদা সঠিক পথে চলুন।
মায়াকে জয় করতে হলে ধৈর্য ধারণ করুন, এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চান।
দুনিয়ার সামান্য মায়া ত্যাগ করে আল্লাহর প্রতি মনোযোগী হোন, এবং তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট হন।
মায়ার জালে আবদ্ধ না হয়ে আল্লাহর রাস্তায় নিজের জীবন উৎসর্গ করুন, এটাই প্রকৃত মুমিনের পরিচয়।
মায়া একটি কঠিন পরীক্ষা, যা মুমিনদের জন্য একটি সতর্কবার্তা, তাই এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন।
মায়াবী এই দুনিয়াতে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করাই জীবনের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত, এবং সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া উচিত।