Bongo Tuner
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলা
    • নির্মিতি
      • রচনা
        • ভাবসম্প্রসারণ
  • English
    • Composition
    • Paragraph
  • HSC
  • গদ্য ও পদ্য
  • ছেলেদের নামের অর্থ
  • মেয়েদের নামের অর্থ
No Result
View All Result
Bongo Tuner
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

রচনাঃ বাংলাদেশের নদনদী

Fahim Raihan by Fahim Raihan
May 17, 2024
in নির্মিতি, বাংলা, রচনা
0
রচনাঃ বাংলাদেশের নদনদী

বাংলাদেশের নদনদী

0
SHARES
16
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
ADVERTISEMENT
Get Latest Updates

আজকের পোস্টে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি রচনা শেয়ার করব “বাংলাদেশের নদনদী“। এই রচনাটি আশা করি তোমাদের পরীক্ষায় কমন আসবে। আমরা এই রচনাটি যত সম্ভব সহজ রাখার চেষ্টা করেছি – তোমাদের পড়তে সুবিধা হবে। চলো শুরু করা যাক।

বাংলাদেশের নদনদী

ভূমিকা : ‘নদী এবং বাংলাদেশ’— যেন একই সত্তার আনমনে গেয়ে ওঠা কথা ও সুরের মূর্ছনা। যেন মা-মেয়ের অনন্তকালের নাড়ির সম্পর্ক। যার নিবিড় আকর্ষণে নদীমাতা কোনো সুদূর অতীতে, সুদূর উৎস থেকে বাঁধনহারা পথচলা শুরু করে পাহাড়-পর্বত-মরুভূমি পেরিয়ে বাংলা মেয়ের কোমল অঙ্গে তার আশীর্বাদপুষ্ট অজস্র স্রোতধারা বইয়ে দিয়ে আজন্মলালিত সমুদ্রবক্ষে আত্মসমর্পণ করে তৃপ্ত হয়েছে । তাতেই বাংলাদেশ পেয়েছে সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা রূপ; পেয়েছে বিশ্ব প্রকৃতির সৌন্দর্যসভায় সকল দেশের রানির আসন ।

বাংলাদেশের নদ-নদী : প্রকৃতির আপন খেয়ালে সৃষ্ট অসংখ্য নদ-নদীবিধৌত পলিমাটি দ্বারা গঠিত এই বাংলাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ হিসেবে পরিচিত। বিশ্বে সুপ্রাচীন অনেক সভ্যতা যেমন গড়ে উঠেছিল নদীকে কেন্দ্র করে তেমনি বাংলার প্রাচীন জনপদ ও নগরসভ্যতা গড়ে উঠেছিল বিভিন্ন নদ-নদী অববাহিকায়। বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে প্রবাহিত অসংখ্য নদ-নদীর মধ্যে প্রধান হলো— পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, সুরমা, কুশিয়ারা, তিস্তা, করতোয়া, মহানন্দা, ধলেশ্বরী, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ, মধুমতী, কপোতাক্ষ, কর্ণফুলী, গড়াই, গোমতী, রূপসা, পশুর, কুমার প্রভৃতি। এসব নদ-নদীর স্নিগ্ধ শীতল স্পর্শে বাংলার বুকে জাগে নবজীবনের স্পন্দন ।

পদ্মা : বাংলাদেশের বৃহত্তম নদ-নদীগুলোর মধ্যে পদ্মা অন্যতম। এ নদীটি বাঙালির অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে। সুখে-দুঃখে, হাসি- কান্নায় এ নদী বাঙালির প্রাণের বন্ধু। হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে জন্ম নিয়ে ‘গঙ্গা” নাম ধারণ করে চঞ্চলা কিশোরীর মতো বাঁধনহারা হয়ে এঁকেবেঁকে এগিয়ে এসেছে সমতল ভূমির দিকে। নিরলসভাবে চলতে চলতে অবশেষে ভারতের হরিদ্বারের নিকট দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। পূর্বনাম পাল্টিয়ে পদ্মা নাম ধারণ করে রাজশাহী জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুষ্টিয়ার কাছে এসে বাংলার পবিত্র ভূমি স্পর্শ করেছে। কিছুদূর একলা চলার পর গোয়ালন্দের কাছে গিয়ে মিশেছে যমুনা নদীর স্রোতধারার সঙ্গে। এরপর পদ্মা-যমুনার মিলিত স্রোতধারা পদ্মা নামেই চাঁদপুরে গিয়ে মিলিত হয়েছে মেঘনা নদীর সাথে । অবশেষে তিন স্রোতের মিলন রাগিণী গাইতে গাইতে মেঘনা নাম নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছে বঙ্গোপসাগরের বিশাল বক্ষে । পথ চলতে চলতে পদ্মা বেশ কয়েকটি শাখা নদীর সৃষ্টি করেছে। এর মধ্যে কুমার, মাথাভাঙ্গা, মধুমতী, ভৈরব, গড়াই, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

ADVERTISEMENT

ব্রহ্মপুত্র : ব্রহ্মপুত্রের জন্ম হিমালয়ের কৈলাশশৃঙ্গের মানস সরোবর থেকে। সেখান থেকে সর্পিল গতিতে তিব্বত ও আসামের পার্বত্য পথ অতিক্রম করে কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশে। কিছুদূর নিজস্ব গতিতে আপন খেয়ালে চলার পর জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এসে দু ভাগে ভাগ হয়েছে। এক শাখার নাম যমুনা নদী, অপর শাখা বা মূল শাখা পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নাম ধারণ করে ময়মনসিংহ হয়ে ভৈরববাজারের কাছে এসে মেঘনার স্রোতধারার সাথে মিশেছে।

Read More:  রচনাঃ তোমার প্রিয় কবি

যমুনা : যমুনা ব্রহ্মপুত্রের একটি শাখা নদী। এটি জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের মূল স্রোত থেকে বিভক্ত হয়ে বাহাদুরাবাদ ও সিরাজগঞ্জের অসংখ্য জনপদে তার অস্তিত্ব জানান দিতে দিতে গোয়ালন্দের কাছে এসে মিশেছে পদ্মার সাথে। এই নদীর উপরই নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতু। এর শাখা নদী হলো- ধলেশ্বরী, করতোয়া, আত্রাই, ধরলা প্রভৃতি।

মেঘনা : আসামের নাগা-মণিপুর পাহাড় থেকে উৎপন্ন বরাক নদী সিলেট সীমান্তে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় ভাগ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এই দুটি শাখাই নানা পথ অবিশ্রান্ত পরিক্রমণ করে আজমিরিগঞ্জে কালনী নাম ধারণ করেছে। অতঃপর এই কালনী নামে কিছুদূর গিয়ে সুরমা ও কুশিয়ারার মিলিত প্রবাহে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। এ নদী ভৈরববাজারের কাছে এসে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়েছে এবং চাঁদপুরে এসে পদ্মার স্রোতধারায় মিশে মেঘনা নাম নিয়ে বঙ্গোপসাগরের বিশালতায় লীন হয়েছে। এ নদীর কয়েকটি উপনদী রয়েছে। যেমন— মনু, তিতাস, গোমতী, বাউলাই প্রভৃতি ।

বাংলাদেশের ওপর নদ-নদীর প্রভাব : বাংলাদেশের ভূ-গাঠনিক প্রক্রিয়ায় নদ-নদীর ভূমিকা অপরিসীম। বাংলার সবচেয়ে উত্তর সীমান্ত তেঁতুলিয়া থেকে শুরু করে সমুদ্রতীর পর্যন্ত প্রায় সবটাই পলিমাটি দ্বারা গঠিত। নদীমাতা এই উর্বর পলি আপন বুকে বয়ে এনে এনে তার বাংলা মেয়ের শরীর গঠন করেছে একান্ত মমতায়। নিজের খেয়ালে নিরন্তর তৈরি করে চলেছে নিত্যনতুন ভূ-অঞ্চল, যেটা বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ ও গৌরবের।

বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে নদ-নদী : বাংলার প্রকৃতি সৌন্দর্যের অমরাবতী। বাংলার প্রতিটি অঞ্চলে এই যে অপরূপ সৌন্দর্যের লীলা, এর পিছনে সর্বাপেক্ষা বড় অবদান নদ-নদীর। নববর্ষায় নবযৌবনবতী নদীর শত-সহস্র উত্তাল তরঙ্গের অভিঘাতে মানবমনও খুঁজে পায় জীবনের গতিময়তা। ভাবুক হৃদয়ে জাগে স্বপ্নবিলাসী আবেশ। নদীর পানির কলকল ছলছল ধ্বনির যে অতলস্পর্শী আহ্বান সেই আহ্বানে সকল বাঙালির মনেই সাড়া জাগে। শরতে বাংলার নদ-নদী সাজে নতুন রঙে, রূপে, আবেশে । বর্ষার উদ্দামতার পর কিছুটা শান্ত হয়ে সৃষ্টির লীলায় মনোযোগ দেয়। নদীতীর সাজে শুভ্র কাশফুলে। ঐ আকাশের নীলে, বনানীর শ্যামলতায় এবং নদীতীরের শুভ্রতায় মিলেমিশে একাকার হয়ে যেন অনন্ত সৌন্দর্যের অমরাবতী সৃষ্টি করে বাংলার প্রকৃতিতে।

Read More:  রচনাঃ দারিদ্র্যবিমোচনে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার

জীবন-জীবিকায় নদ-নদী : আবহমানকাল ধরে বাংলার মানুষের জীবন-জীবিকার সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নদ-নদী জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের জনগণের একটা বৃহত্তম অংশ জেলে সম্প্রদায় এই নদ-নদীর প্রত্যক্ষ আশীর্বাদ নিয়ে শত শত বছর ধরে বেঁচে আছে। আমরা ভাতে-মাছে বাঙালি । এই মাছের প্রধান উৎস বাংলাদেশে জালের মতো ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য নদ-নদী। সারাবছরই জেলেরা বিভিন্ন উপায়ে এই নদী থেকে মাছ শিকার করে। মাছ শিকার শুধু জেলেদের জীবিকাই নয়, বাণিজ্যিকভাবেও এর গুরুত্ব অনস্বীকার্য। পদ্মা-মেঘনার ইলিশ পৃথিবী বিখ্যাত। তাছাড়া এই নদী থেকে আহরিত অন্যান্য মাছ রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হয় ।

নদ-নদী ও বাংলা সাহিত্য : বাংলার মানুষের জীবনের ওপর যেমন নদ-নদীর রয়েছে নিবিড় অংশীদারিত্ব, তেমনি বাংলা সাহিত্যও তার অন্তহীন পদচারণায় মুখরিত। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য-সৃষ্টির সবচেয়ে বড় প্রেরণা পদ্মা নদী। পদ্মা নদীতে বোটে করে ভেসে চলতে চলতে তিনি অন্তরঙ্গভাবে দেখেছেন স্রোতস্বিনী পদ্মার রূপ। নদীর অন্তরের অশান্ত ক্রন্দন, নিগূঢ় স্পন্দন শুনেছেন কবি কান পেতে । ভাবে-ভাষায় আভাসে-ইঙ্গিতে কবিকে নদী যে কথা বলেছে তাতে রূপ-রস-ছন্দ-অলঙ্কার দিয়ে সৃষ্টি করে গেছেন তাঁর সাহিত্যভাণ্ডার। পদ্মা ও পদ্মাপাড়ের মানুষকে তিনি তুলে এনেছেন সৃষ্টির মঞ্চে। এছাড়া মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পদ্মানদী পদ্মাপাড়ের জেলে সম্প্রদায়ের জীবনাচরণ, তাদের সুখ-দুঃখ-হাসি-কান্না উপজীব্য করে রচনা করেছেন কালজয়ী উপন্যাস ‘পদ্মানদীর মাঝি’। অদ্বৈত মল্লবর্মণ লিখেছেন ‘তিতাস একটি নদীর নাম।’ এতে উঠে এসেছে তিতাসপাড়ের জনজীবনের সহজ-সরল চিত্র। এছাড়াও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর কাঁদো নদী কাঁদো’, আলাউদ্দিন আল আজাদের ‘কর্ণফুলী’, আবুজাফর শামসুদ্দীনের ‘পদ্মা-মেঘনা- যমুনা’ প্রভৃতি ৷

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নদ-নদীর প্রভাব : নদীমাতৃক বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নদ-নদীর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। আবহমানকাল ধরে বাংলার মানুষ যোগাযোগের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে নদীপথকে বেছে নিয়েছে। ফলে স্বল্প খরচে অধিক পণ্য ও মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আনা-নেওয়া করা যায়। নদীর পানি পানীয় জলের সবচেয়ে বড় উৎস। নদীতে বয়ে আসা পলিমাটি অপেক্ষাকৃত বেশি উর্বর। তাই নদীতীরের জমিতে বেশি ফসল ফলে, যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। দেশের বিভিন্ন নদ-নদী থেকে আহরিত মৎস্য সম্পদ দেশের প্রয়োজনীয় আমিষের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। ফলে অর্জিত হয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দারুণভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছে। প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ এই নদীতীরেই গড়ে তুলেছে তাদের সভ্যতা।

Read More:  রচনাঃ পরিবেশ দূষণ

নদ-নদীর বর্তমান অবস্থা : যুগ যুগ ধরে বাংলার এই বিশাল জনপদকে যে নদী আপন মমতায় লালন পালন করেছে সেই নদীর বেশিরভাগই এখন মৃতপ্রায়। একসময়ের প্রমত্তা পদ্মা এখন স্রোতহীন তরঙ্গহীন খালের মতো শীর্ণকায়। তার বুকে যেখানে সেখানে জেগে উঠেছে চর। ঐতিহ্যবাহী পদ্মার ইলিশ এখন কেবলই সোনালি ইতিহাস। ভারত সরকার নদীর উপর বাঁধ দেওয়ার ফলে নদী প্রায় ধ্বংসের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ফলে উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হতে চলেছে। শুধু পদ্মা নয়, অন্যান্য অনেক বড় বড় নদীরই অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার পথে। তিস্তা নদীর উপর ভারতীয় অংশে বাঁধ দেওয়ায় এখন শুধু নামটাই আছে। ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, সুরমা প্রভৃতি বড় বড় নদী এখন বছরের বেশিরভাগ সময় শুষ্ক থাকে। একসময় উদ্দাম উন্মত্ত স্রোতে যেখানে নৌকার মাঝি নৌকা চালাতে ভয় পেত, এখন সেখানে ধান ও অন্যান্য ফসল চাষাবাদ হয়। যে করতোয়া নদীর তীরে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন সভ্যতা বাংলাদেশের নদ-নদীগুলো চরম হুমকির মুখে । পুন্ড্রবর্ধন, সেই নদী এখন কেবলই ইতিহাস।

উপসংহার : ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু নেতিবাচক দিক থাকলেও নদ-নদী বাংলাদেশের জন্য প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ দান। শরীরের শোণিত ধারার মতো নদীর স্রোতধারা বাংলার শরীরে প্রাণের সঞ্চার করে। সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা করে তোলে বাংলার প্রকৃতিকে। এখনও এই মধুমতী, ধানসিঁড়ি নদীতীরে বাংলার মানুষ নিজেকে হারিয়েও ফিরে পায়। কেননা নদী যে মানুষের অন্তরের কথা বলে। বাঙালির উদারতা, আত্মনির্ভরশীলতা, জীবনের গতিময়তা, নির্ভীকতা, স্বপ্নভাবালুতা সবকিছুই পেয়েছে নদীর বিশালতার কাছ থেকে। বাঙালি তাই কৃতজ্ঞচিত্তে গেয়ে ওঠে–

এই পদ্মা, এই মেঘনা,

এই হাজার নদীর অববাহিকায়

এখানে রমণীগুলো নদীর মতো

নদীও নারীর মতো কথা কয় ।

সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করছি আমাদের এই পোস্ট থেকে রচনা যেটি তুমি চাচ্ছিলে সেটি পেয়ে গিয়েছ। যদি তুমি আমাদেরকে কোন কিছু জানতে চাও বা এই রচনা নিয়ে যদি তোমার কোনো মতামত থাকে, তাহলে সেটি আমাদের কমেন্টে জানাতে পারো। আজকের পোস্টে এই পর্যন্তই, তুমি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের বাকি পোস্ট গুলো দেখতে পারো।

Tags: বাংলাদেশের নদনদীরচনা
Previous Post

রচনাঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

Next Post

রচনাঃ বর্ষা ও বন্যা

Fahim Raihan

Fahim Raihan

Next Post
রচনাঃ বর্ষা ও বন্যা

রচনাঃ বর্ষা ও বন্যা

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক পোস্টসমূহ

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন
Education

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য: সহজে মনে রাখুন

by Mushfiqur Rahman
May 5, 2025
0

পড়া মনে রাখার গোপন রহস্য মনে করুন, পরীক্ষার আগের রাতে আপনি সব পড়ে শেষ করেছেন। কিন্তু সকালে ঘুম থেকে উঠে...

Read more
মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

মনোযোগ বৃদ্ধির উপায়: জীবন হোক আরও সহজ!

May 5, 2025
পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া ও আমল

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

মনোযোগ বৃদ্ধির মেডিটেশন: ফিরে পান একাগ্রতা

May 5, 2025
মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

মনোযোগ বৃদ্ধিতে কৌশল: শিক্ষার্থীদের জন্য টিপস

May 5, 2025
ADVERTISEMENT
Bongo Tuner

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.

Navigate Site

  • Home
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy

Follow Us

No Result
View All Result
  • About Us
  • Contact Us
  • Disclaimer
  • DMCA Policy
  • Privacy Policy

© 2024 Bongo Tuner - Best Educational Website Bongo Tuner.